ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জাপানিদের রমজান ও ইফতার সংস্কৃতি

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বের অন্যান্য দেশ গুলোর মতো জাপানেও রমজান মাসকে ঘিরে এক ধরণের আমেজ বিরাজ করে। রমজান এলেই জামাতের সাথে তারাবিহ আদায় করা ও ইফতার নিয়ে এক ধরণের উৎসব মুখর পরিবেশ তৈরি হয় মুসল্লিদের ঘরে ঘরে। 

রমজান মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক। মুসল্লিরা যথেষ্ট ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে এই রমজান মাসকে পালন করে থাকেন। আর রোজাদারদের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত ইফতারের সময়। তাদের বিশ্বাস, এ সময় আল্লাহ তাআলা তার রোজাদার বান্দাদের দোয়া কবুল করেন। 

বাংলা ইনসাইডার আয়োজিত 'ইনসাইড রমজান' ধারাবাহিক এর আজকের পর্বে আমরা জানবো জাপানের মুসলিমদের রমজান ও ইফতার সংস্কৃতি- 

ইফতার মূলত খেজুর ও পানি দিয়ে শুরু করা হয়। কিন্তু অঞ্চলভেদে নানা ধরণের খাবার যুক্ত হয় এই ইফতারে।  

জাপানে মুসলমানের সংখ্যা অনেক কম। আর বাংলাদেশিদের আনাগোনা একটু বেশিই লক্ষ্য করা যায় দেশটিতে। এ কারণেই হয়তো তাদের ইফতারের তালিকায় কিছু বাঙালি খাবার যুক্ত হয়েছে।    

জাপানিরা তাদের ইফতারে মূলত, জুস, স্যুপ ও বিভিন্ন ধরণের ফল-মূল রাখেন। এছাড়াও থাকে মাশি মালফুফ নামের এক ধরণের ঐতিহ্যবাহী খাবার। যা আঙুর, বাঁধাকপি ও চাল মিশিয়ে বানানো হয়।  

এছাড়াও রয়েছে, মটরশুঁটি ও গরুর কলিজা মিশ্রিত কিবদা, রুটিতে মোড়ানো মাংসের কিমা ইত্যাদি।


জাপান   রমজান   ইফতার   সংস্কৃতি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

'হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা মানুষের জন্য বড় সুযোগ'

প্রকাশ: ১২:১৬ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গরিব কিংবা সাধারণ মানুষের জন্য বিশাল একটি সুযোগ বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে নগরের হোটেল সৈকতের পারকি হলে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম বিভাগীয় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সম্মেলন ও গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এটি আল্লাহর প্রদত্ত সুযোগ। আপনারা এই সুযোগ গ্রহণ করে গরিব মানুষের সেবার করার মানসিকতা নিয়ে কাজ করবেন। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন, পাশাপাশি আপনারাও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যা কিছু হয়েছে, এই সরকার করেছে। আপনাদের আরও যদি দাবি থেকে এগুলো আমাকে দিন, আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলব। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রতি যে আমার বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে, তা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করছি। আমি নিজেও এই চিকিৎসা গ্রহণ করি।

চিকিৎসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম বলেন, হোমিওপ্যাথিক বইগুলো আপনাদের ভালো করে পড়তে হবে। এ ব্যাপারে ব্যাপক জ্ঞান রাখতে হবে। মাঝেমধ্যে দেখা যায় গ্রামগঞ্জে অনেকে অল্পস্বল্প লেখাপড়া করে চিকিৎসা করে, তারা হয়তো অনেক সময় সঠিকভাবে চিকিৎসা করতে পারেন না। যার কারণে পুরো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার ওপর প্রভাব পড়ে। তাই এ বিষয়ে আপনাদের আরও সচেতন হতে হবে।

অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বারের পরিচালক অহিদ সিরাজ চৌধুরী, বিডিডিএ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শেখ মো. ইফতেখার উদ্দিন, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিলের কন্ট্রোলার অব এক্সামিন মো. শহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেব দুলাল ভৌমিক, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন ম্যানু. অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. এসএএম রেজাউর রহিম, হোমিও হিতৈষী লায়ন ডা. মৃদুল বড়ুয়া চৌধুরী প্রমুখ।


হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা   প্রতিমন্ত্রী   নজরুল ইসলাম চৌধুরী  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জার্মানির বিরুদ্ধে মামলার রায় ৩০ এপ্রিল

প্রকাশ: ১১:৫৩ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েল চলমান যুদ্ধে গণগত্যা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডে সহায়তার অভিযোগ এনে জার্মানির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) মামলা করে মধ্য আমেরিকার দেশ নিকারাগুয়া।

আগামী ৩০ এপ্রিল সেই মামলার রায়ের দিন ঘোষণা করেছে আইসিজে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইসিজে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে- ইসরায়েলকে আর্থিক ও সামরিক সহায়তা দিয়ে গণহত্যা ‘সহজতর’ করার দায়ে জার্মানিকে অভিযুক্ত করে ১ মার্চ নিকারাগুয়া যে মামলা করে তার রায় ৩০ এপ্রিল ঘোষণা করা হবে।

বিবৃতি অনুসারে, দ্য হেগের পিস প্যালেসে ওই দিন স্থানীয় সময় বিকাল তিনটায় আদালতের প্রধান বিচারপতি নওয়াফ সালাম মামলার রায় পাঠ করবেন।

নিকারাগুয়া আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের কাছে ‘জার্মানিকে ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা বন্ধ করার নির্দেশ এবং গাজা উপত্যকায় আন্তর্জাতিক আইনের অন্যান্য বিধিনিষেধের বিষয়ে’ জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা জারি করার অনুরোধ জানিয়েছে।

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় ৩৪,৩৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু। এছাড়াও আহত হয়েছে ৭৭,৩৬৮ ফিলিস্তিনি।


জার্মান   বিরুদ্ধে   মামলা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলের সঙ্গে সশস্ত্র লড়াই বন্ধে ইচ্ছুক হামাস

প্রকাশ: ১১:৪৮ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইসরায়েলের সঙ্গে সশস্ত্র লড়াই বন্ধে ইচ্ছুক ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তবে তাদের একটি শর্ত রয়েছে। সংগঠনটির কয়েকজন নেতা এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। তা হলো, ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েল যেসব অঞ্চল দখল করেছিল, ওই অঞ্চলগুলো নিয়ে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। 

২০০৭ সাল থেকে গাজা শাসন করেছে হামাস। ইসরায়েলের পতনের লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। তবে গাজায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় উপত্যকাটিতে হামাসের ভবিষ্যৎ অনেকটাই অনিশ্চিত। এমন পরিস্থিতিতে সংগঠনটির নেতাদের এ ইঙ্গিতে বোঝা যায়, আগের অবস্থান নিয়ে সুর নরম করছেন তারা।

হামাসের এই নেতাদের একজন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বসবাসকারী বাসেম নাইম। তিনি হামাসের রাজনৈতিক শাখার সদস্য। বৃহস্পতিবার নাইম যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে বলেন, জেরুজালেমকে রাজধানী করে যদি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করা হয়, আর শরণার্থীদের সেখানে ফেরার অধিকার দেওয়া হয়, তাহলে আল কাশেম ব্রিগেডকে (হামাসের সামরিক শাখা) ভবিষ্যতে জাতীয় সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। 

হামাসের শর্তগুলো মেনে নেওয়া হলে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াই 'অবশ্যই' বন্ধ করা হবে বলেও জানিয়েছেন বাসেম নাইম। তিনি আরও বলেন, ফিলিস্তিন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) যদি তাদের গঠনতন্ত্র ও প্রশাসনে 'সংস্কার' আনে, তাহলে সংগঠনটির সঙ্গে যোগ দিতে চায় হামাস।

তবে হামাসের নেতারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শর্ত সাপেক্ষে অস্ত্র প্রত্যাহারের কথা বললেও আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এখনো কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি। আর বিদেশে অবস্থান করা হামাসের নেতাদের বক্তব্য গাজায় থাকা সংগঠনটির সামরিক শাখার নেতাদের চিন্তাভাবনার সঙ্গে মেলে কি না, তা স্পষ্ট নয়।

হামাস বরাবরই স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের বিরোধিতা করে আসছে। দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান অনুযায়ী, ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করা হবে। এর বিপরীতে এত দিন  ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক সব অঞ্চল নিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র গড়ে তোলার কথা বলে এসেছে হামাস। এসব অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে আজকের ইসরায়েল, অধিকৃত পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম ও গাজা।


ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারতে দ্বিতীয় ধাপে ভোট পড়েছে ৬৩ শতাংশ

প্রকাশ: ১১:০৪ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ১৩টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলজুড়ে নির্বাচনের এই ধাপে ৮৮টি আসনের জন্য ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। তবে ভোট হওয়ার কথা ছিল ৮৯ আসনে। কিন্তু মধ্যপ্রদেশের বেতুল কেন্দ্রের বিএসপি প্রার্থীর মৃত্যুতে সেখানে ভোট স্থগিত রাখা হয়। তৃতীয় দফায় সেখানে ভোট নেয়া হবে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, দ্বিতীয় দফায় ভোট পড়েছে ৬৩ শতাংশ। পশ্চিমবঙ্গ, মণিপুর ও আসামে রেকর্ড ৭০ শতাংশ ভোট পড়েছে। 

তবে তাপদাহের কারণে কেরালায় দুজন ভোটার ও একজন পোলিং এজেন্টের মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। যদিও তীব্র গরম উপেক্ষা করেই দক্ষিণী সিনেমার বড় বড় তারকাদেরকে ভোট দিতে দেখা যায়।

দ্বিতীয় দফার ভোটদের দিন তৃতীয় দফার নির্বাচনী এলাকাগুলোতে প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিজেপি, কংগ্রেস ও তৃণমূলের শীর্ষ নেতারা। এদিন পশ্চিমবঙ্গের মালদায় নির্বাচনী জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের মধ্যে হেভিওয়েট প্রার্থীরা হলেন- রাহুল গান্ধী, শশী থারুর ও হেমা মালিনী। আগামী ৭ মে হবে লোকসভার তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ।


ভারত   ভোট  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মার্কিন পররাষ্ট্র মুখপাত্রের পদত্যাগ

প্রকাশ: ১০:০৬ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গাজা যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির প্রতিবাদ করে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের আরবি ভাষার মুখপাত্র হালা রারিত পদত্যাগ করেছেন। গাজায় ইসরাইলি হামলা শুরুর পর থেকে এটি মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের তৃতীয় পদত্যাগ।

হালা রাহারিত লিঙ্কডইন পোস্টে জানিয়েছেন,'পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মানজনক পদে ১৮ বছর চাকরি করার পর ২০২৪ সালের এপ্রিলে আমি পদত্যাগ করেছি। গাজা ইস্যুতে মার্কিন সরকারের নীতিই এর কারণ।'

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, হালা রাহারিত একসময় মন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত সংস্থা দুবাই রিজিওনাল মিডিয়া হাবের উপ-পরিচালক ছিলেন। আরব বিশ্বের সংবাদমাধ্যমগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে সংস্থাটি। তারপর ২০০৬ সালে রাজনৈতিক ও মানবাধিকার কর্মকর্তা এবং আরবি ভাষার মুখপাত্র হিসেবে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যোগ দেন হালা রাহারিত।

অবশ্য হালা রাহারিতই প্রথম কর্মকর্তা নন, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের গাজা নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে পদত্যাগ করেছেন। একই কারণে গত মার্চে পদত্যাগ করেছিলেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণালয়ের মানবাধিকার ব্যুরোর কর্মকর্তা অ্যানেলি শেলিন। এর আগে গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা তারিক হাবাশ পদত্যাগ করেছিলেন।


মার্কিন পররাষ্ট্র   মুখপাত্র   পদত্যাগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন