ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। এখন আর টেলিভিশন নাটকে দেখা যায় না তাকে। বেছে বেছে কাজ করছেন ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোতে। নাটকে নতুনদের সুযোগ করে দিতেই তার এমন সিদ্ধান্তের কথা আগেই জানিয়েছেন।
তবে নাটক ছাড়লেও অন্যদের নাটক যে দেখেন, তার প্রমাণ মিলল তার কথাতে। সম্প্রতি একটি লাইভ অনুষ্ঠানে হাজির হন মেহজাবীন। সেখানে নিজের অভিনয় পরিকল্পনা, নতুনদের কাজ ও অন্যান্য বিষয়ে কথা বলেন অভিনেত্রী।
বর্তমানে টিভি নাটকে বেশ কিছু নতুন মুখকে দেখা গেছে। এদের মধ্যে কাকে ভালো লাগে—এমন প্রশ্নের জবাবে মেহজাবীন বলেন, ‘অনেকেই কাজ করছেন। আমার মনে হয়, সাদিয়া আয়মান, তটিনী (তানজিম সাইয়ারা), নিহা (নাজনীন)—এই তিনজনকে নিয়ে গত ঈদে এবং ভালোবাসা দিবসে আলোচনা হয়েছে। আমার মনে হয় সবই চেষ্টা।’
তবে এক্ষেত্রে একটি বিষয় নজরে এসেছে ‘পুনর্জন্ম’ খ্যাত অভিনেত্রীর। নাটকে মেয়েরা নিয়মিত আসলেও, ছেলেরা তেমন আসছে না। তার কথায়, ‘আমি মাঝেমধ্যে ভাবি, নতুন মেয়েরা আসছে, ছেলেরা আসছে না। নতুন পুরুষ অভিনয়শিল্পী বা অভিনেতা কম আসছে। আমাদের তো নতুন অভিনেতাও দরকার।’
এই মুহূর্তে ওয়েব সিরিজ ও অরিজিনাল ফিল্ম নিয়েই ব্যস্ত আছেন মেহজাবীন। অনেকগুলো সিনেমা নিয়ে কথাবার্তা চলছে। ব্যাটে-বলে মিলে গেলে তবেই নিজ থেকে জানাবেন তিনি।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দেশীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আইস্ক্রিনে মুক্তি পেয়েছে মেহজাবীন চৌধুরী অভিনীত ওয়েব সিরিজ ‘আমি কী তুমি’। আট পর্বের সিরিজটিতে তিথি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। ভিকি জাহেদের পরিচালনায় এতে অন্যান্য চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন শ্যামল মাওলা, জুনায়েদ বোগদাদী, ফজলুর রহমান বাবু, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, তারিক আনাম খান, সাদিয়া ইসলাম মৌ, ইন্তেখাব দিনার, আবদুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ।
নাটক নতুন অভিনেতা ছোটপর্দা মেহজাবীন চৌধুরী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন