কালার ইনসাইড

নানা আয়োজনে ডিরেক্টরস গিল্ডের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

প্রকাশ: ০১:৫৯ পিএম, ১১ জুলাই, ২০২৩


Thumbnail

ফুলেল শুভেচ্ছা, কেক কাটা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জমকালো আয়োজনে উদ্‌যাপিত হলো নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ডের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। গতকাল সোমবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত সংগঠনের নিকেতনস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় জমকালো এই আসর।

জন্মদিনের এই আয়োজনে ছোট পর্দার শিল্পী ও নির্মাতাদের মিলনমেলায় আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। উৎসবের রঙে নিজেদের রাঙিয়ে হইহুল্লোড় ও নাচে-গানে মেতে ওঠেন শিল্পী, নির্মাতা ও কলাকুশলীরা।

ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণ ও প্রিয় নির্মাতা এবং প্রিয় শিল্পীর সঙ্গে সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে যায় বর্ণিল এই আয়োজনে। সেই সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম রেজা জুয়েলের কথায় ‘গুণীজনের মিলনমেলা তারুণ্যের উদ্দীপনা’ শিরোনামের থিম সংটি উৎসবের রঙে নতুন মাত্রা যোগ করে।

শিল্পী তৈরিতে ক্যামেরার পেছনের মানুষদের রয়েছে না বলা অনেক গল্প। ক্যামেরার সামনের মানুষদের আলোর ঝলকানিতে ক্যামেরার পেছনের মানুষদের গল্পগুলো সব সময় অন্ধকারেই থেকে যায়। আর প্রিয় নির্মাতাদের নিয়ে না বলা সেই সব গল্পকে কথার জাদুকরী ছন্দে অনন্য করে তোলেন ক্যামেরার সামনের মানুষেরা।

ডিরেক্টরস গিল্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই আয়োজনে উৎসবের রং ছড়াতে অনুষ্ঠানস্থলে ভিড় জমান ছোট পর্দার তারকাশিল্পীরা।

শুভেচ্ছা জানান নাট্যজন মামুনুর রশীদ, আবুল হায়াত, আব্দুল আজিজ, আজিজুল হাকিম, জিনাত হাকিম, মুশফিকুর রহমান গুলজার, সোহেল আরমান, মাছরাঙা টিভির অনুষ্ঠান প্রধান আরিফ রহমান, এটিএন বাংলার অনুষ্ঠান ভাইস প্রেসিডেন্ট তাশিক আহমেদ, দীপ্ত টিভির মার্কেটিং প্রধান মোজাম্মেল, হৃদি হক, অপু, নাজনীন চুমকি, মৌসুমী হামিদ, নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম, শাকুর মজিদ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মনোয়ার পাঠান, শহীদ রায়হান, সাজ্জাদ হোসেন দোদুল, এস এ হক অলিক প্রমুখ।

সাংগঠনিকভাবে শুভেচ্ছা প্রদান করে টেলিপ্যাব, অভিনয়শিল্পী সংঘ, ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, টেলিভিশন নাট্যকার সংঘ, ভিডিও এডিটর অ্যাসোসিয়েশন, বিপিএ, মেকআপ আর্টিস্ট সমিতি, শুটিং লাইট ওনারস অ্যাসোসিয়েশন, প্রোডাকশন ম্যানেজার অ্যাসোসিয়েশন, বিভিন্ন স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল কর্তৃপক্ষসহ নাটকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে সংগঠনের সভাপতি অনন্ত হিরা বলেন,শত ব্যস্ততার মাঝেও জমকালো একটা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন করতে পেরেছি বলে খুবই ভালো লাগছে। সংগঠনের সদস্যদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতার কারণেই আমরা আজ এই পর্যন্ত আসতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের সঙ্গে থেকে গত ২২ বছর যাবৎ যাঁরা আমাদের চলার পথে নানা ধরনের সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের সবাইকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দনে ও কৃতজ্ঞতা।

সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর বলেন, নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে প্রাণের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড একটি মর্যাদার আসনে উন্নীত হয়েছে। আমাদের এই জার্নিতে যাঁরা আমাদের সঙ্গে ছিলেন এবং আছেন, তাঁদের সবার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ।

ডিরেক্টরস গিল্ড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের পৃথিবীর মঞ্চ ছাড়ার সময়ে ঢাকার মঞ্চে মোনালি

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় সংগীতশিল্পী অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গানতুমি রবে নীরবে

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।

বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।

এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।


মা   পৃথিবী   মোনালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফুলের মালা দিয়ে বরণের পরও কেন নিপুণের রিট

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।

১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।

নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।

রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।

রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেনএমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।


ফুল   মালা   নিপুণ   রিট  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শাহরুখকে নিয়ে প্রীতি জিনতার মন্তব্যে তোলপাড়!

প্রকাশ: ০১:৪৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডি ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।

এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।

বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।


শাহরুখ   প্রীতি জিনতা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অনুরাধা-আসিফের ‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’

প্রকাশ: ০১:১৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।

চিরদিনের জীবনসঙ্গিনীগানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।

কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।


অনুরাধা   আসিফ   জীবনসঙ্গিনী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে নেটপাড়ায় হাসির রোল

প্রকাশ: ১২:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কান চলচ্চিত্র উৎসবএর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।

কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।

এবারের কান উৎসবেকাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।

কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।


কান   ঐশ্বরিয়া   হাসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন