ক্লাব ইনসাইড

চবিতে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ থামছে না

প্রকাশ: ০৮:৩০ এএম, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির এক নেতাকে কুপিয়ে জখম করার জেরে আবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে কয়েকদিনের মধ্যে ছাত্রলীগকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস।

রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে নয়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল ও শাহ আমানত হলের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনসূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

তথ্যসূত্র অনুযায়ী, চবিতে সংঘর্ষে জড়ানো এ দুটি পক্ষ হলো সিক্সটি নাইন ও চুজ ফ্রেন্ডস উইথ কেয়ার (সিএফসি)। এ দুটি পক্ষের মধ্যে গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুই দফা সংঘর্ষ হয়। এতে তিন পুলিশ সদস্যসহ উভয় পক্ষের অন্তত ২৯ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এর আগে বুধবার রাতে ও বৃহস্পতিবার দুপুরে ছাত্রলীগের আরেক উপপক্ষ ‘বিজয়ের’ সঙ্গে দুই দফা সংঘর্ষ হয় সিক্সটি নাইন উপপক্ষের। এতে আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন।

ছাত্রলীগ সূত্র জানায়, বৃহস্পতি ও শুক্রবারের সংঘর্ষের ঘটনায় কোনো পক্ষই সমঝোতায় আসেনি। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণে এলেও দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছিল। এর রেশ ধরে আজ রাত সোয়া নয়টার দিকে সিক্সটি নাইনের অনুসারী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উপকর্মসূচি ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক মাশরুর অনিককে কুপিয়ে জখম করেন সিএফসির কর্মীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ঝুপড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এটি জানাজানি হওয়ার পর সিক্সটি নাইনের কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

পরে রাত সাড়ে নয়টার দিকে সিএফসির কর্মীরা শাহ আমানত হলের সামনে আর সিক্সটি নাইনের কর্মীরা শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে এতে কারও আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

সিক্সটি নাইনের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, তাদের একজনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ নিয়ে উত্তেজনা শুরু হয়েছে।

সিএফসির নেতা সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক রমজান হোসেন ওই গণমাধ্যমকে বলেন, তাদের দুই জুনিয়রকে মারধর করা হয়েছে। পরে তারা এটি প্রতিহত করছেন। জুনিয়রকে মারতে গিয়ে হয়তো ওই নেতা ব্যথা পেয়েছেন। তারা কাউকে মারেননি।

অন্যদিকে মাশরুর অনিক বলেন, তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে নিয়ে হামলা করা হয়েছে। হামলাকারীরা মুখোশ পরে ছিলেন বলে তিনি চিনতে পারেননি। হামলার পর দৌড়ে তিনি পালিয়ে এসেছেন। মাশরুর অনিক বলেন,  হামলার পর তিনি স্থানীয় একটি বেসরকারি ক্লিনিক থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁর হাতের কবজিতে পাঁচটি সেলাই দিতে হয়েছে। এখন হলে অবস্থান করছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর রোকন উদ্দীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। দুই পক্ষকেই তারা বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন। দুই হলের মাঝখানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।’

প্রসঙ্গত যে, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বর্তমানে কমিটি নেই। চাঁদাবাজির অভিযোগ, নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ ও সাংবাদিক মারধরের ঘটনার পর গত বছরের ২৪ এপ্রিল এ কমিটি বিলুপ্ত করে কেন্দ্র। এ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুটি পক্ষে  বিভক্ত।  এ দুটি পক্ষ আবার ১১টি উপপক্ষে বিভক্ত।


চবি   ছাত্রলীগ   মারধর   শিক্ষার্থী  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ফিলিস্তিনকে সমর্থন জানিয়ে কুবি ছাত্রলীগের পদযাত্রা

প্রকাশ: ০৩:৫০ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপি চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।

 

সোমবার (০৬ মে) সাড়ে ১২টার দিকে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা স্বাধীন রাষ্ট্রের ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে পদযাত্রা করে। 


আরও পড়ুন: স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা

 

ক্যাম্পাসের গোল চত্বর প্রাঙ্গণে এ পদযাত্রা শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মূল ফটকের সামনে এসে সামনে এসে শেষ হয়। পদযাত্রায় কুবি শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিভিন্ন স্লোগানে ক্যাম্পাস মুখরিত হয়। 'ইসরায়েলের কালো হাত ভেঙে দাও, গুড়িয়ে দাও। ফিলিস্তিন ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই' সহ বিভিন্ন স্লোগানে নেতাকর্মীরা ফেটে পড়ে। 


আরও পড়ুন: চাঁদাবাজির অভিযোগে জবি ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক সেলিম আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নির্দেশে দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনের মানুষের উপর ইসরায়েলের যে নৃশংস হামলা সেটার প্রতিবাদ জানিয়ে আজকের এই পদযাত্রা। আমরা চাই, ফিলিস্তিন একটি স্বাধীন দেশের মর্যাদা পাক। আমাদের দেশের মতো ফিলিস্তিনেও রক্তপাতহীন সেদেশের পতাকা উড়ুক। সাধারণ মানুষ স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারবে। এটাই আমরা চাই।’


ছাত্রলীগ   ফিলিস্তিন   পদযাত্রা   কুবি  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা

প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি এবং নিরীহ ফিলিস্তিনিদের উপর বর্বরোচিত নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ ও শিক্ষকরা যে আন্দোলন শুরু করেছে তার প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে বিশাল পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

সোমবার (৬ মে) সাড়ে ১২টায় রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাপ্ত হয়।

এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ফিলিস্তিন বাংলাদেশের পতাকা, ব্যানার প্লাকার্ড হাতে নিয়ে পদযাত্রায় অংশ নেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল শাখা অন্যান্য ইউনিট থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী এ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন।

এছাড়াও ‘মিছিলে ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড, উই ওয়ান্ট জাস্টিস-জয় জয় ফিলিস্তিন, স্বৈরাচার নিপাত যাক-ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি-প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের।

পদযাত্রায় অংশ নেওয়া ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, ‘ইসরায়েল ফিলিস্তিনের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। ধ্বংস করছে পুরো গাজাকে। আমরা সাধারণ মানুষ হিসেবে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

এসময় ইসরাইর যে গণহত্যা চালাচ্ছে তার প্রতি নিন্দা জানিয়ে আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় তাদের শাস্তি দাবি করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

এর আগে রবিবার (৫ মে) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সারা দেশে একযোগে বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশের ঘোষণা দেয় ছাত্রলীগ।


ছাত্রলীগ   ফিলিস্তিন   পদযাত্রা  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস পরীক্ষা শুরু বুধবার

প্রকাশ: ০১:৩৪ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সশরীরে সব ক্লাস-পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (৬ মে) ঢাবির গণসংযোগ বিভাগ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা দেশের ওপর দিয়ে চলমান তীব্র দাবদাহ (হিট ওয়েভ) সহনশীল পর্যায়ে আসায় বুধবার (৮ মে) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ যথারীতি সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছেন।

এর আগে গত ২১ এপ্রিল তীব্র দাবদাহের কারণে শতভাগ ক্লাস অনলাইনে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাবি। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রতি ৫টি নির্দেশনাও দেয়া হয়েছিল।


ঢাবি   ক্লাস   পরীক্ষা   সশরীরে  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

চাঁদাবাজির অভিযোগে জবি ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ: ১২:২১ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন অনিকসহ পাঁচ জনকে আসামি করে ঢাকার আদালতে মামলা করা হয়েছে। ফয়সাল হেলাল নামে এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।

 

রবিবার (৫ মে) ঢাকার চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সূত্রাপুর আমলী আদালতে মামলা করা হয়। মামলাটি গ্রহণ করে পিবিআইকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বাদীপক্ষের আইনজীবী মোঃ শাহা আলম বিষয়টি জানিয়েছেন।

 

মামলার প্রথম আসামি মহিউদ্দিন অনিক, দ্বিতীয় সৌরভ হাওলাদার, তৃতীয় রিপন, চতুর্থ হাসিবুল হাসান হৃদয় এবং পঞ্চম হিমুসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৩ থেকে ৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।

 

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামীগন দীর্ঘদিন ধরে ব্যাবসায়ী ফয়সাল হেলালকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবী করে আসছে। হেলাল জীবনের ভয়ে আসামীদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন হতে বিরত থাকে।

 

গত ২৬ এপ্রিল সারাদিন ব্যবসা বানিজ্য করে তাহার ব্যবসায়ের বকেয়া পাওনা টাকা থেকে দুই লক্ষ ছত্রিশ হাজার টাকা কালেকশন করে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার সময় নিজ বাসায় ফেরার পথে ৪২/৪৩, নর্থব্রুক হল রোডে অবস্থিত রাজমহল হোটেলের সামনে পৌছানো মাত্র ১নং আসামী মো. মহিউদ্দিন অনিক এর নেতৃত্বে অনান্য আসামীগন বাদীর গতি রোধ করে দাঁড়ায় এবং বাদীর নিকট যা আছে সব দিয়ে দিতে বলে।

 

বাদী আসামীদের ভয়ে আসামীদের সাথে কথা বলতে বলতে রাজমহল হোটেলের ভিতর ঢুকে যায়। তখন আসামীগন বাদীর পিছনে পিছনে রাজমহল হোটেলে ঢুকে বাদীকে ঘেরাও করে ধরে বাদীর নিকট থাকা টাকা পয়সা এবং মোবাইল ফোন দিয়ে দিতে বলে। তখন ১ ও ২নং আসামী বাদীকে চর-থাপ্পর মারতে থাকে। ১নং আসামী বাদীর পকেটে থাকা দুই লক্ষ উনিশ হাজার টাকা জোড়পূর্বক নিয়ে যায়। তখন ২নং আসামী বাদীর নিকট আর কি আছে জানতে চায় ও দিয়ে দিতে বলে। অন্যান্য আসামীগন বাদীকে বেদম মারপিট করে মারাত্বকভাবে আহত করে ৩নং আসামী তার হাতে থাকা চাকু বেড় করে বাদীকে চাকু দিয়ে আঘাত করতে যায়। তখন বাদীর ডাক চিৎকারে হোটেলে কর্মরত কর্মচারীরা এগিয়ে এসে বাদীকে আসামীদের হাত হইতে রক্ষা করে। ফলে আসামীগন বাদীর মোবাইল ও মানিব্যাগে থাকা অবশিষ্ট টাকা নিতে পারেনি। কিন্তু যাবার আগে ২নং আসামী আগামী ৭ দিনের মধ্যে বাদীকে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে বলে অন্যথায় বাদীকে জানে মেরে ফেলার হুমকী দিয়ে চলে যায়।

 

এ বিষয় জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজী জানান, আমরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে কথা বলবো।

বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সাথে এবিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।


জবি   ছাত্রলীগ   চাঁদাবাজি   মামলা  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

রাবির সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন সভাপতি অধ্যাপক সাজ্জাদ বকুল

প্রকাশ: ১১:৪০ এএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হোসেন বকুল (সাজ্জাদ বকুল) । রোববার (৫ মে) তিনি বিভাগে যোগদান করেন। 

 

সদ্য বিদায়ী সভাপতি অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদ তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ও তাঁর কাছে সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। 

 

দায়িত্ব গ্রহণকালে বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক তানভীর আহমদ, অধ্যাপক মোঃ মশিহুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক শাতিল সিরাজ, অধ্যাপক ড. এবিএম সাইফুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক কাজী মামুন হায়দার, সহকারী অধ্যাপক আব্দুল্লাহীল বাকীসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

দায়িত্ব গ্রহণের পর অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হোসেন বকুল বলেন, ‘করোনার প্রভাবে বিভাগের যেসব শিক্ষাবর্ষে সেশনজট তৈরি হয়েছিল তা কমিয়ে আনাসহ বিভাগের সার্বিক অগ্রগতির জন্য কাজ করবেন। দেশে-বিদেশে বিভাগকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে কাজ করার আশা প্রকাশ করেছেন তিনি। এক্ষেত্রে তিনি বিভাগের সকল শিক্ষকের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।’

 

প্রসঙ্গত, অধ্যাপক সাজ্জাদ বকুল রাজশাহীর রুয়েট চত্বরে অবস্থিত অগ্রণী বিদ্যালয়, রাজশাহী কলেজে পড়াশোনার পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। ২০১২ সালে সহকারী অধ্যাপক, ২০১৭ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ২০২২ সালে তিনি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। এর আগে তিনি ঢাকায় দৈনিক প্রথম আলো, যুগান্তর ও কালের কণ্ঠের মতো পত্রিকায় সহ-সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জনসংযোগের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন। 


এছাড়া তিনি একজন ছড়াকার, গীতিকবি ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি সাজ্জাদ বকুল নামে লেখালেখি ও চলচ্চিত্র নির্মাণ করে থাকেন। তিনি ২০১১ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এই সংসদের মডারেটর হিসেবে কাজ করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছেন তিনি।


রাবি   সাংবদিকতা বিভাগ   সভাপতি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন