অভিনেতা
জিয়াউক হক পলাশ। অভিনয়
ও নির্মাতা হিসেবে নিজের জায়গা ইতোমধ্যে বেশ শক্ত করে নিয়েছেন। এর পাশাপাশি এই
অভিনেতা হাড়ভাঙা শীতে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে মানুষের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ থেকে অসুস্থ রোগীর চিকিৎসা খরচ কিংবা জরুরী রক্ত সরবরাহের মতো সেবামূলক কাজ করে তার সংগঠন ‘ডাকবাক্স’। এ কারণে
তার এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
পেয়েছে বিশেষ সম্মাননা।
সেবামূলক কাজের জন্য ‘বাংলাদেশ ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো নির্মাতা ও অভিনেতা পলাশের নির্মিত প্রতিষ্ঠান ‘ডাকবাক্স’। ‘এক্সিলেন্ট কন্ট্রিবিউশন টু দ্য সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার’ ক্যাটাগরিতে এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, ‘ডাকবাক্স’ মূলত সামাজিক সেবামূলক কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়ে থাকে।
সম্প্রতি রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে এক আয়োজনের মাধ্যমে পলাশের হাতে অনুপ্রেরণা স্বরূপ এই সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।
সামাজিক উন্নয়নে এমন স্বীকৃতি পাওয়ায় দারুণ উচ্ছ্বসিত ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’-এর কাবিলা খ্যাত অভিনেতা পলাশ। একই সঙ্গে তিনি প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আকবর হায়দার মুন্না ও চিত্রনায়িকা পূর্ণিমাসহ একাধিক শুভাঙ্ক্ষীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন; যারা শীত বস্ত্র কিংবা বিতরণে ডাকবক্স-এর পাশে থেকেছেন।
দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকবক্স’র বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশ নেয় বেশ কিছু নিবেদিত প্রাণ স্বেচ্ছাসেবক। তাদের কাছেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন পলাশ।
পলাশ আরও উল্লেখ করেন কণ্ঠশিল্পী জুয়ায়েদ ইভান ও নির্মাতা কাজল আরেফিন অমির নাম। তিনি বলেন, পিঠ চাপড়ে সামনে এগুনোর সাহস এই মানুষগুলোই দিয়েছেন। আপনারা পাশে না থাকলে এই অর্জন সম্ভব হতো না।
নিজের ফ্যান পেজে পলাশ লিখেছেন বলেন, যারা প্রতিনিয়ত ফাউন্ডেশনের হয়ে দিন রাত কাজ করে গেছেন। আজকের এই দিনে কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করতে চাই সবাইকে। যে স্বপ্ন নিয়ে ডাকবাক্স ফাউন্ডেশন শুরু করেছিলাম, সেই স্বপ্নে নতুন করে উদ্দীপনা পেলাম। আপনাদের ভালোবাসা, দোয়ায় আরো এগিয়ে যাবো। কথা দিলাম।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন