নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:২৫ পিএম, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা উপ কমিটি থেকে অ্যাটর্নি জেনারেল জনাব এ এম আমিন উদ্দিনকে পরিবর্তন করে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট জনাব মনসুরুল হক চৌধুরীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা উপ কমিটিতে জনাব অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নয়, সুপ্রিম কোর্টের একজন সিনিয়র আইনজীবী ও একজন আইনজ্ঞ হিসাবে বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের বিষয় ভিত্তিক উপ কমিটি গুলোতে কিছু বিশেষজ্ঞ সদস্য রাখার বিধান রয়েছে। এই ধরণের বিশেষজ্ঞ সদস্য দলের প্রাথমিক সদস্য নাও হতে পারেন। তবে উপ কমিটিতে বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে আমরা দেশের সংবিধান ও সংশ্লিষ্ট প্রচলিত আইন, বিধিবিধান ও প্রথা অনুসরণ করেছি। এতে আইন ও প্রচলিত প্রথার কোন ব্যত্যয় ঘটেনি।
আমরা লক্ষ্য করছি, কেও কেও এই বিষয়টিকে ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ কমিটিকে বিতর্কিত করতে চায়। অ্যাটর্নি জেনারেল পদ নিয়েও তারা সংবিধান ও আইনের সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন ও মনগড়া কথা বলছেন যা সম্পূর্ণ অনাকাঙ্খিত। আমাদের উপ কমিটিকে সকল বিতর্কের উর্ধে রাখার জন্য এবং অ্যাটর্নি জেনারেল পদ নিয়েও যাতে কেও বিতর্ক সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য আমরা উপ কমিটিতে বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে জনাব এ এম আমিন উদ্দিনের পরিবর্তে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট জনাব মনসুরুল হক চৌধুরীকে অন্তর্ভুক্ত করেছি।
মন্তব্য করুন
খালেদা জিয়া তারেক জিয়া বিএনপি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল
মন্তব্য করুন
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
তীব্র গরম মির্জা আব্বাস বিএনপি
মন্তব্য করুন
বিএনপি উপজেলা নির্বাচন বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
ড. আব্দুর রাজ্জাক আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন শাজাহান খান
মন্তব্য করুন
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুজনই দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে তাদের নেতৃত্ব থেকে বাদ দেয়ার ব্যাপারে পশ্চিমা দেশের কূটনীতিকরা বিএনপি পরামর্শ দিয়ে আসছেন এমন গুঞ্জন দীর্ঘদিনের। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কখনও মুখ খুলেননি বিএনপির কেউই। তবে এবার বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। তিনি জানিয়েছেন বিএনপি থেকে বেগম জিয়া এবং তারেক জিয়াকে বাদ দেয়ার বিষয়টি নিয়ে দল ভাবছে। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে দলের এমন ভাবনার কথা জানান বিএনপির এই নেতা।
উপজেলা নির্বাচন থেকে কঠোর অবস্থান থেকে ইউটার্ন নিলো বিএনপি। বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে যে, আপাতত যারা উপজেলা নির্বাচন করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। তবে সব কিছু নির্ভর করবে নির্বাচনের ফলাফলের ওপর। যারা পরাজিত হবে তাদের ওপর নেমে আসবে শাস্তির খড়গ। আর যারা বিজয়ী হবেন তাদের বিষয়টি উপেক্ষা করা হবে। বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যাওয়ার কারণে ফেঁসে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান। তবে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেও নীতিমালার কারণে বেঁচে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক। তবে আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং যারা দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।