নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:১৯ পিএম, ২১ এপ্রিল, ২০২১
শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী রোববারের মধ্যে দোকানপাট ও শপিংমল খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন। করোনার এমন পরিস্থিতিতে দোকান মালিকদের ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানান তিনি।
বুধবার (২১ এপ্রিল) বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, করোনার সংক্রমণ রোধে সরকারের বিধিনিষেধের কারণে পহেলা বৈশাখের ব্যবসা হয়নি। তারপর চলমান লকডাউনের কারণে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট ও শপিংমল খুলে দেওয়ার দাবি করছেন।
তিনি বলেন, আগামী সোমবার থেকে শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট ও শপিংমল খুলে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে গত ১৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিয়েছি। আমরা আশাবাদী, এ পর্যন্ত আমরা যখনই প্রধানমন্ত্রীর কাছে যা চেয়েছি তিনি আমাদের দিয়েছেন। রমজানের আগেও আমাদের ৫ দিনের সময় দিয়েছেন। যদিও এ বিষয়ে হ্যাঁ-না কিছুই বলা হয়নি। তবে আমরা আশা করছি, আগামী রোববারের মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত আসবে।
হেলাল উদ্দিন বলেন, আমরা আশা করছি আগামী রোববার একটা ভালো খবর বা সুসংবাদ পাবো দোকান খোলার বিষয়ে। সে জন্য আমাদের আগামী রোববার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আর এ সময়ে আমি দোকান ব্যবসায়ীদের ধৈর্যসহকারে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।