নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ২২ এপ্রিল, ২০১৯
আগামী ৩০ মে থেকে ইংল্যান্ডের শুরু হবে ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদাকর আসর বিশ্বকাপ। রণকৌশল ঠিক করার সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের শক্তিমত্তা পরখ করে নিচ্ছে অংশগ্রহণকারী দশটি দল। একই সঙ্গে চলছে দেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ইনসাইডার-এর বিশেষ আয়োজন, বিশ্বকাপে, বিশ্ব কাঁপে…। কাউন্ট ডাউন স্টোরিতে এবার থাকছে বিশ্বকাপের বিশাল মঞ্চে কোন কোন তারকা ক্রিকেটার থাকবেন স্পটলাইটে। এবার থাকছে বিশ্ব ক্রিকেটের পরাশক্তি দক্ষিণ আফ্রিকা। আজ থাকছেন দুই প্রোটিয়া ক্রিকেটার জেপি ডুমেনি ও কুইন্টন ডি কক।
শেষটা রাঙাতে চান জেপি ডুমিনি: পুরো না জিয়ান পল ডুমিনি কিন্তু ক্রিকেট বিশ্বে জেপি ডুমিনি নামে পরিচিত প্রোটিয়া এই অলরাউন্ডার। তিনি বাঁহাতি ব্যাটসম্যান হলেও ডানহাতি অফস্পিনার। বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্ল্যাসিকেল ব্যাটসম্যান হিসেবে বেশ সফল ডুমিনি। এছাড়া দক্ষ ফিল্ডার এবং দলের প্রয়োজনে কার্যকর বোলারও তিনি।
২০০৪ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয় তাঁর। এরপর বছর পর অভিষেক হয় টেস্ট ক্রিকেটে। প্রথম ম্যাচে অর্ধ-শতক করে অপরাজিত থাকলেও দ্বিতীয় ম্যাচে কাঙ্খিত শতকের দেখা পান তিনি। তাঁর অনবদ্য পারফরম্যান্সে, প্রায় ১৬ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজ জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা।
গত বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা পারফরমার ছিলেন তিনি। প্রথম ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ডেভিড মিলারকে সঙ্গে নিয়ে পঞ্চম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ ২৫৬* রানের নতুন রেকর্ড গড়েন ডুমিনি। এছাড়া বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকান প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে হ্যাটট্রিক করেছিলেন তিনি। শ্রীলংকার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস, নুয়ান কুলাসেকারা ও থারিন্ডু কৌশলকে আউট করে দক্ষিণ আফ্রিকার জয় সহজ করেছিলেন ডুমিনি।
২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানান তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৪৬ টেস্টে ৩২.৮৫ গড়ে ২ হাজান ১০৩ রান করেন প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপের পর ওয়ানডেকেও বিদায় জানাবেন বলে আগে ভাগে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। ১৯৪ ওয়ানডেতে রান করেছেন ৫ হাজার ০৪৭। ৪টি সেঞ্চুরি ছাড়াও ২৭টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যানের। এছাড়া বল হাতে শিকার করেছেন ৬৮ উইকেট।
এর আগে বেশ কয়েকবার সেমিফাইনাল খেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। শিরোপা জেতা তো দুরের কথা ফাইনাল পর্যন্ত খেলতে পারেনি তারা। তাই শেষ বিশ্বকাপটা রাঙাতে চান জেপি ডুমিনি।
মহাতারকা হওয়ার অপেক্ষায় কুইন্টন ডি কক: ক্রিকেটের প্রতিটি প্রজন্মে এমন একটি প্রতিভার আর্ভিবার হয়, যার খেলায় মুগ্ধ হয় সকলে। দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক তাদের মধ্যে একজন। তাকে বলা হয় বর্তমান সময়ের খেলা ক্রিকেটার। ব্যাট ও গ্লাভস, যেভাবেই হোক দলের জন্য অসাধারণ কিছু এনে দেন তিনি।
২০১২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিয় অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন তিনি। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান স্কোরার ছিলেন। এর দুই মাস পর এবি ডি ভিলিয়ার্স বিশ্রাম চাইলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে ডাক পান তিনি। এক বছর পর ভারতের বিপক্ষে টানা তিন ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করে অনন্য এক রেকর্ড গড়েন ডি কক। ইনজুরিকে পেছনে ২০১৫ বিশ্বকাপে অংশ নেন তিনি।
টেস্টেও ক্রিকেটেও তাঁর পারফরম্যান্স ছিলো চোখে পড়ার মতো। তাই অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সঙ্গে তুলনা করা হয় তাকে। সেঞ্চুরিয়ানে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১১৩ বলে ১৭৮ রানে দুর্দান্ত এক ইনিংস রয়েছে তাঁর।
১০৬ ওয়ানডেতে ১৪ সেঞ্চুরি ও ২১ হাফসেঞ্চুরিতে ৪ হাজার ৬০২ রান করেছেন তিনি। এরই মধ্যে তারকা খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। কিন্তু বিশ্বকাপের মঞ্চে জ্বলে উঠে মহাতারকার খেতাব পেতে চান কুইন্টন ডি কক।
বাংলা ইনসাইডার/আরইউ
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।
প্রথম লেগে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দুই গোলে মাদ্রিদ ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ঐ ম্যাচের পর আনচেলত্তি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে বলেছিলেন, ‘বায়ার্ন খুবই বিপদজনক দল। তারা আজ সেরা ম্যাচ খেলেছে, যা আমরা পারিনি। নিজেদের উন্নতি করার এখনও সময় আছে।’
এরই মধ্যে গত শনিবার কাদিজকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার শিরোপা নিশ্চিত করেই মাদ্রিদ ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বায়ার্নকে আতিথ্য দিচ্ছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচকে সামনে রেখে লা লিগার শিরোপা জয় উৎসব আপাতত বন্ধ রেখেছে লস ব্লাঙ্কোসরা।
রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী রিয়াল মাদ্রিদ এখন তাদের ইউরোপীয়ান মুকুটে আরও একটি পালক যোগ করতে মুখিয়ে আছে।
আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা সকল সমর্থকদের সাথে জয়ের উৎসব উদযাপন করতে চাই। সবাই বিষয়টি বুঝতে পারছে। বুধবার আমাদের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৌসুমে সম্ভবত এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’
মাদ্রিদ অধিনায়ক নাচো ফার্নান্দেজও কোচের সাথে একমত পোষন করেছেন, ‘আমরা ফাইনালে খেলার একেবারে দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। সবাই এই একটি ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি। যে কারণে এই মুহূর্তে খুব একটা আনন্দ উদযাপন করছি না।’
রিয়াল মাদ্রিদ বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।
পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।
এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।
জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।
তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।