প্রেস ইনসাইড

সাংবাদিকরা উন্নয়ন অগ্রগতির সহায়ক শক্তি: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:৪৬ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১


Thumbnail

সাংবাদিকদের দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির সহায়ক শক্তি হিসেবে বর্ণনা করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবে রাজশাহী বিভাগ সাংবাদিক সমিতি, ঢাকা’র দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা এবং বরেন্দ্র উন্নয়ন ভাবনা আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, ‘সাংবাদিকরা হচ্ছে আজকে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে উন্নয়ন, অগ্রগতি হয়েছে, সেই উন্নয়ন, অগ্রগতির সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করছেন সাংবাদিকরা। আমি মনে করি সাংবাদিকদের সাথে সরকারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ফলে এবং আমরা একযোগে কাজ করতে পারছি বিধায় দেশকেও আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছি।’

রাজশাহী বিভাগ সাংবাদিক সমিতি, ঢাকা’র সভাপতি খায়রুজ্জামান কামালের সভাপতিত্বে সভায় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং বিএফইউজের কোষাধ্যক্ষ দীপ আজাদ, সাবেক মহাসচিব ওমর ফারুক, আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান চৌধুরী আমন্ত্রিত বক্তার বক্তব্য রাখেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সাংবাদিকরা গণমাধ্যম পরিচালনা করেন আর গণমাধ্যম হচ্ছে সমাজের দর্পণ। সাংবাদিকদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, কোথাও কোনো ব্যত্যয় হলে সেটি যেমন প্রচার করতে হবে, একইসাথে যখন সাফল্য আসবে, সেটিও ফলাও করে প্রচার করতে হবে। কারণ শুধু ব্যত্যয় হলে সেটিই যদি প্রচার হয় আর সাফল্যের প্রচার না হয়, তাহলে সঠিকভাবে সমাজ ও রাষ্ট্রের চিত্র পরিস্ফুটন হবে না এবং দর্পণটিও সঠিকভাবে কাজ করছে সেটি বলা যাবে না।’ 

গণমাধ্যমের সুষ্ঠু বিকাশ এটি রাষ্ট্রের বিকাশের সাথে সম্পর্কিত এবং প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সেটি বিশ্বাস করেন বিধায় গত সাড়ে ১২ বছরে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘গণমাধ্যমের দ্রুত বিকাশের সাথে সাথে কিছু ধান্দাবাজও যুক্ত হয়েছে, এটিই বাস্তবতা। গণমাধ্যমকে কেউ নিজের স্বার্থে, কেউ ব্যবসায়িক ‘প্রোটেকশন’ দেয়ার জন্য ব্যবহারের চেষ্টা করছে আবার কেউ একটি ব্রিফকেস নিয়ে গণমাধ্যমের মালিক হয়ে যাচ্ছে, উনিই মালিক, উনিই সাংবাদিক, উনিই রিপোর্টার।  এই দপ্তর থেকে ঐ দপ্তরে ঘুরে বেড়ান বিজ্ঞাপন ‘কালেকশন’ করেন এবং সেই বিজ্ঞাপন যেদিন পান সেদিন পত্রিকা ছাপেন। ১শ’ পত্রিকা ছাপেন, ১শ’ দপ্তরে দেন। এতে ভালো গণমাধ্যমগুলো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে, অনেক সময় টিকে থাকা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এজন্য ব্রিফকেস বন্দি পত্রিকা যেগুলো আসলে ছাপায় না, মাঝে মধ্যে হঠাৎ ছাপায়, সেগুলো আমি বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যেই ২শ’ ১০টি পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করার জন্য জেলা প্রশাসকদের কাছে লেখা হয়েছে, প্রক্রিয়াধীন আছে।’ 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যারা পত্রিকার ডিক্লারেশন নিয়ে চালায় না, বরং এটিকে বিজ্ঞাপন নেয়ার জন্য আবার সেটার জন্য নিউজপ্রিন্টের যে কোটা আছে, সেই নিউজপ্রিন্ট এনে বাজারে বিক্রি করে দেয়ার জন্য, এটিকেই ব্যবসা হিসেবে নেয়। পত্রিকা চালানো উদ্দেশ্য নয়, মূলত মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর ক্ষতি করছে। সেই ক্ষতির প্রাথমিক বোঝাটা সাংবাদিকদের ওপর পড়ছে। সুতরাং এখানে একটি শৃঙ্খলা আনা দরকার। সেই উদ্যোগ আমি গ্রহণ করেছি। আপনাদের ধন্যবাদ যে, আপনারা আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন।’

এ সময় গণমাধ্যম মালিকদের প্রতি সাংবাদিক কর্মচারিদের বীমা করার অনুরোধ জানান ড. হাছান। তিনি বলেন, ‘বীমা করলে সাংবাদিক ও কর্মচারিরা উপকৃত হবে এবং একইসাথে মালিকের দায়িত্বও পালন করা হবে। সেই সাথে করোনাকালে অনেক গণমাধ্যমের অসুবিধা হয়েছে। এখন করোনা কেটে গেছে সুতরাং যাদেরকে ছাঁটাই করা হয়েছিল, তাদের সবাইকে আবার কাজে ফিরিয়ে নেয়া হবে, এটিই আমার বিনীত অনুরোধ।’ 



মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

ডিআরইউ’র সভাপতি শুভ, সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন

প্রকাশ: ০৮:৪৮ পিএম, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

ঢাকায় কর্মরত সংবাদিকদের সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ শুকুর আলী শুভ ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মহিউদ্দিন। আর সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন খালিদ সাইফুল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে। এরপর গণনা শেষে সাড়ে ৬টায় ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল। এবার এক হাজার ৪০৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

ঘোষিত ফলাফল অনুসারে, নির্বাচনে সৈয়দ শুকুর আলী শুভ ৫৮৩ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন। আর মহিউদ্দিন সর্বোচ্চ ৬০৭টি ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। সহসভাপতি পদে শফিকুল ইসলাম শামীম, যুগ্ম-সম্পাদক পদে মো. মিজানুর রহমান (মিজান রহমান), অর্থ সম্পাদক পদে মো. জাকির হুসাইন, কল্যাণ সম্পাদক পদে তানভীর আহমেদ ও দপ্তর সম্পাদক পদে রফিক রাফি বিজয়ী হয়েছেন।

নারীবিষয়ক সম্পাদক পদে মাহমুদা ডলি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে সুশান্ত কুমার সাহা, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক পদে মো. রাশিম (রাশিম মোল্লা), ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. মাহবুবুর রহমান ও আপ্যায়ন সম্পাদক পদে মোহাম্মদ ছলিম উল্লাহ মেসবাহ নির্বাচিত হয়েছেন।

এ ছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য পদে (৭টি) হাবিবুর রহমান (হাবিব রহমান), ফারহানা ইয়াসমিন (জুঁথী), সাঈদ শিপন, দেলোয়ার হোসেন মহিন, মুহিববুল্লাহ মুহিব, রফিক মৃধা এবং মো. শরিফুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন মো. মনোয়ার হোসেন।

ডিআরইউ   ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

১০৩ বার পিছিয়ে গেল সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১২:০৬ পিএম, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ আবার পিছিয়েছে যে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৩ বার। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৯ ডিসেম্বর দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য থাকলেও তা না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন ১৯ ডিসেম্বর নতুন তারিখ ঠিক করেন।

জানা যায়, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।


সাগর-রুনি   তদন্ত   প্রতিবেদন  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ

প্রকাশ: ০৪:৫৮ পিএম, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। সাংবাদিকদের ওপর হামলা-নিরাপত্তাহীনতায় তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

আজ রোববার এক বিবৃতিতে সম্পাদক পরিষদ এই নিন্দা ও উদ্বেগ জানায়।

গতকাল শনিবার পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২৫ জন সাংবাদিক আহত বা হামলার শিকার হয়েছেন বলে সম্পাদক পরিষদ জানিয়েছে। এ ঘটনাকে অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে অভিহিত করেছে সম্পাদক পরিষদ।

সম্পাদক পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সাংবাদিকেরা পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির সংবাদ সংগ্রহ করেন। তাঁরা তা জনগণের সামনে তুলে ধরেন। কিন্তু এই দায়িত্ব পালনের সময় তাঁদের ওপর আক্রমণ বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া খুবই উদ্বেগের।

পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা যেন নিশ্চিত করা হয়, সে জন্য সব রাজনৈতিক দল ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ।



বিএনপি   মহাসমাবেশ   হামলা   নিন্দা   সম্পাদক   পরিষদ  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

বিএনপি-জামায়াতকে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম সাংবাদিকদের

প্রকাশ: ০২:৪৮ পিএম, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

সরকার পতনের দাবিতে গতকাল (২৮ অক্টোবর) বিএনপি-জামায়াতের মহাসমাবেশ চলাকালে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় এক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।

আজ রোববার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে আয়োজিত এ  বিক্ষোভ সমাবেশে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানিয়েছে সাংবাদিক সমাজ।

সাংবাদিক নেতারা জানান, সরকার পতনে বিএনপি-জামায়াতের একদফা কর্মসূচি চলাকালে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এ হামলায় জড়িতদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। এ ছাড়া ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই ঘটনার জন্য বিএনপি-জামায়াতের পক্ষ থেকে ক্ষমা চওয়া না হলে তাদের খবর বর্জনের আহবানও জানান সাংবাদিক নেতারা।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক দ্বীপ আজাদ, ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন প্রমুখ।


বিএনপি   জামায়াত   সমাবেশ   শ্যামল দত্ত  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে হামলায় ৫ গণমাধ্যমকর্মী আহত

প্রকাশ: ০৪:০৯ পিএম, ২৮ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে রাজধানীর কাকরাইলে হামলার শিকার হয়েছেন বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা। শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে কাকরাইলে বিএনপির মহাসমাবেশ বিষয়ক সংবাদ সংগ্রহের সময় আহত হন তারা।

কাকরাইলে হামলায় আহত হন মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট মারুফ হাসান। হামলার পর তাকে উদ্ধার করে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি পলিটিক্যাল নিউজ বিডি নামক একটি অনলাইনে কাজ করেন।

এছাড়া সংবাদ সংগ্রহকালে আরও আহত হন বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট জাফর আহমেদ, দৈনিক কালবেলা পত্রিকার রাফসান জানি ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার এক সাংবাদিক। এছাড়াও রাজু আহমেদ নামে আরও এক সাংবাদিকের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

একইসঙ্গে সময় টেলিভিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে গণমাধ্যমকর্মীর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা।

২৮ অক্টোবর   মহাসমাবেশ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন