প্রেস ইনসাইড

শাকিলের বিরুদ্ধে ‘ধর্ষণের’ মামলা, বিষয়টি দেখছে একাত্তর টিভি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৩০ এএম, ০৬ নভেম্বর, ২০২১


Thumbnail

একাত্তর টেলিভিশনের হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে হওয়া মামলার বিষয়টি ‘অত্যন্ত গুরুত্বের’ সঙ্গে খতিয়ে দেখছে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলটির কর্তৃপক্ষ। গতকাল শুক্রবার (৫ অক্টোবর) একাত্তর টেলিভিশনের খবরে এ কথা বলা হয়।

একাত্তর টিভির খবরে বলা হয়েছে, ৩ নভেম্বর এক নারী রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে একাত্তর টেলিভিশনের হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন। এর পরের দিন ৪ নভেম্বর ওই নারী গুলশান থানায় শাকিলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পুলিশ মামলাটি তদন্ত করছে। একাত্তর টেলিভিশনও বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে।

পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, মামলায় শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং ভ্রূণ হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলা করা ওই নারী এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ভর্তি আছেন বলে ওসিসি সূত্র জানিয়েছে।

অভিযোগের প্রসঙ্গে শাকিল আহমেদ বলেন, পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে। পুলিশের তদন্তে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে বলে আশা করছেন তিনি।



মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

চ্যানেল আইয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ক্রিয়েটিভ মিডিয়ার শুভেচ্ছা

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ০১ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

চ্যানেল আইয়ের ২৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছে দেশের জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন সংস্থা ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেড। 

রোববার (১ অক্টোবর) চ্যানেল আইয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লি. পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। 

এসময় চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর এর হাতে ফুল দিয়ে চ্যানেল আইয়ের সার্বিক মঙ্গল এবং সফলতা কামনা করে ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লি.।

উল্লেখ্য, ২৫ বছরে পদার্পণ করলো দেশের প্রথম ডিজিটাল টেলিভিশন চ্যানেল আই। প্রথম প্রহরে রাত বারোটায় কেক কাটার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় বর্ণিল আয়োজনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন। চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসহ দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা অংশ নেন এ আয়োজনে। তাদের প্রত্যাশা, বরাবরের মতোই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে দর্শকের মন জয় করে এগিয়ে যাবে চ্যানেল আই।

চ্যানেল আই   ক্রিয়েটিভ মিডিয়া  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

মার্কিন রাষ্ট্রদূতের ব্যাখ্যায় সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ

প্রকাশ: ০৮:০৭ পিএম, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপরও ভিসা নীতি প্রয়োগ হতে পারে- ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের এমন মন্তব্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সম্পাদক পরিষদ। 

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সম্পাদক পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ২৪ সেপ্টেম্বর বেসরকারি টেলিভিশন স্টেশন চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের এক সাক্ষাতকারে বলেন, রাজনৈতিক দলের সদস্য, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সাবেক-বর্তমান সরকারি কর্মকর্তাদের পাশাপাশি গণমাধ্যমও আগামী দিনে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতিতে যুক্ত হবে।

এ বক্তব্যের প্রেক্ষিতে উদ্বেগ জানিয়ে সম্পাদক পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ২৭ সেপ্টেম্বর ইমেইলে একটি চিঠি পাঠান পিটার হাসকে। চিঠিতে তিনি বলেন, গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নীতি প্রয়োগের বিষয়টি তার মনে এবং সম্পাদক পরিষদের সদস্যদের মনে কিছু প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে।

তিনি বলেন, ‘সত্যি বলতে-এই মন্তব্যটি আমাদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। তাই ব্যাখ্যার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।’   

তিনি আরও বলেন, মার্কিন সরকার এবং রাষ্ট্রদূত ব্যক্তিগতভাবে সবসময় মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের অটল প্রবক্তা। তাই এই মন্তব্য আমাদের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে।’

সম্পাদক পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনামের চিঠির প্রেক্ষিতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জানান, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকদের অধিকার দৃঢ়ভাবে রক্ষা করতে তার সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন, যাতে করে মিডিয়া আউটলেটগুলো তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা প্রয়োগ করতে পারে।

তিনি বলেন, এই দৃষ্টিকোণ যুক্তরাষ্ট্রসহ যেকোন সরকারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। প্রকৃতপক্ষে, আমারা আমাদের নীতিতে যেকোন উপাদানে জনসাধারণের প্রতিফলনকে স্বাগত জানাই।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত   পিটার ডি হাস   সম্পাদক পরিষদ  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত পরিবর্তন নেই: সম্পাদক পরিষদ

প্রকাশ: ০৯:০৬ পিএম, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ এ কোনো গুণগত পরিবর্তন নেই বলে জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা (৮, ২১, ২৫, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩) স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভীষণভাবে ক্ষতি করবে বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছিল সম্পাদক পরিষদ। এখন সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাতটি ধারায় সাজা ও জামিনের বিষয়ে সংশোধনী আনা হয়েছে। কিন্তু অপরাধের সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হয়নি, বরং তা আগের মতোই রয়ে গেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থি, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে ধারা দুটি বাতিলের আহ্বান করা হয়েছিল। শাস্তি কমিয়ে এই দুটি বিধান রেখে দেওয়ায় এর অপপ্রয়োগ ও খেয়ালখুশিমতো ব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাবে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইনটি কার্যকর হলে আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী বিনা পরোয়ানায় সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তল্লাশি, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সার্ভারসহ সবকিছু জব্দ ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবে পুলিশ। এর মাধ্যমে পুলিশকে কার্যত এক ধরনের ‘বিচারিক ক্ষমতা’ দেওয়া হয়েছে, যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।

আইনের চারটি ধারা জামিন অযোগ্য রাখা হয়েছে। সাইবার-সংক্রান্ত মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের জেল ও কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সম্পাদক পরিষদ চায়, ডিজিটাল বা সাইবার মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি হোক। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশিরভাগ ধারা সন্নিবেশিত থাকায় এই আইন কার্যকর হলে পূর্বের ন্যায় তা আবারও সাংবাদিক নির্যাতন এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ার হিসেবে পরিণত হবে। তাই সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নিবর্তনমূলক আইন বলা ছাড়া নতুন কিছু হিসেবে বিবেচনা করা যাচ্ছে না বলে মনে করে সম্পাদক পরিষদ।

সাইবার নিরাপত্তা আইন   সম্পাদক পরিষদ  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

১৪ টিভি উপস্থাপককে কেন বয়কট করল ইন্ডিয়া জোট?

প্রকাশ: ১১:৫৯ এএম, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail ১৪ টিভি উপস্থাপককে কেন বয়কট করল ইন্ডিয়া জোট?

ভারতে ১৪ টিভি উপস্থাপককে বয়কট করল দেশটির বিরোধী দলগুলোর নতুন জোট ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডিভালাপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালাইয়েন্স বা ইন্ডিয়া। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকালে ইন্ডিয়া জোটের পক্ষ থেকে ওই ১৪ টিভি উপস্থাপকের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

দেশটির বিরোধী দলগুলো বিশেষত কংগ্রেস বরাবরই অভিযোগ করে আসছে, গণমাধ্যমের একটি অংশ তাদের সঙ্গে পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো কর্মসূচিতেও মিডিয়া কাভারেজ নিয়ে এমন অভিযোগ ছিল কংগ্রেসের।

এ নিয়ে কংগ্রেসের মুখপাত্র পবন খেরা বলেছেন, অত্যন্ত বিষন্ন মন নিয়ে এটা করতে হচ্ছে। ইন্ডিয়া জোটের মিডিয়া কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

তিনি বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে এই সিদ্ধান্তটি নিয়েছি। আমরা এসব উপস্থাপকদের বিরোধিতা করছি না। আমরা তাদের কাউকেই ঘৃণা করি না। কিন্তু আমরা আমাদের দেশকে বেশি ভালোবাসি। আমরা আমাদের ভারতকে ভালোবাসি।’

বুধবারই জোটের অন্যতম নেতা শারদ পাওয়ারের বাড়িতে ইন্ডিয়া জোটের সমন্বয় কমিটির বৈঠক হয়। সেখানে এ নিয়ে আলোচনা হয়। ইন্ডিয়া জোটের মিডিয়া কমিটি একটি বিবৃতিতে বলেছে, কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শরিক দলগুলো এই অ্যাংকরদের অনুষ্ঠানে তাদের কোনো প্রতিনিধি পাঠাবে না। কারণ তাদের দাবি- এসব টিভি অনুষ্ঠানে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। 

এক্স (টুইটার) প্লাটফর্মে পবন খেরা একটা অডিও ক্লিপ পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, অত্যন্ত বিষন্ন মন নিয়ে আমরা একটা তালিকা তৈরি করেছি। আমরা নিশ্চিত যে, পরিস্থিতি ঠিকঠাক হবে। আশা করছি আগামী দিনে পরিস্থিতি ভালো হবে। যখন নতুন প্রজন্ম প্রশ্ন করবেন তখন অ্যাংকররা নিজেদের ভুল বুঝতে পারবেন। তখন তারা কী উত্তর দেবেন? 

তিনি আরও জানিয়েছেন, উপস্থাপকদের বিরুদ্ধে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু প্রতিদিন সন্ধ্যায় খবরের নাম করে যেভাবে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে তা নিয়েই আমাদের আপত্তি। প্রতি সন্ধ্যা থেকে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে গত ৯ বছর ধরে এটা চলছে। সে কারণেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ইন্ডিয়া জোট কয়েকজন উপস্থাপককে চিহ্নিত করেছে। সেই অনুষ্ঠানে আমাদের কোনো প্রতিনিধি যাবেন না। 

তিনি বলেন, ওই ১৪ টিভি উপস্থাপক আমাদের বক্তব্যকে বিকৃত করেন। ভুয়া খবর ছড়ান। আমরা এটা সহ্য করতে পারতাম। কিন্তু এতে দেশে সহিংসতার মোড় নিতে পারে। 

যাদের বয়কটের সিদ্ধান্ত হয়েছে তারা হলেন- রিপাবলিক টিভির অর্ণব গোস্বামী, টাইমস নাও নবভারতের নাভিকা কুমার, সুশান্ত সিনহা, আজ তকের সুধীর চৌধুরী ও চিত্রা ত্রিপাঠি, নিউজ ১৮ নেটওয়ার্কের আমন চোপড়া, আমিশ দেবগান, আনন্দ নরসিং, ভারত ২৪ এর রুবিকা লিয়াকত, ইন্ডিয়া টুডের গৌরব সাওয়ান্ত ও শিব আরুর, ইন্ডিয়া টিভির প্রাচি পরাশর, ভারত এক্সপ্রেসের অদিতি ত্যাগী ও ডিডি নিউজের অশোক শ্রীবাস্তব। 

সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস, টাইমস অব ইন্ডিয়া, দ্য হিন্দু


টিভি উপস্থাপক   বয়কট   ইন্ডিয়া জোট  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

ইরানে ২ নারী সাংবাদিকের কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৪:৩৫ পিএম, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail ইরানে ২ নারী সাংবাদিকের কারাদণ্ড।

ইরানের দুই নারী সাংবাদিককে ষড়যন্ত্র এবং দ্বন্দ্বের অভিযোগে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলে তা কমিয়ে এক মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় মিডিয়া রোববার এ তথ্য জানায়। খবর আল অ্যারাবিয়া।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই নারী সাংবাদিক হলেন নেগিন বাঘেরি এবং এলনাজ মোহাম্মদী। 

তাদের আইনজীবী আমির রাইসিয়ান জানিয়েছেন— আদেশ অনুযায়ী তাদের মোট সাজার চল্লিশ ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ এক মাসেরও কম সময় জেলে থাকতে হবে। 

আইনজীবী আরও জানান, তাদের সাজা পাঁচ বছরের জন্য স্থাগিত করা হয়েছে, এ সময়ে তারা তাদের পেশা সম্পর্কে নৈতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং দেশত্যাগ করতে পারবেন না। 

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে কিনা সে বিষয়ে রাইসিয়ান বিস্তারিত বলেননি এবং রিপোর্টে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিস্তারিত বিবরণও দেওয়া হয়নি।

মোহাম্মদীর বোন এলাহেও সাংবাদিকতা করতেন। পুলিশ হেফাজতে মারা যাওয়া মাহসা আমিনীকে নিয়ে প্রতিবেদনের কারণে তাকে কারাগারে যেতে হয়েছে। 

২০২২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পোশাক বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়ার পর আমিনির মৃত্যু ঘিরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয় ইরানে।


ইরান   নারী   সাংবাদিক   কারাদণ্ড  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন