ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য বন্ধ হচ্ছে ইউরোপের দরজা

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রস্তাবিত অভিবাসন আইন নিয়ে চার বছর ধরে চলছিল আলোচনা-পর্যালোচনা। শেষে এ আইন নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ২৭ দেশের এ জোট। এতে মূলত অনিয়মিত, অবৈধ অভিবাসন ঠেকানো এবং মানব পাচার রোধে কড়াকড়ি আরোপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাশাপাশি ইউরোপে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রত্যাশীরা আগের মতো সুযোগ পাবেন না। সেইসঙ্গে বন্ধ হচ্ছে প্রতারণার মাধ্যমে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগও। এর ফলে বাংলাদেশের মতো দেশের নাগরিকদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের বেশিরভাগ আবেদন নাকচ হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের আবেদন আর আগের মতো অনির্দিষ্টকাল

ঝুলে থাকবে না, সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ১২ সপ্তাহের মধ্যেই।

ইইউর নতুন আইনে সম্প্রতি রাজনৈতিক আশ্রয় ও প্রয়োজনীয় অভিবাসন নীতির সংস্কার প্রস্তাবের অনুমোদন করা হয়েছে। এটি ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে। যেখানে আছে ১০টি ধারা। ডয়চে ভেলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিউনিসিয়া, মরক্কো ও বাংলাদেশের মতো দেশের রাজনৈতিক আশ্রয়প্রত্যাশীদের বেশিরভাগ আবেদন নাকচ হয়ে যাবে, যাদের দ্রুত বন্দি ক্যাম্পে পাঠানো হবে। এসব বন্দি ক্যাম্প করা হবে সীমান্ত, স্থলবন্দর ও বিমানবন্দর এলাকায়। সেখান থেকে নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করা হবে। এসব বন্দিশিবির নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মানবাধিকারকর্মীরা। তারা বলছেন, এসব বন্দিশিবিরে পদ্ধতিগত বন্দিত্ব ও মানবাধিকারের অবমূল্যায়নের আশঙ্কা রয়েছে। ইউরোপীয় নেতাদের ভাষ্য, নতুন নিয়মে যেমন অবৈধ অভিবাসন কমবে, তেমনি সুগম হবে দক্ষ শ্রমিকের পথও। বাংলাদেশের মতো দেশের নাগরিকদের জন্য, বিশেষ করে দক্ষ এবং মেধাবীদের জন্য দারুণ সুযোগ তৈরি হবে। এখন অভিবাসনের জন্য তারা বৈধ উপায়ে আবেদন করতে পারবেন। পাশাপাশি ভালো পেশা, উন্নত জীবনমানও নিশ্চিত হবে। একই সঙ্গে সরকারের মানব পাচার রোধের যে চেষ্টা রয়েছে, সেটিও এগিয়ে নেওয়া সহজ হবে।

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট রবার্টা মেটসোলা এ চুক্তিকে ঐতিহাসিক বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, অবশেষে ইউরোপে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রত্যাশী ও অভিবাসী ব্যবস্থাপনায় আইনি কাঠামো দাঁড় হচ্ছে। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডের লায়েন বলেছেন, এ চুক্তি আশ্রয়ের আবেদন প্রক্রিয়াকরণে দক্ষতা বাড়াবে। ইইউর নতুন চুক্তি অনুযায়ী, ইউরোপের প্রতিটি দেশের সীমান্তে বসছে কড়া নিরাপত্তা। আগে শুধু ইতালি, গ্রিসের মতো উপকূলীয় দেশগুলোতে অভিবাসী ঢল সামলাতে হতো। এখন দায়িত্ব ভাগ করে নেবে ইইউর সদস্য দেশগুলো। এ ছাড়া রাজনৈতিক আশ্রয়ের অনুরোধ সীমান্তের বাইরে যাচাই করা হবে। তা গ্রহণ না হলে আবেদনকারীকে ফিরতে হবে নিজ দেশে। প্রতিটি দেশের সীমান্তে থাকছে আশ্রয়কেন্দ্রও। কোনো সদস্যদেশ আশ্রয়প্রার্থীদের নিতে রাজি না হলে, অর্থ বা অন্যান্য সম্পদ দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। নতুন ব্যবস্থাপনায় অভিবাসী অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশ করলে সাত দিনের মধ্যে তার চেহারা ও হাতের বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্টসহ পরিচয়, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা পরীক্ষা করা হবে।

কর্মকর্তারা বলছেন, সর্বোচ্চ ১২ সপ্তাহের মধ্যেই সিদ্ধান্ত হবে কে থাকবেন আর কাকে ফিরতে হবে। প্রত্যেক রাজনৈতিক আশ্রয়প্রত্যাশীকেই দেওয়া হবে আইনজীবী। প্রতারণা করে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ আর থাকছে না। অবশ্য দেশে ফিরলে সত্যি জীবনের হুমকি আছে, তেমন আবেদনকারীরা থাকার সুযোগ পাবেন। তবে আগের মতো যে কেউ চাইলেই রাজনৈতিক আশ্রয় পাবে না। শিশুরা বিশেষ সুবিধা পাবে। তাদের অধিকার স্বাধীন পর্যবেক্ষণ সংস্থা পর্যবেক্ষণ করবে।

এদিকে নতুন আইনের কড়া সমালোচনা করেছে ইউরোপের কট্টর দক্ষিণ ও বামপন্থিরা। সেই তালিকায় আছে হাঙ্গেরি ও পোলান্ডের সরকার। হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান বলেছেন, এ চুক্তি ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য শেষ পেরেক। এখন আর কোনো সীমান্ত নিরাপদ থাকবে না। হাঙ্গেরি কখনো গণ-অভিবাসনের উন্মাদনা মানবে না। সূত্র: ডয়চে ভেলে, ইউরোপাইইউনিউজ


রাজনৈতিক   আশ্রয়   বন্ধ   ইউরোপ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

হজ যাত্রীদের পরিবহনে উড়ন্ত ট্যাক্সি ও ড্রোন

প্রকাশ: ০৩:১৬ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশটির পরিবহনমন্ত্রী সালেহ আল-জাসের জানিয়েছেন, হজ মৌসুমে যাত্রীদের পরিবহনে উড়ন্ত ট্যাক্সি এবং ড্রোন ব্যবহার করা হবে। আল আরাবিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, যাতায়াতের ক্ষেত্রে বর্তমানে একাধিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অনেক প্রতিযোগিতা চলছে। এক্ষেত্রে হজ মৌসুমে অনেক প্রতিষ্ঠান আমাদের একাধিক পরিবহন সরবরাহ করতে চাচ্ছে।   

তিনি বলেন, আমরা হজ যাত্রীদের সর্বোচ্চ সুবিধা প্রদান করতে চাই এবং এ বছর হজে হাজিদের জন্য উড়ন্ত ট্যাক্সি চালু করা আমাদের জন্য বড় একটি উদ্যোগ। 

এর আগে সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্স জানিয়েছিল, তারা উড়ন্ত ট্যাক্সির মাধ্যমে কিং আব্দুল আজিজ বিমানবন্দর থেকে হজ যাত্রীদের জেদ্দার বিমানবন্দর এবং মক্কার হোটেলগুলোতে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। এর অংশ হিসেবে সংস্থাটি ১০০টি উড়ন্ত ট্যাক্সি কেনার কথাও জানিয়েছিল।

এদিকে হজ ভিসা নিয়ে নতুন নিয়ম জারি করেছে সৌদি আরব। এবার হজ ভিসা দিয়ে শুধু জেদ্দা, মদিনা ও মক্কা শহরে ভ্রমণ করা যাবে। 

সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুধু হজ ভিসা দিয়ে ২০২৪ সালে হজের আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নেয়া মুসল্লিরা জেদ্দা, মদিনা ও মক্কা শহরে ভ্রমণ করতে পারবেন। যদি কেউ বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে তাহলে ভবিষ্যতে সে হজে অংশ নেয়ার অনুমতি না-ও পেতে পারেন। অভিযুক্তকে দেশ থেকেও বের করেও দেয়া হতে পারে।

প্রতি বছর মাত্র একবারই মক্কার পবিত্র কাবা শরীফে হজ পালন করা হয়। এ বছর জিলক্বদ মাসের চাঁদ ওঠা সাপেক্ষে হজ হতে পারে ১৪ জুন।


হজ   যাত্রী   উড়ন্ত ট্যাক্সি   ড্রোন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

‌'এমভি আবদুল্লাহ' এখন বাংলাদেশের জলসীমানায়

প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

সোমালি জলদস্যুদের হাতে জিম্মি দশা থেকে মুক্তির ঠিক এক মাস পর বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ ২৩ নাবিক নিয়ে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে। সোমবার কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় ভিড়তে যাচ্ছে এমভি আব্দুল্লাহ। 

কুতুবদিয়ায় পৌঁছানোর পর দুই দিন পণ্য খালাস করে চট্টগ্রাম বন্দরের নোঙরে ভেড়ার কথা রয়েছে; সেখানে বাকি পণ্য খালাস করা হবে।  

২৩ নাবিকসহ এমভি আব্দুল্লাহ এখন বঙ্গোপসাগরের জলসীমায় প্রবেশ করেছে জানিয়েছেন জাহাজের মালিকপক্ষ কবির গ্রুপের মিডিয়া ফোকাল পার্সন মিজানুল ইসলাম।

তিনি জানান, বৃহস্পতিবার বঙ্গোপসাগরের জলসীমায় পৌঁছেছে এমভি আব্দুল্লাহ। ১৩ মে বিকাল নাগাদ আবদুল্লাহ কুতুবদিয়া পৌঁছাতে পারে বলে তিনি জানান। সেখানে কিছু পণ্য খালাস করবে। এতে দুই দিন সময় লাগতে পারে। তারপর চট্টগ্রাম বন্দরে আসবে। চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙ্গরে বাকি পণ্য খালাস করবে।

এমভি আবদুল্লাহ কুতুবদিয়া পৌঁছানোর পর নাবিকরা জাহাজে করেই চট্টগ্রামে পৌঁছাবে, নাকি আগেই জাহাজ থেকে নেমে চট্টগ্রাম যাবেন, সে ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান মিজানুল ইসলাম।

জাহাজের মালিকপক্ষ এর আগে জানিয়েছিল, এমভি আবদুল্লাহ দেশে পৌঁছাতে পারে ১২ মে। জাহাজে ৫৬ হাজার মেট্রিক টন পাথর রয়েছে।

জাহাজ চলচাল পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা মেরিটাইম ট্রাফিক এর ওয়েবসাইটের তথ্য মতে, বৃহস্পতিবার রাতে এমভি আবদুল্লাহ শ্রীলঙ্কার কাছেই বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছিল। ভারতের পূর্ব উপকূলে জাহাজের অবস্থান দেখানো হয় মেরিটাইম ট্রাফিকের ওয়েব ম্যাপে।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে সোমালিয়া উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি। অস্ত্রের মুখে জাহাজ ও এর ২৩ নাবিককে জিম্মি করা হয়। এর ৩৩ দিন পর গত ১৩ এপ্রিল জলদস্যুরা জাহাজটি ছেড়ে চলে যায়। এর পর দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা হয় এটি। 


এমভি আবদুল্লাহ   বাংলাদেশ   জলসীমানা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারে আইসিজেতে দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রকাশ: ০১:৪৬ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) আবেদন করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার রাফা থেকে ইসরায়েলকে সেনা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিতে তাদের এই আবেদন। শুক্রবার (১০ মে) জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত এই তথ্য জানিয়েছে। খবর আলজাজিরার।

রাফা হলো মিসর সীমান্তে অবস্থিত গাজার সর্বদক্ষিণের শহর। ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে এই শহরে গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১০ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয়গ্রহণ করেছেন। এত মানুষ আশ্রয়গ্রহণ করলেও বারবার রাফায় স্থল অভিযানের হুমকি দিয়ে আসছে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এমন পরিস্থিতিতে রাফায় ইসরায়েলি হামলা ঠেকাতে আরও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আইসিজের দ্বারস্থ হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

এর আগে গত ২৯ ডিসেম্বর আইসিজেতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করে দক্ষিণ আফ্রিকা। মামলার অভিযোগ দক্ষিণ আফ্রিকা বলেছে, গাজায় ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড গণহত্যামূলক। কারণ এসব কর্মকাণ্ডের লক্ষ্য হলো ফিলিস্তিনি জাতি, ও গোষ্ঠীর একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে ধ্বংস।

এরপর চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে এই মামলার শুনানিতে গাজায় গণহত্যা কনভেনশনের আওতায় পড়তে পারে এমন কোনো কাজ থেকে বিরত থাকতে এবং ইসরায়েলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে কোনো গণহত্যামূলক কাজ না করে তা নিশ্চিত করতে ইসরায়েলকে নির্দেশ দেন আইসিজে।

আইসিজে বিশ্ব আদালত নামেও পরিচিত। এটি জাতিসংঘের একটি দেওয়ানি আদালত। সদস্যভুক্ত এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের বিরোধের বিচার করে এই আদালত। জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইসরায়েল— দুই দেশই দুই আদালতের রায় মেনে চলতে বাধ্য। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল। তেল আবিবের দাবি, তারা গাজায় আন্তর্জাতিক আইন মেনেই কাজ করছে।


ইসরায়েল   আইসিজে   দক্ষিণ আফ্রিকা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সীমান্ত সংঘাত নিয়ে নতুন বার্তা চীনা রাষ্ট্রদূতের

প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতে নিযুক্ত চীনের নতুন রাষ্ট্রদূত সুই ফেইহোং তার নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করতে নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন।

শুক্রবার (১০ মে) ভারতে গিয়েই দিল্লি-বেইজিং বন্ধুত্বকে দৃঢ় করার বার্তা দিলেন এই কূটনীতিক। 

ফেইহোং বলেন, দুই দেশের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার জন্য যে সম্মানজনক দায়িত্ব তাকে দেওয়া হয়েছে তা খুবই পবিত্র। 

তিনি বলেন, 'উভয় দেশের উদ্বেগের কথা মাথায় রেখেই পারস্পরিক গ্রহণযোগ্য সমাধান সূত্র বের করতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে তৈরি চীন। এ জন্য আমরা আলোচনা করব। নির্দিষ্ট ইস্যু ধরে ধরে আমরা এগোব।' পাশাপাশি তিনি দাবি করেন, দুই দেশের সম্পর্ক যাতে মধুর হয় এবং বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়, তার জন্য তিনি কাজ করবেন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে ভারতে কোনো রাষ্ট্রদূত ছিল না চীনের। অবশেষে ভারতের লোকসভা ভোটের মাঝে সুই ফেইহোংকে রাষ্ট্রদূত করে দিল্লিতে পাঠিয়েছে বেইজিং। সুই ফেইহোং হলেন ভারতে চীনের ১৭তম রাষ্ট্রদূত। 


চীনা রাষ্ট্রদূত   ভারত   নয়াদিল্লি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কুয়েতে পার্লামেন্ট ভেঙে দিলেন আমির

প্রকাশ: ১২:৩৮ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েতে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। দেশটির আমির শেখ মেশাল আল-আহমদ আল-সাবাহ টেলিভিশন এই ঘোষণা দিয়েছেন। একইসঙ্গে সংবিধানের কিছু অনুচ্ছেদও স্থগিত করেছেন তিনি। শনিবার (১১ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুয়েতের আমির শেখ মেশাল আল-আহমদ আল-সাবাহ শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেছেন, তিনি পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন। এছাড়া আমির কিছু সাংবিধানিক অনুচ্ছেদকে চার বছরের বেশি সময়ের জন্য স্থগিত করেছেন।

এদিকে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার পর ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ক্ষমতা আমির এবং দেশটির মন্ত্রিসভা গ্রহণ করবে বলে উপসাগরীয় এই দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি জানিয়েছে।

 শুক্রবার টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে আমির শেখ মেশাল আল-আহমদ আল-সাবাহ বলেছেন, ‘কুয়েত ইদানীং কিছু কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে গেছে ... যার ফলে দেশকে বাঁচাতে এবং দেশের সর্বোচ্চ স্বার্থ সুরক্ষিত করার জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা বা বিলম্বের কোনও অবকাশের সুযোগ নেই।’


কুয়েত   পার্লামেন্ট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন