বাংলা সিনেমা জগতের এক জননন্দিত তারকা চিত্রনায়ক সালমান শাহ। ৯০ দশকে চলচ্চিত্রে প্রবেশ করলেও রাতারাতি তারকাখ্যাতি পেয়ে যান। বর্তমান সময়েও বিশাল ভক্তকুল ও অনুসারী রয়েছে তার। ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্র অঙ্গনে আলোচনায় আসেন। পরে সিনেমা মুক্তির বছর থেকে চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট সব আয়োজনেও সরব ছিলেন এই সুপারস্টার। মুক্তির বছরই ১৯৯৩ সালে সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে অংশ নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের নজর কাড়েন এই ঢালিউড নায়ক।
সেবছর চলচ্চিত্র পরিচালক ও অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে সেলিব্রেটি ক্রিকেট লীগ খেলা হয়। তারকাদের সেই ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের মুখোমুখি হয়েছিলেন সালমান শাহ। ৩০ বছর পর ধারণকৃত ভিডিও বক্তব্য নতুন করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় এসেছে। ভক্তদের প্রশংসা কুড়াচ্ছেন এই প্রয়াত চিত্রনায়ক। সেই ভিডিও বার্তা দেখে ৩০ বছর পর আবেগাপ্লুত হয়ে তাঁর মা নীলা চৌধুরী বললেন, ‘কী সুন্দর করে, গুছিয়ে কথা বলত আমার ছোট ইমন।’
ভিডিওতে সালমান শাহকে বলতে শোনা যায়, ‘আজকে আমাদের খেলাটা শুধুই আনন্দের জন্য। যে কারণে আমরা সব শিল্পী, ডাইরেক্টররা একসঙ্গে হয়েছি। ডাইরেক্টরদের তো দর্শকরা স্ক্রিনে দেখতে পান না। এখন মাঠে দেখতে পাচ্ছেন। খেলা নিয়ে আমাদের প্রচণ্ড মনোবল, আমরা খেলা নিয়ে জিততে পারব।’ কথা বলার সময় তিনি ভক্তদের কাছে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেন নতুন হিরো হিসেবে। তখন ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমা মুক্তি পেয়েছে।
এ সময় শিল্পী হিসেবে সালমান শাহ সবার মধ্যে ঐক্যের কথা বলেন। একে অন্যের পাশে থাকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথম হিরো হিসেবে এসেই আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে ‘১৪০০ সাল’, বাংলা নতুন শতাব্দীর উৎসবটা পেয়েছি এবং আজকের এই ক্রিকেট ম্যাচটা পেয়েছি। আমি আমার যে ভক্ত দেখছি, সেটা দেখে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
আমি আশা করব যেন শিল্পীদের মধ্যে এমন সহযোগিতা, আন্তরিকতা এবং শিল্পীদের মধ্যে যেন সবসময় এমন ইউনিটি থাকে, এটা আমি সবসময় আশা করব। একজন শিল্পীর বিপদে যেন আমরা দৌড়ে পাশে আসি। এ ধরনের মানসিকতা যেন আমার মধ্যে সবসময় থাকে।’
সেই খেলায় স্টেডিয়ামজুড়ে সালমান শাহকে নিয়ে দর্শকদের তুমুল আগ্রহ দেখা যায়। খেলার ফাঁকে শত শত ভক্ত তাকে দেখে হাত বাড়িয়ে দেন। একটাই উদ্দেশ্য যেন একটিবার প্রিয় তারকার হাতের সঙ্গে হাত মেলানো যায়। কেউ আবার খাতা নিয়ে হাত বাড়িয়ে দেন। ধৈর্য নিয়ে সালমান সেই খাতায় অটোগ্রাফ দেন। ভক্তরা ঘিরে ধরেন ছবি তোলার জন্য।
সেদিনের সেই ঘটনা নিয়ে সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরী কথা বলতে গিয়ে আপ্লুত হলেন। ছেলেকে নিয়ে গর্ব করে বলেন, ‘ইমন গুছিয়ে খুব সুন্দর করে কথা বলত। তোমরা এই ভিডিও দেখলেই বুঝতে পারবে। কত ছোট ছেলে কী সুন্দর করে কথাগুলো বলছে। ও সবসময় সবার সঙ্গে গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলত। এটা ছিল শৈশব থেকে শেখা। এ জন্য ওকে স্কুল–কলেজের সবাই খুব স্নেহ করত। ওকে আমরা সেভাবেই বড় করেছি।
কেয়ামত থেকে কেয়ামত সালমান শাহ ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
একমাত্র
সন্তান কুমার নিবিড়ের দুর্ঘটনায় কুমার বিশ্বজিতের কোনো কিছুই আর পরিকল্পনার মধ্যে নেই।
হাসপাতালে জীবন–মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকা একমাত্র সন্তানের পাশে থাকতে ১৪ মাস ধরে স্ত্রীসহ
কানাডায় এখন তাঁর ঘরবাড়ি। সেখানে সেন্ট মাইকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর একমাত্র সন্তান
কুমার নিবিড়। গত বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন নিবিড়। দীর্ঘ
১৪ মাস কুমার বিশ্বজিৎ ছিলেন সুরের বাইরে।
গত
১৮ এপ্রিল কয়েক সপ্তাহের জন্য ঢাকায় এসেছেন তিনি। এবার এসে তাঁর মঞ্চের বিরতি ভেঙেছে।
ঢাকার একটি মঞ্চে বৃহস্পতিবার (৯ মে) গাইলেন তিনি।
মঞ্চই
তাঁর ঘরবাড়ির মতো ছিল। স্টুডিও ছিল সবচেয়ে প্রশান্তির জায়গা। মঞ্চে গান গাইতে আজ ঢাকায়
তো কাল চট্টগ্রাম বা রাজশাহী। আবার কখনো আমেরিকা–ইউরোপের কোনো দেশ-এভাবেই চলছিল দেশের
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিতের জীবন। চার দশকের সংগীতজীবনে রুটিনটা ছিল এ রকমই।
হঠাৎ
একটি দুর্ঘটনা যেন মুহূর্তেই সব হিসাব–নিকাশ পাল্টে দেয়। কানাডায় ঘটে যাওয়া সেই দুর্ঘটনায়
ছেলে কুমার নিবিড় মারাত্মকভাবে আহত হন। এর পর থেকে বাবা ডাক শোনা থেকে বঞ্চিত হন কুমার
বিশ্বজিৎ। ১৪ মাস ধরে এমন অবস্থা চলছে। সন্তানের মুখে বাবা ডাক শোনার প্রহর গুনছেন
দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী বাবা কুমার বিশ্বজিৎ। আশায় বুক বেঁধেছেন বাবা। হাসপাতালের
বিছানায় শুয়ে থাকা নিবিড়কে এখন চেয়ারে বসানো যাচ্ছে। চোখ মেলে তাকিয়ে মা–বাবাকে দেখছেনও।
ছেলের অসুস্থতার খবর শুনে কানাডায় ছোটার আগে কুমার বিশ্বজিৎ স্টেজ শো নিয়ে খুব ব্যস্ত ছিলেন। সারা দেশের স্টেজ শোতে তাঁর চাহিদাও সমসাময়িক শিল্পীদের চেয়ে বেশি। এদিকে এপ্রিলের আগেও একবার যখন কানাডা থেকে কয়েক দিনের জন্য ঢাকায় এসেছিলেন কুমার বিশ্বজিৎ, তাঁকে মঞ্চে গান গাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়; কিন্তু মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে না পারায় মঞ্চে ফেরেননি। এবারও আসার খবর শুনে একাধিক আয়োজক প্রতিষ্ঠান কুমার বিশ্বজিতের ম্যানেজারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কয়েকটি অনুষ্ঠান না করতে পারলেও গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একটি বেসরকারি ব্যাংকের আয়োজন কোনোভাবেই না করতে পারেননি।
এদিকে
কুমার বিশ্বজিতের মঞ্চে ফেরার খবরে বিনোদন অঙ্গনের অনেকে বেশ খুশি। তাঁদের মতে, চিরচেনা
জগতে যদি তিনি ব্যস্ত থাকেন, তাহলে কিছুটা হলেও কষ্ট ভুলে থাকতে পারবেন। তবে বিশ্বজিৎ
মনে করছেন, এটা কোনোভাবেই ভুলে থাকা সম্ভব নয়। তাঁর কাছে সবকিছু বিবর্ণ মনে হয়; ভুলে
থাকার বৃথা চেষ্টা। পিতার অস্তিত্বটা এত বেশি যে তা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়।
ছেলের
সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কুমার বিশ্বজিৎ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শারীরিক
অবস্থা কিছুটা উন্নতির দিকে। কিন্তু কবে যে পুরোপুরি সুস্থ হবে, তা বলা মুশকিল। এখনো
হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে।'
সন্তান দুর্ঘটনা কুমার বিশ্বজিত
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের
সিনেমার গর্ব তিন বোন অভিনেত্রী সুচন্দা, ববিতা ও চম্পা। দাপটের সঙ্গে একসময় রুপালি
পর্দায় অভিনয় করেছেন তারা। এখন চম্পাকে মাঝেমধ্যে দেখা গেলেও সুচন্দা ও ববিতা আছেন
অভিনয় থেকে একেবারেই দূরে।
অভিনেত্রী
ববিতা বলেন, ‘আমি অনেক দিন ধরেই কাজের বাইরে আছি। দেশ ও দেশের বাইরে থাকা হয়। অভিনয়
আর করা হয় না। ভালো গল্প হলে কাজের ইচ্ছা আছে। এ ছাড়া আমাদের তিন বোনকে নিয়ে অনেকেই
সিনেমা করার ইচ্ছা প্রকাশ করছে এখন। এটা এখন আর সম্ভব নয়। সবাই যার যার স্থান থেকে
ব্যস্ত। তবে আমাদের ক্যারিয়ার নিয়ে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করার।’
এ
বিষয়ে চম্পা বলেন, ‘এখনই সময় এমন একটি তথ্যচিত্র নির্মাণের। আমার জন্য নয়, আমার দুই
বোনের বাংলাদেশের সিনেমায় ব্যাপক অবদান রয়েছে। তাদের জন্য হলেও এমন একটি তথ্যচিত্র
নির্মাণ করা দরকার বলে আমি মনে করি।’
মন্তব্য করুন
মুম্বাইয়ের অন্যতম দর্শনীয় স্থান বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খানের শখের বাড়ি ‘মান্নাত’। শাহরুখ বাড়িটি কিনেছিলেন ২০০১ সালে। তখন তার নাম ছিল ‘ভিলা ভিয়েনা’। শাহরুখ ২০০৫ সালে বাড়ির নাম রাখেন ‘মান্নাত’ । তার আগে বাড়িটি কেনার প্রস্তাব পেয়েছিলেন সালমান খান। কিন্তু তিনি প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
এক
সাক্ষাৎকারে সালমান জানান, মান্নাত কেনার প্রস্তাব পাওয়ার কথা বাবা সেলিম
খানকে জানিয়ে তার পরামর্শ চেয়েছিলেন।
ছেলেকে সেলিম খান বলেন, ‘এত
বড় বাড়ি নিয়ে করবে
কী?’ বাবার
এই কথাতেই আর ‘ভিলা ভিয়েনা’
কেনার আগ্রহ দেখাননি বলিউড ভাইজান।
শাহরুখের সাধের ‘মান্নাত’র এখন বাজারমূল্য ২০০ কোটি টাকার বেশি। অবশ্য মান্নাত তার বিপুল সম্পত্তির একটি অংশ মাত্র। লন্ডনেও শাহরুখের একটি বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। যার মূল্য ১৭২ কোটি টাকা। বলিউডের রোম্যান্স কিংয়ের দুবাইয়ের প্রাইভেট আইল্যান্ডে একটি বাড়ি রয়েছে। তার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
মন্তব্য করুন
সদ্যই
মুক্তি পেয়েছে সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত সিরিজ ‘হীরামান্ডি।’ সঞ্জয় লীলা বানসালি পরিচালিত
সিরিজটিতে সোনাক্ষীর অভিনয় বেশ প্রশংসাও পাচ্ছে।
এরইমধ্যে শোনা যাচ্ছে, বিয়ের
পিঁড়িতে বসতে চান অভিনেত্রী।
সম্প্রতি
কপিল শর্মার শো’তে এসেছিলেন
সোনাক্ষী। সেখানে কপিল হঠাৎ সোনাক্ষীকে
বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করে
বসেন। সোনাক্ষী তখন উত্তর দেন,
‘কাটা গায়ে নুনের ছিঁটা!
আমি কিন্তু বিয়ে করতে একেবারে
তৈরি।’ তবে খুব চালাকি
করে জাহিরের প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী।
বেশ
কয়েক বছর ধরেই প্রেম,
সম্পর্ক, বিয়ে নিয়ে খুব
একটা মুখ খুলতে দেখা
যায়নি সোনাক্ষী সিনহাকে। যখনই এসব প্রশ্ন
উঠেছে, তখনই পুরো বিষয়টা
এড়িয়ে গিয়েছেন। তবে বলিউডের বাতাসে
উড়ছিল সোনাক্ষী ও জাহির ইকবালের
প্রেমের খবর। গত বছর
সালমান খানের পার্টিতেও একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন সোনাক্ষী ও জাহির।
এরপর থেকেই আলোচনায় দু'জনের প্রেম। তবে দু'জন প্রেমের বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও নিজেদের প্রেম চালিয়ে যাচ্ছেন তা বলাই বাহুল্য। তবে কি জাহিরকেই বিয়ে করতে যাচ্ছেন সোনাক্ষী?
মন্তব্য করুন
গায়ক,
সুরকার ও সংগীত পরিচালক
শায়ান চৌধুরি অর্ণব। বর্তমানে কোক স্টুডিও সিজন
৩ নিয়ে ব্যস্ত সময়
পার করছেন। ইতোমধ্যেই ‘তাঁতী’ শিরোনামে এই সিজনের প্রথম
গানে দেখা গেছে এই
তারকাকে। তার মধ্যেই ভক্তদের
সুখবর দিলেন এই শিল্পী , জানালেন
এ বছরেই আসছে তার নতুন
অ্যালবাম।
অর্ণব বিগত তিন বছর ধরে কোক স্টুডিও নিয়েই ব্যস্ত আছেন। এবার অ্যালবামে সময় দিচ্ছেন। জানা গেছে, এ বছরের শেষে আসবে তার এই নতুন অ্যালবাম। যেখানে থাকবে ১০টি গান। ইতোমধ্যেই ৮টি গান নতুন থাকবে।
এবারের গানগুলোতে ভিন্নতা আনতে চেয়েছেন অর্ণব। তাই তিনি দর্শকের জন্য বেশকিছু চমকও রাখবেন বলে জানা যায়, এই অ্যালবামে কাজ হয়েছে কবিদের নিয়ে।
দুই
বাংলার নানা কবির কবিতাকে
ভেঙে গান তৈরি হয়েছে।
জীবনানন্দ দাশ থেকে শ্রীজাত,
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনেকের কবিতা নিয়ে কাজ করেছেন এই
শিল্পী। অর্ণবের লেখাও এক-দুটো গান
থাকবে।
নতুন
অ্যালবামের নাম এখনো ঠিক
হয়নি। এর আগে এই
শিল্পী ২০০৫ সালে তার
প্রথম অ্যালবাম ‘চাইনা ভাবিস’ প্রকাশ করে। তারপর ২০০৬
সালে ‘হোক কলরব’, ২০০৮
সালে ‘ডুব’, ২০১০ সালে ‘রোদ
বলেছে হবে’, ২০১২ ‘আধেক ঘুম’, ২০১৫
সালে ‘খুব ডুব’ এবং
সব শেষ ২০১৭ সালে
‘অন্ধ শহর’ প্রকাশ করে।
মন্তব্য করুন
একমাত্র সন্তান কুমার নিবিড়ের দুর্ঘটনায় কুমার বিশ্বজিতের কোনো কিছুই আর পরিকল্পনার মধ্যে নেই। হাসপাতালে জীবন–মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকা একমাত্র সন্তানের পাশে থাকতে ১৪ মাস ধরে স্ত্রীসহ কানাডায় এখন তাঁর ঘরবাড়ি। সেখানে সেন্ট মাইকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর একমাত্র সন্তান কুমার নিবিড়। গত বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন নিবিড়। দীর্ঘ ১৪ মাস কুমার বিশ্বজিৎ ছিলেন সুরের বাইরে।