কালার ইনসাইড

তথ্য মিলেছে সুবহার আরও এক স্বামীর!

প্রকাশ: ০৯:৫৮ পিএম, ১৫ মার্চ, ২০২২


Thumbnail তথ্য মিলেছে সুবহার আরও এক স্বামীর!

মডেল ও অভিনেত্রী শাহ হুমায়রা সুবাহকে গত বছরের শেষের দিকে বিয়ে করেছিলেন গায়ক ইলিয়াস হোসাইন। তাদের দাম্পত্য জীবনের এক মাস অতিক্রম না হতেই বেঁজে ওঠে ভাঙনের সুর। এরপর ইলিয়াসের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ আনেন সুবাহ। এমনকি এই গায়কের বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও করেন সুবাহ। সুবাহর বিরুদ্ধেও পাল্টা মামলা করলেন ইলিয়াস। তাদের দাম্পত্য কলহ এখন চরম আকার ধারণ করেছে।

এখানেই শেষ না, ইলিয়াস-সুবহার খবরে মাঝে নতুন খবর বেরিয়ে আসে। সূত্রে জানা গেছে, অভিনেত্রী শাহ হুমায়রা সুবাহার আরও এক স্বামীর কথা। বিয়ের কাবিননামা গণমাধ্যমের হাতে না আসলেও হাতে এসেছে ২০১৭ সালে সুবহার করা একটি এজাহার পত্র। শাহ হুমায়রা সুবাহার নিজের দায়ের করা গাইবান্ধা থানায় ওই এজাহার পত্রে তিনি মোঃ ইয়াসির আরাফাত নামে এক ব্যক্তিকে নিজের স্বামী পরিচয়ে অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন।

সুবাহার করা এজাহার পত্রটি হুবহু তুলে ধরা হচ্ছে:

‘বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোছাঃ হুমায়রা হোসেন সুবহা (২০), স্বামী-মোঃ ইয়াসির আরাফাত, সাং পাড়া, থানা ও গো-গাইবান্ধা, এই মর্মে আসামী ১। মোঃ মোমান সরকার (২৭), পিতা-মোঃ সামজ্জামান সরকার, কোমরনই মিয়াপাড়া (মিয়াপাড়া বাজারের বাম পার্শ্বে), ২। মোঃ মাহফুজা (২৬), পিতা (খন্দকার মোড়), ৩। মোঃ আল ইমরান (২২), পিতা- মো: আকরুজ্জামান, সাং- তোমরাই (কদমেরতল), এজাহার করিতেছি যে, আসামীগন পরস্পর ঘনিষ্ট বন্ধু। আমি গত ১ মাস পূর্ব হইতে ২০২ আসামীর মোছার পাখি বিউটি পার্লার, সালিমার সুপার মার্কেট, ৩য় তলা, গাইবাছায় পার্লারের কাজ শেখার জন্য ভর্তি হই। পার্লালে কাজ করার সুবাদে ২নং আসামীর সহিত আমার পরিচয় হয়। ১০ ৩নং আসামীদ্বয় ২নং আসামীর ঘনিষ্ট বন্ধু যায় আমার সহিত পরিচয় হয়।

১নং আসামী ২নং আসামীর কাছ থেকে আমার মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে এবং বিভিন্ন ও সময়ে আমাকে ফোন করিয়া কথাবর্তা বলিত। এভাবে চলিয়া আসিতে থাকাকালে গত ইং-২৫/০৮/১৭ তারিখ অনুমান ১০.০০ ঘটিকার সময় ১নং আসামী মোবাইল নং-০১৭১৯-২৬৪১০২, ০৩-২০১৭ ৭-৮৮৪৮২২, ০১৯১২-৪১১১২২ হইতে আমার ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর-০১৭৯৮-২১৯১০৭ ১৭২৩-১৮০৭০৫ এ ফোন করিয়া আমাকে বলে যে, “আজ শুক্রবার পার্লার বন্ধ থাকবে, তুমি পাখি আপার বাসায় আসে তা নাকে পাখি আগা বাসায় কাজ শেখাবো। আমি ১নং আসামীর কথামত সরল বিশ্বাসে বাসা হইতে অটোরিক্সাযোগে : আসামীর বাড়ীতে এগুলা দেই। আমি ইং-২৫/০৮/১৭ তারিখ সকাল অনুমান ১১.০০ ঘটিকার সময় ২নং আসামীর পৌঁছাই। আমি ২নং আসামীয় বাসায় যাওয়ার পর আসামীগনকে ২নং আসামীর শয়ন ঘরে দেখিতে পাই এবং ২/৩ জন আসামীকে বাড়ীর বাহির আঙ্গিনায় দেখিতে পাই।

আমি আসামীগনকে ২নং আসামীর স্ত্রী পাখি আপা থোয় গেছে জানিতে চাহিলে ১নং আসামী আমাকে জানায় যে, সে বাহিরে গেছে তোমাকে ঘরে বসতে বলিয়াছে। আমি ২নং আসামী শান ঘরে ঢোকার আগেই ২৩ নং আসামীর ঘর হইতে বাহির হইয়া বাহির আঙ্গিনায় অজ্ঞাতনামা আসামীগনের সহিত মিলিত হয় এবং আমি সরল বিশ্বাসে ২নং আসামীর শয়নঘরে প্রবেশ করি। আমি ২নং আসামীর শানে ঘরে প্রবেশ করিয়া ১নং আসামীর সহিত কথাবার্তা বলাকালে কিছুক্ষন পর ১নং আসামীর ঘরের দরজা লাগাইয়া দেয়। আমি ঘরের দরজা লাগাইয়া দেওয়ার কারন জিজ্ঞাসা করিলে ১ আসামী আমাকে বিভিন্নভাবে প্রণোষন দিতে থাকে। পয়ে ইং-২৫/০৮/১৭ তারিখ বেলা অনুমান ১১.৪০ ঘটিকার সময় ১নং আসামী আমাকে প্রলোভন দিয়া আমার সহিত ১ সৌহিক মেলামেশা করে। ইং-২৫/০৮/১৭ তারিখ অনুমান ০৯.৩০ ঘটিকার সময় ১নং আসামী আমাকে মোবাইল ফোনে জানায় যে, অন্যান্য আসামীগনের সহায়তায় আমার অগ্নিল ভিডিও চিত্র গোপনে ধারন করিয়াছে আমি যদি বিবার তথ্য ইং-২৭/০৮/১৭ তারিখ তাহার সহিত ২নং আসামীর বাড়ীতে গিয়া দেখা না করি তাহালে আমার অশ্লীল ভডিও ইন্টারনেটে ছাড়িয়া দেখে আমার মর্যদা হানি করিবে মর্মে ভয়ভীতি ছনকী প্রদান করে এবং আমার মোবাইল ফোনে-ম্যাসেঞ্জারে ম্যাসেজ পাঠাইতে থাকে।

সেই সাথে আমি যদি তাহার সহিত দেখা করি তাহলে আমার অগ্নিণ ভিডিও লেট করিয়া দিবে। আমি ১নং আসামীর কথা বিশ্বাস না কারিলে ঐ তারিখ রাত্রী অনুমান ১০.৩০ ঘটিকার সময় নাগামী ৩নং আসামীর মাধ্যমে আমাকে ১টি মেমোরী কার্ড ও হাতে লেখা চিঠি পাঠাইয়া দেয়। চিঠির মধ্যে আমার অভিন ও করা সহ বিভিন্ন ধরনের হুমকী প্রদানের বিষয় লেখা আছে। আমি মেমোরী কার্ড পাওয়ার পর মেমোরী কার্ডে আমার এগ্নিল ভিডিও চিত্র দেখিতে পাই। পরে আমি নিজের সম্মানের ভয়ে পরিবারের কাউকে কিছু না জানাইয়া গত ৭/০৮/১৭ তারিখ বেলা অনুমান ১২.৩০ ঘটিকার সময় ২নং আসামীর বাড়ীতে যাই এবং ২নং আসামীর শরন ঘরে আসামীগনকে দেখিতে পাই। আমাকে দেখিতে পাইয়া ২ ও ৩নং আসামীর ঘর হইতে বাহির হইয়া যায় এবং আসামী আমাকে ঘরের ভিতবে আসিতে বলে।

আমি ঘরের ভিতরে গেলে ১নং আসামী আমাকে জানায় যে, আমি যদি তাহার সহিত মেলামেশা না করি তাহলে আমার অশ্লিল ভিডিও ইন্টারনেটে ছাড়িয়া দিবে এবং মেলামেশা করিলে আমার ভিল ভিডিও ডিলেট করিয়া দিবে বলিয়া ইং-২/০৮/১৭ তারিখ বেলা অনুমান ০১.০০ ঘটিকার সময় আসামী আমার অমিল ভিডিও প্রকাশের হুমকী ও মানসিক নির্যাতন করিয়া পুনরায় গোপনে অশ্লীল ভিডিও উৎপাদন/ধারন করে এবং পরে আমাকে বিদায় তুলিয়া দিয়া বাড়ীতে পাঠাইয়া দেয়। পরে ঐ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৬:০০ ঘটিকার সময় ১নং আসামী আমাকে মোবাইল ফোনে আনায় যে, সে পরের দিনও আমার অশ্লিল ভিডিও চিত্র ২ ও ৩নং অজ্ঞাতনামা আসামীগনের সহায়তায় ধারন করিয়াছে।

আমি যদি প্রতিদিন তাহার সহিত দেখা না করি, সে যখন টাকা পয়সাসহ যাই চাইবে তাই না সেই তাহলে সে আমার অশ্লিল ভিডিও পর্নোগ্রাফি হিসাবে ইন্টারনেটে হাড়িয়া নিয়ে মর্মে হুমকী প্রদান দিতে থাকে। তখন আমি নিরুপায় হইনা বিষয়টি আমার আমীনে বলি। আমি বিষয়টি আমার পরিবারের লোকজনদের সহিত আলোচনা করিয়া থানায় আসিয়া এক্সাকে পায়ের করিতে বিলম্ব হই অতএব, মহোদয় আমার উপরোক্ত বিষয় তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করিতে আপনার মনে হয়।’



অন্যদিকে, গায়ক ইলিয়াস বলেন, ২০১৯ সালে সুবহার সাথে আমার পরিচয় হয় একটি রেষ্টুরেস্টে বসে। আমাকে পরিচয় দিয়েছিল সে চলচ্চিত্র নায়িকা হিসেবে। পরবর্তীতে সে আমার ব্যক্তিগত ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে এবং বিভিন্ন সময় আমাকে কল করতে থাকে। এক পর্যায়ে সে আমাকে বলে ক্রিকেটার নাসিরকে সে ভুলতে পারছে না। আমি যদি তাকে সময় দিতে পারতাম সে নাসিরকে ভুলতে পারতো। এই ধরনের কথা বলে আমার কাছে কান্না কাটি করতো নানা সময়। এক পর্যায়ে সে আমাকে বিয়ে করতে চায় ও আমার ফোনে বিয়ের বার্তা পাঠাতে থাকে। নাসিরের বিয়ের ভিডিও যখন প্রকাশ হয় তখন সে আমার উপর বেশি আবেগী হয়ে পড়ে। আমি বিষয়টি বুঝতে পেরে যোগাযোগ বন্ধ রাখি।

এক পর্যায়ে আমার বন্ধু মাধ্যমে জানতে পারি যে সুবহা ঘুমের ওষুধ খেয়েছে সেই সাথে নিজের হাত কেটেছে। আমি তখন স্বাভাবিক ভাবে কথা বলার চেষ্টা করি তার সাথে। এরপর একদিন তার বাসায় ডেকে নিয়ে আমাকে ড্রিংসের মধ্যে চেতনা নাশক ওষুধ দিয়ে আমাকে ব্লাকমেইল করার মত প্রমাণ সংগ্রহ করে রাথে। এবং তা দেখিয়ে আমাকে বিয়ে করতে বাধ্য করে। বিয়ের কাবিন করে ৭,৭৭,৭৭৭/= (সাত লক্ষ সাতাত্তর হাজার সাতশত সাতাত্তর) টাকা। বিয়ের পর থেকে সুবাহার টাকার প্রতি চাহিদা বাড়তে থাকে। এই ভাবে চলতে থাকলে আমি এক পর্যায়ে তার সাথে যোগাযোগ কমিয়ে দিতে থাকি। তখনই তার তেলে জল ঢেলে যায়। আমি গণমাধ্যমে এর বেশি আর বলতে পারবো না। যা বলার আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তথ্য প্রমাণসহ জমা দিয়েছি। আপনারা খুব তাড়াতাড়ি সব কিছু জানতে পারবেন।

তিনি বলেন, দেখুন, আমি প্রথমেই বলেছি আমাদের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়নি। সুবাহ আমার নামে যেসব তথ্য প্রকাশ করছে তা সবই মিথ্য ও ভিত্তিহীন। বিয়ের দিন সুবহার মাসহ কয়েক জন থাকার কথা থাকলেও ওই দিন উপস্থিত ছিল ৪০/৪৫ জন। উপস্থিত সবাইকে তার পরিবারের সদস্য বলে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। আর ডির্ভোস বা তার সাথে না থাকার বেপারটা নিয়ে আমি আইনি সহযোগীতা চেয়েছি। আইন কি সিদ্ধান্ত দিবেন সেই অপেক্ষায়।

এই বিষয়ে সুবহা বলেন, ‘এসব মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমার কিছুই করতে পারবে না কেউ। এসব করে আমাকে শুধু ভাইরাল করতে পারবে। আমার কিছুই হবে না, ইনশাহ আল্লাহ। পরিমনির ও কেউ কিছু করতে পারেনি, নিজে ঠিক তো দুনিয়া ঠিক।’

অন্যদিকে, আজ মঙ্গলবার সুবহা নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন। যেখানে তিনি লিখেন, “ও এখন পাগলা কুকুর হয়ে গেছে, আমাকে নিয়ে যত বেশি মিথ্যা প্রচার করা হবে তত বেশি ভাইরাল হব। আমার ৪টা বাচ্ছাও আছে তাতে কার বাবার কি ! আর যতই নাটক করো আর যতই কাহিনীর রটাও দেনমোহ না দেয়ার ভয়ে,,কোন লাভ নাই মামলা তুলবো না হাহাহাহাহাহা”

সুবাহ শাহ হুমায়রা   নাসির হোসেন   ইলিয়াস হোসাইন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

প্রেম করলে শরীর ও মন ভালো থাকে : অভিনেত্রী মন্দিরা চক্রবর্তী

প্রকাশ: ০৪:০৬ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের সঙ্গে ‘কাজলরেখা’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় অভিনেত্রী মন্দিরা চক্রবর্তীর। প্রথম সিনেমাতেই নিজের অভিনয় দিয়ে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন এই অভিনেত্রী। রাজ-মন্দিরার নতুন এই জুটি দর্শকরাও পছন্দ করেছে।

তারই রেশ ধরে এই জুটির প্রেমের গুঞ্জন ছড়িয়েছে। বিশেষ করে চিত্রনায়িকা পরীমণির সঙ্গে শরিফুল রাজের সংসার ভাঙার পরে তাদের প্রেমের গুঞ্জনে নতুন বাতাস লেগেছে। বিষয়টি নিয়ে একটি সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন মন্দিরা।

যেখানে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিজীবনে প্রেমের সম্পর্কে আছেন। তবে কার সঙ্গে প্রেম করছেন সেটা ফাঁস করতে চান না। একইসঙ্গে এই অভিনেত্রী মনে করেন, প্রত্যেকের জীবনেই প্রেম থাকা উচিত।

মন্দিরা বলেন, ‘আমার মনে হয় প্রত্যেক মানুষের জীবনে প্রেম থাকা জরুরি। এতে শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকে। প্রেম ছাড়া একজন মানুষ ভাল থাকতে পারে না। বাস্তব জীবনে আমারও প্রেম আছে। তবে এখন প্রেম করলেও বিয়ে করার ইচ্ছা নেই। বিয়ে করার জন্য পরিবার থেকেও চাপ নেই। তাই কাজেই পুরো মনোযোগ দিচ্ছি।’

এসময় রাজের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন প্রসঙ্গে এই অভিনেত্রী বলেন, ‘রাজ আমার অনেক ভালো বন্ধু। বন্ধু থেকে প্রেমিক অনেকেরই জীবনে হয়। তবে আমার জীবনে এমনটা হবে না। সে আমার ভালো বন্ধুই থাকবে।’

 

 


মন্দিরা চক্রবর্তী   শরিফুল রাজ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ছেলে আরিয়ানের নির্দেশনায় ওয়েব সিরিজে শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০১:২৬ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান। বি-টাউনের বাঘাবাঘা নির্মাতা তাকে নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন। এবার শাহরুখ একদমই নতুন নির্মাতার সঙ্গে কাজ করতে যাচ্ছেন। ছেলে আরিয়ান খানের নির্দেশনায় ওটিটিতে দেখা যাবে তাকে।

অভিনয়ের থেকে আরিয়ান খানকে পরিচালনাই বেশি টানে। এ কথা আগেই জানিয়েছিলেন শাহরুখ পুত্র। বাবাকে নিয়ে এরই মধ্যে তিনি বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছেন। এবার আর বিজ্ঞাপনে নয়। শাহরুখকে দেখা যাবে আরিয়ানের পরিচালনায় ওয়েব সিরিজে, যা হতে যাচ্ছে তার প্রথম ওয়েব সিরিজ।

গণমাধ্যমটির সূত্রমতে, সিরিজটির শুটিং এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এখন এডিটিংয়ের পালা। সিরিজে একটি ক্যামিও চরিত্রে দেখা যাবে শাহরুখকে। সিরিজের নাম স্টারডম। শাহরুখের চরিত্র সম্পর্কে কিছুই জানানো হয়নি।

আরিয়ান খান তার প্রথম সিরিজের জন্য বেশ কয়েকবার খবরে উঠে এসেছেন। সম্প্রতি ববি দেওলও তার প্রোজেক্টে এন্ট্রি নিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, এ সিরিজে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে ববিকে। তার একটি অভিনব ভূমিকাও থাকবে। যেটি একজন সাধারণ মানুষ যা ভাবেন, তার থেকে একেবারেই আলাদা।


আরিয়ান   ওটিটি   শাহরুখ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

দর্শকের জন্যই বারবার ফিরে আসি: অভিনেত্রী রিচি

প্রকাশ: ০১:১৪ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

অভিনেত্রী রিচি সোলায়মান। দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা তিনি। এখন সংসার-সন্তান নিয়েই তার ব্যস্ততা। তবে সুযোগ পেলেই ফিরে আসেন দেশে। সময় কাটান সহকর্মীদের সঙ্গে। সম্প্রতি মা দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন রিচি।

মা দিবস নিয়ে শুরুতেই রিচি বলেন, ‘বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে পৃথিবীর সব মাকে আমার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। তাদের জন্যই আজ পৃথিবী এত সুন্দর। প্রতিটি সন্তানের সফলতার পেছনেই মায়েদের অবদান রয়েছে। তাই এমন একটি দিনে আমার মাকেও আমার কাজের জন্য সম্মানিত করা হয়েছে। যার জন্য আমি গর্বিত।’

অনেকদিন ধরেই রিচির নতুন কোনো কাজ নেই। তবে ভালো কাজ হলে অবশ্যই তা করবেন তিনি। এমনটা জানিয়ে রিচি আরও বলেন, ‘ভালো গল্প হলে অবশ্যই কাজ করব। আমার পছন্দ হলেই আমি কাজ করি, যা আগেও বলেছি। কারণ দেশের মানুষ আমাকে অভিনয়ের মাধ্যমে চেনে। দূরে থাকলেও দর্শকের সঙ্গে আমার আত্মার একটি যোগাযোগ রয়েছে। সে কারণেই সুযোগ পেলে দেশের দর্শকের জন্য বারবার ফিরে আসি আমি।’

রিচি সোলায়মান নব্বই দশক থেকে একাধারে বিজ্ঞাপন ও নাটকে অভিনয় করে দেশ ও দেশের বাইরে নিজের জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। সব মিলিয়ে ২০টির মতো নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। ২০০৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী রাশেকুর রহমানকে বিয়ে করেন রিচি সোলায়মান। এরপর থেকেই সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তিনি।


অভিনেত্রী   রিচি   সোলায়মান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তারকাদের সঙ্গে ছবি তুলেই লক্ষ রুপি আয় ওরির

প্রকাশ: ১২:৩৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাত্র দু’বছরের মধ্যে বলিপাড়ার তারকাদের ‘নয়নের মণি’ হয়ে উঠেছেন ওরহান অবত্রমানি ওরফে ওরি। জাহ্নবী কাপুর, সুহানা খান থেকে সারা আলি খান, অনন্যা পাণ্ডে, এমনকি দীপিকা পাড়ুকোন, ক্যাটরিনা কাইফের মতো তারকাদের পাশেও দেখা গেছে ওরিকে।

তিনি ছবিতে অভিনয় করেন না। শুধু ছবি তোলেন। তার সঙ্গে ছবি নেই, ভারতে এমন তারকা খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর!  তারকাদের সঙ্গে ছবি তুলেই নাকি লক্ষ লক্ষ রুপি উপার্জন করেন তিনি! সেই অর্থের অঙ্কটা নাকি দৈনিক ২০-৩০ লাখ আবার কখনও কখনও ৫০ লাখ ছোঁয়।

বলিপাড়ার যেকোনও পার্টি হোক, কিংবা বিয়েবাড়ি অথবা জন্মদিন, ওরি ছাড়া যেন অনুষ্ঠান অসম্পূর্ণ। নেটপাড়ায় তিনি পরিচত মুখ। তার নিত্যনতুন দামি পোশাক কিংবা ফোনের কভার অথবা চুলের ছাঁট নিয়ে নেটিজেনদের উৎসাহ রয়েছে। পাশপাশি, অনেকেরই কৌতহূল রয়েছে তার আয়ের উৎস নিয়ে।

সম্প্রতি একটি পডকাস্ট শোয়ে এসে তিনি জানান, ছবি তুলেই নাকি লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন তিনি। করণ জোহরের এজেন্সি তার কাজ দেখাশোনা করে। তবে সিনেমা করতে রাজি নন তিনি। অতো খাটাখাটনি করতে পারবেন না, সাফ কথা এই তারকার।

স্রেফ তারকাদের সঙ্গে সেলফি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় পোস্ট করেই নাকি লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করেন তিনি। ওরির কথায়, ‘বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গিয়ে আমি ছবি তুলি, আর সেই ছবি পোস্ট করার জন্য আমি টাকা পাই। এক রাতেই ওই সব ছবি পোস্ট করে আমি ২০-৩০ লক্ষ টাকা রোজগার করি। তা ছাড়া আমাকে বিয়েতে লোকে ডাকেন। তাদের বিয়েতে ছবি তোলার জন্য ১৫-২০ লক্ষ টাকা দেন।’ সেই ছবি নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলে নাকি বাড়ে টাকার অঙ্ক! পাশপাশি, ওরি এ-ও জানান শুধুই কাজ নয়, মানুষকে আনন্দ দিতেও চান তিনি।


তারকা   রুপি   ওরি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সেন্সর বোর্ডের নতুন কমিটি, পূর্ণিমা-অরুণা বিশ্বাসসহ রয়েছে ১৫ সদস্য

প্রকাশ: ১০:১৭ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী এক বছরের জন্য বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে। ১৫ সদস্যের এ সেন্সর বোর্ডের নতুন কমিটিতে জায়গা করে নিয়েছেন একঝাঁক তারকাশিল্পী।

নতুন এ কমিটিতে সদস্য হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আছেন অভিনেত্রী সুজাতা আজিম, অরুণা বিশ্বাস, রোকেয়া প্রাচী, পূর্ণিমা, আজিজুল হাকিম। এছাড়া রয়েছেন প্রযোজক খসরু, পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।

কার্যকর হওয়া নতুন কমিটিতে আরও আছেন এফডিসির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন, পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ।

রোববার (১২ মে) তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সাইফুল ইসলামের স্বাক্ষরিত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সেন্সর বোর্ড পুনঃগঠনের এ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চেয়ারম্যান এবং সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যানকে সদস্য সচিব করে নতুন কমিটি যাত্রা করল।

এছাড়া সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে আছেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (প্রশাসন ও চলচ্চিত্র) এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন প্রতিনিধি।


সেন্সর বোর্ড   কমিটি   পূর্ণিমা   অরুণা বিশ্বাস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন