নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৫৯ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
বাংলাদেশে চলছে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ। আর এই দ্বিতীয় ঢেউ যেনাে ভালোভাবেই লেগেছে দেশের মানুষের ওপর। গত কয়েক দিন ধরে করোনার সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিন নিত্যনতুন রেকর্ড ভেঙ্গে চলেছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। যেখানে এক সময় ২০ থেকে ৩০ জন মারা গেলেই ভয় কাতর হয়ে পড়তো মানুষ সেখানে গতকাল করোনায় মৃত্যুর নতুন রেকর্ড হয়েছে। আজও ১০১ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে সব থেকে বেশি মৃত্যুর রেকর্ড রয়েই গেলো। আর এই রেকর্ডই যে শেষ সর্বোচ্চ রেকর্ড তাও বলা যাচ্ছে না। ফলে মৃত্যুর হারের দিক থেকে ভয় জাগাচ্ছে করোনা।
দেশে করোনায় মৃত্যু গত কয়েকদিন ধরেই উর্ধ্বগতি ছিলো এবং লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিলো। কিন্তু গতকালের ১০১ জন এবং আজকের ১০১ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে দেশে করোনার সংক্রমণ যে কতটা ভয়াবহ হয়েছে তা বোঝা গেলো। এর আগে বাংলাদেশে কোনদিন করোনায় একদিনে শতাধিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এরই মধ্যে দেশে করোনায় সর্বমোট মৃত্যু বরণ করেছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ। আজ পর্যন্ত করোনায় ১০ হাজার ২৮৩ জন মারা গেছেন।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা শনাক্তের কথা জানায় সরকার। গত বছরের মে মাসের মাঝামাঝি থেকে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে ছিল। এরপরও এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় নি। এতো মৃত্যু দেখে নি দেশ। কিন্তু এই দ্বিতীয় ঢেউয়ে করোনা কেড়ে নিচ্ছে অনেকের প্রাণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ফ্রেব্রুয়ারি মাসের ১৫ তারিখ থেকে মার্চে মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৭১ জন মানুষ মারা গেছে। কিন্তু পরবর্তী এক মাসে, অর্থাৎ মার্চ মাসের ১৫ তারিখ থেকে এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত এক হাজার চারশ বিয়াল্লিশ জন মানুষ মারা গেছেন। অর্থাৎ পূর্ববর্তী মাসের তুলনায় মৃত্যু বেড়েছে পাঁচ গুন বেশি।
দ্রুত মৃত্যু বৃদ্ধির কারণ চিকিৎসার অভাবে, নাকি নতুন ভ্যারিয়েন্টের কারণে—এমন প্রশ্নের জবাবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, করোনার এবারের ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ফুসফুস ড্যামেজ করে দিচ্ছে। অসুস্থতা বুঝে ওঠার আগেই রোগীকে নিতে হচ্ছে আইসিইউতে কিংবা লাইফ সাপোর্টে। সেখান থেকে আর রোগী জীবিত ফিরছে না।
মৃত্যু বাড়ার কারণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ বলেছেন, করোনায় মৃত্যু বৃদ্ধির কারণ চিন্তা-ভাবনা করে বলতে হবে। কেউ বলছেন, অক্সিজেনের অভাব, কেউ বলছেন চিকিৎসার অভাব। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট মৃত্যু বৃদ্ধির কারণ কিনা সেটিও দেখার আছে। তবে করোনা থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
করোনা মোকাবিলায় গঠিত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সদস্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেছেন, চিকিৎসার অভাব, আইসিইউ শয্যার সংকট ও অক্সিজেনের অভাবে করোনায় মৃত্যু বাড়ছে। দেশের ৩৬ জেলায় এখনো পর্যন্ত করোনার সুচিকিৎসা করা যাচ্ছে না। বিনা চিকিৎসায় মানুষ মারা যাচ্ছে। আমরা অনেক সময় পেয়েছি। কিন্তু চিকিৎসাসেবার সক্ষমতা বাড়াতে পারিনি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন যে সব রোগী আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের বেশিরভাগেরই আইসিইউ বেডের প্রয়োজন হচ্ছে। আগে প্রতি ১০ জন করোনা আক্রান্তের মধ্যে সর্বোচ্চ একজনের আইসিইউ প্রয়োজন হত। এখন প্রয়োজন হয় তিন জনের। আর সংক্রমিত বড় একটি অংশের অক্সিজেনের মাত্রা শুরুতেই ৭০-৮০ ভাগে নেমে যাচ্ছে। ফলে তাদের আইসিইউ এর প্রয়োজন হচ্ছে। এবার সিরিয়াস রোগীর সংখ্যা বেশি। আর রোগীও প্রতিদিনই বাড়ছে। আইসিইউ সাপোর্ট আগের চেয়ে বেশি লাগছে। কিন্তু আইসিইউ বেড তো বাড়েনি। ফলে চাহিদা অনুযায়ী আইসিইউ বেড দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
এ বছর মার্চে শুরু হয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। প্রথম ঢেউয়ের চেয়ে এবার সংক্রমণ বেশি তীব্র। মধ্যে কয়েক মাস ধরে শনাক্তের চেয়ে সুস্থ বেশি হওয়ায় দেশে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা কমে আসছিল। কিন্তু মার্চ থেকে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যাও আবার বাড়তে শুরু করে। গত বছরে এত মৃত্যুর সংখ্যা দেখেনি দেশ। কিন্তু এবার সব রেকর্ড ভেঙে প্রতিদিনই রেকর্ড করছে করোনায় মৃত্যু। ফলে প্রশ্ন জাগছে কোন দিকে যাচ্ছে দেশে করোনায় মৃত্যু?
মন্তব্য করুন
পবিত্র ওমরাহ হজ্জ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী
লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যে এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট নং বিজি-১৩৭ যোগে
পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মদিনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন তিনি। রাতে সৌদি আরব পৌঁছান মন্ত্রী।
পাটমন্ত্রী মক্কায় পবিত্র কাবা শরিফ তাওয়াফ ও ওমরাহ পালন ছাড়াও
মক্কা ও মদিনায় মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর স্মৃতিবিজরিত বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান পরিদর্শন
করবেন।
ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৪ মে তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
ওমরাহ হজ্জ সৌদি আরব বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
পাবনার সাঁথিয়ায় অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখার ভল্ট থেকে ১০
কোটি ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ব্যাংকের প্রধান
তিন কর্মকর্তাকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরের দিকে অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর
শাখা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। দিনভর নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে
রাতে তাদের সাঁথিয়া থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
আটককৃতরা হলেন, সাঁথিয়া উপজেলার কাশিনাথপুর এলাকার মৃত জান বক্সের
ছেলে ও অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখার প্রিন্সিপ্যাল অফিসার আবু জাফর, ওই ব্যাংকের
ব্যবস্থাপক সুজানগর দুর্গাপুর গ্রামের হারুন বিন সালাম ও ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুব্রত
চক্রবর্তী বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা গ্রামের মৃত শুশীল চক্রবর্তীর ছেলে। টাকা আত্মসাতের
কথা স্বীকার করেছেন ওই শাখার ক্যাশিয়ার সুব্রত চক্রবর্তী।
সাঁথিয়া থানা ও অগ্রণী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে খবর পেয়ে অগ্রণী ব্যাংক রাজশাহী বিভাগীয় ও পাবনা আঞ্চলিক শাখা থেকে ৫ কর্মকর্তা
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে আকস্মিক অডিটে আসেন অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখায়।
অডিট শেষে সেখানে ১০ কোটি ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকা আর্থিক অনিয়ম দেখতে পান। পরে ওই
অডিট কর্মকর্তা সাঁথিয়া থানাকে অবহিত করলে পুলিশ অভিযুক্ত ওই তিনজনকে আটক করে থানায়
নিয়ে আসে। এ ঘটনায় অগ্রণী ব্যাংক পাবনা আঞ্চলিক শাখার উপমহাব্যবস্থাপক রেজাউল শরীফ
বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বিভাগীয় অফিস থেকে
৫ সদস্যের অডিট টিম ব্যাংকে অডিট শুরু করেন। সেখানে দিনভর জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের কাছ
থেকে নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেন পুলিশসহ অডিট কর্মকর্তারা। পরে রাতে তাদের আটক করে
থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাঁথিয়া থানার ওসি আনোয়ার হোসেন জানান, আটককৃতদের ৫৪ ধারা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার আদালতে প্রেরণ করা হবে। অর্থ আত্মসাৎ ও অন্যান্য বিষয়গুলো দুদক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
মন্তব্য করুন
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় বোরো ধানক্ষেত পাহারা দিতে গিয়ে বন্যহাতির
আক্রমণে ওমর আলী ওরফে ওমর মিস্ত্রি (৫৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে উপজেলার পাহাড়ি গ্রাম বাতকুচি
টিলাপাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ওমর ওই গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্র জানায়, অন্যান্য দিনের মতো ওমর রাতে তার উঠতি বোরো
ধানক্ষেত পাহারা দিতে যান। তবে অন্যান্য রাতে আশপাশে স্থানীয় অনেক কৃষক থাকলেও বৃহস্পতিবার
রাতে তিনি একাই পাহাড়ের ভেতরে ধানক্ষেতে অবস্থান করছিলেন। রাত সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে
একদল বন্যহাতি পাহাড় থেকে নেমে এসে ওমরের ওপর আক্রমণ চালায়।
এসময় তাকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে আছাড় মেরে ও পায়ে পিষ্ট করে হত্যা করে
হাতির দল। কিছুক্ষণ পর এলাকাবাসী ওমরকে দেখতে না পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তার মরদেহ পড়ে
থাকতে দেখেন।
এদিকে খবর পেয়ে বন বিভাগের লোকজন ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি)
চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন।
মন্তব্য করুন
সাজাপ্রাপ্ত মামলার আসামি চাঁদপুর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট
মাসুদুল ইসলামকে (৩৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মাসুদুল ইসলাম কচুয়া উপজেলার বিতারা গ্রামের
মৃত সরাফত আলীর ছেলে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাতে চাঁদপুর জেলা পুলিশের মিডিয়া
সেল থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কচুয়া থানা পুলিশ
বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাকে নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
কচুয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, মাসুদুল ইসলামের বিরুদ্ধে মতিঝিল থানার জিআর মামলায় ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। গ্রেপ্তার আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া
এবং রানি সুথিদা বজ্রসুধা-বিমলা-লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন
সাথার্ন থ্রোন হলে রাজা ও রানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং
জানায়, সাক্ষাৎকালে তারা কুশল বিনিময় করেন এবং দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা
করেন।
এর আগে, এদিন সকালে জাতিসংঘের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের
অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ছয়দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে যান। ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল
সফরকালে বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করবেন।
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য
আলোচনার আগ্রহপত্রসহ বেশ কয়েকটি সহযোগিতার নথিতে স্বাক্ষর করবে।
বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ড সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত
একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে। শক্তি সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ)
এবং সম্পর্ক সম্প্রসারণের জন্য পর্যটন খাতে সহযোগিতা এবং শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক
সহযোগিতার বিষয়ে আরও দুইটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষর করতে পারে দুই দেশ।
থাইল্যান্ড প্রধানমন্ত্রী সৌজন্য সাক্ষাৎ
মন্তব্য করুন