ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ এখন ইউরোপেও, নেদারল্যান্ডসে ১৪০ শিক্ষার্থী আটক

প্রকাশ: ০৯:৫৭ এএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের পর ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে ইউরোপের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। এমনকি, গ্রিসে ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে দেশটির পার্লামেন্টের সামনে বিক্ষোভ করেন সাধারণ মানুষ। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। 

মঙ্গলবার (৭ মে) নেদারল্যান্ডসের আমস্টারড্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪০ শিক্ষার্থীকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। 

মঙ্গলবার ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে গ্রিসের রাজধানী এথেন্সের রাস্তায় নেমে আসেন শত শত মানুষ। এদিন দেশটির পার্লামেন্টের সামনে ইসরায়েলবিরোধী স্লোগান দেন তারা। এসময় তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ ও টিয়ার শেল ছোড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী। আন্দোলনকারীরাও পুলিশের ওপর চড়াও হন। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা।

এদিকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরে নতুন করে হামলা ও মানবিক সহায়তা বন্ধের খবর ছড়িয়ে পড়তেই ক্ষোভে ফুঁসে ওঠে প্যারিসের সাইন্স পো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এসময় ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করে এমন সংস্থাগুলোর সঙ্গে ফ্রান্সের সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানান তারা।

একইদিন নেদারল্যান্ডসের আমস্টারড্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনকারীদের ক্যাম্প ভেঙে দেয় ডাচ পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় প্রায় অর্ধশত বিক্ষোভকারীকে। এছাড়া অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ক্যাম্পাসে প্রায় ২০টি তাঁবু গেড়ে বসেন বিক্ষোভকারীরা। ফিলিস্তিনদের সমর্থনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান নেন তারা।

বিক্ষোভে উত্তাল স্পেনও। গাজায় হামলা বন্ধের পাশাপাশি তেল আবিবের সঙ্গে মাদ্রিদের সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানান কম্পুলটেন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলন হয়েছে ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক এমনকি অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজসহ যুক্তরাজ্যের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েও।

গত ১৭ এপ্রিল ক্যাম্পাসে তাঁবু গেড়ে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু করেন নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এরপর দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে। এই সময়ে ইসরায়েলকে সহায়তা বন্ধের দাবি জানাতে গিয়ে আটক হয়েছেন প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষার্থী। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পরিণত হয়েছে রণক্ষেত্রে। তবুও দমে যাননি শিক্ষার্থীরা। পুলিশের দমন-পীড়ন, ধরপাকড় উপেক্ষা করে ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।


ইসরায়েল   বিক্ষোভ   ইউরোপ   নেদারল্যান্ডস   শিক্ষার্থী   আটক  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইব্রাহিম রাইসির বেঁচে থাকা নিয়ে শঙ্কিত দেশটির কর্মকর্তারা

প্রকাশ: ০১:২৯ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের প্রেসডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি পাহাড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে। রোববার (১৯ মে) ইরানের প্রদেশ আজারবাইজান থেকে ফেরার পথে সীমান্ত এলাকায় প্রচণ্ড কুয়াশার কারণে এটি পাহাড়ি এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্মকর্তারা। খবর রয়টার্সের

সরকারি ওই কর্মকর্তা বলেন, দুর্ঘটনার কারণে ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ানের জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে। তারপরও আমরা আশাবাদি। তবে সেখান থেকে যে খবর আসছে তাতে আমরা উদ্বিগ্ন। 

রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ইরনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধারকর্মীদের উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে। একটি দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে। সেখানে প্রচণ্ড বৃষ্টি এবং ঠাণ্ডা পড়ছে। ফলে উদ্ধার কর্মীরা পৌঁছাতে পারছে না। 

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সব অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং রাইসির জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে। যে এলাকায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে তার লাইভ সম্প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু এতে চারদিকে কুয়াশা দেখা যাচ্ছে। 

২০২১ সালে দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ৬৩ বছর বয়সী রাইসি। তার সময়ে দেশটিতে কঠোরভাবে নৈতিক আইন প্রয়োগ করা হয়। কঠোর নৈতিক আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে সরকার বিরোধী বিক্ষোভও তাকে সামাল দিতে হয়েছে। 


ইব্রাহিম রাইসি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাইসির আকস্মিক মৃত্যু হলে কে হবেন ইরানের প্রেসিডেন্ট?

প্রকাশ: ১০:৩৮ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনারকবলে পড়েছে। উত্তর-পশ্চিম ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা শহরে এটি নিয়ন্ত্রণহীনভাবে অবতরণ করে। হেলিকপ্টারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নরসহ আরও বেশ কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তা ছিলেন।

ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমির ভাহিদি জানিয়েছেন, একাধিক উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। তবে তাদের সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগবে। কারণ বর্তমানে সেখানে প্রতিকূল আবহাওয়া বিরাজ করছে।

এদিকে কী কারণে হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে তা এখনও স্পষ্ট করা যায়নি। দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলেও ধারণা করা হচ্ছে।

ইরানি বার্তাসংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী বহরে তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। এর মধ্যে দুটি নিরাপদে অবতরণ করেছে।

প্রেসিডেন্টের আকস্মিক মৃত্যু হলে, ইরানের সংবিধান অনুযায়ী প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নেতার অনুমোদনক্রমে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমানে এ দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ মোখবার।

প্রশ্ন দেখা দিয়েছে রাইসির আকস্মিক মৃত্যু হলে কে হবেন ইরানের প্রেসিডেন্ট? ইরানের রাজনৈতিক শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে, রাষ্ট্রের প্রধান হলেন সর্বোচ্চ নেতা আলি খামেনি এবং প্রেসিডেন্টকে সরকারের প্রধান সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

যখন সেকেন্ড-ইন-কমান্ড মারা যান, তখন প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট দায়িত্বে থাকবেন এবং ৫০ দিনের মধ্যে দেশকে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য নির্বাচনে যেতে হবে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, ইরানি প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টারে না থাকা এবং হেলিকপ্টার থেকে যোগাযোগ করার যে তথ্য ছড়ানো হয়েছে সেগুলোর কোনোটিই সত্যি নয়। সত্য হলো রাইসি এখনো নিখোঁজ রয়েছেন এবং তাকে খুঁজে পেতে অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমাদ ভাহিদি বলেছেন, বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল হেলিকপ্টারটির সন্ধানে এখনও তল্লাশি চালাচ্ছে। খারাপ আবহাওয়া ও কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনাস্থলে যেতে সময় লাগবে।

তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং উদ্ধারকারী দল তাদের কাজ করছে। আমরা আশা করছি যত দ্রুত সম্ভব এটি সম্পন্ন হবে।

ইরান বিভিন্ন ধরনের হেলিকপ্টার ব্যবহার করে। তবে কয়েক দশক ধরে পশ্চিমা দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাখায় নতুন হেলিকপ্টার অথবা যন্ত্রাংশ ক্রয় করতে পারে না দেশটি। দেশটির সামরিক বাহিনীর অনেক হেলিকপ্টার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময়েরও আগের।

উল্লেখ্য, ৬৩ বছর বয়সী ইব্রাহিম রাইসি ২০২১ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ইরানের রাজনীতিতে খুবই প্রভাবশালী এই নেতাকে দেশটির পরবর্তী সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা হিসেবে দেখা হয়।

ইরানের প্রেসিডেন্ট   ইব্রাহিম রাইসি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

প্রকাশ: ১০:১৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের পর এখনো খোঁজ পাওয়া যায়নি ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ানসহ তাদের সঙ্গীদের। ঘটনাস্থলে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজও ব্যাহত হচ্ছে।

রোববার দেশটির পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে। সেখানে ভারী বৃষ্টিপাত ও ঘন কুয়াশার কারণে ৫ মিটারের বেশি দূরত্বে কিছু দেখা যাচ্ছে না বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে আল জাজিরা।

হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এই প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার মুখপাত্র আয়াতোল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে–হাশেম ছিলেন।

ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনার খবরে বলা হয়েছে, যেখানে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেটি পার্বত্য অঞ্চল এবং বন–জঙ্গলে ঘেরা। ইরানের জরুরি সেবা সংস্থার মুখপাত্র বাবাক ইয়েকতাপারাস্ত ইরনাকে বলেছেন, ঘটনাস্থলের উদ্দেশে একটি উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে সেটি সেখানে পৌঁছাতে পারেনি।

ইরানের একটি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম টুইটারে বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারী কয়েকটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। পূর্ব আজারবাইজানের রাজধানী তাবরিজ শহর থেকে নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য আহমদ আলী রেজা বেইগি বলেছেন, উদ্ধারকারীরা এখনো প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারের অবস্থান শনাক্ত করতে পারেননি। বৃষ্টি ও কুয়াশার কারণে উদ্ধাকাজ ব্যাহত হচ্ছে।

৪০টি উদ্ধারকারী দল উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আল–জাজিরার সাংবাদিক আলী হাশেম। উদ্ধারকারীদের সঙ্গে আটটি অ্যাম্বুলেন্স ও একাধিক ড্রোন রয়েছে।

এসব সত্ত্বেও হেলিকপ্টারটি না খুঁজে পাওয়ার কারণ সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়ে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফুয়াদ ইজাদি বলেছেন, ‘হয়তো দুর্ঘটনাটি খুবই মারাত্মক হয়েছে বা যেখানে দুর্ঘটনাটি হয়েছে সেখানে যোগাযোগের নেটওয়ার্ক নেই। তাই হেলিকপ্টারটি খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।’

আজারবাইজান সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি জলাধার প্রকল্প উদ্বোধনের পর আজ হেলিকপ্টারটিতে করে ফিরছিলেন রাইসি। এ যাত্রায় প্রেসিডেন্টের বহরে থাকা অন্য দুটি হেলিকপ্টার অক্ষত রয়েছে।

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত   ইরানের প্রেসিডেন্ট  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সৌদি আরবের বাদশাহ অসুস্থ

প্রকাশ: ০৯:৪১ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ। এক মাসের কম সময়ের মধ্যে তার স্বাস্থ্যের কিছু পরীক্ষা করানো হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিবৃতিতে সৌদি আরবের রয়্যাল কোর্ট আজ রোববার এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেদ্দার আল-সালামের একটি ক্লিনিকে বাদশাহ সালমানের স্বাস্থ্যের কয়েকটি পরীক্ষা করা হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাদশাহ সালমান জ্বর ও অস্থিসন্ধির ব্যথায় ভুগছেন। চিকিৎসকেরা তার স্বাস্থ্যের কিছু পরীক্ষা করবেন। এর মাধ্যমে তিনি সুস্থ্ আছেন কি না, সেটি নিশ্চিত করা হবে।

৮৮ বছর বয়সী বাদশাহ সালমান ২০১৫ সালে সৌদি আরবের সিংহাসনে বসেন। এর দুই বছর পর ২০১৭ সালের জুনে সিংহাসনের পরবর্তী উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত হন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (৩৮)। মূলত এর পর থেকেই তিনি সৌদির কার্যত নেতা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন।

এর আগে ২০২২ সালের মে মাসে বাদশাহ সালমানকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ওই সময় তার কোলোনস্কপি করা হয়েছিল। 

সৌদি আরব   বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত

প্রকাশ: ০৮:১৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বহনকারী একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের খবর পাওয়া গেছে। তবে এতে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। খবর আল-জাজিরার

এদিকে পার্স টুডের খবরে বলা হয়, হেলিকপ্টারটিতে প্রেসিডেন্ট ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রাহমাতিসহ আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব রয়েছেন। 

সীমান্ত এলাকায় আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে যৌথভাবে একটি বাঁধ উদ্বোধনের পর তিনি শহরে ফিরছিলেন। 

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, হেলিকপ্টারটি গন্তব্যে পৌঁছার আগেই অবতরণে বাধ্য হয়েছে। বিরূপ আবহাওয়ার কারণে সেখানে এখনও উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছাতে পারেননি। 

ইরানের প্রেসিডেন্ট   ইব্রাহিম রাইসি   আল-জাজিরার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন