কালার ইনসাইড

মৌসুমীকে বিয়ের খেসারত দিতে হচ্ছে ওমর সানীকে: নূতন

প্রকাশ: ০৫:৩১ পিএম, ১১ মে, ২০২৩


Thumbnail

অভিনেতা ওমর সানী মৌসুমীকে বিয়ে করার পর খেই হারিয়ে ফেলেছে। অর্থাৎ মৌসুমীকে বিয়ের পরেই ওমর সানী ক্যারিয়ার সামাল দিতে না পেরে মানসিকভাবে দ্বিধায় পড়ে যায়। যার খেসারত সে মানসিকভাবেই প্রতিনিয়ত দিচ্ছে। এমনটাই মনে করেন অভিনেত্রী নূতন। শুধু তাই নয়, ওমর সানী নায়ক নাকি মৌসুমীর জামাই, এমন প্রশ্নের উদ্রেকও ঘটেছে নূতনের ফেসবুক পোস্টে। 

সম্প্রতি প্রিয়তমা শব্দটির ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অভিনেত্রী অঞ্জনার সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা চালাচালি হয়। এরই প্রতিক্রিয়ায় ওমর সানীকে বুদ্ধিজীবী খেতাব দেওয়ার দাবি জানিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেসবুকে একটি দীর্ঘ পোস্ট দেন। 

নূতন বলেন, ওমর সানিকে বুদ্ধিজীবী খেতাব দেওয়ার দাবি জানানো এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। ওমর সানী আমার ছোট ভাই, খুব আদরের, আমি ওরে বাংলাদেশ ফিল্মে জন্মাইতে দেখেছি। এটা একটু অহংকার নিয়েই বললাম।  ‘ইমরান’ ছিল ওর নাম। এফডিসিতে আসা, কাজ করা, সব চোখের সামনেই। যাই হোক, সে তার একটা অবস্থান করেছে, অভিনেতা হয়েছে। বাম হাতে সালাম দিত, তাই বেয়াদব ভাবতাম, পরে দেখলাম না ভালো ছেলে, তবে বেঁকাতেড়ারা বাম পাশ দিয়েই চলে।

ওমর সানী রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পাওয়ার যোগ্য উল্লেখ করে অভিনেত্রী বলেন, এমন কিছু অভ্যাস আমারও আছে। ভাবি বলে সম্মান করে আমায়, আমি ভাই বলে জানি। সম্মানে তার কমতি নেই, তাই দোয়া তার জন্য চিরকাল। তাকে আমি ভালোবাসি তার প্রমাণ, সানী কোনো দিন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অভিনেতা হিসেবে পেয়েছে কি না আমি জানি না। শেষ ২০১৪ পর্যন্ত আমি জানি সে পায়নি। তা নিয়ে আমার অনেক জায়গায় আক্ষেপ ছিল। কেন তাকে দেওয়া হয়নি? সে কি যোগ্য না, সেটা যারা দেয় তারা জানেন ভালো করে। তবে সে  রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পাওয়ার যোগ্য। সে সম্মাননা না পেয়ে থাকলে সে পাবে ইনশাআল্লাহ।

মৌসুমীকে বিয়ের খেসারত দিতে হচ্ছে ওমর সানীকে- এমনটাই উল্লেখ করে নূতন বলেন, সানীর জীবনে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন ও প্রভাব আসে যখন সে মৌসুমীকে বিয়ে করে। মৌসুমীকে বিয়ের পরদিন উজ্জ্বল চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ার, আর সানীর খানিকটা পড়ে যাওয়া ক্যারিয়ার সামাল দিতে না পেরে মানসিকভাবে দ্বিধায় পড়ে যায়। যার খেসারত সে মানসিকভাবেই প্রতিনিয়ত দিচ্ছে। তাকে অনেক চড়াই-উতরাই পার হতে হয়েছে।

অভিনেত্রী ওমর সানীর পরিচয় খুঁজতে গিয়ে বলেন, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সে সেই মানসিকতার খেসারত বা ভালোবাসা দেখানোর জন্য নিজের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা স্বঘোষিত মেধাবী দাবি করে বারবার খেই হারিয়ে ফেলছে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, ওমর সানী কি ফিল্ম হিরো না মৌসুমীর জামাই? সে কি অভিনেতা না বুদ্ধিজীবী? সে কি আইনজীবী না বিচারক? নিজের কাছে সে কী বা নিজেকে সে কী ভাবে তা হয়তো সময় বলে দেবে বা প্রকাশ পাবে।

সাম্প্রতিক ইস্যুতে ওমর সানীর বিষয়ে নূতন লিখেছেন, মানুষের অনেক গুণ থাকতে পারে। বিচারক বা বুদ্ধিজীবী হওয়ার মতো জ্ঞান হয়তো তার বিকশিত হবে বা হচ্ছে, আস্তে আস্তে। তবে আমার কাছে সে আমার ভাই, সে একজন ফিল্ম হিরো।  এবার আসি মূল পর্বে। সানী নব্য একটা সেক্টর বা বুদ্ধিবৃত্তিক নামকরণ করার ঝুঁকি নিয়েছেন তার জন্য সাধুবাদ।

প্রিয়তমা প্রসঙ্গ অবতারণা করে বলেন, কিভাবে এই নামকরণ আসছে তার বিস্তারিত আমার জানা নেই। তবে সানীর থেকে এই চিন্তা এলে তাকে বুদ্ধিজীবী খেতাব দেওয়ার দাবি জানানো যেতে পারে। কারণ আমি সানীর লেখা দেখেই এই নামকরণের সাথে পরিচিত হলাম। যে ফিল্মে প্রিয়তমা। প্রিয়তমা কী?  এর সংজ্ঞা কী? বা কী-কীভাবে তা হয়?  বা আদৌ এই নামের কোনো ব্যাখ্যা আছে কি না? তা আমার জানা নেই  তবে ‘সানীর’ নামকরণের ফর্দ দেখে মনে হলো, ওই একই [যাহা ফাইভ তাহাই পাঁচ]।

ওমর সানীর দ্বিধাগ্রস্ততা প্রসঙ্গে অভিনেত্রী ফের বলেন, যাই হোক, এ স্ববিচারিক প্রক্রিয়ার বিপরীত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন আমার বন্ধু সুপারস্টার অঞ্জনা। অঞ্জনা যে বিষয় নিয়ে রাগ করেছে বা অভিমান প্রকাশ করেছে তা নিয়ে আমি মোটেও বিচলিত নই। কারণ এই নামকরণের ভিত্তি কতটা তা আমার জানা নেই। আর ৫০ বছরের চলচ্চিত্রজীবনে আমি এই নামের অস্তিত্ব পাইনি। বা সানী হয়তো-  ওই যে বললাম মানসিকতার খেসারত দেওয়ার মধ্যে আছে তাই। এমন একটা চিন্তার উদ্ভব ঘটিয়েছেন।

নতুন প্রজন্মকে সঠিক তথ্য জানানোর জন্য এই পোস্ট উল্লেখ করে নূতন বলেন, সেটা যে যার মতো অভিব্যক্তি, মতামত প্রকাশ করতেই পারেন। কে কাকে উচ্চতর আসনে বসাবেন কাকে বসাবেন না সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে আমার এই লেখায় ঘোষিতভাবে দ্বিমত প্রকাশ করার একটাই কারণ। অনেক নতুন প্রজন্ম আছে, তারা সঠিক কিছু জানতে চায়, তারা ফিল্মের মানুষদের ভালোবাসে, বিশ্বাস করে, তাই তাদের সঠিক কিছু জানিয়ে দেওয়া জরুরি।

ফিল্মের চেইন জানা জরুরি, সানীকে এমন পরামর্শ দিয়ে বলেন, কে -কাকে ভালোবাসল, কী ভাবল তা পরের কথা, তবে সঠিক বিষয়টা জানানো জরুরি। বা অভিনেত্রীর বাইরে একজন মানুষ বা দর্শক হয়ে আমরাও জানতে চাই- আমাদের অবস্থান আসলে কী?  এবার একটু হেডম- মানে ফুটানি নিয়ে বলি। সানী বাবারে আগে জানো ফিল্মের চেইন কী? শাবানা, ববিতার নাম নিয়ে পাবলিক সিম্প্যাথি নেওয়া শুধু ফেসবুকেই সীমাবদ্ধ, এসব ফেসবুকেই মানায়, বাস্তবে মানসিক দুর্বলতা প্রকাশ পায়।

তিনি বলেন, আমি এখন মান্না বা সালমানকে ভালো বলে তোমায় গালি দিলে মানুষ বাহবা দেবে আমার সাথে তাল মেলাবে, তবে তাতে আমি সাময়িক খুশি হলেও আমার বুদ্ধিমানদের কাছে আমার ব্যক্তিত্ব ও দুর্বল মানসিকতা প্রকাশ পাবে। (শাবানা, শবনম, ববিতা, কবরি, রোজিনা, অঞ্জনা, সুচরিতা, অলিভিয়া, সুচন্দা, চম্পা, রোজি সিদ্দিকি, মায়া হাজারিকা, সুমিতা- আমার কথা বাদ, আমি খুব সামান্য, এদের অনেক অনেক পরের অবস্থান আমার ছোট প্রিয় আদরের বোন মৌসুমী, তার পরে বাকিদের অবস্থান।
 
ওমর সানীর উদ্দেশে বলেন, তুমি যখন ‘সুচিত্রা সেন’-কে নিয়ে আসছ,  মানে কলকাতা। তাহলে তো তোমার এই চেইনে আরো মিনিমাম ১০টা নাম যুক্ত হবে, যাদের সাথে ফিল্মের সব বিশেষণ যুক্ত হবে। তাদের চেনো না হয়তো ভালো করে বা জানা নেই। তারপর অনেক অনেক পরে আসবে তোমার বিচারিক নাম, যদিও তোমার বিচার বা লেখা তুমি লিখতেই পারো, আমি যেমন লিখলাম। তবে তোমার এই স্বঘোষিত বিচারিক প্রক্রিয়া আমাকে আবার জানান দিল যে তুমি মানসিকভাবে বিপর্যয়ের মধ্যে আছ। মৌসুমী নিঃসন্দেহে গুণী অভিনেত্রী এবং সুন্দরী, আমি তার ভক্ত, শাবনূরকে আমি কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনুসরণ করি, শাবনূর কোটিতে একজন। পূর্ণিমা গুণী। কাকে কার সাথে মেলাতে হয় তা বুঝতে হবে।

মৌসুমীর নামকে তিতা বানিয়ে ফেলেছেন ওমর সানী। এমনটাই জানিয়ে নূতন বলেন, মৌসুমীর এই গুণ আর ব্যক্তিত্বকে সস্তা বিচারিক প্রক্রিয়ায় বলার জন্য বলে বা লেখার জন্য লেখে বারবার জানান দিয়ে তিতা করার এই তিতা মানসিকতা প্রকাশ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। তাতে তুমি মৌসুমীর নামটাকে তিতা বানিয়ে ফেলছ। আমি এই কথা রাগ বা অভিমান নিয়ে বলিনি, আমি খুবই সাধারণ, সামান্য, আমি কিছুই না।

ভেবেচিন্তে বলতে হয়- ওমর সানীকে এমন পরামর্শ দিয়ে নূতন বলেন, ‘তবে আরো অনেক আছে, যাদের নাম ভেবে চিন্তায় নিতে হয়। সেই ভাবনা-চিন্তার জ্ঞানের পরিধি তোমার সীমিত। যেহেতু তোমার কিছু ফেসবুক অনুসারী আছে, তারা না বুঝে সায় দেয়, তাই তাদের সঠিক কিছু জানাও যেন তারা ভুল না জানে। আর নিজে জেনে নাও। তা না হলে কর্মের ফলে কিছুদিন পর, বছরও না, তোমার নাম ভুলে যাবে। এবং মৌসুমীর অসম্মান হবে। তোমার নাম ভুলে যাক তা আমি চাই না, মৌসুমীর ওপর কারো বিরূপ ধারণা জন্মাক তা-ও চাই না। আমি তোমায় অনেক অনেক ভালোবাসি। আই লাভ ইউ আমার ভাই  চলচ্চিত্র অভিনেতা ওমার সানি।’

মৌসুমী   অভিনেতা   ওমর সানী   নতূন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

গভীর রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস, সকালে মিলল অভিনেত্রীর লাশ

প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।

অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন।

তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনো জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি।

অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল যাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।

ভোজপুরি সিনেমা   অমৃতা পাণ্ডে  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিল্পী সমিতির শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। নবনির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলের নেতৃত্বে তারা গেল শনিবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জাতির পিতার সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সহসভাপতি ডিএ তায়েব, সহসাধারণ সম্পাদক আরমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, কোষাধ্যক্ষ কমল, কার্যনির্বাহী সদস্য সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, চুন্নু ও সনি রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন, চিত্রনায়িকা রুমানা ইসলাম মুক্তি, নাহিদা আশরাফ আন্না, ডি জে সোহেলসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হয়। মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট এবং ২২৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।


বঙ্গবন্ধু   শিল্পী সমিতি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অপু বিশ্বাস কেন ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ জানাল ইমন

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদ উপলক্ষে বরাবরই তারকাদের নিয়ে আড্ডার আয়োজন করে বেসরকারি টেলিভিশনগুলো। বিভিন্ন ব্যান্ডের ফটোশুটে প্রায় তাদের একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস ও তরুন নায়ক ইমন খান কে। কাজের সূত্র ধরেই দুই তারকার বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে। বন্ধুত্বের জায়গা থেকেই এবারে ইমন অপু বিশ্বাসকে ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ বলেন। 

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে হাজির হয়েছিলেন ইমন। ওই অনুষ্ঠানে ‘জানতে চাই’ নামের একটি অংশ নায়কের কাছে উপস্থাপক জানতে চান ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ কে। এমন প্রশ্নের জবাবে অবলীলায় ইমন অপু বিশ্বাসের কথাবলেন।

ইমন একটু হেসেই বলেন, অপু বিশ্বাসের কাছে ঢালিউডের সব খবর থাকে। মানে অপু বিশ্বাসকে সবাই বলে নায়ক মান্না ভাই। আগে মান্না ভাইয়ের কাছে সব ধরনের খবর থাকত। এখন থাকে তার কাছে। সে জানে ইন্ডাস্ট্রিতে কোথায় কী হচ্ছে। এমনকি সে খুব সঠিক তথ্যও দিয়ে দেয়।

ব্যক্তি জীবনের নানান বিষয় নিয়ে আলোচনায় থাকেন অপু বিশ্বাস। ঢাকাই সিনেমার নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়েই বেশি আলোচনা চলে এই অভিনেত্রীকে নিয়ে। বর্তমানে নিজের ব্যবসা নিয়েও ব্যস্ত সময় পার করছেন অভিনেত্রী।


অপু বিশ্বাস   ঢালিউড   ‘গসিপ কুইন’ ইমন খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

হানিফ সংকেতের ফেসবুক হ্যাক

প্রকাশ: ১০:৪২ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেতের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হ্যাক হয়েছিল। পেজটির দখলে নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবিও পোস্ট করেন হ্যাকাররা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই হানিফ সংকেতের কারিগরি দল পেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

ফেসবুক পেজ ফিরে পাওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটার দিকে পেজে দেয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কিছুক্ষণ আগে কে বা কারা পেজটি হ্যাক করে সেখানে অত্যন্ত অরুচিকর একটি দৃশ্য সংযোজন করে, যা দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আমার টেকনিক্যাল টিম অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপসারণ করে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই পোস্ট দেয়ার আগেই অনেকে পেজ হ্যাক হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের সতর্ক করেছেন, সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।’

হানিফ সংকেত   ফেসবুক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

লাবণ্যময়ী সেই ভাইরাল হাসি নিয়ে মুখ খুললেন পিয়া

প্রকাশ: ০৩:৩০ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।

রাতারাতি ট্রেন্ডিংয়ে উঠে যাওয়া কিংবা যাকে নিয়ে চারদিকে এত হইচই, এবার পিয়া জান্নাতুলই মুখ খুললেন বিষয়টি নিয়ে। গণমাধ্যমে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, মোটেই আমি স্রোতে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি না। কারণ বুঝি, যারা ২ সেকেন্ডে ওপরে ওঠাতে পারে, তারা পরে আবার ১ সেকেন্ডেই নামিয়ে ফেলতে পারে।

পিয়ার ভিডিওটি দেখে তরুণদের একটি বড় অংশ তাকে ‘জাতীয় ক্রাশ’বলে ডাকছেন। কেউ কেউ তো সোশ্যালমিডিয়ায় অবলীলায় লিখেও ফেলছেন, ‘প্রেমে পড়ে গেলাম। আহ্ কী হাসি!’

বিষয়টিকে ‘দোষের’ দেখছে না পিয়া জান্নাতুল। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পেরেছি কনটেন্ট বা রিলস যে যেটাই তৈরি করছেন, তাদের বেশিরভাগই তরুণ-যুবক। আর তাদের জীবনে এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে।

পিয়া আরও বলেন, আসলে এগুলো এখন ট্রেন্ডের মাধ্যমে যাচ্ছে। আর যখন যে ট্রেন্ড আসে, সবাই সেটাকেই অনুসরণ করে। এটাতে দোষের কিছু দেখছি না।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘মিস বাংলাদেশ’ খেতাব জিতে আলোচনায় আসেন পিয়া জান্নাতুল। এরপর ২০০৮ সাল থেকে র‍্যাম্প মডেলিং দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু। পরবর্তীতে ২০১১ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় আয়োজিত ওয়ার্ল্ড মিস ইউনিভার্সিটি শিরোপা অর্জন করেন। এছাড়া মিশরে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড টপ মডেল প্রতিযোগিতায় শীর্ষ মডেল হওয়ারও সাফল্য অর্জন করেন।


ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন   পিয়া জান্নাতুল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন