নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৫৩ পিএম, ২৮ অগাস্ট, ২০১৮
খুলনা-৪ আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য (এমপি) হতে যাচ্ছেন সাবেক ফুটবল তারকা ও এনভয় গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবদুস সালাম মুর্শেদী। গত রোববার মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিনে বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
গত ২৬ আগস্ট রোববার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাম মুর্শেদী ছাড়া আর কেউই মনোনয়নপত্র জমা দেননি। যার ফলে এই আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে চলেছেন তিনি।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সালাম মুর্শিদী ছাড়াও জাতীয় পার্টির এস এম আনিসুর রহমান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেজর (অব.) ডা. শেখ হাবিবুর রহমান মনোনয়নপত্র তোলেন। কিন্তু নির্ধারিত দিনে এসএম আনিসুর রহমান এবং ডা. শেখ হাবিবুর রহমান তাদের মনোনয়নপত্র রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেননি। গত রোববার দুপুরে সালাম মুর্শিদী নির্বাচন কমিশন অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দেন। এ সময় খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা এস এম কামাল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানসহ সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা-কর্মী তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
গত ২৬ জুলাই খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য এস এম মোস্তফা রশিদী সুজার মৃত্যুতে খুলনা-৪ আসনটি শূন্য ঘোষিত হয়।
বাংলা ইনসাইডার/বিকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।