কালার ইনসাইড

বলিউড তারকাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা..

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:২৩ পিএম, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭


Thumbnail

তারকাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশ কৌতুহলের বিষয়। কে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ল? কে কোন ডিগ্রি নিলো? ড্রপ দিলো নাকি? এত ব্যস্ততার মাঝে এত পড়াশুনা! এতসব কৌতুহল মেটাতে বলি পড়ার তারকাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার খোঁজ খবর দেওয়া হলো:

অমিতাভ বচ্চন: বলিউডের তারকাদের হিসেবের খাতা খুললে তো তার নাম প্রথমে আসবে, সেটাই স্বাভাবিক। বলিউড শাহেনশাহ কিন্তু শিক্ষাদীক্ষাতেও কম নয়। বাবা বিখ্যাত ভারতীয় কবি হরিবংশ রাই বচ্চন। তার ছেলে অমিতাভ কলা বিভাগে নৈনিতালের শেরউড কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন৷ এরপর সায়েন্স, আর্টস দুটি বিভাগেই দিল্লির কিরোরী মল কলেজ থেকে ডিগ্রি নিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডক্টরেটও রয়েছে।

আমির খান: মিস্টার পারফেকশনিস্ট কিন্তু পড়াশুনায় পারফেকশনিস্ট ছিলেন না। মুম্বাইয়ের নারসি মনজি কলেজ থেকে মাত্র ১২ তম স্টান্ডার্ড শেষ করেছেন। দৌড়টা খুব বেশি হয়নি। ক্লাসে ছিলেন অনিয়মিত। বেশিরভাগ সময়টা তিনি নাটক নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। একটা সময় তো সিনেমাতেই ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। ব্যাস পড়াশুনার চ্যাপ্টার ক্লোজ।

সালমান খান: ব্যাচেলর ডিগ্রিটা নেওয়া হয়নি সালমানের। মুম্বাইয়ের বান্দ্রার ন্যাশনাল কলেজ থেকে ড্রপ আউট ছাত্র আজকের সল্লু। সালমান পড়াশোনা শুরু করেছেন গোয়ালিয়রের স্কিডয়া স্কুল দিয়ে। পরে মুম্বাই, বান্দ্রার সেন্ট স্টেনিসলাস হাইস্কুলে পড়েছেন। সালমানের পরিবার শোবিজ জগতের। বাবা সেলিম খান একজন প্রখ্যাত অভিনেতা ও চিত্রনাট্যকার। ছোটবেলা থেকেই তাকে নিয়ে তার পরিবারের ভাবনা ছিল কবে অভিষেক হবে বলিউডে। তাই সেভাবেই তার শুরু হয়ে গেল।

শাহরুখ খান: কিং খান পড়াশুনাতে তেমন খারাপ ছিলেন না। দিল্লির হ্যান্সরাজ কলেজ থেকে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি নিয়েছেন শাহরুখ। পরবর্তীতে নয়াদিল্লীর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া কলেজে গণযোগাযোগ বিষয়ে মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হন। তবে অভিনয়ে ব্যস্ততার জন্য আর সে ডিগ্রি সম্পন্ন করা হয়নি।

ঋত্বিক রোশান: মুম্বাইয়ের সিডেনহাম কলেজ থেকে কমার্সে গ্রাজুয়েশন। এর আগে মুম্বাই স্কটিশ স্কুলে। সিনেমায় কবে নাম লেখাবেন সেই অপেক্ষায় ছিলেন। পড়াশুনাটা ছিল জীবনের ফোর্থ সাবজেক্ট।

অক্ষয় কুমার: খিলাড়ির মনোযোগটা ছিল খেলাধুলায়। পড়াশুনার প্রতি বিশেষ মনোযোগটা কখনো ছিল না। মুম্বাইয়ের কিংস সার্কেলে ডন বসকো হাইস্কুল এবং গুরু নানক খালসা কলেজে পড়েছেন কিছুদিন। কলেজ থেকে বেরিয়ে ব্যাংককে মার্শাল আর্ট শিখতে চলে গেছেন। তারপর চাকরীর জীবন। এমনকি বাংলাদেশের হোটেল পূর্বাণীতেও রয়েছে তার কাজের অভিজ্ঞতা।

সাঈফ আলী খান: বনেদী পরিবারের সন্তান বলে কথা, পড়ালেখাটা করেছেন মনোযোগ দিয়ে। সানাওয়ারে লরেন্স স্কুল এর পর যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারে লকার্স পার্ক স্কুল। যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত পাবলিক স্কুল উইনচেস্টার কলেজও ছিল তার শিক্ষাজীবনে।

রণবীর কাপুর: কাপুর খানদানের সন্তান বলিউডে পা রাখাটা ছিল সময়ের ব্যাপার। তাই কোবোমতে চালিয়ে গেছেন শিক্ষাজীবন। মুম্বাই স্কটিশ স্কুল দিয়ে শুরু। গ্রাজুয়েশন করেছেন মুম্বাই এইচ আর কলেজ থেকে। নিউইয়র্কের লি স্ট্রাসবার্গ থিয়েটার এন্ড ফিল্ম ইনস্টিটিউটে অ্যাক্টিং মেথডে কোর্সও সম্পন্ন করেছেন।

জন আব্রাহাম: পড়াশুনায় বেশ ছিলেন। প্রথমে মুম্বাই স্কটিশ স্কুল। পরে জয়হিন্দ কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন। ভালো নম্বর পেয়ে অর্থনীতিতে স্নাতক হন৷ এরপর নার্সি মনজি ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট কলেজ থেকে ম্যানেজমেন্ট ডিগ্রি পান৷ নায়ক হওয়ার আগে তিনি প্রফেশন্যাল মিডিয়া প্ল্যানারও ছিলেন৷

এমরান হাশমী: এমরান ছিলেন সাদামাটা ছাত্র। সিডেনহাম কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন। মুম্বাই ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছিলেন। তবে তা শেষ করতে পারেননি।

ফারহান আখতার: অলরাউন্ডার ফারহানের পড়াশুনাটাও আহামরি নয়। মুম্বইয়ের মানেকজি কাপুর স্কুল থেকে পড়াশোনা শুরু। এইচ আর কলেজ থেকে কমার্স নিয়ে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন৷ তবে আহামরি কিছু  নয়।

নায়িকারা দৌড়:

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন: পড়াশুনায় খারাপ ছিলেন না মোটেও। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দেন মাতুঙ্গার রুপারেল কলেজ থেকে। উচ্চমাধ্যমিক বোর্ড পরীক্ষায় গড় নাম্বার পেয়েছেন ৯০! জয়হিন্দ কলেজে পড়েছেন এক বছর। কপাল যে তার অভিনেত্রী হবে। তাই গড়ে ৯০ পাওয়া প্রাপ্তিটাকে তুচ্ছ করে সেদিকে ছুটলেন। কলেজে পড়াকালীন সময়ে টিভি কমার্শিয়ালে কাজ শুরু করেন। মডেলিংয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়াশুনাটা খুব বেশি করা সম্ভব হয়নি। রাহেজা কলেজে স্থাপত্য পড়ার জন্যও ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু সেই যে পড়াশুনা আচ্ছন্নে গেল। আর ফিরে এলো না।

কারিনা কাপুর: দেরাদুনের ওয়েলহাম গার্লস স্কুলে থাকাকালীন সময়ে নাকি তুখোড় ছাত্রী ছিলেন। সব বিষয়ে ভালো রেজাল্ট করতো নিয়মিত। কিন্তু বংশ পরিক্রমে কপাল যে তার বলিউড। ভালো ছাত্রী বলেই পরিচিতি ছিল। ফার্ষ্ট ক্লাস পেয়েছেন সব কোর্সেই। মুম্বাইয়ের মিথিবাই কলেজে দুই বছর বাণিজ্য বিষয়ে পড়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের হাভার্ড ইউনিভার্সিটিতে তিন মাসের মাইক্রোকম্পিউটার বিষয়ে গ্রীস্মকালীন কোর্সে ভর্তি হয়েছিলেন। এছাড়া মুম্বাইয়ের আইন কলেজেও পড়েছেন এক বছর। কিন্তু পড়াশুনায় থিতু হওয়া যে তার লক্ষ্য নয়। বলিউডে চলন শুরু করে দিলেন।

প্রীতি জিনতা: অভিনয়ের সঙ্গে মেধাটাও জরুরি। পড়াশুনায় নিয়মিত ছিলেন। শিমলার সেন্ট বেদ’স কলেজ থেকে ইংরেজিতে স্নাতক ডিগ্রি নিয়েছেন। তারপর মনোবিজ্ঞান বিষয়েও গ্রাজুয়েশন। আর মাষ্টার্স করেছেন অপরাধ মনোবিজ্ঞানে।

দিপীকা পাডুকোন: কলেজের গন্ডি পেরুনো সম্ভব হয়নি। সোপিয়া হাইস্কুল থেকে মাউন্ট কার্মেল কলেজ। কিন্তু শোবিজের ব্যস্ততার তাড়নায় একটা সময়ে পড়াশোনাটা ছেড়েই দিতে হলো। ইন্ধিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটিতে সমাজবিজ্ঞানের ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য ভর্তি হলেও শেষ করতে পারেননি। তবে হাইস্কুল লেভেল থেকেই জাতীয় পর্যায়ে ব্যাডমিন্টন খেলতেন।

প্রিয়াংকা চোপড়া: ইচ্ছে ছিল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বা অপরাধ মনোবিজ্ঞানী হবেন। কিন্তু মিস ওয়ার্ল্ড জেতায় সে স্বপ্ন আর থাকল না। লক্ষৌর লা মার্টিনিয়ের গার্লস স্কুলে পড়েছেন। তারপর যুক্তরাষ্ট্রে নিউটন নর্থ হাইস্কুল। জন এফ কেনেডি হাই স্কুলে।ভারতে ফিরে উত্তর প্রদেশের ব্যরিলির আর্মি স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করেছেন। এরপর জয়হিন্দ কলেজ।

সোনম কাপুর: তাঁর বিদ্যাটা সরলরেখায় চলেছে। কখনো কোথাও ছেদ পড়তে দেয়নি। আরিয়া বিদ্যা মন্দির স্কুল। পরবর্তীতে সিঙ্গাপুরের ইউনাইটেড ওয়ার্ল্ড কলেজ অব সাউথ এশিয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষা কোর্সে পড়েছেন কিছুদিন। মুম্বাই ইউনিভার্সিটি থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং অর্থনীতিতে অনার্স করেছেন। সিঙ্গাপুরে দুই বছর থিয়েটার এবং আর্টস বিষয় নিয়েও পড়েছেন।

ক্যাটরিনা কাইফ: পড়াশুনায় কখনো স্থির হতে পারেননি। সে দোষটা তাঁকে দেওয়া ঠিক হবে না। বাবা ভারতীয়, মা ইংরেজ। জন্ম হংকংয়ে। অল্প বয়সে বাবা মায়ের বিচ্ছেদ। মা এনজিওতে কাজ করতেন। মায়ের সাথে চীন, জাপান, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, পোলান্ড, জার্মানী, বেলজিয়াম, হাওয়াইতে ঘুরেছেন। পড়াশোনাটাও তাই সেভাবে হয়েছে। বলিউডে পা ফেলার আগে লন্ডনে কিছুদিন ছিলেন। ভর্তি হয়েছিলেন স্থাপত্য পড়তে। কিন্তু বিধি যে বলিউডে স্থির করে রেখেছে।

কাজল: বড় হয়েছেন নানীর কাছে। বাবা মায়ের বিচ্ছেদটা যে খুব ছোটবেলাতেই হয়ে গেল। পঞ্চগনির সেন্ট জোসেফ কনভেন্ট স্কুলে পড়েছিলেন। কিন্তু একটা সময়ে আর সম্ভব হয়নি পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া। তবে জানা যায় তিনি মেধাবী ছিলেন। বই পড়ার অভ্যাস তার এখনো রয়েছে।

বিদ্যা বালান: বিদ্যার বিদ্যা বেশ। সেন্ট জেভিয়ার কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন করেছেন সমাজবিজ্ঞানে। আর ইউনিভার্সিটি অব মুম্বাই থেকে সম্পন্ন করেছেন মাষ্টার্স ডিগ্রি।

সোহা আলী খান: নবাব পরিবারের মেয়ের পড়াশুনাটা রীতিমতো চোখ ধাঁধানো। দিল্লির ব্রিটিশ স্কুল থেকে বিদ্যালয়ের পাঠ নেন৷ এরপর চলে যান অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়৷ ভূগোল নিয়ে পড়েন৷ এছাড়া লন্ডন স্কুল অব ইকনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স থেকেও একটা ডিগ্রি আছে তাঁর৷

সোনাক্ষী সিনহা: তার জ্ঞান ফ্যাশনে। এসএনডিটি ইউনিভার্সিটি থেকে ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করেছেন এই দাবাং কন্যা।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/জেডএ 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ডিপজলের দায়িত্ব পালনের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০১:০২ পিএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদে ডিপজলের দায়িত্ব পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তারের রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (২০ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশ দেন।

এর আগে, গত ১৫ মে ফলাফল বাতিল করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নতুন নির্বাচন দাবি করেন পরাজিত সম্পাদক প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার। ফলাফল বাতিল চেয়ে তিনি বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। এছাড়া বর্তমান কমিটির দায়িত্ব পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয় এই রিটে।

তার আগে, গত ২০ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হন অভিনেতা মিশা সওদাগর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ২৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল পেয়েছেন ২২৫। ১৬ ভোট কম পেয়েছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী অভিনেত্রী নিপুন আক্তার (২০৯)


ডিপজল   হাইকোর্ট   নিষেধাজ্ঞা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ভোটে জয়ী হলে অভিনয় ছেড়ে দিবেন কঙ্গনা

প্রকাশ: ১২:১১ পিএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের কন্ট্রভার্সি কুইন কঙ্গনা রানাওয়াত। প্রথমবারের মতো ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি থেকে নির্বাচনের টিকিট নিয়ে ভোটে লড়ছেন লাইট, ক্যামেরা রেখে জয়ী হতে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুড়ছেন তিনি। এর মধ্যেই ঘোষণা দিয়েছেন ভোটে জয়ী হলে ছেড়ে দিবেন অভিনয়।

হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্র থেকে এবারের নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী কঙ্গনা। তার বিরুদ্ধে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে লড়ছেন শক্তিশালী বিক্রমাদিত্য সিং। যার গোটা পরিবার ভারতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তাই তো সিনেমায় অভিনয়ের চেয়েও এই লড়াইকে কঠিন মনে করছেন এই অভিনেত্রী।

সাম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমে কঙ্গনা অভিনয় ছাড়ারার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচনের কারণে সিনেমাসংক্রান্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রেখেছি। যদি ভোটে জয়ী হই, তাহলে আমার হাতে কিছু কাজ রয়েছে সেগুলো শেষ করে অভিনয় ছেড়ে দেব। কারণ সিনেমা জগত পুরোটাই মিথ্যা, সেখানে সবই নকল। অভিনয়ের থেকে ভোটের মাঠে টিকে থাকা আমার কাছে কঠিন মনে হচ্ছে। আমি জগণের পাশেই থাকতে চাই।

চলতি লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফায় জুন মান্ডিতে ভোট রয়েছে। তাই প্রতিদিনই জনগণের সঙ্গে তার বিভিন্ন সভায় উপস্থিত হতে হয়। ইতোমধ্যেই তিনি তার হলফনামা জমা দিয়েছেন। দেখিয়েছেন আয়ের মোট সম্পত্তির পরিমাণ। ছাড়া নির্বাচনের কারণে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা তারইমার্জেন্সিসিনেমার মুক্তির তারিখও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।


ভোট   অভিনয়   কঙ্গনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

২৬ মে বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক

প্রকাশ: ০৮:১৯ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

নানা জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে আসার তারিখ জানালেন কুরুলুস উসমানের বুরাক ওজচিভিত। রোববার (১৯ মে) সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ভিডিও বার্তায় আগামী ২৬ মে বাংলাদেশে আসার কথা জানান তিনি।

জানা গেছে, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণেই বাংলাদেশে আসছেন বুরাক ওজচিভিত। এটাই হবে বাংলাদেশে তার প্রথম সফর।

ভিডিও বার্তায় বুরাক বলেন, বাংলাদেশ তোমায় সালাম। আমি এখন ইস্তাম্বুলে আছি। আমার সব দর্শকদের বলছি, আমি বাংলাদেশে আসছি। তারিখটি তোমরা মনে রেখো। সেটা হলো ২৬ মে। সেদিন সবার সঙ্গে দেখা হবে।

প্রসঙ্গত, বুরাক ওজচিভিত উসমানী সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের ভূমিকায় অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক ভক্ত-অনুসারী তার।


বাংলাদেশ   কুরুলুস উসমান   বুরাক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অভিনেত্রী স্ত্রীর মৃত্যুশোক স্বামীর আত্মহত্যা

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত ১২ মে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। হিট তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিকত্রিনয়নীতে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।

দুর্ঘটনায় গাড়িতে তিনিও ছিলেন। তবে স্ত্রীর মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েন অভিনেতা। এবার নিজেও পাড়ি জমালেন পরপারে। গত শুক্রবার তেলেঙ্গনার অলকাপুরে নিজের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় অভিনেতার ঝুলন্ত দেহ। শনিবার (১৮ মে)  এক প্রতিবেদনে তথ্য জানিয়েছেন ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।


অভিনেত্রী   মৃত্যুশোক   স্বামী   আত্মহত্যা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

৫৪ হাজার কোটি টাকার মালিক অভিনেত্রী শারমিনের শ্বশুর

প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ওয়েব সিরিজহীরামাণ্ডিতে অভিনয় করেছেন বলিউডের নবাগত অভিনেত্রী শারমিন সেহগল। ১৯৯৫ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া শারমিনের বর্তমান বয়স ২৮ বছর। যদিও অভিনয় দিয়ে দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি। 

মামা সঞ্জয় লীলা বানসালির সহকারী পরিচালক হিসেবে শোবিজাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন সেহগল। বলিউডের শীর্ষ পরিচালক বানসালির সঙ্গে খামোশি, দেবদাস এবং ব্ল্যাকের মতো অনেক বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করেছেন শারমিন।

ব্যক্তিজীবনে ২০২৩ সালের নভেম্বরে শারমিন সেহগল ব্যবসায়ী আমান মেহতাকে বিয়ে করেছেন। আমান বিজনেস টাইকুন সমীর মেহতার ছেলে। সমীর এবং তার ভাই সুধীর মেহতা টরেন্ট গ্রুপের প্রধান। মেহতা ভাইদের সাম্রাজ্য ফার্মা, পাওয়ার, গ্যাস এবং ডায়াগনস্টিক সেক্টরজুড়ে বিস্তৃত।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, ২০২৪ সালের হিসেবে সমীর মেহতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ .৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার বা ৫৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস মেহতা ব্রাদার্সের মূল কোম্পানি। ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, সংস্থাটি বছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে।


কোটি টাকা   অভিনেত্রী   শারমিন   শ্বশুর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন