বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া ও আম আদমি পার্টির সংসদ সদস্য রাঘব চাড্ডার বিয়ের দিকে এখন সকলের নজর। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) তাদের চার হাত এক হচ্ছে। গোটা উদয়পুর শহরজুড়ে সাজ সাজ রব।
রাজস্থানের উদয়পুরে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল হোটেল লীলা প্যালেসে মোট ২০০ জন অতিথি আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ৫০ জন ভিভিআইপি। যে তালিকায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল থেকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিংহ রয়েছেন।
ইতোমধ্যেই এ দম্পতির বিয়েতে আসা শুরু করেছেন অতিথিরা। এরইমধ্যে উদয়পুরে হাজির হতে দেখা গেছে, প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মা মধু চোপড়া ও রাজনীতিক সঞ্জয় সিং কে। ভারতের কিংবদন্তি টেনিস তারকা সানিয়া মির্জাও আসবেন বিয়েতে। খবর পিঙ্ক ভিলার।
পরিণীতি ও সানিয়া মির্জার বন্ধুত্ব পুরোনো। ২০১৯ সালে এক সঙ্গে শো করেছেন তারা। কয়েক বছর আগে দুবাইয়ে গিয়ে সানিয়া মির্জার ছেলের সঙ্গে ছবি তুলে ক্যাপশনে পরিণীতি লিখেছেন, আমি এখন খালা হয়েছি।
তবে পরিণীতির বিয়েতে আসতে পারছেন না বোন প্রিয়াংকা চোপড়া। অবশ্য প্রিয়াংকার স্বামী নিক জোনাস আগেই জানিয়েছিলেন, তিনি আসতে পারছেন না শ্যালিকার বিয়েতে।
জানা গেছে, ১০০ জন নিরাপত্তারক্ষী থাকবেন এ বিয়ের আসরে। হ্রদের মাঝে চার থেকে পাঁচটি নৌকায় থাকবেন আরও কিছু নিরাপত্তারক্ষী। বিয়ের গোপনীয়তা বজায় রাখতে ভোল বদলে ঢেলে সাজানো হচ্ছে হোটেলের নিরাপত্তাব্যবস্থা।
গত ১৩ মে নয়াদিল্লির কপূরথলা হাউসে আম আদমি পার্টির সাংসদ রাঘব চাড্ডার সঙ্গে বাগদান সেরেছেন পরিণীতি। এ বার সাত পাক ঘোরার পালা। প্রিয়াংকার মতো মরুশহর রাজস্থানেই গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন অভিনেত্রী।
বলিউড পরিণীতি টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন