নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:০৮ পিএম, ১৪ অক্টোবর, ২০২১
সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের ‘অনৈচ্ছিক’ জনগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (পাবলিক ফিগার) হিসেবে গণ্য করে অনলাইনে তাদের হেনস্তা বা হয়রানি প্রতিরোধে কাজ করবে ফেসবুক।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান ফেসবুকের বৈশ্বিক নিরাপত্তা প্রধান। এখন জনগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তীব্র সমালোচনাকে গ্রহণ করার নীতি থেকে সরে আসছে ফেসবুক। প্রতিষ্ঠানটি মনে করে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীরা সমাজে তাদের কাজের মাধ্যমে পরিচিত হন।
ফেসবুকের গ্লোবাল হেড অব সেফটি আন্তিগোনে দাভিস বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আক্রমণের ধরনের পরিধি বাড়াচ্ছে। জনগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের হয়রানি প্রতিষ্ঠানটি মেনে নেবে না। যেমন নারী ও এলজিবিটিকিউদের ওপর চরম নিন্দামূলক কথা প্রতিষ্ঠানটির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
অনাকাঙ্ক্ষিত যৌনতা বিষয়ক কনটেন্ট ও অবমাননাকর যৌনতাপূর্ণ ফটো, ড্রয়িং বা কোনো ব্যক্তির চেহারা নিয়ে সরাসরি নেতিবাচক কথা ফেসবুক আর গ্রহণ করবে না। যেমন, কোনো জনগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির প্রোফাইলে নেতিবাচক মন্তব্য করা যাবে না।
অনলাইন আলোচনায় সুরক্ষার ক্ষেত্রে ফেসবুক সাধারণ ব্যবহারকারীদের থেকে জনগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আলাদাভাবে বিবেচনা করে। যেমন, ব্যবহারকারীরা সাধারণত অনলাইন আলোচনায় কোনো তারকার মৃত্যু কামনা করতে পারেন। যদি না তারা সেই তারকার নাম সরাসরি উচ্চারণ করেন বা তাকে ট্যাগ করেন। ফেসবুকের নিয়ম অনুযায়ী এর ব্যবহারকারীরা কোনো সাধারণ নাগরিকের মৃত্যু কামনা করতে পারেন না। এখন থেকে তারা কোনো সাংবাদিকের মৃত্যু কামনা করতে পারবেন না।
তবে এই তালিকায় আর কোন কোন পেশাজীবীর নাম আছে তা জানাতে ফেসবুক অস্বীকার করে বলেছে, এটি ঘটনার ভিত্তিতে পর্যালোচনা করা হবে।
মন্তব্য করুন
গ্রামীনফোন নিষেধাজ্ঞা বিটিআরসি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
টিকটক টেক্কা নতুন ফিচার নিয়ে আসছে মেটা
মন্তব্য করুন
ক্ষতিকর সফটওয়্যার র্যানসামওয়্যারে আক্রান্তদের সংখ্যা বিশ্বে দিন দিন বেড়ে চলেছে। ২০১৩ সালে প্রথম ক্রিপ্টোলকারের আবির্ভাবের পর থেকে আমরা র্যানসমওয়্যার এর একটি নতুন যুগ দেখতে পাচ্ছি, যেখানে বিভিন্ন ধরনের স্প্যাম মেসেজ এবং এক্সপ্লয়িট কিট এর মাধ্যমে উদ্দেশমূলকভাবে র্যানসমওয়্যার সমৃদ্ধ এনক্রিপ্টেড ফাইল ছড়ানো ছড়ানো হচ্ছে...