ইনসাইড গ্রাউন্ড

মিলানের অভিশপ্ত ৯ নাম্বার জার্সি!

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ২৪ জুলাই, ২০২১


Thumbnail

সম্প্রতি চেলসি থেকে মিলানের টিকেট কেটে ফরাসী স্ট্রাইকার অলিভিয়ের জিরুদ পেয়েছেন মিলানের নাম্বার নাইন জার্সি। বেশ সম্মানের ব্যাপার, মিলানের নাম্বার নাইন শার্ট গায়ে চড়িয়েছেন ভ্যান বাস্তেন, ডোনাডুনি, লাউড্রপ, ক্লাইভার্ট, জর্জ উইয়াহ, ডি ক্যানিও, ব্যাজ্জিও, ইনজাগির মতো কিংবদন্তী ফরোয়ার্ডরা। একটি দলের নয় নম্বর বলতে বোঝায় দলের ‘টার্গেট ম্যান’ বা আক্রমণের মূল লক্ষ্য। যাকে ঘিরে দলের সকল আক্রমণ তৈরি হবে। প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য একজন ‘নম্বর নাইন’ই যথেষ্ট। এই নয় নম্বর জার্সিকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন রোনালদো নাজারিও ডি লিমা। এ জার্সিতে কী করা যায়, কিংবা কী করা উচিত তার অনন্য উদাহরণ ‘ফেনোমেনন’। নয় নম্বর জার্সি দেওয়াই হওয়া বেছে বেছে সেরা স্ট্রাইকারকে। অথচ এই নয় নম্বর জার্সি দিন দিন অপয়া হয়ে উঠছে কোনো এক দলে। যেমন ধরুন এসি মিলান। 

তবে জিরুকে একটু টেনশানেই থাকতে হবে হয়ত কারণ ধারণা করা হয় ইনজাগির পর থেকেই মিলানের বিখ্যাত নাম্বার নাইন শার্টটা অভিশপ্ত হয়ে উঠেছে। সুপার পিপোর অবসরের পর ১০ বছরে মিলানের নাম্বার নাইন গায়ে উঠেছে ১০ জনের। এই দশজনের মাঝে আছেন মারিও মানজুকিচ, গঞ্জালো হিগুয়াইন, লুইজ আদ্রিয়ানো, ফার্নান্দো তোরেসের মত অভিজ্ঞ এবং প্রমাণিত স্ট্রাইকাররা। আবার আছে ক্রিস্টফ পিয়াটেক, আলেক্সান্ডার পাতো, আন্দ্রে সিলভা, জিয়ানলুকা লাপাদুলা, মাত্তিয়া দেস্ত্রোর মত উঠতি তারকারা। কিন্তু এই দশজন ফরোয়ার্ড মিলানের ৯ নাম্বার গায়ে দিয়ে মোট মিলিয়ে দশ বছরে করেছেন মাত্র ৪৪ গোল! অথচ এদের অনেকেই মিলানে আসার আগে ও পরে দারুণ পার্ফর্মেন্স দেখিয়েছেন। আবার যেমন আছেন পিয়াতেক, যিনি মিলানের ১৯ নাম্বার গায়ে দিয়ে এক মৌসুমে বেঞ্চ থেকে ৯ গোল করেছেন, কিন্তু ৯ নাম্বার গায়ে দেওয়ার পর ১৮ ম্যাচ স্টার্ট করে করলেন ৪ গোল। আছেন অ্যালেক্স পাতো, ব্রাজিলের ভবিষ্যত ভাবা হচ্ছিল তাঁকে যখন তিনি মিলানের ৭ নাম্বার গায়ে খেলছিলেন। ৯ নাম্বার গায়ে দেয়ার সাথে সাথেই পড়ে গেলেন দীর্ঘ ইঞ্জুরিতে এরপর চীন, ব্রাজিল ঘুরে খেলছেন এখন আমেরিকায়।

জুভেন্টাস থেকে সাইন করা মাত্রি, রোমা থেকে সাইন করা দেস্ত্রো এদেরও মোটামুটি ক্যারিয়ার হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। আন্দ্রে সিলভা, লাপাদুলা এরা `অভিশাপ` কাটিয়ে পরে ভাল করেছেন। কিন্তু মিলানের নাম্বার নাইন গায়ে এক মৌসুমে দুই অংকের গোলের দেখা পাওয়া সর্বশেষ স্ট্রাইকার পিপো ইনজাগিই এখনো। 
ইনজাগির পর মিলান গোলস্কোরার পায় নি, এমন কিন্তু নয়। বালোতেল্লি, এল শারাওয়ি, কারলোস বাক্কা, পাজ্জিনি, কাট্রোন এবং অবশ্যই ইব্রাহিমোভিচ। অনেকগুলো ভাল স্কোরার তারা পেয়েছে। কিন্তু কেউই ৯ নাম্বার নেননি, এমনকি ইব্রাও না।

এদিকে চেলসিতে বেশ ভাল সময় কাটিয়েই মিলানে যাচ্ছেন জিরু। চেলসি তাকে কিনেছিল ব্যাক আপ হিসেবে। চার মৌসুমে চারজন ম্যানেজার এসেছেন গেছেন - কন্টে, সারি, ল্যাম্পার্ড, টুখেল, প্রত্যেকেই জিরুকে অগ্রাহ্য করে শুরু করেছিলেন কিন্তু পরে তাকে নিতে বাধ্য হয়েছেন। এর প্রতিদান জিরু দিয়েছেন ইউরোপা লিগের টপ স্কোরার, চ্যাম্পিয়নস লিগের তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার হয়ে। এমনকি ল্যাম্পার্ডের সিজনে চেলসির টপ ফোরে যাওয়ার পিছে বেশ বড় অবদান আছে জিরুর। কিন্তু মিলানের ৯ নাম্বারের অভিশাপ কি কাটাতে পারবেন? সময়ই বলে দেবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল দলে বড় ধাক্কা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ২০ জুন থেকে শুরু হবে কোপা আমেরিকার লড়াই। যেখানে ফেবারিট হিসেবেই অংশ নেবে ব্রাজিল ফুটবল দল। তবে এর আগে বড় ধাক্কায় খেয়েছে সেলেসাওরা।

কোপা আমেরিকা শুরু হওয়ার মাস খানেক আগে চোট পেয়েছেন ব্রাজিলের গোলরক্ষক এদারসন। আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ের আগে এদারসনের ইনজুরি কিছুটা হলেও ব্রাজিল শিবিরে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।

জানা গেছে, চোখের ইনজুরিতে পড়েছেন এদারসন। গেল সপ্তাহে টটেনহ্যামের বিপক্ষে ম্যাচে ইনজুরিতে পড়ে মাঠ ছাড়তে হয় ৩০ বছর বয়সী এই গোলরক্ষককে। এ কারণে প্রিমিয়ার লিগে শেষ ম্যাচে তাকে পাবে না ম্যানচেস্টার সিটি।  

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ম্যানচেস্টার সিটি জানিয়েছে, স্ক্যানের পর এদারসনের ডান চোখের সকেটে ছোট একটি ফাটল ধরা পড়েছে। মৌসুমের বাকি অংশে তাকে আর পাওয়া যাবে না।

তবে ব্রাজিলের জন্য চিন্তার কারণটা একটু বেশিই। কারণ, আগামী ২০ জুন শুরু হচ্ছে কোপা আমেরিকা। আর এমন এক টুর্নামেন্টের আগে দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে হারাতে চাইবে না তারা। 

যদিও কোপা আমেরিকার দলে আরো দুইজন গোলরক্ষক আছেন। তাদের একজন লিভারপুলের অ্যালিসন বেকার। সাধারণত এদারসন কোন ম্যাচে না খেললে অ্যালিসনই থাকেন ব্রাজিল কোচের প্রথম পছন্দের গোলরক্ষক।


কোপা আমেরিকা   ব্রাজিল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

২০২৭ ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ব্রাজিল

প্রকাশ: ০৮:৪০ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

আয়োজক হওয়ার দৌড় থেকে নিজেদের নাম আগেই প্রত্যাহার করে নেয় যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো। এতে নিশ্চিত হয়ে যায় ২০২৭ সালের নারী বিশ্বকাপ আয়োজক হওয়ার লড়াইটা হবে ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার মধ্যে। যে লড়াইয়ে লাতিনদের কাছে পাত্তাই পায়নি ইউরোপিয়ানরা। 

একটু পরিস্কার করে বললে, বিশ্বকাপ আয়োজক হওয়ার লড়াইয়ে জয়টা হয়েছে ব্রাজিলের। অর্থাৎ ২০২৭ নারী বিশ্বকাপের আয়োজক সেলেসাওরা।

শুক্রবার সিঙ্গাপুরের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হয় বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার বার্ষিক কংগ্রেস। সেখানেই ভোটাভুটির মাধ্যমে নির্ধারিত হয় বিশ্বকাপের আয়োজক। ব্রাজিলের সঙ্গে আয়োজক হওয়ার দৌড়ে ছিল বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও জার্মানি (বিএনজি)।

তবে সবাইকে পেছনে ফেলে ফিফার সদস্যভুক্ত দেশ ও অঞ্চলগুলোর ভোটে বেশ বড় ব্যবধানে জয় পায় ব্রাজিল। তারা পেয়েছে ১১৯টি ভোট। আর ইউরোপের তিন দেশের ঝুলিতে পড়ে ৭৮ ভোট। ফলে লাতিন আমেরিকার প্রথম দেশে হিসেবে নারী বিশ্বকাপ আয়োজকের মর্যাদা পেয়েছে ব্রাজিল। 

এ নিয়ে সভাপতি জিয়ান্তি ইনফান্তিনো বলেন, ‘ব্রাজিলকে অভিনন্দন। ব্রাজিলে আমাদের সেরা বিশ্বকাপ হবে। সেইসঙ্গে বিএনজি-কেও ধন্যবাদ। তারাও বিডে দুর্দান্ত ছিল।’


ফুটবল   বিশ্বকাপ   ব্রাজিল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ইউরো দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

প্রকাশ: ০৮:২৪ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪ এর জন্য ৩০ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে নেদারল্যান্ডস। ডাচদের প্রাথমিক দলে ডাক পেয়েছেন চোটে আক্রান্ত বার্সা তারকা ফ্রাংকি ডি ইয়ং।

এবারের ইউরোয় প্রতিটি দলের ২৬ জনের স্কোয়াড রাখার সুযোগ রয়েছে। তবে ডাচরা ৩০ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে। আগামী ৭ জুনের মধ্যে অবশ্য খেলোয়াড় কমিয়ে চূড়ান্ত দল দিতে হবে তাদের।

আগামী ১৬ জুন হামবুর্গে পোল্যান্ডের বিপক্ষে ইউরো অভিযান শুরু করবে নেদার‌ল্যান্ডস। এবারের আসরে ‘ডি’ গ্রুপে তাদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ফ্রান্স ও অস্ট্রিয়া।

এর আগে অবশ্য কানাডা ও আইসল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ রয়েছে নেদারল্যান্ডসের। ম্যাচ দুটি যথাক্রমে অনুষ্ঠিত হবে ৬ ও ১০ জুন।

নেদারল্যান্ডসের প্রাথমিক স্কোয়াড-

গোলরক্ষক: জাস্টিন বিজলো, মার্ক ফ্লেকেন, বার্ট ভারব্রুগেন, নিক ওলিজ।

ডিফেন্ডার: নাথান আকে, ডেলি ব্লিন্ড, ভার্জিল ফন ডাইক, ডেনজেল ডামফ্রিস, জেরেমি ফ্রিমপং, লুৎশারেল গের্ট্রুইদা, ম্যাথিজ ডি লিট, ইয়ান মাতসেন, মিকি ফন ডি ভেন, স্টেফান ডি ভ্রিজ।

মিডফিল্ডার: রায়ান গ্রাভেনবার্চ, ফ্রেঙ্কি ডি জং, টিউন কোপমেইনার্স, তিজানি রেইজেন্ডার্স, মার্টেন ডি রুন, জের্ডি স্কাউটেন, জাভি সিমন্স, কুইন্টেন টিম্বার, জোয়ি ভিরম্যান, জর্জিনিও উইজনালডাম।

ফরোয়ার্ড: স্টিভেন বার্গউইজেন, ব্রায়ান ব্রোবি, মেমফিস ডিপে, কোডি গাকপো, ডনিয়েল মালেন, ওয়াউট ওয়েগহোর্স্ট।


ইউরো দল   নেদারল্যান্ডস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফুটবলে নিষিদ্ধ হচ্ছে ইসরায়েল!

প্রকাশ: ০৬:৫৬ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় গত আট মাসে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এমন মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছিল এফএ। এ নিয়ে গত মার্চে ফিফায় চিঠি দিয়েছিল ফিলিস্তিন এফএ।

ফিলিস্তিন ফুটবলের সেই দাবিকে সমর্থন দিয়েছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)। এ নিয়ে এএফসির কংগ্রেসে আলোচনাও হয়েছে। যেখানে উপস্থিত ছিলেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো।

শুক্রবার থাইল্যান্ডে ফিফার ৭৪ তম বার্ষিক সভার কংগ্রেসে ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘন ইস্যুতে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এরপরেই আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যাবে যে, বিশ্ব ফুটবলে ইসরায়েল নিষিদ্ধ হচ্ছে কি না।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে এএফসির সভাপতি শেখ সালমান বিন ইব্রাহিম আল খলিফা বলেন, ‘এএফসি এবং ফিফা তাদের সদস্য রাষ্ট্রের মতোই শক্তিশালী। যখন একজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন বাকিদের উপরও তার প্রভাব পড়ে। তাই এএফসি, ফিলিস্তিন এফএ-এর সাথে ঐক্যমত পোষন করছে। ফিফার নিয়ম ও আইনের মধ্যে থেকে ফিলিস্তিনের ফুটবল যেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে তার স্থায়ী সমাধান চায়।’

এ নিয়ে ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, ‘ফিলিস্তিনে আজ যা চলছে তাতে আমরা সবাই ভুগছি। আমরা দূর থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রার্থনা করতে পারি। আমরা প্রার্থনা করি বিশ্বের সকল নির্যাতিত শিশুর জন্য। যদিও এ বিষয়ে ফুটবল খুব অল্প কিছুই করতে পারে। তবে ফুটবল সবাইকে একত্রিত করতে পারে।’


ফুটবল   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

২০২৭ সালে নারী বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়োজক ব্রাজিল

প্রকাশ: ০৩:৪১ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

২০২৭ সালে নারী বিশ্বকাপ ফুটবল আয়োজকের দৌড় থেকে কদিন আগেই সরে দাঁড়ায় যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকো। এরপর লড়াইটা হয়ে পড়ে দ্বিপাক্ষিক। ফিফা কংগ্রেসে ভোটাভুটি শেষে আসন্ন দশম নারী বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। আয়োজক হওয়ার প্রতিযোগিতায় তারা হারিয়ে দিয়েছে যৌথভাবে আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া ইউরোপের তিন দেশ বেলজিয়াম-নেদারল্যান্ডস-জার্মানিকে।

আয়োজক হিসেবে ব্রাজিলের নাম চূড়ান্ত হতেই ইতিহাস গড়ে ফেলেছে দেশটি। দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম দেশ হিসেবে নারী বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেল তারা। ব্রাজিলে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে উচ্ছ্বসিত ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। তার আশা, ‘সর্বকালের সেরা নারী বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এটি।

শুক্রবার (১৭ মে) ব্যাংককে ফিফা কংগ্রেসে ভোটাভুটিতে ১১৯টি ভোট পায় ব্রাজিল। অন্যদিকে, যৌথভাবে আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া বেলজিয়াম-নেদারল্যান্ডস-জার্মানির ভাগে পড়ে ৭৮টি ভোট। অবশ্য চূড়ান্ত ভোটাভুটির আগে ব্রাজিলের দিকেই পাল্লা ভারী ছিল। ফিফা টেকনিক্যাল কমিটির মূল্যায়নে লাতিন দেশটি আয়োজক হওয়ার দৌড়ে কিছুটা এগিয়ে ছিল।

এর নেপথ্য কারণ, টুর্নামেন্ট সফলভাবে আয়োজনের সম্ভাব্যতা, বাণিজ্যিক বিষয়াদি, অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সুযোগসুবিধা আবাসনের মতো বিষয়। ছাড়া ২০১৪ পুরুষ বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য ১০টি স্টেডিয়াম নির্মাণ করায় বাড়তি সুবিধা পেয়েছে ব্রাজিল।

ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সভাপতি এদনাল্দো রদ্রিগেস এক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, আমরা জানতাম, দক্ষিণ আমেরিকার নারী ফুটবলের বিজয় আমরা উদযাপন করতে পারব। দম্ভ করে বলছি না, নিশ্চিত থাকতে পারে, নারীদের জন্য সবচেয়ে সেরা বিশ্বকাপ আমরা উপহার দেব।


২০২৭   নারী   বিশ্বকাপ   ফুটবল   ব্রাজিল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন