কালার ইনসাইড

নাটকে অশ্লীলতার বিরুদ্ধে সরব অভিনেতা-নির্মাতা-প্রযোজকেরা

প্রকাশ: ০২:১০ পিএম, ১৮ জুন, ২০২৩


Thumbnail

পরিবারের সবাই মিলে টিভি নাটক দেখা ছিল একসময়ের নিয়মিত রুটিন। তবে বিগত কয়েক বছরে টিভি নাটক তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। অশ্লীল নাম ও ভাষার ব্যবহার এত বেড়েছে যে পরিবার নিয়ে নাটক দেখাই দায়। টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমে নাটকে অশ্লীলতার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অভিনেতা, নির্মাতা ও প্রযোজকেরা।

শনিবার (১৭ জুন) এ বিষয়ে একটি মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে নাট্যনির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। এ আলোচনায় যোগ দেয় ছোট পর্দার প্রযোজকদের সংগঠন টেলিপ্যাব, অভিনয়শিল্পী সংঘ, টেলিভিশন নাট্যকার সংঘ ও ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশন। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি অনন্ত হিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় এই মুক্ত আলোচনা। 

বক্তব্যে অনন্ত হিরা বলেন, আমাদের বাংলা নাটকের রয়েছে গৌরবময় ঐতিহ্য। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে সেই ঐতিহ্য হারাতে বসেছি। এখন ৯৮ শতাংশ নাটকেরই বিষয়বস্তু প্রেম, অপরাধ, খুন, রক্তপাত আর যৌনতার স্থূল চিত্রায়ণ। আমাদের বর্তমান নাটক দেখলে মনে হয় প্রেম ছাড়া বা প্রেমজনিত সমস্যা আর কষ্ট ছাড়া কোনো বিষয় নেই। দেশ-মাটি-মানুষের যে সংকট, রুচির যে সংকট, মানবিক সম্পর্কের সংকটগুলো আর এখন আমাদের নাটকের বিষয়বস্তু হয়ে উঠতে পারছে না।

অনন্ত হিরা আরও বলেন, আমাদের নাটক থেকে বাবা, মা, ভাই, বোন, আত্মীয়, বন্ধু চরিত্রগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। এ বাস্তবতায় কিছুসংখ্যক নায়ক-নায়িকা ছাড়া অধিকাংশ গুণীশিল্পীর হাতে কাজ নেই। আমাদের টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমের নাটকে কুরুচিপূর্ণ অশ্লীল দৃশ্যধারণ, অশ্লীল সংলাপের ব্যবহার এবং নাটকের নাম নির্বাচনেও রুচিহীনতা আর অশ্লীলতার আগ্রাসন একদিকে আমাদের নাটকের ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। অন্যদিকে, আমরা উদ্বেগের সঙ্গে আশঙ্কা করছি, নাটকের ভিউ বাড়ানোর এই অসুস্থ অশ্লীল প্রতিযোগিতা আমাদের সামাজিক, পারিবারিক জীবনে সুস্থ রুচি, সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা ও বিকাশের যে প্রয়োজনীয়তা, সেটাকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।



এ বিষয়ে নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ তার বক্তব্যে বলেন, নাটকের এ অবস্থার পেছনে অর্থনৈতিক একটা ব্যাপারও আছে। ইউটিউব বা ডিজিটাল মাধ্যমে অনেকেই উপার্জন করছে এটা ভুলে গেলে চলবে না। এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, টিভি চ্যানেলগুলো নাটক প্রচারের পর তা ইউটিউবে দিয়ে দিচ্ছে। ইউটিউবে যে নাটকটি বেশিবার দেখা হচ্ছে, সেটাও টেলিভিশনে প্রচার হচ্ছে। এমন অনেক দেশ আছে, যেখানে ইউটিউব কনটেন্টের ক্ষেত্রে বিশেষ নিয়ম করা হয়েছে। ফলে সেখানে যা খুশি তা দেখানো সম্ভব নয়। অশ্লীলতা, কুরুচিপূর্ণ কনটেন্ট রুখতে হলে আমাদের দেশে এমন নিয়ম করা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়। টাকাটা না পেলেই কিন্তু ইউটিউবের কুরুচিপূর্ণ প্রযোজনাগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। তখন চ্যানেলগুলো আবার আগের ধারায় চলে আসবে। নাটকের এ দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই হয়ত এর সমাধান সম্ভব।

অভিনেত্রী নাজনীন হাসান চুমকী বলেন, নাটক দেখার বদলে যখন থেকে খাওয়ায় রূপান্তরিত হয়েছে, তখন থেকেই এ সংকট শুরু হয়েছে। আমি তো নাটক খাওয়াতে আসিনি। আমার সংস্কৃতি দেখাতে এসেছি। মানুষ আমাদের কথা শোনে, অভিনয় দেখে, নাট্যকার-নির্মাতাদের কথা তাদের ভাবায়। বর্তমানে আমরা আকাশ সংস্কৃতির মধ্যে আছি, যেটার মধ্যে কোনো সীমানা নেই। তার মানে কি আমরা আমাদের সংস্কৃতির বাইরে চলে যাব? আজ যে কনটেন্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, সেটা কি আমাদের সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে? তার মানে আমরা সংস্কৃতি নিয়ে ভাবছি না। একটা সময় আমরা পরিবারের সবাই মিলে নাটক দেখতাম। সেই বিষয়টি এখন রূপকথার গল্পের দিকে চলে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, এটি নিয়ে আমাদের ভাববার সময় হয়েছে।

নাট্যকার সংঘের সভাপতি হারুন রশীদ বলেন, আমি দীর্ঘদিন সেন্সর বোর্ডে কাজ করেছি। সে সময় আমরা অনেক অংশ কেটে রাখতাম। বর্তমানে অনেক নাটকের দৃশ্য ও সংলাপ সেই কাটা অংশের চাইতে বেশি অগ্রহণযোগ্য বলে আমার মনে হয়। এর দায় টিভি চ্যানেলগুলোকেও নিতে হবে। তারাও ভিউয়ের পিছনে ছুটছে। নাটক তৈরির আগে তারা অভিনয়শিল্পী বাছাই করে দিচ্ছে। এই পন্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এ ধরনের কনটেন্টের প্রথম প্রতিবাদটা কিন্তু নির্মাতাকেই করতে হবে। তাহলে সমাধানের পথটা মসৃণ হবে।

প্রযোজক মনোয়ার পাঠান বলেন, একসময় নাটকে শিক্ষণীয় বিষয় থাকত। সে বিষয়টি নাটক থেকে বিলুপ্তির পথে। এখন নাটকে ও ওটিটিতে এমন কিছু সংলাপ ব্যবহার হয়, যেগুলো পরিবারের সামনে প্রকাশ্যে বলা যায় না। যে সংলাপ প্রকাশ্যে বলার মতো নয়, সেই সংলাপ কেন নাটকে আসবে? এই সমস্যা থেকে উত্তরণের দায় নাটকের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে নিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা ইউটিউবে কতটুকু দেখানো যাবে, তার একটা ন্যূনতম গাইডলাইন থাকা প্রয়োজন। এ ছাড়া আপত্তিকর কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলে এ প্রবণতা কমে আসবে।’

অভিনেতা, নির্মাতা ও প্রযোজক ছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তারা।

নাটক   অশ্লীলতা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

৫৪ হাজার কোটি টাকার মালিক অভিনেত্রী শারমিনের শ্বশুর

প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ওয়েব সিরিজহীরামাণ্ডিতে অভিনয় করেছেন বলিউডের নবাগত অভিনেত্রী শারমিন সেহগল। ১৯৯৫ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া শারমিনের বর্তমান বয়স ২৮ বছর। যদিও অভিনয় দিয়ে দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি। 

মামা সঞ্জয় লীলা বানসালির সহকারী পরিচালক হিসেবে শোবিজাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন সেহগল। বলিউডের শীর্ষ পরিচালক বানসালির সঙ্গে খামোশি, দেবদাস এবং ব্ল্যাকের মতো অনেক বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করেছেন শারমিন।

ব্যক্তিজীবনে ২০২৩ সালের নভেম্বরে শারমিন সেহগল ব্যবসায়ী আমান মেহতাকে বিয়ে করেছেন। আমান বিজনেস টাইকুন সমীর মেহতার ছেলে। সমীর এবং তার ভাই সুধীর মেহতা টরেন্ট গ্রুপের প্রধান। মেহতা ভাইদের সাম্রাজ্য ফার্মা, পাওয়ার, গ্যাস এবং ডায়াগনস্টিক সেক্টরজুড়ে বিস্তৃত।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, ২০২৪ সালের হিসেবে সমীর মেহতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ .৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার বা ৫৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস মেহতা ব্রাদার্সের মূল কোম্পানি। ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, সংস্থাটি বছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে।


কোটি টাকা   অভিনেত্রী   শারমিন   শ্বশুর  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বোল্ড লুকে দিশা পাটানি

প্রকাশ: ০১:১৩ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দিশা পাটানি। যদিও অভিনয়ের থেকে নিজের সাহসী খোলামেলা রূপের জন্যই বেশি আলোচনায় থাকেন তিনি।

নিজের বোল্ড লুকের ছবি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বরাবরই পারদ চড়ান দিশা। এবারেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘুরতে গেছেন এই তারকা। সেখানে গিয়েই উষ্ণতা ছড়ালেন ভক্তদের মাঝে।

ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন দিশা। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মাঝ সমুদ্রে আলো ছায়ার খেলায় মেতেছেন অভিনেত্রী। কয়েকদিন আগেই ওয়াইন রঙের একটি বিকিনি পড়ে ছবি দিয়েছিলেন তিনি। তবে এবার হাজির হয়েছেন সাদা বিকিনিতে। একটুকরো পোশাকেই যেন শরীর ঢাকার চেষ্টা করেছেন অভিনেত্রী।

ইনস্টাগ্রামে দিশাকে প্রায় কোটি মানুষ অনুসরণ করেন। অভিনেত্রীর বিভিন্ন ছবি, মুহূর্তগুলোর চিত্র দেখতেই যেন তারা সবসময় মুখিয়ে থাকেন।


বোল্ড লুক   দিশা পাটানি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিরাট আনুশকা সংসার, সন্তান নিয়ে খুশি

প্রকাশ: ১১:০৮ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি নিজের অবসর জীবনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিরাট কোহলি। আর এদিকে আনুশকা খুব শিগগিরই হয়তো অভিনয় জীবন থেকে মুখ ফেরাবেন। তবে বিরাট-আনুশকা খুশি সংসার, সন্তান নিয়ে।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিরাট ছেলে অকায় মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে অজানা তথ্য প্রকাশ্যে আনেন।

গত পাঁচ বছর ধরে কোনও ছবি মুক্তি পায়নি আনুশকার। মেয়ের জন্মের পর শুধুচাকদহ এক্সপ্রেসছবিটি করেছেন তিনি। অবশ্য সেটি আজও মুক্তি পায়নি।

অভিনেত্রী নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তার জীবনে অগ্রাধিকার পায় তার সন্তানরা। এবার বিরাটের অবসরের জল্পনা উঠতেই শোনা যাচ্ছে, দুই ছেলেমেয়ে স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে লন্ডনেই লোকচক্ষুর আড়ালে থাকবেন কোহলি-দম্পতি।

তবে, ছেলে অকায় বেশ ছটফটে হয়েছে বলে জানালেন বাবা বিরাট। আর মেয়ে ভামিকা নাকি তিন বছর বয়সেই ব্যাট ঘোরাতে শিখে গেছে! বিরাট অবশ্য এখন থেকেই কিছু অনুমান করতে চান না। তার কথায়, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ওদের যা খুশি, বড় হয়ে সেটাই হবে।


লন্ডন   অবসর   বিরাট   আনুশকা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কানে রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা

প্রকাশ: ০৯:৩২ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কান চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৪- রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা আদবানি। সাদা হাই স্লিটেড পোশাকে তিনি যেন ঝলমলে প্রজাপতি। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ভিডিও।

বলিউড অভিনেত্রী ফ্যাশন আইকন কিয়ারা ফ্রেঞ্চ রিভেরা থেকে নিজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। একটি অফ-হোয়াইট পোশাকে যেন পরী। ১৭ মে চলচ্চিত্র উৎসব থেকে তার প্রথম লুকের আভাস দিয়ে ইনস্টাগ্রামে ঝড় তুলেছেন তিনি।

প্লাঞ্জ নেকলাইন হাই-স্লিটেড গাউনের সঙ্গে কিয়ারা পরেছিলেন হিরের দুল এবং হাই-হিল। তার পোশাক ডিজাইন করেছেন লক্ষ্মী লেহর প্রবাল গুরুং ছিলেন স্টাইলিংয়ের দায়িত্বে।

গালা ইভেন্টে কিয়ারা আন্তর্জাতিক সিনেমার ল্যান্ডস্কেপে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উপর জোর দেবেন বলে জানা  গেছে। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বের নারীদের একত্রিত করবে এবং বিনোদন শিল্পে তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেবে। এই মুহূর্তে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা


কান   রেড   কার্পেট   কিয়ারা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ঢাকাই সিনেমায় অভিনয় করতে চাইলেন নাসিরুদ্দিন শাহ

প্রকাশ: ০৯:০৯ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে হাজির হয়েছেন বলিউডের কিংবদন্তী অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ। উৎসবে চতুর্থ দিনে নাসিরুদ্দিন শাহ’র ‘মন্থন’ সিনেমাটি প্রদর্শিত হয়েছে ‘কান ক্লাসিকে’।

চার যুগ আগে ‘মন্থন’ সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন এই তারকা। যেটি ছিল অভিনেতার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। গুজরাটের দুগ্ধখামারীদের ওপর কর্পোরেট আগ্রাসন ঘিরে বর্ষীয়ান নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের ধ্রুপদি এই সিনেমাকে সম্মান জানিয়ে এই বিভাগে ঠাই দিয়েছে উৎসব কর্তৃপক্ষ।

এই শ্যাম বেনেগালই নির্মাণ করেছেন বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। যেখানে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা আরিফিন শুভ। এই অভিনেতার অভিনয় বেশ মনে ধরেছে বলিউডের বিখ্যাত এই তারকার।

নাসিরুদ্দিন শাহ বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক সিনেমাটি আমি দেখেছি। খুবই ভালো সিনেমা। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বলতে হয়, শ্যাম বেনেগালের সিনেমাটি ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়নি। কিন্তু আমি মনে করি, মূল চরিত্রে যিনি (শুভ) অভিনয় করেছেন তিনি দারুণ করেছেন। আমি সিনেমাটি উপভোগ করেছি। সিনেমাটি দারুণ ইনফরমেটিভ, ইন্টারেস্টিং এবং নাটকীয়।’

এ সময় বাংলাদেশে অভিনয়ের আগ্রহও প্রকাশ করেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘আমি কখনো বাংলাদেশে সিনেমা করার অফার পাইনি। পেলে খুব খুশি হতাম। যদিও আমি দুইবার গিয়েছি সেখানে থিয়েটারে পারফর্ম করতে। কিন্তু সিনেমাটা করা হয়নি। বাংলাদেশের নির্মাতাদের জন্য আমার দরজা সব সময় খোলা।’


ঢাকা   সিনেমা   অভিনয়   নাসিরুদ্দিন শাহ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন