কালার ইনসাইড

এক চঞ্চলের নানা রূপ

প্রকাশ: ১০:০৭ পিএম, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail এক চঞ্চলের নানা রূপ

দর্শকপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। ছোট পর্দা এরপর বড় পর্দায় অভিনয় দিয়ে নিজের জাত চিনিয়েছেন এই অভিনেতা। সম্প্রতি যুক্ত হয়েছেন ওটিটির মাধ্যমে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওটিটিতে আজ করে আবারও আলোচনায় চলে এসেছেন তিনি।

পাবনার ছেলে চঞ্চল পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায়। ১৯৯৬ সালে আরণ্যক নাট্যদলের সাথে কাজ করার মধ্য দিয়ে শুরু হয় তার অভিনয় জীবন। ২০১০ সালে মনপুরা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ক্যারিয়ারের নানা সময় নানা মাত্রিক অভিনয় করে দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। শুধু দেশেই নয় দেশের বাইরেও তাকে নিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী ও নির্মাতারা।

চঞ্চল চৌধুরীর ক্যারিয়ারে আলোচিত কিছু চরিত্র নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের আজকের আয়োজন। 

জাপান ডাক্তার

সাকিন সারিসুরি

পরিচালক: সালাহউদ্দিন লাভলু

বৃন্দাবন দাশের লেখা একটা অসাধারণ চরিত্র। পুরা নাটকে একটা চোরের গ্রামের গল্প দেখানো হয়েছে। এই গ্রামে বাইরে থেকে একজনই যায়, সেটা হলো জাপান ডাক্তার। জাপান ডাক্তার সংলাপ বলার সময় চোখ মুখের রগ ফুলিয়ে তোলে। এই রকম ফুলিয়ে শুটিং করতে গিয়ে একটা-দুইটা সিন করার পরই খুব ব্যথা করত। আর সাইকেল চালাতে গিয়ে কোনো না কোনো কারণে এক্সিডেন্ট করতাম। শরীরের কোথাও না কোথাও কেটে যেত। প্রতি লটেই এই কষ্টটা করতে হতো আমাকে। কিন্তু সিরিয়ালটা দর্শক খুব উপভোগ করত বলে কষ্ট মনে হতো না।  

সোনাই

চলচ্চিত্র: মনপুরা

পরিচালক: গিয়াসউদ্দিন সেলিম

মনপুরা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের অনেক আগে পরিচালক গিয়াসউদ্দিন সেলিমের বেশ কয়েকটা নাটকে অভিনয় করেছি। নাটকের শুটিং করতে গিয়ে আড্ডায় প্রায়ই ‘ধরো বন্ধু আমার কেহ নাই’ গানটা গাইতাম। তখনো মনপুরার প্ল্যানিং হয়নি। ওই সময়ই সেলিম ভাইকে বলেছিলাম, ভাই আপনি কখনো সিনেমা করলে আমাকে গানটা গাইতে দিয়েন। তারপর বেশ কিছু দিন পরে সেলিম ভাই আমাকে এক দিন ফোন করলেন, ‘ওই গানটা না, তোকেসহ সিনেমায় নিচ্ছি। প্রস্তুতি নে।’ প্রস্তুতি হিসেবে আমাকে ওজন কমাতে হলো। প্রায় ১০ কেজি ওজন কমিয়ে সোনাই হয়েছিলাম। তখন  ৩৫ মিলিমিটারে শুটিং হতো। রিল যেন নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হতো আমাদের সবাইকে। তাই প্রচুর মহড়া করে তবেই শুটিং শুরু করি।

কালুয়া

চলচ্চিত্র: মনের মানুষ

পরিচালক: গৌতম ঘোষ

মনপুরা তো সুপারহিট হলো। ওই সময় গৌতম ঘোষ বাংলাদেশে এলেন। আমি তখন মঞ্চে নিয়মিত অভিনয় করি। তিনি ও প্রযোজক হাবিব খান মিলে এক দিন আমার অভিনীত রাঢ়াং নাটকটি দেখলেন। তিনি আমাকে ফোন করে গুলশান ক্লাবে গৌতম ঘোষের সঙ্গে দেখা করতে বললেন। দেখা করতে গেলে বললেন, ‘লালন কে নিয়ে একটা ছবি করছি। তোমার জন্য একটা চরিত্র রেখেছি। ক্যারেক্টার ব্রিফ শুনে রাজি হয়ে গেলাম। উনি আমাকে চুল দাড়ি কাটতে মানা করে দিয়েছিলেন। প্রথম দিন শুটিং করেছি শিলিগুড়ির একটা জঙ্গলে। তাও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। এটাও একটা অন্য রকম অভিজ্ঞতা আমার জন্য। উনি আমাকে প্রথম দিন থেকেই বাবু বলে ডাকতেন।’

সোলায়মান

চলচ্চিত্র: টেলিভিশন

পরিচালক: মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী

ফারুকী ভাইয়ের ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’ শিরোনামের বিজ্ঞাপন করার পর থেকেই ভালো সম্পর্ক। তো উনি টেলিভিশন সিনেমার স্ক্রিপ্ট আমাকে দিয়ে বললেন, ‘এখানে দুইটা চরিত্র আছে একটা আপনি করবেন আরেকটা মোশাররফ করিম। আপনি পড়ে সিদ্ধান্ত নেন কোনটা করবেন? আমি সোলায়মান করতে চাইলাম। উনিও নাকি এটাই ভেবেছিলেন। সোলায়মান করার জন্য মোটা হতে হবে। কারণ সিনেমায় আমার বাবা-মা বেশ স্বাস্থ্যবান। তাই শুটিংয়ের প্রায় মাসখানেক আগে থেকে তিনবেলা ভাত ও ঘুমিয়ে কাটানো শুরু করলাম। শুটিংয়ে যাওয়ার আগে প্রায় ১০ কেজি ওজন বেড়ে গেল।’



আয়না

চলচ্চিত্র: আয়নাবাজি

পরিচালক: অমিতাভ রেজা

অমিতাভ এক দিন ফোন করে বলল, ‘চঞ্চল ভাই আপনি এক দিন আমার অফিসে আসেন। একটা সিনেমা নিয়ে আলাপ করব।’ যাওয়ার পরে মুখে মুখে গল্পটা বললেন। আমি গল্প শুনে গুনে দেখলাম আমাকে ছয়টা চরিত্রে অভিনয় করতে হবে। আমি বললাম, এত দিন তো একটা ছবিতে একটা চরিত্রে অভিনয় করেছি। ছয়টা তো করিনি। কীভাবে করব? অমিতাভ অভয় দিয়ে বলল, সমস্যা নেই, আমি প্রতিটি চরিত্রের আলাদা আলাদা ডিজাইন করেছি। আলাদা করে শুটিং করব। এই সিনেমার জন্য আমার আবার ওজন কমাতে হবে। শুরু হলো ডায়েটিং। ফুড চার্ট অনুযায়ী খেতাম। সকালে জিমের ইনস্ট্রাকটর এক থেকে দেড় ঘণ্টা বাসায় এসে জিম করাত। তার পর ওজন কমিয়ে শরীর ঠিক করে তবে শুটিং করেছি।



মিসির আলী

চলচ্চিত্র: দেবী

পরিচালক: অনম বিশ্বাস

মিসির আলী আমার জন্য কঠিন চরিত্র ছিল। নাটকে অনেকেই এই চরিত্র করেছেন। কিন্তু সিনেমায় মিসির আলী কেউ করেনি। এরই মধ্যে আমি আয়নবাজিতে ছয়টি চরিত্র করে ফেলেছি। নতুন আর কি করব? পরিচালক ও প্রযোজকের সঙ্গে অনেক বার বসলাম। মাথার উইগ ও গোফ লাগানো হলো। কিন্তু দেখে মনে হয় নকল। আমাদের লাগবে কাঁচাপাকা চুল। পরে একজনের মাধ্যমে গুলশানে একটা সেলুনের খোঁজ পাওয়া গেল। সেখানে গিয়ে সমাধান হলো।

তকদির

ওয়েব সিরিজ: তকদির

পরিচালক: সৈয়দ শাওকী

কোভিডের সময় নিকেতনে মাঝেমধ্যে বসতাম। তানিম নূর এক দিন আমাকে বলল, আমার এডি ছিল সৈয়দ শাওকী। ওরা একটা গল্প ভেবেছে আপনাকে নিয়ে। কিন্তু সাহস পাচ্ছে না। আমাকে ছোট্ট করে গল্পটা বলল। আমি শুনে বললাম, যোগাযোগ করতে বল। তারপর যেটা হলো- প্রথম দিন কারওয়ান বাজার রাত তিনটায় শুটিং করতে গিয়ে দেখি ফ্রিজার ভ্যান ম্যানুয়ালি চালাতে হবে। কিন্তু আমি তো অটো গাড়ি চালাই। ম্যানুয়ালি তো চালাতে পারি না। সেদিন শুটিং ক্যানসেল করা হলো।ফ্রিজার ভ্যানচালককে নিয়ে গেলাম বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রের পেছনের মাঠে। সেখানে প্র্যাকটিস করে পর দিন শুটিং করলাম।

সোহরাব কোম্পানি

ওয়েব সিরিজ: বলি

পরিচালক: শঙ্খদাস গুপ্ত

সোহরাব রুস্তমের গল্পকে মূল রেখে বলির গল্পটা বলা হয়েছে। আমার চরিত্রটা ছিল সোহরাব কোম্পানি। একটা দ্বীপের দখলদারিত্ব নিয়ে গল্প। যে চরিত্রের জন্য মাথার চুল কেটে ফেলতে হয়েছিল। একটা চোখ অল্প বন্ধ রাখতে হয়। সব সময় চুরুট খায়। এটা একটা অন্য রকম চরিত্র।

চান মাঝি

চলচ্চিত্র: হাওয়া

পরিচালক: মেজবাউর রহমান সুমন

এটার ক্যারেক্টারাইজেশন আমি আর সুমন মিলে করেছিলাম। কারণ, আমি তো অনেক চরিত্র করেছি। নতুন কি করা যায়? ও কিছু মাঝিদের রেফারেন্স দেখাল। কাঁচাপাকা চুল-দাড়ি দিয়ে একটা রেফারেন্স আনা হলো। কিন্তু সমস্যা হলো রেফারেন্স অনুযায়ী আমার তো অত দাড়ি নেই। অল্প দাড়ি। এত ছোট চুল ও দাড়ি মেকআপে দেয়া যায় না। তাই আসল চুল দাড়িই সেরকম করার চেষ্টা করা হলো। এ ছাড়া শুরুতে মেকআপ করতে হতো ভোর রাত থেকে। মাঝিদের যে তামাটে রং সেটা আনতে হতো পুরো শরীরে। শুটিং শুরু করার কয়েক দিন পর অবশ্য মেকআপ লাগে নাই। রোদে পুড়ে আমাদের সবার তামাটে বর্ণ হয়ে গিয়েছিলাম। আর চান মাঝি অনেক দিন ধরে পান খায়। এ কারণে তার দাঁত তরমুজের বিচির মতো হয়ে গিয়েছে। এটা করার জন্য প্রতিদিন ২০-২৫টি করে পান খেতাম। শুটিংয়ের শেষদিকে দাঁত একেবারে কালো হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া শুটিংয়ে জোরে কথা বলতে বলতে গলাটা বসে গিয়েছিল। সেভাবেই ডায়লগ দিয়েছিলাম। ডাবিংয়ে এসে দেখলাম গলাটা তো ঠিক হয়েছে। কিন্তু বসা গলাটাই রাখতে চাই। তাই প্রতিদিন ডাবিংয়ে এসে আধঘণ্টা চিৎকার-চেচামেচি করতাম। গলাটা বসে যেত। তারপর ডাবিং দিতাম।



কয়েদি

ওয়েব সিরিজ: কারাগার

পরিচালক: সৈয়দ শাওকী

এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শাওকী আমাকে বলতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল। পুরো সিজনে তো ডায়লগ নেই। আমি জেনে বললাম, সমস্যা কি, সারা জীবন তো ডায়লগ দিয়েই অভিনয় করলাম। এবার একটু ডায়লগ ছাড়াই করে দেখি। কিন্তু সমস্যা হলো সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে। এটা খুব কঠিন। এজন্য সাইন ল্যাঙ্গুয়েজের টিচার আমাদের তিন মাস শিখেয়েছেন। কখনো তিনি আমার বাসায় আসতেন কখনো আমি তার বাসায় যেতাম। পুরো শুটিংয়ে তিনি ছিলেন। তবে কষ্টকর দিক হলো জেলখানায় শুটিং করা। যদিও আমি আগেও করেছি। কিন্তু এবার বেশ কষ্ট হয়েছে।


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ব্র্যাড পিটকে পেছনে ফেলে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০৩:৫৭ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় মার্কিন অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্র্যাড পিটকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান। নিজের দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও জনপ্রিয়তার শিখরে তিনি।

বলিউড বাদশাহ তখন বার্লিনে, সিনেমার শুটিং চলছে পুরোদমে। সেই সময় শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইউরোপ থেকে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছেন, প্রিয় নায়ককে এক পলক দেখার আশায়। শুটিংয়ের জন্য ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। ব্যারিকেডের বাইরে পোস্টার হাতে অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানান অনুরাগীরা। অভিনেতাও প্রায় এক ঘণ্টা সময় দিয়েছিলেন তাদের। শাহরুখের নজিরবিহীন স্টারডম!

সহ-অভিনেতা আলি খান ছিলেন শুটিং ফ্লোরে। তার কথায়, ‘আমরা বার্লিনে যে হোটেলে ছিলাম, কিছু দিন আগে ব্র্যাড পিট এবং কুয়েন্টিন ট্যারেন্টিনো সেই হোটেলেই ছিলেন। বার্লিনে তাদেরও একটি সিনেমার শুটিং চলছিল সেই সময়। তাদের ইউনিটের সদস্যরাই আমাদের সিনেমাতে ছিলেন। তাদের মুখে শুনলাম, শাহরুখের জন্মদিনে এত মানুষ ঢল, এর আগে কোনও শুটিংয়ে এত ভিড় দেখা যায়নি। এমনকি ব্র্যাড পিট যখন ছিলেন তখনও এত মানুষের দেখা মেলেনি।

‘অ্যা মাইটি হার্ট’ সিনেমাতে অ্যাঞ্জেলিনার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন আলি খান। প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও ছিলেন সেই সিনেমায়। সেই সিনেমার প্রযোজক ছিলেন ব্র্যাড পিট। মুম্বাইয়ের একটি বিলাসবহুল হোটেলে পার্টির আয়োজন করা হয়। 

এ প্রসঙ্গে আলি বলেন, ‘সিনেমার সেটের বাইরে অ্যাঞ্জেলিনা একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো। আমি, আমার স্ত্রী আর অ্যাঞ্জেলিনা অনেক গল্প করলাম পার্টিতে। বিশেষত আমার স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের পরিচর্যা, তাদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় কথা বলেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা।’


ব্র্যাড পিট   জনপ্রিয়তা   শাহরুখ খান   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শাকিব খানের জন্য যে জেলার পাত্রী ঠিক করেছে তার পরিবার

প্রকাশ: ০২:১৪ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাই সিনেমার কিং খান শাকিবের বিয়ের গুঞ্জন চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বুবলী আর অপু বিশ্বাসকে নিয়ে বিরক্ত শাকিব খানের পরিবার। শাকিবকে নিয়ে দুই নায়িকার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে কথাবার্তা-গল্পগুজব আর নিতে পারছেন না অভিনেতা এবং তার পরিবার। শুধু তাই নয়, শাকিবকে বিয়ে দেওয়ার জন্য চলছে পাত্রী দেখাও।

অভিনেতার ঘনিষ্ঠজনেরা বলেছেন, ঢাকার পাশের জেলায় পাত্রী দেখছে শাকিবের পরিবার। এবার আর নিজের পছন্দে নয়, পরিবারের পছন্দেই বিয়ে করবেন অভিনেতা। অতীত ভুলে সংসারী হবেন শাকিব।

আরও পড়ুন:  এবার জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব

আরও পড়ুন: ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে তাহসান-ফারিণের গান

অর্থাৎ বুবলীর সঙ্গে যদি শাকিবের সত্যি বিয়ে হয়ে থাকে, তাহলে এবার তৃতীয় দফায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন অভিনেতা। শোনা যাচ্ছে, চিকিৎসক পাত্রী পছন্দ করেছে তাঁর পরিবার।

শাকিবের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, ঢাকার পার্শ্ববর্তী মুন্সিগঞ্জজেলার একটি মেয়েকে শাকিবের বউ হিসেবে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করেছে তার পরিবার। মেয়ে যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফিরেছেন। শাকিবেরও ডাক্তার মেয়ে পছন্দ।

একাধিক সূত্রে জানাগেছে, এ পর্যন্ত দুই থেকে তিনজন পাত্রীকে দেখেছে শাকিবের পরিবার। এর মধ্যে মুন্সিগঞ্জের চিকিৎসক মেয়েই নাকি এগিয়ে আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ দিকে ধুমধাম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন শাকিব খান। আর এই আয়োজনের পুরো দায়িত্ব নিচ্ছে শাকিবের পরিবার।

শুধু তা–ই নয়, শাকিবকে নিয়ে কেউ কোনো মিথ্যাচার করলেই আইনের আশ্রয় নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাকিব খানের পরিবার। পাশাপাশি জানা গেছে, শাকিবের বাড়িতে অপু-বুবলীর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদিও জবাবে বুবলী বলেছেন, ছেলে বীরকে একা ছাড়বেন না তিনি। এই কথা প্রসঙ্গে অপুও বলেছেন, ‘তিনি গেলে আমিও যাব।’


শাকিব খান   ঢালিউড   অপু বিশ্বাস   বুবলী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কপিল শর্মার এক পর্বে ৫ কোটি!

প্রকাশ: ১০:৪০ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

কমেডি কিং কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' এর পারিশ্রমিক নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ এইটটিন। 

এখন পর্যন্ত নেটফ্লিক্সে এই শোয়ের মোট পাঁচটি পর্ব প্রচারিত হয়েছে। আর এই পাঁচ পর্বের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন কপিল শর্মা। অর্থাৎ পর্ব প্রতি পারিশ্রমিক ৫ কোটি টাকারও বেশি।

শুধু কপিলই নয়, সামনে এসেছে তার সহকর্মী অর্চনা পূরণ সিং এবং সুনীল গ্রোভারের পারিশ্রমিকের কথাও।

ভারতীয় গণমাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুনীল গ্রোভার প্রতি পর্বের জন্য প্রায় ২৫ লাখ ও অর্চনা পূরণ সিং নিচ্ছেন ১০ লাখ টাকা। এছাড়া ক্রুষ্ণা অভিষেক, কিকু শারদা ও রাজীব ঠাকুর পর্ব প্রতি নিচ্ছেন যথাক্রমে ১০ লাখ, ৭ লাখ এবং ৬ লাখ টাকা করে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারতের টিভি অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো'র রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। গত ৩০ মার্চ থেকে নেটফ্লিক্সে শুরু হয়েছে এই শোয়ের প্রচার কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছে মোট পাঁচটি পর্ব।


কপিল শর্মা   নেটফ্লিক্স  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

‘চলচ্চিত্র শিল্পে সমস্যা ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৯:৩৪ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্রে নানা সংকট ও বিদ্যমান সমস্যা নিয়ে ‘চলচ্চিত্র শিল্পে সমস্যা ও উত্তরণের উপায়’-শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক সাংবাদিকদের ৫৬ বছরের ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস)।

বৃহস্পতিবার (০২ মে) শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে (৭ম তলা) বাচসাস সভাপতি রাজু আলীমের সভাপতিত্বে গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন—ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, বিশেষ অতিথি ভার্সেটাইল মিডিয়ার কর্ণধার প্রযোজক আরশাদ আদনান, সূচনা বক্তব্য রাখেন বাচসাস সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ।

গোলটেবিল বৈঠকে ‘চলচ্চিত্র শিল্পে সমস্যা ও উত্তরণের উপায়’ প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন বাচসাস সদস্য ও বাংলাদেশ সম্পাদক ফোমের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রতন।

এসময় ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ বলেন, ‘চলচ্চিত্র শুরু থেকে শিল্পীদের সঙ্গে সাংবাদিকেরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সাংবাদিক বন্ধুরা ছাড়া আমরা সম্পন্ন না। ৫৬ বছর আপনারা যেভাবে সম্মান দিয়েছেন আগামীতেও দেবেন আশা করি। বর্তমানে অল্প কিছু সিনেমা হলে সিনেমা মুক্তি পায়। সেখানে একজন প্রযোজক সিনেমা থেকে খুবই সামান্য টাকা পায়।

এ অবস্থায় আমরা যদি টাক্সের টাকাটা কমানোর জন্য সর্বসম্মতিক্রমে জাতীয় সংসদে তুলে ধরতে পারি তাহলে আমাদের এই শিল্পের জন্য বড় সমস্যার সমাধান হবে। আমাদের এই শিল্পের অনেক সমস্যা রয়েছে, এগুলোর সমাধানও আছে। এই সমস্যার সমাধানে নিজেদেরই এগিয়ে আসতে হবে। ভালো ভালো সিনেমা বানাতে হবে। জাতির পিতার হাতে গড়া এই এফডিসির জন্য প্রধানমন্ত্রীর অগাত ভালোবাসা রয়েছে। আমরা এই শিল্পকে এগিয়ে নিতে সংসদে এই শিল্পের উন্নয়নে করণীয় নিয়ে কথা বলব’।

ভার্সেটাইল মিডিয়ার কর্ণধার আরশাদ আদনান বলেন, ‘এই সাবজেক্ট নিয়ে আমরাও কাজ করছিলাম। ধন্যবাদ জানাই বাচসাসকে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করব। বাচসাসকে সঙ্গে নিয়েই সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করব। অনেক দিন ধরেই প্রযোজক সমিতি প্রশাসকের হাতে। প্রযোজক সমিতির সমস্যা যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করব। প্রযোজক বাঁচলে চলচ্চিত্র বাঁচবে। আশা করছি, অচিরেই এ সংসট নিরসন হবে’।

চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার সিইও আলিমুল্লাহ খোকন বলেন, ‘চলচ্চিত্রের জন্য সিঙ্গেল স্ক্রিনের বিকল্প নেই। যে হলগুলো আছে তা আধুনিক করতে হবে। চলচ্চিত্র সম্পর্কে যাদের জানা শোনা আছে অনুদান দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের গুরুত্ব দিতে হবে’।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল বলেন, ‘হল মালিকরা দীর্ঘদিন ধরে চলচ্চিত্র শিল্প বাঁচাতে ভূমিকা রাখছে। ঈদের সিনেমা ছাড়া বছরজুড়ে হল মালিকদের লোকসান গুনতে হয়। তারপরও তারা শিল্পটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে। সিনেমা হলগুলো আধুনিক করার চেষ্টা চলছে। ভালো সিনেমা নির্মাণ হলে পুনরায় এ শিল্প ঘুরে দাঁড়াবে। তার প্রমাণ ‘প্রিয়তমা’।’

এসময় শিল্পী সমিতির সহসভাপতি ও চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব বলেন, ‘সরকারি অনুদান সঠিক মানুষদের দিতে হবে। বাণিজ্যিক সিনেমার নির্মাতাদের অনুদান দিলে চলচ্চিত্র আরও এগিয়ে যাবে’।

বাংলাদেশ ফিল্ম ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল বলেন, ‘অনুদান চলচ্চিত্র ধ্বংসের জন্য দায়ী। এটা দ্রুত বন্ধ করা উচিত। কারণ, সঠিক লোক অনুদান পায় না। তাছাড়া অনুদানের টাকা দিয়ে অনেকেই গাড়ি কেনে। অনুদানের টাকা দিয়ে সিনেমা না বানিয়ে বিয়ে করেছে এমনও প্রমাণ রয়েছে। অনুদানের টাকা কখনো যথাযথ ব্যবহার হয় না। তাই অনুদান বন্ধ করে দেওয়াই ভালো’।

শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য-চিত্রনায়িকা রোজিনা বলেন, ‘চলচ্চিত্র শিল্পে সমস্যা ও উত্তরণের উপায় নিয়ে বারবার বৈঠক করতে হবে। সমস্যাগুলো বের করে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। সেন্সরে বোর্ডে দায়িত্ব থাকার কারণে অনেক সিনেমা দেখতে হয়। এমন কিছু সিনেমা আছে যেগুলো হলের উপযোগী না। সেগুলোও হলে মুক্তি পায়। এসব সিনেমা দর্শকের হলবিমুখ করে। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বাণিজ্যিক সিনেমার নির্মাতাদের অনুদানে গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই আমাদের এ শিল্প আরও এগিয়ে যাবে’।

এসময় আরও উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশ নেন ‘বাচসাস’ সাবেক সভাপতি রেজানুর রহমান, শিল্পী সমিতির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, কার্যনির্বাহী সদস্য রোজিনা, চুন্নু, নানা শাহ, শাহনূর, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন, চিত্র সম্পাদক আবু মুসা দেবু, ডিরেক্টরস গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর, চিত্রনায়িকা অঞ্জনা রহমান, মুক্তি, চলচ্চিত্র পরিচালক এস এ হক অলিক, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, অরুণ চৌধুরী, সৈয়দ ওয়াহিদুজ্জামান ডায়মন্ড, গাজী মাহবুব, চয়নিকা চৌধুরী, বুলবুল বিশ্বাস, মাসুমা তানি ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির উপদেষ্টা সুদীপ্ত দাস, উপদেষ্টা সদস্য ইউনুস রুবেল প্রমুখ।

আরও উপস্থিত ছিলেন বাচসাস’র সহসভাপতি অনজন রহমান ও রাশেদ রাইন, অর্থ সম্পাদক সাহাবুদ্দিন মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল আলম মিলন, সমাজ কল্যাণ ও মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আনজুমান আরা শিল্পী, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ইরানি বিশ্বাস, দপ্তর সম্পাদক আহমেদ তেপান্তর (আওয়াল), নির্বাহী সদস্য লিটন রহমান, রুহুল আমিন ভূঁইয়া, আনিসুল হক রাশেদ, রুহুল সাখাওয়াত প্রমুখ।

উপস্থিত সবাই সিনেপ্লেক্স ও সিনেমা হল বাড়ানোর জোর দাবি জানায়। তারা মনে করেন সিনেমা হল বাড়লে সংকট অনেকটাই নিরসন হবে। সেইসঙ্গে ভালো গল্পের দিকেও নজর দেয়ার অনুরোধ করেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সৈয়দা ফারজানা জামান রুম্পা।


‘চলচ্চিত্র শিল্পে সমস্যা ও উত্তরণের উপায়’   গোলটেবিল বৈঠক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

নেটিজেনদের মন্তব্যের কড়া জবাব দিলেন স্বস্তিকা

প্রকাশ: ০৯:২১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। জীবনটা নিজের শর্তে উপভোগ করেন এই অভিনেত্রী। ঠোঁটকাটা স্বভাব, সমাজের বাঁকা দৃষ্টিকে পাত্তা না দেওয়ায় বছর জুড়েই আলোচনায় থাকেন। আবার সমকালীন বিষয় নিয়ে কথা বলেও বহুবার সমালোচিত হয়েছেন স্বস্তিকা।

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। গেল এপ্রিল থেকেই এখানে প্রচণ্ড দাবদাহ দেখা যাচ্ছে। শুধু এপার বাংলা নয়, ওপার বাংলার মানুষও হাঁসফাঁস করছেন তীব্র দাবদাহে।

পরিবেশ বাঁচাতে বিজ্ঞানীরা যেমন গাছ লাগানোর কথা বলছেন, তেমনি তারকাদের মধ্যেও অনেকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছেন। কিন্তু এ প্রসঙ্গে কথা বলে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে পড়েছেন স্বস্তিকা। তবে তিনিও কম যান না। রীতিমতো নেটিজেনদের এক হাত নিলেন তিনি।

বুধবার (১ মে) নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন স্বস্তিকা। ক্যাপশনে অভিনেত্রী লেখেন, ‘আরও গাছ কাটো/ আরও পুকুর বোজাও/ কংক্রিটের জঙ্গলে বাস করবে মানুষের লাশ।’

আর এতেই খেপে গিয়ে স্বস্তিকার দিকে প্রশ্নের তীর ছোড়া শুরু করেন তারা। সুপ্রিয়া নামের একজন লিখেছেন, ‘আপনি থাকেন কোথায়? কয়টা গাছ লাগিয়েছেন এই পর্যন্ত? ফ্ল্যাট কেনা নেই তো একটাও?’

প্রশ্নগুলো দেখে থেমে থাকেননি স্বস্তিকাও। সুপ্রিয়ার সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি। অভিনেত্রী লেখেন, ‘হ্যাঁ, গাছ লাগিয়েছি। আমাদের বাড়ির গলিতে যত গাছ আছে সবগুলো আমি এবং আমার বাবা দুজনে মিলে লাগিয়েছি। আর আমার ফ্ল্যাট কেনা নেই। আমি আমার বাবার বাড়িতে থাকি। আর মুম্বাইতে থাকি ভাড়া বাসায়।

জবাবে অভিনেত্রী আরও লেখেন, ফেসবুকে এসে কাউকে আক্রমণ করার আগে চেক করে নিবেন আমার কয়টা ফ্ল্যাট আছে। আর গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের দায় আমাদের সবার। আমাকে তীর ছুড়ে প্রকৃতির কোনো সুরাহা হবে না।

অন্যদিকে সায়ন্তন ঘোষ লেখেন, ‘দিদি ভাই কংক্রিটের ফ্ল্যাটে বসে এবং এসিতে বসে বসে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।’ এই মন্তব্যেরও কড়া জবাব দিয়েছেন স্বস্তিকা। তিনি লেখেন, ফুটপাতে বসে স্ট্যাটাস দিতে পারব না দাদা। আমি গত ৪ দিন ধরে রাস্তায় কাজ করছি। পোর্টবেল এসি তো পাওয়া যায় না, পাওয়া গেলে না হয় সঙ্গে নিয়ে আসতাম।

আরেক নেটিজেন লিখেছেন, ‘এসি ঘরে বসে জ্ঞান দিচ্ছেন।’ এর জবাবে স্বস্তিকা লেখেন, ‘কী করে জানলেন আমি এসি ঘরে বসে জ্ঞান দিচ্ছি?’

এমন অসংখ্য মন্তব্য ভেসে বেড়াচ্ছে স্বস্তিকার কমেন্টসবক্সে। আর কেউ কেউ তো আবার স্বস্তিকার বাসার ছবিই চেয়ে বসেছেন। তারা আসলে দেখতে চান স্বস্তিকা এসি ঘরে বসে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন কিনা। মূলত এসব বিষয় নিয়ে জোর চর্চা চলছে নেটদুনিয়ায়।

স্বস্তিকা মুখার্জি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন