ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

আফগানিস্তানের নতুন সরকারে অংশ নিতে চায় শিয়ারা: জানালেন কারজাই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:২১ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১


Thumbnail

আফগানিস্তানের শিয়া মুসলমানরা সেদেশের নতুন সরকারে তাদের অংশগ্রহণ বা প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে দেশটির মধ্যপ্রদেশের শিয়া মুসলমানদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে তার সাক্ষাতের কথা জানান। কারজাই বলেন, শিয়া মুসলিম নেতারা তার সাথে দেখা করে আফগানিস্তানের নতুন মন্ত্রিসভায় অংশ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর তাদের মধ্যে এ সাক্ষাত অনুষ্ঠিত হয়।

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আফগানিস্তানের নতুন মন্ত্রিসভায় প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দেয়ার জন্য শিয়া জনগোষ্ঠীর আহ্বান বহু ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর দেশ আফগানিস্তানে স্বাভাবিক অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। আন্তর্জাতিক সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্য আইন অনুযায়ী যে কোনো শাসন ব্যবস্থায় সব ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর মানুষের অংশ গ্রহণের অধিকার রয়েছে এবং সেই সুযোগ তাদের দেয়া উচিত। এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই আফগানিস্তানের শিয়া জনগোষ্ঠীও প্রত্যাশা করে তালেবান দেশটির নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর তারা সব ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার গঠনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সেই প্রতিশ্রুতি যেন তারা পালন করে।

আফগানিস্তানের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ হচ্ছে শিয়া মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং সেদেশের আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে তাদের বিরাট প্রভাব রয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা নতুন সরকারে প্রতিনিধিত্ব করার প্রত্যাশা করে। প্রায় সপ্তাহ খানিক আগে আফগানিস্তানের শিয়া ধর্মীয় নেতাদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সম্মেলনে তারা আফগানিস্তানে সবাইকে নিয়ে অংশগ্রহণমূলক সরকার গঠন ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একই সঙ্গে তারা দেশটির নতুন সংবিধানে শিয়া মুসলমানদের জাফরি মাজহাবকে স্বীকৃতি দিতেও তালেবানের প্রতি আহ্বান জানান।

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, তালেবানের যে ধর্মীয় ও আদর্শিক চিন্তাবিশ্বাস রয়েছে এবং শিয়াদের ব্যাপারে তাদের অতীত বিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের আলোকে বলা যায় ওই দেশটির শিয়া মুসলমানদের দাবি দাওয়ার প্রতি তারা কতটুকু সাড়া দেবে তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

এদিকে, আফগানিস্তানের মাজার-ই শরিফে সংঘর্ষের খবর পেয়ে একদল তালেবান কর্মকর্তা অপ্রত্যাশিতভাবে ওই শহর সফরে গেছেন। মোল্লা ফাজেল, জাবিউল্লাহ মুজাহিদ, মৌলভি ওয়াসিকুল্লাহ, ক্বারি দ্বীন মোহাম্মদ ও মোল্লা আব্দুস সালাম হানাফি মাজার-ই শরিফে সংঘর্ষের কারণ অনুসন্ধানের জন্য ওই শহরে গেছেন। গতকাল রাতে সেখানে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। যদিও তালেবান দাবি করেছে সশস্ত্র ডাকাত দল ও তালেবানের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে কিন্তু কোনো কোনো সূত্র জানিয়েছে খোদ তালেবানের মধ্যেই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

বিভিন্ন খবরে জানা গেছে আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে সশস্ত্র তালেবানের মধ্যেই প্রতিযোগিতা ও বিরোধ দেখা দিয়েছে এবং এ বিরোধের জের ধরে মাজার-ই শরিফে সংঘর্ষ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ কারণেই তালেবান কর্মকর্তারা দ্রুত ওই এলাকায় ছুটে গেছেন সংঘর্ষের কারণ জানার জন্য।

এদিকে, আফগানিস্তানে নতুন ও স্থায়ী সরকার গঠনে বিলম্ব হওয়ায় এবং নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় পুলিশ ও সেনা সদস্যদের ব্যবহার করা থেকে তালেবান বিরত থাকায় ভবিষ্যত নিরাপত্তা নিয়ে জনমনে আতঙ্ক ক্রমেই বাড়ছে। সুত্র: পার্সটুডে

 



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলি হামলায় ৮ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশ: ০৬:২৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের জাবালিয়া শরণার্থী ক্যাম্পের পশ্চিমাঞ্চলে ইসরায়েলি হামলায় আট ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যার মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছেন। নিহতরা জাবালিয়ার আল-ফালুজা নামক একটি এলাকায় পানি আনতে গিয়েছিলেন।

এক প্রত্যক্ষদর্শী হামলার ব্যাপারে বলেন, “আমরা ফালুজা থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছিলাম, যেটিকে নিরাপদ স্থান হিসেবে ভাবা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করে ইসরায়েলিরা সেখানে গোলা ছুড়েছে। আমরা জানি না কোথায় যাব।”

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ হামলার একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।

গত কয়েকদিন ধরে জাবালিয়ায় ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা। স্থল হামলা ছাড়াও বিমান থেকে প্রতিনিয়ত সেখানে বোমা ফেলছে তারা।

গাজার মধ্যে যেসব শরণার্থী শিবির রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো জাবালিয়া। যুদ্ধের আগে এখানে হাজার হাজার মানুষ থাকতেন। এখনো শরণার্থী শিবিরটিতে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন।


ইসরায়েল   ফিলিস্তিন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

আফগানিস্তানে ভূমিধসে ৫০ জন নিহত

প্রকাশ: ০৫:৫৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় ঘোর প্রদেশে হড়কা বান-ভূমিধসে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ মে) এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ওই প্রদেশের পুলিশ।

শনিবারের বিবৃতিতে ঘোর প্রাদেশিক পুলিশের মুখপাত্র আবদুল রহমান বাদ্রি বলেন, ‘শুক্রবারের হড়কা বান-ভূমিধসে প্রদেশে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন এবং এখনও নিখোঁজ আছেন আরও অনেকে। নিখোঁজদের সন্ধানে তল্লাশি শুরু হয়েছে।’

বিবৃতিতে আবদুল রহমান বাদ্রি আরও জানান, শুক্রবারের হড়কা বানে প্রায় ২ হাজার বাড়িঘর সম্পূর্ণ ধ্বংস এবং আরও কয়েক হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কয়েক হাজার গবাদি পশুর মৃত্যু হয়েছে, শত শত একর কৃষিজমির ফসল নষ্ট হয়েছে, শতাধিক সেতু ও কালভার্ট ধ্বংস হয়েছে এবং হাজার হাজার গাছ উপড়ে গেছে। 

বানের পানি, বাড়িঘর-গাছ-পাথরের ধ্বংসস্তূপ জমা হয়ে প্রদেশের অধিকাংশ সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে।


আফগানিস্তান   ভূমিধস  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাষ্ট্রে ১২ সেকেন্ডে ৩০০ কোটি টাকা চুরি

প্রকাশ: ০৪:২২ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

পড়ালেখা করে যে, গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে। কিন্তু এই গাড়ি-ঘোড়া কিনতেও তো টাকা দরকার। আর তাই পড়ালেখা করার পর সেই টাকা জোগাড়ের খোঁজেই নেমেছিলেন বিশ্বখ্যাত ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি থেকে পড়াশোনা শেষ করা দুই ভাই। পড়াশোনা লব্ধ নিজেদের জ্ঞান কাজে লাগিয়ে মাত্র ১২ সেকেন্ডে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।

এমনই অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। অভিযুক্ত দুই ভাইয়ের মধ্যে একজন হলেন ২৪ বছর বয়সী আন্তন পেরেইর-বুয়েনো এবং অন্যজন ২৮ বছর বয়সী জেমস পেরেইর-বুয়েনো। ক্রিপটো মুদ্রায় বড় ধরনের চুরির অভিযোগে ইতোমধ্যে দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের চুরির এই ঘটনাটিকে একটি জলজ্যান্ত উপন্যাস হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কৌঁসুলিরা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া ওই ভাইদের বিরুদ্ধে অর্থ জালিয়াতির মাধ্যমে কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ ক্রিপটো মুদ্রা চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩০০ কোটি টাকার কাছাকাছি।


যুক্তরাষ্ট্র   ৩০০ কোটি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

'ইসরায়েলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে হিজবুল্লাহ'

প্রকাশ: ০৩:৩২ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘাতের জেরে ইসরায়েলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে স্বীকার করেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্ট। তবে এই ক্ষয়ক্ষতি পুরোপুরি 'বৃথা যায়নি' বলেও দাবি করেছেন তিনি।

শুক্রবার রাজধানী জেরুজালেমে এক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে গ্যালান্ট বলেন, “হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘাতের জেরে যে আমাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা অস্বীকারের কোনও উপায় নেই এবং আমরা এটা বুঝতে পারি কিন্তু গত কয়েক মাসে যত সন্ত্রাসীকে (হিজবুল্লাহ) আমরা হত্যা করতে পেরেছি, সেই সাফল্যও তুচ্ছ নয়।

শুক্রবারের বক্তব্যে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমি বরাবরই বলে আসছি আমাদের সব সময় যেকোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এতদিন পর্যন্ত কেউ একে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ৭ অক্টোবরের পর সবাই বুঝতে পেরেছে যে আমরা কতখানি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি। তবে আমরা কখনও পিছু হটব না। সন্ত্রাসীদের প্রতিটি হামলার জবাব আমরা দিব।”

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামলা চালায় গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডএফ)। আইডিএফ অভিযান শুরুর পর হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্ত থেকে উত্তর ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্য করে রকেট হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ।

হিজবুল্লাহর এসব হামলার জবাবে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে ও লেবাননের অভ্যন্তরে বেশ কয়েকবার বিমান ও গোলা হামলা চালিয়েছে আইডিএফ। এসব হামলায় রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহত হয়েছেন দুই শতাধিক হিজবুল্লাহ যোদ্ধা।


ইসরায়েল   হিজবুল্লাহ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বিশ্বে ২০২৩ সালে সৌর ও বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড

প্রকাশ: ০২:২০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

২০২৩ সালে বিশ্বের মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ৩০ দশমিক শতাংশ সৌর বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো থেকে এসেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক সংস্থা অ্যাম্বার এক প্রতিবেদনে তথ্য জানিয়েছে। এই পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদনকেরেকর্ডবলেও উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। 

প্রসঙ্গত, কয়লা, জ্বালানি তেলের মতো জীবাশ্ব জ্বালানি পোড়ানোর ফলে বাতাসে প্রতিনিয়ত নিঃসৃত হচ্ছে কার্বন ডাই অক্সাইডসহ বিভিন্ন গ্রিনহাউস গ্যাস, যা জলবায়ু পরিবর্তন উষ্ণতাবৃদ্ধির জন্য দায়ী। কারণে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার রোধ করাকে ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে অ্যাম্বার জানিয়েছে, আগের বছর ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে নবায়নযোগ্য উৎসগুলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের হার বেড়েছে। ২০২২ সালে বিশ্বে মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ২৯ দশমিক শতাংশ সরবরাহ এসেছিল বিভিন্ন নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।

সৌর বায়ুবিদ্যুতের মতো নবায়নযোগ্য উৎসগুলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সবচেয়ে এগিয়ে আছে চীন। ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে সৌর প্রকল্পগুলো থেকে উৎপন্ন মোট বিদ্যুতের ২৩ দশমিক শতাংশ এবং বায়ু প্রকল্প থেকে উৎপন্ন মোট বিদ্যুতের দশমিক শতাংশ উৎপাদন করেছে চীন।

বর্তমানে যে গতিতে বিভিন্ন দেশে নবায়নযোগ্য উৎসের প্রকল্পগুলোর বিস্তার ঘটছে, তা অব্যাহত থাকলে চলতি ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বজুড়ে জীবাশ্ব জ্বালানির ওপর নির্ভরতা অন্তত শতাংশ কমবে বলে আশা করছে অ্যাম্বার।


বিশ্ব   সৌর   বায়ুবিদ্যুৎ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন