নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
গত তিন আসরে দুইবার ফাইনালে উঠেও শিরোপার স্বাদ পায়নি টাইগাররা। সর্বশেষ আসরে নিজেদের মাঠে ভারতের কাছে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এবারের লক্ষ্য শিরোপা জয়। তবে আগামীকাল মাঠে নামার পর বেশ কিছু খেলোয়াড়কে দিতে হবে পরীক্ষা। নিজেদের প্রমাণ করার সুযোগ হতে পারে এই এশিয়া কাপ।
আসুন দেখে নেই কাদের জন্য এশিয়া কাপ হতে পারে নিজেদের প্রমাণ করার মোক্ষম জায়গা।
লিটন কুমার দাস
দীর্ঘদিন বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলছেন লিটন। যদিও বাংলাদেশের জার্সি গায়ে ৪ বছর ধরে খেললেও সুযোগ পেয়েছেন মাত্র ১২টি ইনিংসে। সুযোগটাও ধারাবাহিকভাবে আসেনি। ১২ ইনিংসে সর্বোচ্চ রান মাত্র ৩৬! গড় ১৫। এমন রেকর্ড নিয়েও এশিয়া কাপের মতো আসরে সুযোগ পেয়েছেন তামিমের সঙ্গী হিসেবে। সুযোগ পাওয়ার কারণ অবশ্য অন্যদের ব্যর্থতা। তামিমের সঙ্গী হিসেবে বর্তমান সময়ে বিবেচনা করা হয় ইমরুল কায়েস, এনামুল হক বিজয় ও সৌম্য সরকারকে। এই তিনজনের একজনও ফর্মে নেই। তাঁদের অফফর্মে ভাগ্য খুলেছে লিটনের। নিজেকে এই সিরিজেই প্রমাণ করতে হবে লিটনকে। এই সিরিজে ভালো পারফর্ম না করতে পারলে জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাতিলের খাতায় নাম লেখাতে পারেন লিটন।
এশিয়া কাপে ভালো পারফর্ম করে পেয়ে যেতে পারেন বিশ্বকাপের টিকেট। বাংলাদেশ এখন থেকেই বিশ্বকাপ নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে। সেটার জন্য এশিয়া কাপের পারফরমান্স অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা লিটন এই সিরিজে খারাপ খেললেই পরবর্তী সিরিজে বসে যেতে পারেন। এরপর তাঁকে আর বিবেচনা করা নাও হতে পারে।
মোহাম্মদ মিথুন
মোহাম্মদ মিথুন বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে আয়ারল্যান্ডে দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন। এতেই আবারো কপাল খুলে যায় তাঁর। আয়ারল্যান্ড সফরের শেষ টি-টোয়েন্টিতে খেলেছিলেন ৩৯ বলে ৮০ রানের বিস্ফোরক ইনিংস। ওই ইনিংসের কারণেই মূলত সুযোগ পান আবারো জাতীয় দলে। মিথুন কিছুটা মারকুটে ব্যাটসম্যান। শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে নিষিদ্ধ হওয়া সাব্বিরের বিকল্পভাবা হচ্ছে তাঁকে। এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচ থেকেই তাঁকে দেখা যেতে পারে। খুব সম্ভবত সাব্বিরের ছয় নম্বর পজিশনেই খেলবেন তিনি। নিজেকে আবারো প্রমাণ করানোর জন্য এশিয়া কাপ তাঁর জন্য বড় সুযোগ। কেননা সাব্বির নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরলেই আবারো দলে সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। সাব্বির দলে সুযোগ পেলে মিথুনকে থাকতে হবে মাঠের বাইরে। সে জন্যই মিথুন এশিয়া কাপে ভালো পারফর্ম করলে টিকে যেতে পারেন দলের সঙ্গে। এছাড়া বিশ্বকাপের জন্য তাঁর নামটি বিবেচনায় উঠে আসবে।
মেহেদী হাসান মিরাজ
মিরাজকে ভাবা হচ্ছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ‘সাকিব আল হাসান’। সেই সঙ্গে বর্তমান সময়ে বোলিংয়ে সাকিবের যোগ্য স্পিন সঙ্গী। বাংলাদেশ দল থেকে আব্দুর রাজ্জাক উপেক্ষিত হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে রাজ্জাকের অভাবটা পূরণ করার জন্য। মিরাজ নিয়মিত একাদশে থাকলেও বাংলাদেশ যে যোগ্য সাকিবের স্পিন সঙ্গী পেয়েছে সেটাও বলা যাচ্ছে না। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে মিরাজ দারুণ খেলেছেন। সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত হয়েছে তাঁর নিয়ন্ত্রিত বোলিং। উইকেট তিনটি পেলেও গেইলদের মতো বিগ হিটারদের সামনে বেশ সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। এশিয়া কাপেও সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাইবেন তিনি। বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও তাঁকে ধারাবাহিকতায় আসতে হবে। কেননা তিনি নিজেও জানেন এশিয়া কাপে ভালো পারফর্ম করলে বিশ্বকাপ দরজা উন্মুক্ত হয়ে যেতে পারে তাঁর জন্য।
আরিফুল হক
বাংলাদেশ অনেকদিন ধরে একজন পেস বোলিং অল-রাউন্ডার খুঁজছে। সামনে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। ইংল্যান্ড পেস বোলারদের জন্য স্বর্গ। পেস বান্ধব উইকেটে আরিফুলের সুযোগ থাকবে ভালো করার। তবে তাঁর আগে এশিয়া কাপে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে। যদিও রুবেল হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান ও মাশরাফি বিন মর্তুজার মতো খেলোয়াড়দের বাদ দিয়ে আরিফুলের দলে সুযোগ পাওয়াটা বেশ কষ্টসাধ্য। তবে সুযোগ পেলে যে নিজেকে প্রমাণ করতে চাইবেন সেটা না বললেও সহজেই অনুমান করা সম্ভব।
নাজমুল হোসেন শান্ত ও আবু হায়দার দুইজনই বাংলাদেশের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় রয়েছেন। তাঁরাও সুযোগ পেলে নিজেদের প্রমাণ করার চেষ্টাটাই করবেন।
বাংলা ইনসাইডার/এসএকে
মন্তব্য করুন
আইপিএল কলকাতা নাইট রাইডার্স পাঞ্জাব
মন্তব্য করুন
বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার আইন অনুযায়ী, কোনো দেশের ফুটবল ফেডারেশনে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ অবৈধ। যদি এমন কোন ঘটনা ঘটে তবে সেই দেশকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। তেমনই এক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে পারে স্পেন ফুটবলের কার্যক্রম।
দেশটির ফুটবল ফেডারেশনকে (আরএফইএফ) পরিচালনার জন্য বিশেষ কমিটি ঘোষণা করে স্পেনের সরকার। মূলত এ কারণেই ফিফা থেকে নিষেধাজ্ঞা পেতে পারে তারা।
নতুন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত ‘ফুটবল ফেডারেশন চলমান সংকট ও স্পেনের স্বার্থ রক্ষায় দেশটির সরকার এই বিশেষ কমিটি গঠন করেছে বলে জানিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (সিএসডি)। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণা দেয় স্পেনের সরকারি সংস্থা সিএসডি।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আরএফইএফ যে গুরুতর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা ঠিক করতে এবং সংস্থাটির পুনর্জাগরণ ঘটাতে স্পেন সরকার একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফেডারেশনের তত্ত্বাবধান, স্বাভাবিকীকরণ ও প্রতিনিধিত্বের জন্য এ কমিশনের নেতৃত্বে থাকবেন স্বীকৃত মর্যাদাবান স্বতন্ত্র ব্যক্তিরা।’
স্বাভাবিকভাবে এ বিশেষ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াকে ভালোভাবে নেয়নি ফিফা ও উয়েফা। এক যৌথ বিবৃতিতে দুই সংস্থা জানিয়েছে, ‘সিএসডির তথাকথিত তত্ত্বাবধান, স্বাভাবিকীকরণ ও প্রতিনিধিত্ব কমিশন আরএফইএফের স্বাধীনভাবে ও সরকারি হস্তক্ষেপ ছাড়াই কার্যাবলি পরিচালনার বাধ্যবাধকতাকে প্রভাবিত করতে পারে। ফিফা এবং উয়েফা পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে অতিরিক্ত তথ্য চাইবে।’
গত বছর নারী ফুটবল বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে স্পেন। সেবার শিরোপা বিতরণের মঞ্চে চুমু-কাণ্ডে ফেডারেশনের প্রধানের পদ হারান লুইস রুবিয়ালেস। আর দুর্নীতির অভিযোগে আটক হন তিনি। এরপর থেকেই অস্থিরতা চলছে স্প্যানিশ ফুটবলে।
আগামী জুনে জামার্নিতে বসবে ইউরো কাপ। এর আগে নিষেধাজ্ঞা পেলে ইউরোপীয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে বিপাকে পড়তে হতে পারে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
মন্তব্য করুন
এবারের নারী এশিয়া কাপে প্রথমবারের মতো আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছেন বাংলাদেশি আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসি। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) জেসিকে বিষয়টি ইতোমধ্যেই মৌখিকভাবে অবগত করেছে।
এ বিষয়ে জেসি বলেন, ‘চলতি বছরের জুলাইতে এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবো। বিষয়টি মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।’
জেসির ঝুলিতে এর আগেও ইমার্জিং এশিয়া কাপে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। গত বছরের জুনে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে হংকংয়ে। এছাড়া চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত এসিসি প্রিমিয়ার কাপে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন জেসি।
চলতি বছরের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কায় হবে এবারের নারী এশিয়া কাপ। গত এশিয়া কাপ বাংলাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হলেও দেশি কোনো আম্পায়ার ছিল না।
বাংলাদেশ দলের হয়ে তিনটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা জেসির পুরো মনোযোগ এখন আম্পায়ারিংয়ে। এখন পর্যন্ত ৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। সামনেই ঘরের মাঠে আছে বিশ্বকাপ। জেসি এখন নিজেকে প্রস্তুতি করছেন বৈশ্বিক মঞ্চে দায়িত্ব পালনের জন্য।
তিনি বলেন, ‘আমি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট করছি নিয়মিত। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ, তো অবশ্যই স্বপ্ন দেখি। আমি প্রস্তুত বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালনের জন্য।’
নারী ক্রিকেট এশিয়া কাপ বাংলাদেশ আম্পায়ারিং সাথিরা জাকির জেসি
মন্তব্য করুন
বিশ্ব ফুটবলে উঠতি তারকাদের আইডলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোনা যায় লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা। এই যেমন- কিলিয়ান এমবাপ্পের রোনালদো, লামিনে ইয়ামালের লিও মেসি। বিশ্ব ফুটবলে এত তারকা, কিংবদন্তি থাকতে এদেরকেই সবচেয়ে বেশি আইডল মানার কারণটাও অবশ্য সকলেরই জানা। প্রায় দুই দশক ধরে ফুটবল বিশ্বকে যেন নিজেদের খেলা দিয়ে মোহে আটকে রেখেছেন তারাই।
বর্তমানে উঠতি তারকা যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে খেলার ধরনে লিওনেল মেসির সঙ্গে কিছুটা মিল আছে জামাল মুসিয়ালার। জার্মানীর এই তরুণ এখনও আছেন ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে। তবে হাঁটছেন মেসির পথ ধরেই। সেই ধারাবাহিকতায় এবার নিজের সবচেয়ে পছন্দের ফুটবলার বলে কথা জানালেন মুসিয়ালা। তিনি জানান, মেসিকে দেখেই নাকি ফুটবলকে ভালোবাসার শুরু তার। তাই সর্বকালের সেরাও মানেন এই আর্জেন্টাইনকে।
সময়ের অন্যতম সেরা দুই ফুটবলার মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। এতে সবাই একমত। তবে দ্বন্দ্ব হয় কে সেরা তা নিয়ে! এই প্রশ্নের উত্তর গত দেড় দশক ধরে দিয়ে আসছেন সাবেক ও বর্তমান ফুটবলাররা।
সম্প্রতি বায়ার্ন টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসিকে সেরা বলেছেন মুসিয়ালা। বায়ার্নের এই ফুটবলার বলেন, 'দুজনই ভালো ফুটবলার, তবে আমার চোখে সবসময়ই মেসি সর্বকালের সেরা ফুটবলার।'
জার্মান দলেও মুসিয়ালা এখন নিয়মিত। পরেন ‘আইকনিক’ ১০ নম্বর জার্সি। যা আবার লিওনেল মেসিরও জার্সি নম্বর। যাকে দেখে বড় হওয়া তার জার্সি নম্বর গায়ে জড়ানোকে স্বপ্ন পূরণ বলছেন এই ২১ বছর বয়সী ফুটবলার।
তিনি বলেন, 'ছোট থেকেই ১০ নম্বর জার্সি পরাটা ছিল স্বপ্নের মতো। তখনই দেখেছি মেসির মতো বড় ফুটবলাররা এই নম্বরটাই পরে। তবে আমি মাঠে কখনোই এগুলো মাথায় আসতে দেই না। এগুলো বাড়তি চাপ তৈরি করে।'
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি
মন্তব্য করুন
শিরোপার দিক থেকে ধরতে গেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের রাজা ধরা হয় অস্ট্রেলিয়াকে। আর অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সফল অধিনায়ক হচ্ছেন রিকি পন্টিং। কারণ তার নেতৃত্বেই দুইবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছে অজিরা। তবে পন্টিং তার বর্ণাঢ্য এই ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন এক যুগ আগেই।
ক্রিকেটার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারকে বিদায় বললেও ছেড়ে যাননি এই প্রাঙ্গণ। এখনও নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন ক্রিকেটের মধ্যেই। বর্তমানে আইপিএলের দিল্লি ক্যাপিটালসের প্রধান কোচ তিনি। সম্প্রতি দলটির এক সাক্ষাৎকারে নিজের সংগ্রহে থাকা ১ হাজার ব্যাটের বিষয়টি জানিয়েছেন এই অজি কিংবদন্তি।
রিকি পন্টিং বলেন, ‘বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, আমি প্রথম যে ব্যাট দিয়ে খেলেছি এখনো বাড়িতে সেটি সংগ্রহে আছে। এমনকি ব্যাটের গায়ে থাকা স্টিকারসহ প্রতিটি জিনিসই আছে অক্ষত অবস্থায়। এভাবে সবমিলিয়ে এক হাজার ব্যাট আছে আমার কাছে, কিছু কিছু ব্যাট একটা আরেকটার চেয়ে বেশি স্পেশাল।’
২০০৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। সৌরভ গাঙ্গুলির দলের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন একাই চুরমার করে দেন পন্টিং। সেই ম্যাচে ১৪০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছিলেন ডানহাতি এ ব্যাটার।
সেই ব্যাট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ অবশ্যই (সংগ্রহে আছে)। তবে এটি এমন নয় যে, বাসায় প্রদর্শনের জন্য রেখে দিয়েছি এসব, সব গ্যারেজে রাখা আছে।’
রিকি পন্টিং অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
বিশ্ব ফুটবলে উঠতি তারকাদের আইডলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোনা যায় লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা। এই যেমন- কিলিয়ান এমবাপ্পের রোনালদো, লামিনে ইয়ামালের লিও মেসি। বিশ্ব ফুটবলে এত তারকা, কিংবদন্তি থাকতে এদেরকেই সবচেয়ে বেশি আইডল মানার কারণটাও অবশ্য সকলেরই জানা। প্রায় দুই দশক ধরে ফুটবল বিশ্বকে যেন নিজেদের খেলা দিয়ে মোহে আটকে রেখেছেন তারাই।