দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে বিএনপিসহ চার রাজনৈতিক দলে যোগদানের প্রস্তাব পেয়েছেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বিকেলে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
আলোচিত হিরো আলম বলেন, ‘আমি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসছি। আপনাদের জন্য একটি সুখবর আছে সেটা হলো আমি যে কোনো একটা দলে যোগদান করছি। আমি চার দল থেকে প্রস্তাব পেয়েছি। দলগুলো হলো- বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি (জাপা) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি)। এই দলগুলোর মধ্যে থেকে যে কোনো একটি দল থেকে আমি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসছি।’
এবার হিরো আলম আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গত কয়েকবার আমি এক তারা প্রতীকে নির্বাচন করেছি। কিন্তু বর্তমানে একতারা প্রতীক নেই। তাই আমি এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একটা দলের হয়ে নির্বাচন করবো। আমি আবারও নির্বাচনের মাঠে আসতেছি।’
বিএনপিসহ বড় বড় দলগুলো বলছে বর্তমান সরকারের অধীনে তারা নির্বাচনে যাবে না এ অবস্থায় কি আপনি এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবেন জানতে চাইলে হিরো আলম বলেন, ‘সবগুলো দল যদি নির্বাচনে যায় তাহলে আমি নির্বাচনে যাবো।’
চারটি দল কী আপনাকে প্রস্তাব দিয়েছে নাকি আপনি প্রস্তাব দিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারাই আমাকে প্রস্তাব দিয়েছে। নির্বাচনের আগে আমি এ বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
কোন আসন থেকে নির্বাচনে করবেন জানতে চাইলে হিরো আলম বলেন, ‘আমার তো আসন তিনটি। বগুড়ায় ২টি এবং ঢাকায় একটি। দল থেকে করতে হলে তো একটা আসন থেকেই করতে হবে। দল যে আসন দেবে সেই আসন থেকেই নির্বাচন করবো।’
এর আগে ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করেছেন হিরো আলম। ওই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি ২৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে ওই আসনের নতুন সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। আর হিরো আলম ভোট পান ৫ হাজার ৬০৯টি।
এর আগে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপ-নির্বাচনে লড়েন হিরো আলম। সেখানেও জয়ের দেখা পাননি তিনি।
আশরাফুল আলম হিরো আলম রাজনৈতিক দল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন