টেক ইনসাইড

যশোরে শেখ হাসিনা টেকনোলজি পার্ক

প্রকাশ: ০৬:৫৫ পিএম, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail যশোরে শেখ হাসিনা টেকনোলজি পার্ক

জনগণকে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল করে তোলার লক্ষ্যে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) কেন্দ্র হিসেবে যশোরে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক একটি ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে।

২০১৭ সালে ২৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই পার্ক প্রযুক্তিভিত্তিক কাজের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে।

আইটি পার্ক এলাকাটিকে আইটি খাতের প্রবৃদ্ধির জন্য আরো উপযোগী করে তোলা হয় এবং এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান আইটি কেন্দ্রে পরিণত হয়।

 চোখ ধাঁধানো সবুজ এবং হ্রদে ঘেরা এই পার্কে বিপুল সংখ্যক উদ্যোক্তার জন্য উদ্যোক্তার অবকাঠামো নির্মিত হচ্ছে, এতে ২ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হচ্ছে। কেন্দ্রটি সফটওয়্যার উন্নয়ন, ফ্রিল্যান্সিং, আউটসোর্সিং, কল সেন্টার এবং গবেষণা ও উন্নয়নে কাজ করার সুবিধা প্রদান করছে।

পার্ক কর্তৃপক্ষের মতে, মোট ৫৬ জন উদ্যোক্তা ইতোমধ্যে পার্কটিতে বিনিয়োগ করেছে এবং ৪৬ জন বর্তমানে কাজ করছে। এতে ২ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

যশোর আইটি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাকিব হাসান তার পার্ক অফিসের ২২ জন কর্মচারি নিয়ে আউট সোর্সিং ফার্ম পরিচালনা করছেন, যেটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করছে। গত অর্থ বছরে তার কোম্পানি প্রায় ২ কোটি টাকা রেমিট্যান্স আয় করেছে।
 
রাকিব বলেন, শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের মতো অবকাঠামোগত সুবিধা মূলত উদ্যোক্তাদের জন্য কাজের পরিবেশ তৈরি করেছে এবং নতুন স্টার্টআপ চালু করতে সাহায্য করেছে।

 অ্যাবাকাস সফট বিডি লিমিটেডের চেয়ারম্যান এবং যশোর স্টার্টআপের সভাপতি জহির ইকবালও টেকনোলজি পার্ক থেকে তার কোম্পানি পরিচালনা করছেন যেখানে তার কোম্পানি তরুণদের আইটি প্রশিক্ষণ দেয় এবং ফ্রিল্যান্সিং ভিত্তিতে সফটওয়্যার তৈরি করে।
 
তিনি বলেন, ‘পার্কে আমার দুটি অফিস আছে। আমরা প্রশিক্ষণ এবং সফটওয়্যার ভিত্তিক আইটি পণ্য নিয়ে কাজ করি। আমরা ইতোমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত থেকে কিছু আইটি পণ্য আমদানি করেছি।’

জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ও ইউনাইটেড নেশন ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী যুব উদ্যোক্তা জহির বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নামে এমন অবকাঠামো গড়ে তোলার কারণে আমরা অনেক এগিয়েছি। আমার মতো অনেক উদ্যোক্তা এবং স্টার্টআপ এখানে স্থান নিয়েছে এবং সরকারি উদ্যোগে তথ্য-প্রযুক্তি সম্পর্কিত জ্ঞান আহরণ করতে পেরে আমরা গর্বিত।’
 
২০১০ সালের ২৭ ডিসেম্বর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী জেলা শহরের বেজপাড়া এলাকায় ১২ দশমিক ১২ একর জমির উপর এই প্রযুক্তি পার্কটি নির্মিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী পরে ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর তার নামে এই পার্কের উদ্বোধন করেন।

গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি (বিএইচটিসি)-র দেশের প্রথম ন্যাশনাল টায়ার ৪ ডেটা সেন্টারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকআপ প্রদান করে পার্কটিকে তিন পেটাবাইট ক্ষমতাসম্পন্ন ‘ডিজাস্টার রিকভারি ডেটা সেন্টার’ নামে দেশের দ্বিতীয় ডেটা সেন্টার হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে।
 
১৫ তলা এমটিবি বিল্ডিং, ১২ তলা থ্রি স্টার মানের ডরমেটরি ভবন, একটি অত্যাধুনিক কনভেনশন সেন্টার এবং আন্ডারগ্রাউন্ড পার্কিংসহ পার্কটিতে ২ লাখ ৩২ হাজার বর্গফুট জায়গা রয়েছে, এখানে ২০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে।

 মোট ১ লাখ ৩৫ হাজার ২৮৫ বর্গফুট জায়গা ইতোমধ্যে ৫৬ উদ্যোক্তাকে ভাড়া দেয়া হয়েছে এবং ভূমিকম্প প্রতিরোধী ১৫ তলা এমটিবি ভবনে আরো ১ লাখ ৬৮ হাজার ৬৫৫ বর্গফুট জায়গা ভাড়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
 
একটি বেসরকারি সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা কোম্পানি টেকসিটি বাংলাদেশ লিমিটেড পার্কটি পরিচালনা করছে।

যশোর জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান বলেন, দেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে পার্কে বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তাদের ১০ বছরের জন্য কর-অবকাশ সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

তিনি বলেন, পার্কের উদ্যোক্তরা মূলধনী যন্ত্রপাতির কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় পাচ্ছেন এবং দক্ষ পেশাদাররা তিন বছরের জন্য আয়কর অবকাশ পাবেন।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে এখন প্রায় ১ হাজার যুবক কাজ করছে, যা বাণিজ্য বহুমুখীকরণে সরকারকে সহায়তা করবে।
 
প্রযুক্তি শিল্প থেকে রফতানি আয় ২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার এবং পরিষেবা খাত থেকে আইটি পণ্য রফতানি করে ২০২৫ সাল নাগাদ ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য রয়েছে।

যশোর   শেখ হাসিনা টেকনোলজি পার্ক  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

তিন হাজার কনটেন্ট সরাতে গুগলকে অনুরোধ বাংলাদেশের

প্রকাশ: ০৯:১৫ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত বছরের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরাতে বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন গুগলের কাছে আবেদন করেছে বাংলাদেশ সরকার। যার মধ্যে রয়েছে ৮০৭টি কন্টেন্ট রয়েছে সরকারের সমালোচনা-সংক্রান্ত। তবে এই ছয় মাসে সরকারের অনুরোধের ৫৮ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি গুগল।

সম্প্রতি মার্কিন বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাসের স্বচ্ছতা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির সেই প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

গুগল বলছে, সরকারি সংস্থাগুলো স্থানীয় আইন লঙ্ঘনের দায়ে এবং আদালতের আদেশে আধেয় সরানোর অনুরোধ করে থাকে। গুগল এ ক্ষেত্রে নিজস্ব নির্দেশিকা ও নীতি লঙ্ঘন করে কি না, তা পর্যালোচনা করে থাকে।

২০২৩ সালের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সরকার ৫৯১টি অনুরোধ করে। এর মাধ্যমে ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরানোর অনুরোধ করা হয়, যার মধ্যে ৫২ শতাংশ অনুরোধ ছিল সরকারের সমালোচনা-সংক্রান্ত।

৫৯১টি অনুরোধের মধ্যে ৫৮০টি ছিল ইউটিউব থেকে ২৯০৯টি কন্টেন্ট সরানোর। মোট অনুরোধের মধ্যে সরকারের সমালোচনামূলক ছিল ৩১০টি। ১৭৫টি ছিল মানহানিসংক্রান্ত।

তবে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ ক্ষেত্রে গুগল কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ ক্ষেত্রে যথেষ্ট তথ্য ছিল না। প্রায় ১১ শতাংশ ক্ষেত্রে কন্টেন্ট আগেই সরিয়ে ফেলা হয়। প্রায় ৮ শতাংশের ক্ষেত্রে নীতি অনুযায়ী সরানো হয়েছে।


গুগল  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

একদশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি মেটার বিজ্ঞানীর

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। কিন্তু আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে স্মার্টফোন। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন। 

তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন। কিন্তু আজ থেকে দশ বা পনেরো বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।

লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।

স্মার্টফোন নিয়ে এমন ভবিষ্যদ্বাণী লেকুনেরই প্রথম নয়। এর আগে নোকিয়ার প্রধান নির্বাহী (সিইও) পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালে বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র! 

প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সংস্থা নিউরোলিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেইন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! এটি নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন