প্রেস ইনসাইড

বাংলাদেশে সংবাদপত্রগুলোর অর্জন অনেক বড়: সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০১:৪৫ পিএম, ৩০ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেছেন, অর্জন বড় হয় যখন সীমাবদ্ধতা বেশি থাকে। সে বিচারে বাংলাদেশে সংবাদপত্রগুলোর অর্জন অনেক বড়। তারপরেও এ দেশের সংবাদপত্রগুলো সত্য প্রকাশে কতটা বস্তুনিষ্ঠ তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

আজ শনিবার (৩০ অক্টোবর) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে `৫০ বছরের বাংলাদেশ: গণমাধ্যমের অর্জন ও আগামীর চ্যালেঞ্জ` শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের মুদ্রিত সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই অধ্যাপকের ভাষ্য, কোনো ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠী স্বার্থ সংরক্ষণের দায়িত্ব সংবাদপত্রের নয়। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি দেশের সংবাদপত্রগুলোকে জনস্বার্থ, ন্যায়বিচার, সুশিক্ষা, পরিবেশ, নারী সুরক্ষা ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষার মতো বিষয়গুলোতে সচেতনতা তৈরির কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

এ ছাড়া সংবাদপত্রগুলোর মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সাংবাদিকদের স্বার্থ রক্ষায় প্রেস কাউন্সিলকে সক্রিয় করে তোলার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, দেশের স্বার্থে মত প্রকাশের জন্য একজন সাংবাদিককে আদালতে যেতে হবে, সেটা কখনও কাম্য নয়। এর সমাধান হতে পারে প্রেস কাউন্সিলকে সক্রিয় করা। এটা এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে এর ওপর সবার আস্থা থাকে। যারা অন্য কিছুতে প্রভাবিত হবেন না।

সংবাদপত্র, অনলাইন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের তুলনামূলক অবস্থান নিয়ে অধ্যাপক মনজুরুল ইসলাম বলেন, সংবাদপত্র ও অনলাইনের মধ্যে বিরোধ থাকার কথা না। আমাদের দেশের সংবাদপত্রের সম্ভাবনা এখনও শেষ হয়ে যায়নি। সংবাদপত্র টেলিভিশনের সঙ্গেও টিকে থাকছে। তরুণদের ভেতর সংবাদপত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উৎসাহ তৈরি হচ্ছে।

সাংবাদিকতায় দলীয় রাজনীতির প্রভাবের বিষয়ে মনজুরুল ইসলাম বলেন , সাংবাদিকদের মধ্যে ঐক্যের অভাব দেখতে পাচ্ছি। অনেকটা রাজনৈতিক দলের মতোই বিভাজন। যে কারণে দাবি আদায়সহ সাংবাদিকদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়গুলো অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব হচ্ছে না। অনেক পত্রিকা বিকল্প প্রতিনিধির ভূমিকা নিয়ে নিচ্ছে।

অধ্যাপক মনজুরুল ইসলামের কামনা করে বলেন, সাংবাদিকতা কখনো যেন হলুদ রঙ ধারণ না করে। বিদ্বেষ যেন প্রকাশিত না হয়।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের বক্তব্যের পর সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অনারারি অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খান বলেন, সাংবাদিকদের মধ্যে কোনো বিভাজন থাকা উচিত না। সাংবাদিকতা করতে এসে কোনো গোষ্ঠীর স্বার্থ দেখা যাবে না।

অধ্যাপক সাখাওয়াত আরো বলেন, টিকে থাকারও একটা সংগ্রাম আছে। এটা একটা চ্যালেঞ্জ। সবাই মিলে সত্যিকারের গণতন্ত্র তৈরি করতে হবে। তাহলেই সংবাদপত্র টিকে থাকবে।

সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজ এর সম্পাদক নুরুল কবীর, ভোরের কাগজ এর সম্পাদক শ্যামল দত্ত ও সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, ঢাকা ট্রিবিউনের সম্পাদক জাফর সোবহান, দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম। সঞ্চালনা করছে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ। সভার শুরুতে সম্পাদক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি গোলাম সারওয়ারসহ প্রয়াত অন্য সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।



মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

ডিআরইউ’র সভাপতি শুভ, সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন

প্রকাশ: ০৮:৪৮ পিএম, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

ঢাকায় কর্মরত সংবাদিকদের সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ শুকুর আলী শুভ ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মহিউদ্দিন। আর সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন খালিদ সাইফুল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে। এরপর গণনা শেষে সাড়ে ৬টায় ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল। এবার এক হাজার ৪০৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

ঘোষিত ফলাফল অনুসারে, নির্বাচনে সৈয়দ শুকুর আলী শুভ ৫৮৩ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন। আর মহিউদ্দিন সর্বোচ্চ ৬০৭টি ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। সহসভাপতি পদে শফিকুল ইসলাম শামীম, যুগ্ম-সম্পাদক পদে মো. মিজানুর রহমান (মিজান রহমান), অর্থ সম্পাদক পদে মো. জাকির হুসাইন, কল্যাণ সম্পাদক পদে তানভীর আহমেদ ও দপ্তর সম্পাদক পদে রফিক রাফি বিজয়ী হয়েছেন।

নারীবিষয়ক সম্পাদক পদে মাহমুদা ডলি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে সুশান্ত কুমার সাহা, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক পদে মো. রাশিম (রাশিম মোল্লা), ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. মাহবুবুর রহমান ও আপ্যায়ন সম্পাদক পদে মোহাম্মদ ছলিম উল্লাহ মেসবাহ নির্বাচিত হয়েছেন।

এ ছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য পদে (৭টি) হাবিবুর রহমান (হাবিব রহমান), ফারহানা ইয়াসমিন (জুঁথী), সাঈদ শিপন, দেলোয়ার হোসেন মহিন, মুহিববুল্লাহ মুহিব, রফিক মৃধা এবং মো. শরিফুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন মো. মনোয়ার হোসেন।

ডিআরইউ   ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

১০৩ বার পিছিয়ে গেল সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১২:০৬ পিএম, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ আবার পিছিয়েছে যে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৩ বার। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৯ ডিসেম্বর দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য থাকলেও তা না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন ১৯ ডিসেম্বর নতুন তারিখ ঠিক করেন।

জানা যায়, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।


সাগর-রুনি   তদন্ত   প্রতিবেদন  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ

প্রকাশ: ০৪:৫৮ পিএম, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। সাংবাদিকদের ওপর হামলা-নিরাপত্তাহীনতায় তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

আজ রোববার এক বিবৃতিতে সম্পাদক পরিষদ এই নিন্দা ও উদ্বেগ জানায়।

গতকাল শনিবার পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২৫ জন সাংবাদিক আহত বা হামলার শিকার হয়েছেন বলে সম্পাদক পরিষদ জানিয়েছে। এ ঘটনাকে অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে অভিহিত করেছে সম্পাদক পরিষদ।

সম্পাদক পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সাংবাদিকেরা পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির সংবাদ সংগ্রহ করেন। তাঁরা তা জনগণের সামনে তুলে ধরেন। কিন্তু এই দায়িত্ব পালনের সময় তাঁদের ওপর আক্রমণ বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া খুবই উদ্বেগের।

পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা যেন নিশ্চিত করা হয়, সে জন্য সব রাজনৈতিক দল ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ।



বিএনপি   মহাসমাবেশ   হামলা   নিন্দা   সম্পাদক   পরিষদ  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

বিএনপি-জামায়াতকে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম সাংবাদিকদের

প্রকাশ: ০২:৪৮ পিএম, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

সরকার পতনের দাবিতে গতকাল (২৮ অক্টোবর) বিএনপি-জামায়াতের মহাসমাবেশ চলাকালে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় এক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।

আজ রোববার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে আয়োজিত এ  বিক্ষোভ সমাবেশে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানিয়েছে সাংবাদিক সমাজ।

সাংবাদিক নেতারা জানান, সরকার পতনে বিএনপি-জামায়াতের একদফা কর্মসূচি চলাকালে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এ হামলায় জড়িতদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। এ ছাড়া ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই ঘটনার জন্য বিএনপি-জামায়াতের পক্ষ থেকে ক্ষমা চওয়া না হলে তাদের খবর বর্জনের আহবানও জানান সাংবাদিক নেতারা।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক দ্বীপ আজাদ, ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন প্রমুখ।


বিএনপি   জামায়াত   সমাবেশ   শ্যামল দত্ত  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে হামলায় ৫ গণমাধ্যমকর্মী আহত

প্রকাশ: ০৪:০৯ পিএম, ২৮ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে রাজধানীর কাকরাইলে হামলার শিকার হয়েছেন বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা। শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে কাকরাইলে বিএনপির মহাসমাবেশ বিষয়ক সংবাদ সংগ্রহের সময় আহত হন তারা।

কাকরাইলে হামলায় আহত হন মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট মারুফ হাসান। হামলার পর তাকে উদ্ধার করে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি পলিটিক্যাল নিউজ বিডি নামক একটি অনলাইনে কাজ করেন।

এছাড়া সংবাদ সংগ্রহকালে আরও আহত হন বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট জাফর আহমেদ, দৈনিক কালবেলা পত্রিকার রাফসান জানি ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার এক সাংবাদিক। এছাড়াও রাজু আহমেদ নামে আরও এক সাংবাদিকের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

একইসঙ্গে সময় টেলিভিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে গণমাধ্যমকর্মীর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা।

২৮ অক্টোবর   মহাসমাবেশ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন