বর্তমান সময়ের ছোট পর্দার অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমকের বিরুদ্ধে শুটিং সেটে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে ডিরেক্টরস গিল্ডে। এ বিষয়ে চমকের সাথে যোগাযোগ করা হলে সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান ভিন্ন কথা-অভিনেত্রী বলেন চক্রান্ত করেই তার বিরুদ্ধে কয়েকজনে মিলে এই অভিযোগ এনেছেন।
কি চক্রান্ত বা কারা এমনটা করছেন জানতে চাইলে এই অভিনেত্রীর বলেন, ‘আমি শুটিংয়ে দেরি করে আসিনি। ১১টায় শুটিং সেটে পৌঁছেছি। মেকআপ রুমে ১ ঘণ্টার মত ওয়েট করেছি, এরপর আমার আরেক সহকর্মী আরশ খান আসেন। তাহলে আমি পরে এসেছি এটা কিভাবে বলেন। চমক যোগ করেন- ‘অভিনেতা আরশ খান ও নির্মাতাসহ আরো কয়েকজন মিলে চক্রান্ত করে এটি ছড়াচ্ছে।
এদিকে ৪ আগস্ট শুটিং স্পটে ঘটে যাওয়া ঘটনাটা ভুলতে পারছেন না অভিনেতা মাসুম বাশার। এই অভিনেতা বলছেন, তাঁকে নিয়েও মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছেন অভিনেত্রী রুকাইয়া চমক। এ ঘটনায় মানসিকভাবে পুরোপুরি ভেঙে পড়েছেন মাসুম বাশার। তিনি বিচার চেয়ে অভিনয় শিল্পী সংঘের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। আক্ষেপ নিয়ে বললেন, ‘আমার জীবনে শুটিংয়ে এমন ঘটনা দেখিনি, মেয়েটি কীভাবে আমাকে নিয়ে সবার সামনে মিথ্যা বলল।’
ওই দিনের ঘটনা নিয়ে জ্যেষ্ঠ অভিনেতা মাসুম বাশার বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। এগুলো কোথাও গ্রহণযোগ্য নয়। আমার জীবনেও এমনটা দেখিনি। প্রথমবার দেখলাম। শিল্পী তো দূরের কথা, সাধারণ মানুষ বা কোনো মানুষের কাছেও কাম্য নয়। শিল্পীকে সব সময় ভালো মানুষ হতে হয়। সত্যবাদী হতে হয়। শিল্পী মিথ্যুক হতে পারেন না। শুটিং সেটেই মেয়েটি কান্না আর চিৎকার করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলছিল। এটা আমার জন্য বড় অপমানের।
মেয়েটি আমাকে নিয়ে যা বলেছে, আমি নাকি তাকে মারতে যাচ্ছিলাম। সে যতগুলো কথা বলেছে, সবই মিথ্যা। অন্যদের কাছে ঘটনা শুনুন। এখন দেখা যাক, অভিনয় শিল্পী সংঘ কী করে। সম্মানটাকে যদি রিস্টোর করে আনা না হয়, তাহলে সিনিয়র শিল্পীরা অ্যাক্টর ইকুইটির ওপর কি ভরসা থাকবে? আমার সংগঠনের প্রতি আস্থা আছে। আমি দেখেছি, আমাকে নিয়ে মিথ্যা ঘটনা ছড়ানো হচ্ছে; কিন্তু সংগঠন আমাকে বলেছিল, কথা না বলতে। আমি তাদের কথা শুনেছি। আমার আস্থা আছে সংগঠনের ওপর।’
সেদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে মাসুম বাশারের লিখিত অভিযোগে বলা হয়, বেলা ১১টার দিকে শুটিংয়ে এসেই অন্য রকম আচরণ শুরু করেন রুকাইয়া জাহান চমক। প্রথম তিনি সহকারী পরিচালকের ওপর তেড়ে যান। কারণ, সহকারী পরিচালক তাঁকে কেন কলটাইম জানানোর জন্য ফোন করেছিলেন। এই নিয়ে ঝামেলা মীমাংসা করা হয়। পরে শুটিং শুরু হয়। এখানেও নতুন করে নাটকীয়তা শুরু করেন চমক। তিনি শুটিংয়ের ফাঁকে কাউকে কিছু না বলেই খেতে যান। পরে হঠাৎ করেই চমক শুটিংয়ে জানান, তাঁকে শুটিংয়ের প্রোডাকশন ম্যানেজার নাকি ‘চমৎকার’ বলে টিপ্পন্নি কেটেছেন। এটাকে চমক অপমান মনে করে বলেন, শুটিং করবেন না। পরে পরিচালক ক্ষতিপূরণ চাইলে ঘটনা অ্যাক্টর ইকুইটি ও ডিরেক্টরস গিল্ডকে অবহিত করা হয়। তাঁরা সিনিয়র হিসেবে মাসুম বাশারকে অনুরোধ করেন শুটিং চালিয়ে যেতে। সেই মতো পদক্ষেপ নেন মাসুম বাশার।
‘ঘটনা এখানেই শেষ নয়, কিছুক্ষণ পর চমক একপর্যায়ে জানায়, সে নিরাপত্তা বোধ করছে না। চলে যাবে। এ জন্য কান্না করতে থাকে। মাসুম বাশার লিখিত অভিযোগে বলেন, ‘চমককে বলা হয়, যদি শুটিং করতে চায়, তাহলে কেউ ডিস্টার্ব করবে না। তাকে ডিস্টার্ব করাও হচ্ছে না। আর শুটিং না করলে পরিচালক তাকে জানান, ক্ষতিপূরণ দিতে। একপর্যায়ে শুটিং করতে রাজি হয় চমক। পরে শুটিং শুরু হতে না হতেই পুলিশ চলে আসে। এটা আমার কাছে অপমান মনে হওয়ায় চমককে জিজ্ঞেস করি, “তুমি পুলিশ ডেকেছ কেন?” সে আবার চিৎকার করে বলে, “আমি পুলিশ ডাকি নাই। কোথায় পুলিশ?” তখন বলি, “আমরা বুঝিয়ে পুলিশকে বিদায় করেছি। এটা সাংগঠনিকভাবে সমাধান করা হবে। এখানে পুলিশ ডাকার দরকার নেই।” সে আমার কোনো কথাই শুনছিল না। কান্না করছিল আর দ্রুত কথা বলায় কোনো কথাই বোঝা যাচ্ছিল না। এর মধ্যেই সে আমাকে বলে, “হু আর ইউ। হোয়াই ইউ আর আস্কিং মি, ইউ হ্যাভ নো রাইট টু টক মি।” আমি তাকে জোরে শাটআপ বলি।’
ঘটনা কোন দিকে যাচ্ছে, তখন বুঝতে পারেননি মাসুম বাশার। অভিযোগ সূত্র আরও জানা যায়, সিনিয়র হিসেবে তিনি কোনো সম্মানই পাচ্ছিলেন না। চমককে নানাভাবে বুঝিয়েও কোনো লাভ হচ্ছিল না। পরে রুপসজ্জা রুমেও ঘটে তুলকালাম। মাসুম বাশার বলেন, ‘আবার পুলিশ আসে। চমক মেকআপ রুমে ছিল। আমরা চাইছিলাম শুটিং হাউসের ড্রয়িংরুমে বসে কথা বলি। কিন্তু পুলিশ চমককে ফোন দিয়ে মেকআপ রুমে প্রবেশ করে। আমরাও যাই সেখানে। আমি ঢোকামাত্র চমক চিৎকার করে আমাকে দেখিয়ে দিয়ে বলতে থাকে, “ওই লোকটা আমাকে মেরে ফেলবে, আমাকে বাঁচান।” সেই পুলিশের এসআই আমার ফোন কেড়ে নেন। আমি যতবার পুলিশকে সত্য ঘটনা বলতে যাই, ততবার মেয়েটি বাধা দেয়। আমাকে নিয়ে মিথ্যা কথা বলতে থাকে। এই ছিল আমার দীর্ঘ ক্যারিয়ারে পাওনা? মেকআপ রুমে তুলকালাম, মেয়েটি চিৎকার করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলছিল। সেখানে তো পুলিশ আসার কথা না। আমি এই মিথ্যা অভিযোগের বিচার চাই!
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব বলেন, চমক এক এক সময় এক এক কথা বলছে এবং আমরা পত্র পত্রিকায় দেখেছি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের উপরে দোষ চাপাচ্ছেন তিনি। উনি কি পাগল হয়ে গেছেন তাও এখন প্রশ্ন?
চমক অভিযোগ মুখ খুললেন আরশ মাসুম বাশার
মন্তব্য করুন
বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান এক বছরেই জাওয়ান, পাঠান এবং ডাঙ্কির মতো
হিট ছবি উপহার দিয়েছেন সিনেমা প্রেমিদের। বর্তমানে নতুন ছবির কাজ শুরুর আগে বিশ্রাম
নিতে পারেন বলিউডের এই কিং খান। বিশ্রাম সেরে এ বছরের জুনে তিনি তার পরবর্তী ছবির শ্যুটিং
শুরু করতে চান।
শুক্রবার (৩ মে) ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা
জানিয়েছেন শাহরুখ খান।
অভিনেতা বলেন, আমার মনে হচ্ছে আমার একটু বিশ্রাম নেওয়া উচিত। তিনটি
সিনেমা পরপর করে ফেলেছি। যার জন্য আমার শরীরে অনেক ধকল গেছে। আমি কলকাতা নাইট রাইডার্স
দলকে বলেছিলাম যে এইবার শুধু মূল ম্যাচে আসব।
সৌভাগ্যবশত, আমার পরবর্তী ছবির শ্যুটিং আগস্ট থেকে শুরু হবে বা
হয়তো জুলাই। যদিও আমরা জুনে শুরু করার প্ল্যান করছি। আমি সব হোম ম্যাচে আসতে চাই কারণ
কলকাতা আমার বাড়ির মতো। তবে শাহরুখ ছবির নাম বা অন্যান্য বিবরণ প্রকাশ করেননি।
এদিকে, শাহরুখকে স্টেডিয়ামে প্রায়ই তার ছোট ছেলে আব্রাম নিয়ে আসতে
দেখা গেছে।
মন্তব্য করুন
বলিউডে জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। প্রায় দু'দশক ধরে জনপ্রিয়তার
শীর্ষে থেকে বলিউড ইন্ড্রাষ্ট্রিতে রাজত্ব করে যাচ্ছেন তিনি। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন
একের পর এক হিট সিনেমা। অবিনেত্রী নিজের মত করেই দায়িত্ব পালন করেন, হোক সেটা বলিউড
কিংবা নিজের পারিবারিক স্থান থেকে। কারিনা দুই সন্তানের মা, ঘর-সংসার এবং কাজ সবই সমান
তালে চালাচ্ছেন। এবার আরও বড় এক দায়িত্ব পেলেন তিনি। ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূত হিসেবে
মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা।
শনিবার (৪ মে) নিজেই ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে এ খবর জানান কাপুরকন্যা। তিনি
লেখেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। UNICEF-এর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য়।
ভারতীয় গণমাধ্যম জিনিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত দশ বছর ধরে
ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছেন কারিনা কাপুর। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট
হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ হয়ে সরাসরি ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডরের
দায়িত্ব পেলেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে কারিনা বলেন, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছি। গত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি প্রতিদিন অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব।
ইউনিসেফ রাষ্ট্রদূত কারিনা কাপুর বলিউড
মন্তব্য করুন
দক্ষিণী সিনেমার রকিং স্টার যশের সিনেমা পুরো বিশ্বে ব্যাবসায় রেকর্ড
গড়েছে। ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ
হয়েছেন যশ।
জানা যায়, ‘টক্সিক’ এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা
কাপুরকে। এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড
বেবো নিজেই। কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে
পাবেন না দর্শক।
ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি। স্বাভাবিকভাবেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে। সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই
সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত।
তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।
এদিকে সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি। ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির
বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন
তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত। অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে
কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে। নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা
শতভাগ উপযুক্ত।
অন্যদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়,
তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত। নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার
কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা। তার পরিবর্তে
কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা।
যশ কারিনা কাপুর বলিউড দক্ষিণী সিনেমা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় মার্কিন অভিনেতা
ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্র্যাড পিটকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান।
নিজের দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও জনপ্রিয়তার শিখরে তিনি।
বলিউড বাদশাহ তখন বার্লিনে, সিনেমার শুটিং চলছে পুরোদমে। সেই সময়
শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইউরোপ থেকে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছেন, প্রিয় নায়ককে এক
পলক দেখার আশায়। শুটিংয়ের জন্য ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। ব্যারিকেডের
বাইরে পোস্টার হাতে অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানান অনুরাগীরা। অভিনেতাও প্রায় এক ঘণ্টা সময়
দিয়েছিলেন তাদের। শাহরুখের নজিরবিহীন স্টারডম!
সহ-অভিনেতা আলি খান ছিলেন শুটিং ফ্লোরে। তার কথায়, ‘আমরা বার্লিনে
যে হোটেলে ছিলাম, কিছু দিন আগে ব্র্যাড পিট এবং কুয়েন্টিন ট্যারেন্টিনো সেই হোটেলেই
ছিলেন। বার্লিনে তাদেরও একটি সিনেমার শুটিং চলছিল সেই সময়। তাদের ইউনিটের সদস্যরাই
আমাদের সিনেমাতে ছিলেন। তাদের মুখে শুনলাম, শাহরুখের জন্মদিনে এত মানুষ ঢল, এর আগে
কোনও শুটিংয়ে এত ভিড় দেখা যায়নি। এমনকি ব্র্যাড পিট যখন ছিলেন তখনও এত মানুষের দেখা
মেলেনি।
‘অ্যা মাইটি হার্ট’ সিনেমাতে অ্যাঞ্জেলিনার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন
আলি খান। প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও ছিলেন সেই সিনেমায়। সেই সিনেমার প্রযোজক ছিলেন
ব্র্যাড পিট। মুম্বাইয়ের একটি বিলাসবহুল হোটেলে পার্টির আয়োজন করা হয়।
এ প্রসঙ্গে আলি বলেন, ‘সিনেমার সেটের বাইরে অ্যাঞ্জেলিনা একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো। আমি, আমার স্ত্রী আর অ্যাঞ্জেলিনা অনেক গল্প করলাম পার্টিতে। বিশেষত আমার স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের পরিচর্যা, তাদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় কথা বলেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা।’
ব্র্যাড পিট জনপ্রিয়তা শাহরুখ খান বলিউড
মন্তব্য করুন
বলিউডে জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। প্রায় দু'দশক ধরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থেকে বলিউড ইন্ড্রাষ্ট্রিতে রাজত্ব করে যাচ্ছেন তিনি। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা। অবিনেত্রী নিজের মত করেই দায়িত্ব পালন করেন, হোক সেটা বলিউড কিংবা নিজের পারিবারিক স্থান থেকে। কারিনা দুই সন্তানের মা, ঘর-সংসার এবং কাজ সবই সমান তালে চালাচ্ছেন। এবার আরও বড় এক দায়িত্ব পেলেন তিনি। ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা।