ইনসাইড বাংলাদেশ

হারিয়ে যাওয়া ক্ষমতাবান আমলারা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ১১ জুন, ২০২১


Thumbnail

বাংলাদেশে বর্তমানে আমলাদেরকে অনেক ক্ষমতাবান মনে করা হয়। দেশ পরিচালনায় তারাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন বলে প্রতিদিনই কেউ না কেউ অভিযোগ করে থাকেন। কিন্তু একটু গভীরে গিয়ে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে, আমলাদের ক্ষমতা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ। নির্দিষ্ট সময়ের পর আমলারা যখন অবসরে চলে যান তখন তারা ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে যে, অবসরের পরেও অনেক আমলা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ বিভিন্ন সাংবিধানিক এবং অন্যান্য কমিশনে চেয়ারম্যান পদ পাচ্ছেন, কেউ কেউ ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন। অর্থাৎ অবসরের পরও ক্ষমতা বলয়ের মধ্যে তারা ঘোরাফেরা করছেন। তবে এর মধ্যে কিছু কিছু আমলা আছেন যারা দুর্দান্ত ক্ষমতাবান ছিলেন। কিন্তু নানা বাস্তবতায় এখন ক্ষমতা বলয়ে নেই, তারা কোনো পদ-পদবিতেও এখন আর থাকছেন না। এই সমস্ত কয়েকজন আমলাকে নিয়েই আমাদের এই প্রতিবেদন।

মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান: মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান প্রধানমন্ত্রীর সচিব ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সচিব হিসেবে তাকে ৩ বছরের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। একসময় প্রচণ্ড ক্ষমতাবান এই সরকারি কর্মকর্তা এখন কোথাও নেই। তিনি তার নিজ এলাকায় মাঝেমধ্যে যান, রাজনৈতিক কিছু তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করেন কিন্তু ক্ষমতা কেন্দ্র থেকে তিনি অনেক দূরে চলে গেছেন বলে জানা গেছে।

আবুল কালাম আজাদ: আওয়ামী লীগের এই ১২ বছরের শাসনামলে সবচেয়ে ক্ষমতাবান আমলা মনে করা হতো আবুল কালাম আজাদকে। তিনি প্রধানমন্ত্রী আস্থাভাজন এবং ঘনিষ্ঠ হিসেবে ছিলেন। বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, ইআরডি সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এরপর এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হিসেবে। তারপর তিনি প্রধানমন্ত্রীর এসডিজির সমন্বয়কারী হিসেবে তিন বছর দায়িত্ব পালন করেন। একটা সময় মনে করা হতো যে, প্রধানমন্ত্রী পরেই হয়তো ক্ষমতাবান আবুল কালাম আজাদ। কিন্তু সেই ক্ষমতা এখন আর তার নেই। তিনি এখন কোথাও নেই। বিশেষ করে গত বছরের শাহেদ কেলেঙ্কারির পর ক্ষমতা কেন্দ্র থেকে আরো দূরে চলে গেছেন আবুল কালাম আজাদ।

ড. এন আই খান: ড. এন আই খান প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলেন। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী যখন বিরোধী দলের নেতা ছিলেন তখনো তিনি তাঁর একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি শিক্ষাসচিব হন এবং সেখানেই তিনি শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। তিনি এখন আর ক্ষমতার কেন্দ্রে নাই। যদিও তাকে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কিন্তু যে প্রভাব প্রতিপত্তি ছিল তার ছিটেফোঁটাও এখন তিনি আর ভোগ করেন না।

নজিবুর রহমান: নজিবুর রহমানের ক্ষমতা কেন্দ্রে আসা ছিল বিস্ময়কর। তিনি এনবিআরের চেয়ারম্যান ছিলেন। সেখান থেকে তাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব করা হয়। কিন্তু নজিবুর রহমানই একমাত্র ক্ষমতাবান আমলা যিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাননি। এখন তিনি কোথাও নেই। ক্ষমতা কেন্দ্রের চারপাশে তার কথা উচ্চারিত হয় না।

আবু আলম শহিদ খান: আবু আলম শহিদ খান ১৯৯৬ সাল থেকেই আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ আমলা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি প্রশাসন ক্যাডারে কর্মকর্তা হয়ে ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি হয়েছিলেন। পরবর্তীতে একটি দুর্নীতির মামলা তদন্তের জন্য তিনি সাসপেন্ড হন। বিএনপি-জামাত জোট সরকার ক্ষমতায় এসে তার পদোন্নতি রহিত করে দেয়। আদালতের আশ্রয় নিয়ে তিনি পদোন্নতি পান এবং ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হওয়ার পর দ্রুত পদোন্নতির ধারায় তিনি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। সেসময় তিনি প্রচণ্ড প্রভাবশালী এবং ক্ষমতাবান আমলা ছিলেন। কিন্তু স্থানীয় সরকার সচিব থাকার শেষদিকে সরকারের সঙ্গে তার সম্পর্কে অস্থিরতা তৈরি হয়। তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাননি। এখন তিনি একজন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারের সমালোচক বটে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা

প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জে জেলা পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ মে) সকাল ১০টায় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এ কর্মশালার আয়োজন করে।

নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করণ প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব।

গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. খায়রুল আলম ও শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন।

কর্মশালায় জনপ্রতিনিধি, হোটেল রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী, খাদ্য ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী ও সরকারি কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।


নিরাপদ খাদ্য   কর্মশালা   জনসচেতনতা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নওগাঁয় মেয়াদপূর্তির পরও মিলছে না বীমার টাকা, ভোগান্তীতে গ্রাহক

প্রকাশ: ০৫:২৯ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail নওগাঁয় মেয়াদপূর্তির পরও মিলছে না বীমার টাকা, ‍কর্মকর্তা-কর্মচারীহীন অফিস

নওগাঁয় বীমার মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পরও বীমা গ্রহিতাদের টাকা দিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে ‘প্রগেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড’ নামে একটি বীমাকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জমাকৃত টাকা পেতে গ্রাহকরা দিনের পর দিন ওই অফিসে ধর্না দিতে হচ্ছে।

 

জানা গেছে, ২০১৪ সাল থেকে নওগাঁ শহরের হোটেলপট্টিতে আমিন মার্কেট এর তৃতীয় তলায় প্রগেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এর অফিস। ভবিষ্যতের জন্য শত শত গ্রাহক এই প্রতিষ্ঠানটিতে টাকা সঞ্চয় বা জমা করেছিল। অনেকের বাৎসরিক মেয়াদ পূরণ হয়েছে আবার অনেকের এখনও মেয়াদ পূরণ হয়নি।

 

যাদের বীমার মেয়াদ পূরণ হয়েছে তারা তাদের সঞ্চয়কৃত টাকা নেয়ার জন্য অফিসে গিয়ে ধর্না দিচ্ছে। প্রতিদিনই গ্রাহকরা গিয়ে ধর্না দিচ্ছে। কিন্তু গ্রাহকদের টাকা না দিয়ে বিভিন্ন ভাবে তালবাহানা করা হচ্ছে। এতে করে গ্রাহকরা বিড়ম্বনা ও ভোগান্তীরা মধ্যে পড়তে হয়েছে।

 

জেলার রানীনগর উপজেলার হরিশপুর গ্রামে কৃষক সাজেদুল ইসলাম। ভবিষ্যতে সংসারে উন্নয়নের জন্য এ বীমাতে টাকা জমানো শুরু করেছিলেন। গত ২০২২ সালের ২২ ডিসেম্বর তার বীমার মেয়াদ পূর্ণ হয়। বীমাতে জমাকৃত টাকা পাওয়ার আশায় দিনের পর দিন অফিসে গিয়ে ধর্না দিলেও মিলছে না বীমার অর্থ।


ভুক্তভোগী সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘বছরে ১০ হাজার ৩৭৩ টাকা হিসেবে ১২ বছর মেয়াদী বীমা করেছি। যেখানে আমার প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার টাকার মতো জমা হয়েছে। মেয়াদ পূর্ণ  হয়েছে আরো প্রায় ১ বছর ৫ মাস আগে।  মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে অফিসে আসতে বলা হয়। তারপর থেকে অফিসে এসে জমাকৃত টাকা পেতে ধর্না দিতে হচ্ছে। অফিস থেকে বলা হচ্ছে আরো এক বছর পরে আসার জন্য। নিজের জমাকৃত টাকা পেতে এতো ঘুরতে হবে কেন। ভবিষ্যতে সংসারে উন্নয়নের জন্য অনেক কষ্ট করে টাকাগুলো জমিয়েছি। এখন ভয় হচ্ছে যদি অফিস সবকিছু নিয়ে পালিয়ে যায় তাহলে কি হবে।’


প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষক রাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে শহরের হোটেলপট্টিতে আমিন মার্কেট এর তৃতীয় তলায় বীমার কার্যক্রম করা হচ্ছে। তবে তার আগে শহরের পার-নওগাঁয় অফিস দিয়ে সেখানে কার্যক্রম করা হয়েছিল। করোনা ভাইরাসের আগে গ্রাহকদে টাকা দিতে কোন সমস্যা হয়নি। তবে পরবর্তী সময় থেকে সমস্যা হচ্ছে। সমস্যা উত্তোরণে আমাদের সুযোগ দিতে হবে।’

প্রগেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড নওগাঁ সার্ভিসিং সেল এর সহকারি পরিচালক (এএমডি) রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এ অফিসের অধীনে প্রায় ৫ শতাধিক গ্রাহক রয়েছে। বর্তমানে কোম্পানি কোন ফান্ড (অর্থ) দিচ্ছে না। ফান্ড পেলে দ্রুত গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধ করা হবে। তবে অফিস পালিয়ে যাওয়ার কোন ভয় নেই। করোনা ভাইরাসের পর থেকে প্রতিষ্ঠান অর্থনেতিক ভাবে দুর্দিন যাচ্ছে এবং ভাল সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘যেসব গ্রাহকদের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে তাদের বিষয় অফিসকে অবগত করা হয়েছে। ফান্ড না পাওয়া পর্যন্ত পাওনা পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না।’


বীমা   মেয়াদপূর্তি   অর্থ পরিশোধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘ভিসানীতি-র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে লু’র সফরে আলোচনা হবে’

প্রকাশ: ০৪:৫৭ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, র‌্যাবের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসানীতি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসন্ন ঢাকা সফরে আলোচনা করা হবে। সোমবার (১৩ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই বিষয়গুলো (র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতি) আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কিছুটা রেখাপাত করেছে তো বটেই। সেগুলো নিয়ে অবশ্যই আমরা আলোচনা করবো। সেগুলো (র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতি) যেন সহজীকরণ হয় বা উঠে যায় তা নিয়ে মার্কিন প্রশাসনে এরই মধ্যে হোয়াইট হাউস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় এ প্রসঙ্গগুলো স্বাভাবিকভাবে আসতেই পারে। আমাদের সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে উভয় দেশ কাজ করছি।

তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। প্রধানমন্ত্রী চতুর্থবার নির্বাচিত হওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট চিঠি লিখে সম্পর্ক এগিয়ে যাওয়ার বা নতুন উচ্চতায় নেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন। মার্কিন প্রশাসন থেকে যারাই বাংলাদেশে সফর করুক না কেন, আমাদের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে আমরা একসঙ্গে কাজ করবো। সেখানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আছে, আমাদের নানা ক্ষেত্রে সহযোগিতা আছে।

দুদিনের সফরে আগামীকাল মঙ্গলবার (১৪ মে) ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু। ঢাকা সফরের সময় তিনি পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এর পাশাপাশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এছাড়া লুর নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়ের কথা রয়েছে।

দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর চারবার বাংলাদেশ সফর করেছেন লু। গত বছরের জুলাইতে তিনি সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করেন। তখন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়ার সঙ্গী হয়ে ঢাকায় আসেন।


পররাষ্ট্রমন্ত্রী   ড. হাছান মাহমুদ   ডোনাল্ড লু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

গোপালগেঞ্জে বাস-প্রাইভেটকার সংঘর্ষ, নিহত ১

প্রকাশ: ০৪:৫৪ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাইভেটকার আরোহী শের খান (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ২ জন গুরুতর ।

সোমবার (১৩ মে) সকাল ৮ টার সময় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মুকসুপুরের কলেজ মোড় নামক স্থানে নড়াইল থেকে ছেড়ে আসা নড়াইল এক্সপ্রেস এর একটি বাস ঢাকা থেকে ছেড়ে একটি প্রাইভেটকারকে চাপা দিলে ঘটনা স্থলেই প্রাইভেটকার আরোহী নিহত হয়, এতে অপর দুইজন আহত হয়।

নিহত শের খান (৪৫) ঢাকা মিরপুর-২ এর রুপনগর আবাসিক এলাকার ছিদ্দিক খানের ছেলে। অপর দুই আহতরা হলেন প্রাইভেটকার চালক সোহেল ও নড়াইল এক্সপ্রেসের যাত্রী নড়াইল জেলার লোহাগাড়া উপজেলার মোস্তফার ছেলে হাফিজুর (৪০) ।

মুকসুদপুর থানার ওসি মোহাম্মদ আশরাফুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, মুকসুদপুর ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা মারাত্মক আহতদেরকে উদ্ধার করে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে সেখানকার কতর্ব্যরত চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষনা করেন এবং অপর দুই জন গুরুতর আহত হওয়ায় তাদের উন্নত চিকিতসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে প্রেরণ করেন।

মুকসুদপুর থানার ওসি মোহাম্মদ আশরাফুল আলম জানান, ‘ঘাতক বাসটিকে আটক করা হলেও বাস চালক পালিয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’


সড়ক দুর্ঘটনা   বাস-প্রাইভেটকার সংঘর্ষ   নিহত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ

প্রকাশ: ০৪:৪৪ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাচনে ৮ জন চেয়ারম্যানসহ মোট ১৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন।

 

আজ সোমবার (১৩ মে) সকাল ১১ টায় সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেন এডিসি (রেভিনিউ) মোঃ ইমরান হোসেন।

 

প্রতিদ্বন্দ্বী ৮ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন, মোঃ হালিমুল হক মিরু (আনারস), এডভোকেট শেখ আব্দুল হামিদ লাবলু (কাপ পিরিচ), মুস্তাক আহমেদ (কৈ মাছ), মোঃ সাইফুল ইসলাম (টেলিফোন), গোলাম সাকলাইন (হেলিকপ্টার), ইসমাইল সুমন (দোয়াত কলম), ইউনুস আলী (ঘোড়া), এ্যাড. হুমায়ুন (মোটরসাইকেল)।

 

এছাড়া, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে মাহবুবে সোবাহান শেখ সজল মিন্টু (টিউবওয়েল), মারুফ হোসেন সুনাম (চশমা), সাইফুল ইসলাম প্রিন্স (তালা), ফারুক সরকার (মাইক) প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন।

 

অপরদিকে, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে মৌসুমী সরকার বাবলা পেয়েছেন হাঁস প্রতীক, লাবনী পেয়েছেন কলস প্রতীক ফুটবল প্রতীক পেয়েছেন প্রিয়া।


উপজেলা নির্বাচন   প্রতীক বরাদ্দ   চেয়ারম্যান   ভাইস চেয়ারম্যান   মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন