কালার ইনসাইড

২০ নাটক ও ৭ সিনেমা নিয়ে বৈশাখী টেলিভিশনের ঈদ আয়োজন

প্রকাশ: ০২:৪৯ পিএম, ২২ জুন, ২০২৩


Thumbnail

ঈদুল আজহা উপলক্ষে বৈশাখী টেলিভিশনের আয়োজনে থাকছে মোট ২০টি নাটক,৭টি সিনেমা, জনপ্রিয় শিল্পীদের পরিবেশনায় সংগীতানুষ্ঠান, ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান এবং বিশেষ কমেডি শো ফানি মোমেন্ট, নাটকের গানসহ নানা আয়োজন। 

বিশেষ সংগীতানুষ্ঠানগুলোর মধ্যে ঈদের ৭দিন সকাল ৮.১৫ মিনিটে প্রচার হবে  বৈশাখীর সকালের গান’। লিটু সোলায়মানের প্রযোজনায় অংশ নেবেন তিমির নন্দী, অনিমা রায়, অলোক সেন, ইউসুফ আহমেদ খান, চম্পা বনিক, হৈমন্তী রক্ষিত ও শবনম প্রিয়াংকা। 

ঈদের ৭দিন সকাল ১১.০০ টায় প্রচার হবে বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান ‘গানে গানে ঈদ আনন্দ’। লিটু সোলায়মানের প্রযোজনায় এ অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন কণ্ঠশিল্পী ডলি সায়ন্তনী, কামরুজ্জামান রাব্বী ও দিপা, কর্ণিয়া ও তার দল, আশিক ও সাদিয়া লিজা, আরিফিন রুমী ও তার দল, আতিক হাসান ও প্রিয়াংকা বিশ্বাস এবং শারমিন, মিতু ও ডলি মণ্ডল। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করবেন আইনুন পুতুল, তাসনুভা মোহনা, ইশরাত জাহান জুঁই ও তমা রসিদ।

শাহ্ আলমের প্রযোজনায় এবং চিত্রনায়িকা তানহা তাসনিয়ার উপস্থাপনায় ঈদের ৭ দিন দুপুর ১.০০ টায় প্রচার হবে চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গান নিয়ে অনুষ্ঠান ‘শুধু সিনেমার গান’।
ঈদের দিন দুপুর ১.৩০ মিনিটে প্রচার হবে বৈশাখী টিভিতে প্রচারিত বিভিন্ন নাটকে ব্যবহৃত গান নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান নাটকের গান। দুপুর ১২.৩০ মিনিটে প্রচার হবে কমেডি শো: ফানি মোমেন্ট। বৈশাখী টিভিতে প্রচারিত বিভিন্ন নাটকের হাস্যরস ও ফান নিয়েই এ অনুষ্ঠান। নাটকের গান ও ফানি মোমেন্ট অনুষ্ঠান দুটি প্রযোজনা করেছেন নিকোলাস হীরা। 
ঈদের ৭ দিন বিকাল ৫.১৫ মিনিটে প্রচার হবে ঈদ ম্যাগাজিন ‘অন্যরকম ঈদ’। পরিকল্পনা,পরিচালনা ও উপস্থাপনা এইচ এম বরকতুল্লাহ। 

ঈদের ৭দিন দুপুর ২.৪০ মিনিট থেকে প্রচার হবে ৭টি সিনেমা। ঈদের দিন প্রচার হবে ‘পিতা মাতার আমানত’। এফ আই মানিকের পরিচালনায় এ ছবিতে অভিনয় করেছেন মান্না, অপু বিশ্বাস, পূর্ণিমা, রাজ্জাক, কবরী, মিশা প্রমুখ।

ঈদের দ্বিতীয় দিন প্রচার হবে ‘সাত খুন মাফ’। অভিনয় করেছেন শাকিব খান, নদী, আমিন খান, মণিকা, মিজু আহমেদ প্রমুখ। পরিচালনা: সাফি ইকবাল।

ঈদের তৃতীয় দিন প্রচার হবে ‘আমার মা আমার অহঙ্কার’। রাজু চৌধুরীর পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন মারুফ, পূর্ণিমা, কাজী হায়াৎ, মিশা, ডলি জহুর প্রমুখ।ঈদের চতুর্থ দিন রয়েছে ‘ভালোবাসার গল্প’। অনন্য মামুনের পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন, আফরিন, কায়েস আরজু, ডন, মিশা প্রমুখ।ঈদের ৫ম দিন রয়েছে ‘লুটতরাজ’। কাজী হায়াতের পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন মান্না, মৌসুমী, দিতি, মিজু আহমেদ, রাজীব প্রমুখ।

ঈদের ৬ষ্ঠ দিন প্রচার হবে ‘বাপ বড় না শ্বশুর বড়’। শাহাদত হোসেন লিটনের পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, সুচরিতা, সম্রাট, রেসী, নিপুন, খলিল প্রমুখ। ঈদের ৭ম দিন প্রচার হবে ‘আমি জেল থেকে বলছি’। অভিনয়ে- মান্না, মৌসুমী, শাবনূর প্রমুখ। পরিচালনা মালেক আফসারী।

নাটকগুলোর মধ্যে ৮টি একক, এবং ৭ পর্বের ৫টি ধারাবাহিক এবং ৮টি মেগা। একক নাটকগুলো প্রচার হবে প্রতিদিন রাত ৮.১০ মিনিটে। ৮টি একক নাটকের মধ্যে ঈদের দিন প্রচার হবে ‘হকার ভাই’। অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম, তানিয়া বৃষ্টি, মিতু প্রমুখ। রচনা ও পরিচালনা: জুয়েল এ্যালিন ও জাকিউল ইসলাম রিপন। দ্বিতীয় দিন রয়েছে ‘কন্ট্র্যাক্ট ম্যারিজ-২’। টিপু আলম মিলনের গল্পে, সুবাতা রাহিক জারিফার চিত্রনাট্যে, আল হাজেনের পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন রাশেদ সীমান্ত, তানজিকা আমিন, মৌসুমী হামিদ, আরফান আহমেদ, নরেশ ভূঁইয়া প্রমুখ। তৃতীয় দিন প্রচার হবে ‘প্রি হানিমুন’। অভিনয় করেছেন অপূর্ব, কেয়া পায়েল, রহমতুল্লা প্রমুখ। রচনা ও পরিচালনা: সৈকত রেজা। চতুর্থ দিন প্রচার হবে ‘লাভ ইউ ম্যাডাম’। অভিনয় করেছেন নিলয়, হিমি প্রমুখ। রচনা ও পরিচালনা: মহিন খান। ৫ম দিন প্রচার হবে ‘আই এম ডিভোর্সড’। অভিনয় করেছেন ফারহান, তানজিন তিশা প্রমুখ। রচনা ও পরিচালনা: মাহমুদুর রহমান হিমি। ৬ষ্ঠ দিন রয়েছে ‘বেওয়ারিশ’। অভিনয় করেছেন তৌসিফ, শহীদুজ্জামান সেলিম প্রমুখ। রচনা ও পরিচালনা: মিফতা আনাম।  ৭ম দিন প্রচার হবে ‘সুইচ’। অভিনয় করেছেন জোভান, তাসনিয়া ফারিন প্রমুখ। রচনা ও পরিচালনা: ইমরাউল রাফাত।

ঈদের ৫টি ৭ পর্বের ধারাবাহিক হলো ‘ভাগ্যবিবি’। এতে অভিনয় করেছেন আমিরুল হক চৌধুরী, শশী, আ খ ম হাসান, সুস্মিতা সিনহা, শামীম জামান, বিথি রানী সরকার, আশরাফুল আশীষ, সোমা ফেরদৌস প্রমুখ। রচনা: আল আমিন স্বপন, পরিচালনা: মামুন আব্দুল্লাহ। কমল সরকারের রচনায় সাদেক সিদ্দিকীর পরিচালনায় ‘পরিবানু’। এতে অভিনয় করেছেন শিপন মিত্র, শিরিন শিলা, অভি, ঝিলিক, পুষ্প, সাহেলা আক্তার, লিজা খানম প্রমুখ। ‘হাবুর স্কলারশিপ-২’। টিপু আলম মিলনের গল্পে, সুবাতা রাহিক জারিফার চিত্রনাট্যে নাটকটি পরিচালনা করেছেন আল হাজেন। অভিনয় করেছেন- রাশেদ সীমান্ত, তানজিকা আমিন, অলিউল হক রুমি, সায়কা আহমেদ, মাহা, শফিক খান দিলু প্রমুখ। টিপু আলম মিলনের গল্পে, জাকির হোসেন উজ্জলের চিত্রনাট্যে, হানিফ খানের পরিচালনায় ‘গার্লফ্রেন্ডের ঈদ শপিং’। অভিনয় করেছেন জাহিদ হাসান, ডা. এজাজ, সালহা খানম নাদিয়া, সাদিয়া তানজিন, সানজিদা মিলা, সিলভিয়া, তারিক স্বপন প্রমুখ।  ইসতিয়াক আহমেদ রুমেলের রচনা ও পরিচালনায় ‘বিজয়ের গল্প’। অভিনয় করেছেন রাশেদ সীমান্ত, ফারিয়া শাহরিন, মিলন ভট্ট, কচি খন্দকার প্রমুখ। 

ঈদ অনুষ্ঠানমালায় প্রতিদিন রাত ১১.৩৫ মিনিট থেকে প্রচার হবে ৭টি মেগা নাটক। নাটকগুলো হলো-  টিপু আলম মিলনের গল্পে, এ এ হক অলিকের পরিচালনায় ‘কোরবানীর বিরাট হাট’। অভিনয় করেছেন মীর সাব্বির, মৌসুমী হামিদ, দিলারা জামান, আজিজুল হাকিম, রাশেদ মামুন অপু, ঝুনা চৌধুরী, বিনয় ভদ্র প্রমুখ।  মোশাররফ করিম, জামিল হোসেন, জাকিয়া বারী মম, আ খ ম হাসান, কাজী উজ্জল প্রমুখ অভিনীত আদিবাসী মিজান  পরিচালিত ‘হাই প্রেশার’।  টিপু আলম মিলনের গল্পে, সকাল আহমেদের পরিচালনায় ‘ঈদ বোনাস’। এতে অভিনয় করেছেন-আনিসুর রহমান মিলন, জাকিয়া বারী মম, আহসান হাবিব নাসিম, স্বাগতা, মৌ শিখা, মাসুম বাসার, অধরা প্রিয়া প্রমুখ। অপর ধারাবাহিক ‘বদরুদ্দীন এখন বদরুদ্দী থ্রি’। অভিনয়ে-জাহিদ হাসান, বাধন, ফারুক আহমেদ, সামিহা খান প্রমুখ। পরিচালনায় অঞ্জন আইচ।  টিপু আলম মিলনের গল্পে ‘সুন্দরী বাঈদানী’ ধারাবাহিকটি পরিচালনা করেছেন ফরিদুল হাসান। অভিনয় করেছেন- বড়দা মিঠু, নাজিরা মৌ, জামিল হোসেন, মিলন ভট্ট প্রমুখ। অঞ্জন আইচের পরিচালনায় অপর ধারাবাহিক ‘লাকী ভাই লিঃ’। অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান, নাঈম, নাবিলা ইসলাম, প্রভা, ফারুক আহমেদ, আশীষ খন্দকার প্রমুখ। মাসুদ সেজানের রচনা ও পরিচালনায় ‘সিনেম্যাটিক’। অভিনয় করেছেন-মোশাররফ করিম, নিপুন, জুঁই করিম প্রমুখ।
 
ঈদ আয়োজন নিয়ে বলতে গিয়ে বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন বলেন,  বিনোদনপ্রিয় মানুষকে কিছুটা বিনোদন দেয়ার জন্যই আমাদের এ আয়োজন। বৈশাখী টেলিভিশনের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে দর্শকদের বিনোদন দেওয়া। কতটুকু সফল হতে পারব সে বিচারের ভার বৈশাখী টেলিভিশনের দর্শকদের, যাদের ভালোবাসা আর অনুপ্রেরণায় আমাদের এগিয়ে চলা। সবশেষে বৈশাখী টিভির শুভানুধায়ী, বিজ্ঞাপনদাতা, কেবল অপারেটরসহ অগনিত দর্শককে জানাই ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।


ঈদুল আজহা   বৈশাখী   টেলিভিশন   নাটক   সিনেমা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

রায় শুনে যা বললেন নায়ক সোহেল চৌধুরীর মেয়ে লামিয়া

প্রকাশ: ০৪:১২ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৩ জনকে যাবজ্জীবন, ৬ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তীর আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া অপর আসামিরা হলেন, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও আদনান সিদ্দিকী।

খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

এদিকে এ রায় শুনে নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন সোহেল চৌধুরীর কন্যা লামিয়া চৌধুরী। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন,.আমার বাবা তো ফেরত আসবে না। উনারা (অপরাধীরা) যেটা করেছেন, সেটার জবাব উনাদেরই দিতে হবে। উনাদের যাবজ্জীবন হোক কিংবা যেটাই হোক বাবার মৃত্যু আমার জীবনে যে প্রভাব ফেলেছে, সেটা কোনোভাবেই পরিবর্তন হবে না। রিয়েলিটি নিয়েই আমাকে থাকতে হবে। এখন তাদের বিচারে আমাদের কোনো কিছুই পরিবর্তন হয়নি, হবেও না।

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর ২০০৩ সালে মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

ওই বছরই আসামি আদনান সিদ্দিকী হাইকোর্টে রিট করেন। এর প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন।

পরে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়।

নায়ক সোহেল চৌধুরী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বলিউড ভাইজান সালমানের বিপরীতে রাশমিকা মান্দানা

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

গুঞ্জন সত্যি হলো। আর সারপ্রাইজ নয় অবশেষে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা চলে আসলো। বলিউডের নতুন জুটি হতে যাচ্ছেন বলিউড ভাইজান সালমান খান ও দক্ষিণ ভারতীয় জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানা। 

সালমান খানের পরবর্তী সিনেমা ‘সিকান্দার’-এ অভিনেতার বিপরীতে দেখা যাবে দক্ষিণের এই তারকাকে। সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা প্রযোজিত এবং এ আর মুরুগাদোস পরিচালিত সিনেমাটি মুক্তি পাবে আগামী বছরের ঈদে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ বৃহস্পতিবার ( ৯ মে) সকালে এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে। যেখানে সালমান আগে থেকেই নিশ্চিত ছিলেন।

এরপর রাশমিকার নাম প্রকাশ করে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পোস্ট শেয়ার করে ক্যাপশনে এই নায়িকা লিখেছেন, ‘অনেকদিন ধরেই সবাই আমার নতুন কাজের খবর জানতে চেয়েছিলেন। খবর ছিল না দেখে আমি কিছুই জানাতে পারছিলাম না। এবার জানাচ্ছি। আপনাদের জন্য এটাই ছিল বড় চমক। ‘সিকান্দার’-এ আমি সালমান খানের বিপরীতে কাজ করছি। এমন একটি দুর্দান্ত কাজে আমাকে যুক্ত করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ এবং সম্মানিত।’ সিনেমার শুটিং শুরু হবে এ বছরের শেষের দিকে। 

বর্তমানে রাশমিকা তার ‘পুষ্পা ২’ সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এই সিনেমার কাজ শেষ হওয়ার পরেই তার নতুন সিনেমার শুটিং শুরু হবে।

 


বলিউড   রাশমিকা মান্দানা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিশ্বে বেশিবার দেখা ভারতীয় সিরিজের খেতাব হীরামাণ্ডির

প্রকাশ: ১২:২৫ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হীরামাণ্ডি’ সিরিজের কাস্টিং, প্রেক্ষাপট নিয়ে চর্চা ও  বিতর্কের কমতি    নেই। তবে হাজারো সমালোচনা থাকলেও নতুন মাইলফলক গড়েছে বনশালির এই ওয়েব সিরিজ। বলা হচ্ছে, পুরো বিশ্বে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভারতীয় সিরিজের খেতাব পেয়েছে ‘হীরামাণ্ডি’। ৪৩টি দেশের নীরিখে সেরা দশে নাম তুলে ফেলেছে ‘হীরামাণ্ডি’।

বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় সিনেবাণিজ্য বিশ্লেষক তরণ আদর্শ ইনস্টা পোস্টে জানান, সঞ্জয় লীলা বনশালির ডেবিউ ওয়েব সিরিজ ‘হীরামাণ্ডি’ এযাবৎকালের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী সবথেকে বেশি দেখা ভারতীয় সিরিজের শীর্ষস্থান অধিকার করেছে। মনীষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দরি, শেখর সুমন, অধ্যয়ন সুমন ও ফারদিন খানের মতো তাবড় কাস্টিং নিয়ে তৈরি ‘হীরামাণ্ডি’।

গত পয়লা মে নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে ‘হীরামাণ্ডি’। বনশালির ১৮ বছরের স্বপ্নের প্রজেক্ট ‘হীরামাণ্ডি’। কোনওরকম কসরত বাকি রাখেননি পরিচালক-প্রযোজক। কারণ, বনশালি মানেই ‘লার্জার দ্যন লাইফ’ সেট, সাজপোশাক। এই সিরিজে কোটি কোটি টাকার শুধু গয়নাই ব্যবহৃত হয়েছে।

সিরিজে ‘লাহোর বলে লখনউ দেখানো আর রিসার্চ ছাড়াই গল্প সাজানোতে ক্ষোভে ফুঁসছে পাকিস্তান। আবার নিজের দেশেও সিরিজ মেকিং নিয়ে প্রতিপদে চর্চার মুখে পড়তে হচ্ছে বানশালিকে। কারও দাবি, ঐতিহাসিক তথ্যে ভুল করেছেন নির্মাতা। তো কেউ বা আবার কাস্টিংয়ের জন্য স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলেছেন। এমনকি সিরিজের সংলাপে ব্যবহৃত উর্দু নিয়েও আপত্তি তুলেছেন দর্শকদের একাংশ।

 


হীরামাণ্ডি   সঞ্জয় লীলা বনশালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ

প্রকাশ: ১২:০৯ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) । ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে ২৯ এপ্রিল ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) ধার্য করেন।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।

মামলার আসামিরা হলেন ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আদনান সিদ্দিকী, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলার তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন।

বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।


সোহেল চৌধুরী   চিত্রনায়ক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

থানায় জিডি করলেন চিত্রনায়িকা বুবলী

প্রকাশ: ০৯:১০ এএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। বুধবার (২৪ এপ্রিল) জিডি করলেও পুরো বিষয়টিই শুরু থেকে গোপন রেখেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকাই সিনেমার বুবলীর অভিযোগ, তার বিরুদ্ধে একদল মানুষ অরুচিকর, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিলেন তিনি।

সাধারণ ডায়েরিতে বুবলী উল্লেখ করেছেন, ‘বেশ কিছুদিন যাবত কিছু ব্যক্তি, অনলাইন পোর্টল ও টিভি চ্যানেল তাদের নিজস্ব ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে আমার নামে বিভিন্ন অরুচিকর, মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচার করছে। এমন অবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডাইরিভুক্ত করে রাখা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেছি।’

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ‘প্রতিদিনের চিত্র’, ‘জমশেদ ভাই’, ‘মৌ সুলতানা’, ‘সনি কমিনিকেশন’, ‘এসকে উজ্জল’, সোনিয়া শিমু’, ‘ফেরদৌস কবির’, ‘আবুল হোসাইন তুফান, ‘শাহিনুর আক্তর’, ‘জাহিদুল ইসলাস আপন’সহ ১৫-২০টি ফেসবুক পেজ-ইউটিউব চ্যানেলের নাম উল্লেখ করেছেন বুবলী। তার অভিযোগের তালিকায় আছে দেশের ৪টি গণমাধ্যমেরও নাম। বুধবার (৮ মে) ডিএমপির গুলশান বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাজন কুমার সাহা গণমাধ্যমকে বুবলীর জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ডিএমপির সিটিটিসি বিভাগের সাইবার ইউনিট তদন্ত করছে।’ এদিকে জিডি প্রসঙ্গে বুবলীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।


চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী   জিডি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন