কালার ইনসাইড

বিদেশে আয়ে রেকর্ড করেছে ‘পাপ পুণ্য’

প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ০৬ জুন, ২০২২


Thumbnail ‘পাপ পুণ্য’ বিদেশে আয়ে রেকর্ড করেছে

গত নভেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত যতগুলো বাংলাদেশি সিনেমা উত্তর আমেরিকায় মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে বেশ ভালো ব্যবধানে এগিয়ে আছে ‘পাপ পুণ্য’। এমন সুখবর জানানোর পাশাপাশি পরিবেশক সংস্থা স্বপ্ন স্কোয়ারক্রো সিনেমাটিকে ‘প্রচারবিমুখ’ বাংলাদেশি সিনেমা বলে উল্লেখ করেছে। অথচ গত কয়েক মাসে উত্তর আমেরিকায় বেশ ভালো হাইপ উঠা বাংলাদেশি সিনেমা মুক্তি পেয়ে এতটা সফল হন।

সিনেমার বাণিজ্য সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান কমস্কোরের বরাত দিয়ে স্বপ্নস্কোয়ারক্রো’র পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০ মে থেকে মুক্তির প্রথম সপ্তাহে ২৫ হাজার ৩৮ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ লাখ টাকার বেশি (গ্রস) আয় করেছে ‘পাপ পুণ্য’। যার মধ্যে অর্ধেতের বেশি বা ১৩ হাজার ৫৫৬ ডলার আয় হয়েছে প্রথম তিনদিনে।

আরও বলা হচ্ছে, দ্বিতীয় সপ্তাহে সিনেমাটি কি বা মূল থিয়েটারে প্রদর্শিত হলে আয় ৪০-৪৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যেতো।

উত্তর আমেরিকার বক্স অফিসে চঞ্চল চৌধুরীর অসাধারণ ট্র্যাক রেকর্ডের কারণে ‘পাপ পুণ্য’ বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম সিনেমা যা প্রায় ১০০টির মতো নর্থ আমেরিকান মাল্টিপ্লেক্সে একযোগে মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু সবগুলো মাল্টিপ্লেক্সের আশপাশে সমান সংখ্যক বাংলাদেশি সিনেমার দর্শক থাকে না। এখানে মূলত ১৫ থেকে ২০টি থিয়েটারের আশপাশে ৭০ ভাগ বাংলাদেশি দর্শক বসবাস করেন। এ থিয়েটারগুলো থেকেই মূল ব্যবসাটা হয়। বাকি থিয়েটারগুলোতে যা-ই দর্শক হয় তা যোগ হয়ে টোটাল নাম্বারটা তখন অনেক বড় দেখায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ‘পাপ পুণ্য’ কোন এ সব মূল থিয়েটারেই এক সপ্তাহের বেশি চলেনি। মাত্র ৩টি থিয়েটারে সিনেমাটি দ্বিতীয় সপ্তাহ চলেছে যেগুলো মূল থিয়েটার না।

‘দেবী’র সঙ্গে তুলনা করলে বলা যায়, মূল মার্কেটেই ২ সপ্তাহ করে চলেছিল, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ২টি থিয়েটারে চলেছিল ৩-৪ সপ্তাহ করে। ওই সিনেমাটি উত্তর আমেরিকায় সোয়া লাখ ডলার অর্থাৎ কোটি টাকার বেশি আয় করে রেকর্ড করে।

‘পাপ পুণ্য’ বাংলাদেশে যেমন ন্যূনতম প্রচারণা দিয়ে মুক্তি পেয়েছে, ঠিক একই সমস্যা বিদেশের ক্ষেত্রে ঘটেছে বলে জানায় স্বপ্নস্কোয়ারক্রো। তাদের মতে, “বাংলাদেশের কোন একটি সিনেমায় চঞ্চল চৌধুরী থাকা মানে ভারতের একটি সিনেমায় আমির খান থাকার মতো ব্যাপার। দর্শকেরা একটা ভালো সিনেমার নিশ্চয়তা পান। যে কারণে বক্স অফিসেও হয় হুলস্থুল সব রেকর্ড। সেই চঞ্চল চৌধুরী যদি প্রায় ৪ বছর পর বড়পর্দায় ফিরেন, তা ও আবার গিয়াস উদ্দিন সেলিমের মতো নির্মাতার সিনেমায়, সঙ্গে থাকে এ সময়ের ক্রেজ সিয়াম আহমেদ, দর্শকের তো পাগল হয়ে যাবার কথা। কিন্তু বাংলাদেশের বেশিরভাগ দর্শক কিছুই হন না, কারণ তারা জানেন না। এখানেই আমির খান তার টিমের কারণে যোজন ব্যবধানে এগিয়ে যান। তার ছবি ভালো ছবি দেখে তার সিনেমার টিম ‘মানুষ তো দেখবেই’ ভেবে কোন কিছু না করে নিশ্চিন্তে বসে থাকে না।”

এ প্রসঙ্গে আরও বলা হয়, পৃথিবীর সিনেমা ব্যবসার একটা বড় অংশজুড়ে এখন ক্রিয়েটিভ মার্কেটিংকে এত গুরুত্ব দেয়া হয় যাতে সিনেমাগুলো একটা ভালো রিসেপশন পেতে পারে। একইভাবে আমেরিকার প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ‘ওয়ার্ড অফ মাউথ’ ফর্মুলাও কাজ করেনি।

‘পাপ পুণ্য’ বিদেশে শতাধিক হলে মুক্তি পেলেও দেশে এই সংখ্যা ছিল বিশের ঘরে। দ্বিতীয় সপ্তাহে আরও নেমে আসে। এ ছাড়া প্রযোজনা সংস্থার প্রচারে অনিহার কারণে চঞ্চল চৌধুরীর ছবিটি দেশে ব্যর্থ হয়েছে বলে অনেক ভক্তই ক্ষোভ জানান।

‘পাপ পুণ্য’   আয়   রেকর্ড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সিনেমায় অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেই না: শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০৭:৫১ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের সুপারস্টার শাহরুখ খান। সিনেমায় অভিনয়ের ক্ষেত্রে এক পয়সাও নেন না বলিউডের এই বাদশাহ। ভারতের সাংবাদিক রজত শর্মার ‘আপ কি আদালত’ অনুষ্ঠানে এসে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। যেই ভিডিও ইতোমধ্যেই ভাইরাল।

ভিডিওটিতে শাহরুখের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, ‘সিনেমায় অভিনয়ের জন্য আপনার পারিশ্রমিক কেমন?’। উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমি বিভিন্ন শো’র জন্য পারিশ্রমিক নেই, এন্ডোর্সমেন্টের জন্য নেই, লাইভ শো’র জন্য নেই। কিন্তু কখনোই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেই না। গেল ২০ বছরে কোনো নির্মাতা এই কথা বলতে পারবে না যে, আমি সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাদের কাছে অর্থ চেয়েছি। আমি নির্মাতাদের বলি- আপনারা সিনেমায় আমাকে নিন। যদি লাভ হয় আমাকে দিয়েন। না হলে আমাকে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।’

এমন উত্তরের পর তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘তাহলে তার আয়ের উৎস কী?’। এ সময় অভিনেতা আরও বলেন, ‘সিনেমায় অভিনয়ের জন্য আমি পারিশ্রমিক না নিলেও আমি সিনেমার বাইরে এত কাজ করি যে, তা দিয়েই আমার সংসার চলে যায়। কারণ সিনেমায় অভিনয় আমার কাছে পূজা করার মতো। এই কাজ করে আমি কখনোই পারিশ্রমিক নেই না।’


সিনেমা   অভিনয়   পারিশ্রমিক   শাহরুখ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মারা গেছেন ডা. খোদেজা বেগম মৃধা

প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিশিষ্ট ডা. খোদেজা বেগম মৃধা মৃত্যুবরণ করেছেন। গত রবিবার (১২ মে) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

প্রয়াত ডা. খোদেজা বেগম মৃধা কবি, সাহ্যিতিক ও গীতিকার জোবেদা খাতুনের জেষ্ঠ্য কন্যা ছিলেন। মৃতকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। 

মরহুমার ভাই তবলা বাদক জাহাঙ্গীর মির্জা বাবুলের মহাখালীর নিজ বাড়িতে তার কুলখানি গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। কুলখানিতে দেশের বহু ব্যক্তিত্বদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন মরহুমার ভাগনি আঁখি আলমগীর, কবি খোশনূর আলমগীর, ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।


ডা. খোদেজা বেগম মৃধা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফারিণের সঙ্গে নতুন গান গাইতে আগ্রহী তাহসান

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রথমবারের মতো হানিফ সংকেতের ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ সংগীতশিল্পী তাহসান খান গান গেয়েছিলেন। পেশাদার সংগীতশিল্পী না হয়েও তাহসানের সঙ্গে খুব চমৎকারভাবেই গানটি গেয়েছিলেন ফারিণ। এরপর তা ভক্তদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

ফারিণের সঙ্গে নতুন করে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাহসান খান। শুক্রবার (১৭ মে) গণমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে তাহসান জানান, ভালোবাসার জন্য বছরের পর বছর ধরে গান করেন তিনি।

সংগীতশিল্পী তাহসান বলেন, আমাকে এবং তাসনিয়া ফারিণকে একসঙ্গে গান করার জন্য বলা হয়েছিল এবং কবির বকুল ভাইকে ধন্যবাদ জানাই তিনি সুযোগটা করে দিয়েছিলেন। আমরা ভেবেছি নতুন গান নিয়ে আরও কাজ করবো তবে এখন না। আমাদের যখন মনে হবে গানটা প্রকাশ করার সময় হয়ে গিয়েছে ঠিক তখন আমরা কাজ করবো।

রঙে রঙে রঙিন হব গানের বিষয়ে তাহসান বলেন, মানুষ যে গান ভালোবাসে এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। কারণ আমাকে অনেকদিন পর এবার অনেকে বলেছে, ভাই গানটা খুব ভালো লেগেছে। তবে ঈদকে কেন্দ্র করে সামনে ব্যস্ততা রয়েছে আমার নতুন গান আসবে।


ফারিণ   তাহসান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের পৃথিবীর মঞ্চ ছাড়ার সময়ে ঢাকার মঞ্চে মোনালি

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় সংগীতশিল্পী অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গানতুমি রবে নীরবে

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।

বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।

এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।


মা   পৃথিবী   মোনালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফুলের মালা দিয়ে বরণের পরও কেন নিপুণের রিট

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।

১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।

নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।

রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।

রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেনএমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।


ফুল   মালা   নিপুণ   রিট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন