কালার ইনসাইড

‘সংগীতাঙ্গনে গাজী ভাই এক ও অদ্বিতীয়’

প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail ‘সংগীতাঙ্গনে গাজী ভাই এক ও অদ্বিতীয়’

কিংবদন্তি গীতিকার, চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার। আজ সকালে মারা গেছেন বরেণ্য এই শিল্পী। তার মৃত্যুর খবরে শোকের ছায়া নেমেছে সংগীতাঙ্গনে। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছেন বরেণ্য সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন।

গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, আমি আসলে গাজী ভাই নিয়ে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। শুধু এটুকু বলি, সংগীতাঙ্গনে গাজী ভাই এক ও অদ্বিতীয়।

গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা বেশ কিছু গান কণ্ঠে তুলেছেন সাবিনা ইয়াসমিন। ‘মানসী’ সিনেমায় ব্যবহার করা ‘এই মন তোমাকে দিলাম’ শিরোনামের গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেস সাবিনা ইয়াসমিন। তা ছাড়াও গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা ‘ও চোখে চোখ পড়েছে’, ‘আলো তুমি নিভে যাও’, ‘প্রেম যেন মোর গোধুলি বেলার পান্থ পাখির কাকলি’, ‘ওরে ও পরদেশী যাবার আগে দোহাই লাগে’, ‘যদি আমাকে জানতে সাধ হয়’ প্রভৃতি গানে কণ্ঠ দেন এই শিল্পী।

রোববার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মারা গেছেন কিংবদন্তি গীতিকার, চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার। মৃত্যুকালে এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণাগ্রহী রেখে গেছেন।

গাজী মাজহারুল আনোয়ার দীর্ঘ ছয় দশক ধরে বেতার, টেলিভিশন ও সিনেমাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজারের বেশি গান রচনা করেছেন।গাজী মাজহারুল আনোয়ার গীতিকবিতায় অবদান রাখার জন্য ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন অসংখ্য কালজয়ী গানের এই গীতিকার। তার লেখা উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে- ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা’, ‘ইশারায় শীষ দিয়ে’, ‘চোখের নজর এমনি কইরা’, ‘এই মন তোমাকে দিলাম’, ‘চলে আমার সাইকেল হাওয়ার বেগে’।

তাছাড়া তার লেখা কালজয়ী গানগুলো হলো- ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’, ‘আছেন আমার মোক্তার আছেন আমার ব্যারিস্টার’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে এবার বল’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’ প্রভৃতি।

বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি। এ গানগুলো হচ্ছে- ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল’ ও ‘একবার যেতে দে না’।

১৯৪৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার তালেশ্বর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। ১৯৬২-৬৩ সালে মেডিক্যাল কলেজে পড়ার সময় গাজী মাজহারুল আনোয়ার লিখেন প্রথম গান ‘বুঝেছি মনের বনে রং লেগেছে’। গানটির সুর করেছিলেন নাজমূল হুদা বাচ্চু ও শিল্পী ছিলেন ফরিদা ইয়াসমিন। ১৯৬৪ সালে রেডিও পাকিস্তানে গান লিখে ৫০ টাকা আয়ের মাধ্যমে পেশাদার গীতিকার হিসেবে জীবন শুরু করেন তিনি।

১৯৬৭ সালে চলচ্চিত্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর থেকে কাহিনি চিত্রনাট্য, সংলাপ ও গান লিখে দক্ষতার পরিচয় দেন তিনি। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘নান্টু ঘটক’ ১৯৮২ সালে মুক্তি পায়। তার পরিচালিত চলচ্চিত্রের সংখ্যা ৪১টি।

১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট স্বর্ণপদক, এস এম সুলতান স্মৃতি পদক, একাধিকবার বাচসাস পদকসহ অসংখ্য সম্মাননা রয়েছে তার ঝুলিতে। তিনি রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। 

গাজী মাজহারুল আনোয়ার   সাবিনা ইয়াসমিন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ছেলে আরিয়ানের নির্দেশনায় ওয়েব সিরিজে শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০১:২৬ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান। বি-টাউনের বাঘাবাঘা নির্মাতা তাকে নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন। এবার শাহরুখ একদমই নতুন নির্মাতার সঙ্গে কাজ করতে যাচ্ছেন। ছেলে আরিয়ান খানের নির্দেশনায় ওটিটিতে দেখা যাবে তাকে।

অভিনয়ের থেকে আরিয়ান খানকে পরিচালনাই বেশি টানে। এ কথা আগেই জানিয়েছিলেন শাহরুখ পুত্র। বাবাকে নিয়ে এরই মধ্যে তিনি বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছেন। এবার আর বিজ্ঞাপনে নয়। শাহরুখকে দেখা যাবে আরিয়ানের পরিচালনায় ওয়েব সিরিজে, যা হতে যাচ্ছে তার প্রথম ওয়েব সিরিজ।

গণমাধ্যমটির সূত্রমতে, সিরিজটির শুটিং এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এখন এডিটিংয়ের পালা। সিরিজে একটি ক্যামিও চরিত্রে দেখা যাবে শাহরুখকে। সিরিজের নাম স্টারডম। শাহরুখের চরিত্র সম্পর্কে কিছুই জানানো হয়নি।

আরিয়ান খান তার প্রথম সিরিজের জন্য বেশ কয়েকবার খবরে উঠে এসেছেন। সম্প্রতি ববি দেওলও তার প্রোজেক্টে এন্ট্রি নিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, এ সিরিজে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে ববিকে। তার একটি অভিনব ভূমিকাও থাকবে। যেটি একজন সাধারণ মানুষ যা ভাবেন, তার থেকে একেবারেই আলাদা।


আরিয়ান   ওটিটি   শাহরুখ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

দর্শকের জন্যই বারবার ফিরে আসি: অভিনেত্রী রিচি

প্রকাশ: ০১:১৪ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

অভিনেত্রী রিচি সোলায়মান। দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা তিনি। এখন সংসার-সন্তান নিয়েই তার ব্যস্ততা। তবে সুযোগ পেলেই ফিরে আসেন দেশে। সময় কাটান সহকর্মীদের সঙ্গে। সম্প্রতি মা দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন রিচি।

মা দিবস নিয়ে শুরুতেই রিচি বলেন, ‘বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে পৃথিবীর সব মাকে আমার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। তাদের জন্যই আজ পৃথিবী এত সুন্দর। প্রতিটি সন্তানের সফলতার পেছনেই মায়েদের অবদান রয়েছে। তাই এমন একটি দিনে আমার মাকেও আমার কাজের জন্য সম্মানিত করা হয়েছে। যার জন্য আমি গর্বিত।’

অনেকদিন ধরেই রিচির নতুন কোনো কাজ নেই। তবে ভালো কাজ হলে অবশ্যই তা করবেন তিনি। এমনটা জানিয়ে রিচি আরও বলেন, ‘ভালো গল্প হলে অবশ্যই কাজ করব। আমার পছন্দ হলেই আমি কাজ করি, যা আগেও বলেছি। কারণ দেশের মানুষ আমাকে অভিনয়ের মাধ্যমে চেনে। দূরে থাকলেও দর্শকের সঙ্গে আমার আত্মার একটি যোগাযোগ রয়েছে। সে কারণেই সুযোগ পেলে দেশের দর্শকের জন্য বারবার ফিরে আসি আমি।’

রিচি সোলায়মান নব্বই দশক থেকে একাধারে বিজ্ঞাপন ও নাটকে অভিনয় করে দেশ ও দেশের বাইরে নিজের জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। সব মিলিয়ে ২০টির মতো নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। ২০০৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী রাশেকুর রহমানকে বিয়ে করেন রিচি সোলায়মান। এরপর থেকেই সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তিনি।


অভিনেত্রী   রিচি   সোলায়মান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তারকাদের সঙ্গে ছবি তুলেই লক্ষ রুপি আয় ওরির

প্রকাশ: ১২:৩৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাত্র দু’বছরের মধ্যে বলিপাড়ার তারকাদের ‘নয়নের মণি’ হয়ে উঠেছেন ওরহান অবত্রমানি ওরফে ওরি। জাহ্নবী কাপুর, সুহানা খান থেকে সারা আলি খান, অনন্যা পাণ্ডে, এমনকি দীপিকা পাড়ুকোন, ক্যাটরিনা কাইফের মতো তারকাদের পাশেও দেখা গেছে ওরিকে।

তিনি ছবিতে অভিনয় করেন না। শুধু ছবি তোলেন। তার সঙ্গে ছবি নেই, ভারতে এমন তারকা খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর!  তারকাদের সঙ্গে ছবি তুলেই নাকি লক্ষ লক্ষ রুপি উপার্জন করেন তিনি! সেই অর্থের অঙ্কটা নাকি দৈনিক ২০-৩০ লাখ আবার কখনও কখনও ৫০ লাখ ছোঁয়।

বলিপাড়ার যেকোনও পার্টি হোক, কিংবা বিয়েবাড়ি অথবা জন্মদিন, ওরি ছাড়া যেন অনুষ্ঠান অসম্পূর্ণ। নেটপাড়ায় তিনি পরিচত মুখ। তার নিত্যনতুন দামি পোশাক কিংবা ফোনের কভার অথবা চুলের ছাঁট নিয়ে নেটিজেনদের উৎসাহ রয়েছে। পাশপাশি, অনেকেরই কৌতহূল রয়েছে তার আয়ের উৎস নিয়ে।

সম্প্রতি একটি পডকাস্ট শোয়ে এসে তিনি জানান, ছবি তুলেই নাকি লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন তিনি। করণ জোহরের এজেন্সি তার কাজ দেখাশোনা করে। তবে সিনেমা করতে রাজি নন তিনি। অতো খাটাখাটনি করতে পারবেন না, সাফ কথা এই তারকার।

স্রেফ তারকাদের সঙ্গে সেলফি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় পোস্ট করেই নাকি লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করেন তিনি। ওরির কথায়, ‘বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গিয়ে আমি ছবি তুলি, আর সেই ছবি পোস্ট করার জন্য আমি টাকা পাই। এক রাতেই ওই সব ছবি পোস্ট করে আমি ২০-৩০ লক্ষ টাকা রোজগার করি। তা ছাড়া আমাকে বিয়েতে লোকে ডাকেন। তাদের বিয়েতে ছবি তোলার জন্য ১৫-২০ লক্ষ টাকা দেন।’ সেই ছবি নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলে নাকি বাড়ে টাকার অঙ্ক! পাশপাশি, ওরি এ-ও জানান শুধুই কাজ নয়, মানুষকে আনন্দ দিতেও চান তিনি।


তারকা   রুপি   ওরি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সেন্সর বোর্ডের নতুন কমিটি, পূর্ণিমা-অরুণা বিশ্বাসসহ রয়েছে ১৫ সদস্য

প্রকাশ: ১০:১৭ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী এক বছরের জন্য বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে। ১৫ সদস্যের এ সেন্সর বোর্ডের নতুন কমিটিতে জায়গা করে নিয়েছেন একঝাঁক তারকাশিল্পী।

নতুন এ কমিটিতে সদস্য হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আছেন অভিনেত্রী সুজাতা আজিম, অরুণা বিশ্বাস, রোকেয়া প্রাচী, পূর্ণিমা, আজিজুল হাকিম। এছাড়া রয়েছেন প্রযোজক খসরু, পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।

কার্যকর হওয়া নতুন কমিটিতে আরও আছেন এফডিসির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন, পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ।

রোববার (১২ মে) তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সাইফুল ইসলামের স্বাক্ষরিত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সেন্সর বোর্ড পুনঃগঠনের এ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চেয়ারম্যান এবং সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যানকে সদস্য সচিব করে নতুন কমিটি যাত্রা করল।

এছাড়া সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে আছেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (প্রশাসন ও চলচ্চিত্র) এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন প্রতিনিধি।


সেন্সর বোর্ড   কমিটি   পূর্ণিমা   অরুণা বিশ্বাস  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সেন্সর বোর্ডে সদস্যপদ পেলেন চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা

প্রকাশ: ০৭:১৩ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাই সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। অভিনয় থেকে আছেন দূরে। মাঝে মধ্যে দুই একটা রিয়্যালিটি শোয়ের বিচারকের দায়িত্বে দেখা যায়। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের নতুন কমিটি গঠন করেছে সরকার। ১৫ সদস্যের এই কমিটিতে স্থান পেয়েছেন অভিনেত্রী পূর্ণিমা।

রবিবার (১২ মে) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কমিটির সদস্যদের নাম প্রকাশ করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

সেন্সর বোর্ড সূত্রে জানা যায়, নতুন এই বোর্ডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তথ্য সচিব। তিনি আগামী এক বছর সেন্সর বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়া তথ্যমন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ছয়জন সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

এতে প্রথমবারের মতো স্থান পেয়েছেন অভিনেতা আজিজুল হাকিম ও অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। এছাড়াও অভিনয়শিল্পী হিসেবে আছেন অরুণা বিশ্বাস, রোকেয়া প্রাচী, সুজাতা আজিম।

নির্মাতা হিসেবে বোর্ডে জায়গা পেয়েছেন কাজী হায়াৎ, জাহাঙ্গীর আলম ও প্রযোজক হিসেবে এই নিয়ে পঞ্চমবার সদস্য হলেন খোরশেদ আলম খসরু।

নতুন কমিটিতেও বরাবরের মতো আছেন বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (নুজহাত ইয়াসমিন) ও সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগম। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে ছয়জন প্রতিনিধিও থাকছেন সদস্য হিসেবে।


সেন্সর   চিত্রনায়িকা   পূর্ণিমা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন