ঢালিউডের এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সিমলা। ১৯৯৯ সালে ‘ম্যাডাম ফুলি’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে নাম লেখান তিনি। যেই সিনেমা দিয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন এই অভিনেত্রী। অর্জন করেন নেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
কিন্তু এরপর থেকেই পর্দায় অনিয়মিত হয়ে পড়েন সিমলা। সিনেমায় খুব একটা দেখা মেলে না তার। এরই মধ্যে ভারতে পাড়ি জমান এই অভিনেত্রী। সেখানে কয়েকটি সিনেমায় কাজ করেন।
সবকিছুকে ছাপিয়ে সিমলা ফের আলোচনায় আসেন ২০১৯ সালে চাঞ্চল্যকর এক ঘটনায়। সে সময় জানা যাায়, গোপনে ২০১৮ মালে পলাশ আহমেদ নামের একজনকে বিয়ে করেন সিমলা। পরের বছর একটি উড়োজাহাজ ছিনতাই চেষ্টার সময় কমান্ডো অভিযানে নিহত হন পলাশ।
স্বামীর মৃত্যুর পর আর বিয়ে করেননি সিমলা। তবে ফের বিয়ের জন্য নতুন পাত্রের খোঁজে রয়েছেন তিনি। সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন সে কথা।
সিমলার ভাষ্য, বারবার তো ভুল করা যাবে না। এখন একটু চিন্তাভাবনা করেই বিয়েটা করতে হবে। তবে এখন আমার একটু পরিণত স্বামী দরকার। সেই সন্ধানেই আছে পরিবার।
জানা গেছে, সিমলা মাকে সঙ্গে নিয়ে রাজধানীতে তার নিজের ফ্ল্যাটেই থাকেন। মাঝেমধ্যে মাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ঘুরতে যান। গ্রামে ভাই-বোনের সঙ্গে সময় কাটান। এভাবেই দিন যাচ্ছে তার।
সিমলা অভিনীত মুক্তির অপেক্ষায় আছে ‘দক্ষিণ দুয়ার’ নামের নতুন একটি সিনেমা। সৈয়দ ওহিদুজ্জামান ডায়মন্ড পরিচালিত এ সিনেমার মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর সিনেমায় কাজ করেন তিনি। এতে সিমলার সহশিল্পী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ।
দ্বিতীয় বিয়ে পাত্ র খুঁজছেন ম্যাডাম ফুলি সিমলা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন