মোংলা বন্দর
কর্তৃপক্ষের সর্বোচ্চ দুই সম্মাননা পেল বসুন্ধরা গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা শিপিং
লি. ও বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেড।
বন্দরের ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিগত বছরে সর্বোচ্চ বন্দর ব্যবহারকারীদের ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান
অতিথি ছিলেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। এতে সভাপতিত্ব করেন
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা।
বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেড ‘সর্বোচ্চ সাধারণ পণ্য আমদানিকারক’ ক্যাটাগরিতে এবং বসুন্ধরা শিপিং লিমিটেড ‘সর্বোচ্চ বন্দর মাশুল প্রদানকারী শিপিং এজেন্ট’ ও সর্বোচ্চ সাধারণ পণ্যবাহী জাহাজ অনায়নকারী শিপিং এজেন্ট’ হিসেবে নির্বাচিত হয়।
বসুন্ধরা গ্রুপের
পক্ষে হিসাব বিভাগের প্রধান মো. রবিউল ইসলাম সম্মাননা ক্রেস্টগুলো গ্রহণ করেন। ক্রেস্টগুলো
হাতে তুলে দেন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা।
বসুন্ধরা গ্রুপ বসুন্ধরা শিপিং লি. মোংলা বন্দর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ড. ইউনূস সুশীল বদিউল আলম মজুমদার
মন্তব্য করুন
পিটার হাস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শাহরিয়ার আলম
মন্তব্য করুন
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ নির্বাচনকালীন সরকার শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
বয়সে নবীন রাষ্ট্রনীতি ঠিক বুঝি না, তার উপরে পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে অহেতুক অর্বাচীনদের মত আলোকপাত করার চেষ্টা করছি শুধুমাত্র একটা দর্শন মেনে ছাত্ররাজনীতির মানুষ হিসাবে এই পর্যন্ত যতটুকু আয়ত্ত করেছি সেখান থেকেই চীনে গণতন্ত্র নাই, সৌদিতে গণতন্ত্র নাই, কোরিয়ায় গণতন্ত্র নাই তাদের উপরে লুটতরাজ মোড়লদের কোন ছবক কিন্তু নাই। রাজতন্ত্র একনায়কতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষার জন্য যারা গণতন্ত্র নামক শাসন ব্যবস্থার ছবক দিচ্ছে তাদের শাসন ব্যবস্থা সারাপৃথিবীর প্রত্যেক দেশে কার্যকর করতে না পারে তাহলে সেটা সোভিয়ত ইউনিয়নের সমাজতন্ত্রের মত দিকভ্রান্ত হবে, সেটা তারা বুঝতে পেরে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক অপকৌশল নিয়ে মাত্তবারি করছে।
কর ফাঁকির মামলার ব্যাপারে আদালতের সিদ্ধান্তের পর আবার তৎপর হয়েছে সুশীল সমাজ। ড. ইউনূসকে নিয়ে সুশীল সমাজের একটি গোপন বৈঠকের খবর পাওয়া গেছে। এই বৈঠকে দেশের বিদ্যমান রাজনীতি, সুশীলদের করণীয় এবং ড. ইউনূসের ভবিষ্যত ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা হয়। উল্লেখ্য যে গুলশানের একটি বাসভবনে এই বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন সুশীল সমাজের অন্তত ৫ জন প্রতিনিধি। এই সাক্ষাৎ ছাড়াও ড. ইউনূসের সাথে এখন নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন হোসেন জিল্লুর রহমান, বদিউল আলম মজুমদার, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সহ একাধিক সুশীল। যারা বাংলাদেশের বিরাজনীতিকরণের অন্যতম প্রবক্তা হিসেবেও পরিচিত। এই সমস্ত সুশীলরা ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার বিরোধী একটি অবস্থান গ্রহণের জন্য তাকে প্ররোচিত করছেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন রাজনীতিবিদরা যতটা সচেতন, রাজনীতিবিদদের কথাবার্তা যত না শোনা যাচ্ছে তার চেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে বিদেশি কূটনীতিকদের। তাদের দৌড়ঝাঁপ রীতিমতো বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেছে। বিশেষ করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস এখন বাংলাদেশের ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। প্রতিদিনই তাকে কোনো না কোনো রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে বৈঠক করতে দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি কথাবার্তা বলছেন। কোন কোন ক্ষেত্রে কূটনৈতিক শিষ্টাচারও তিনি লঙ্ঘন করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।