বিশ্বনন্দিত
পপতারকা টেলর সুইফট নিয়ে
বিশ্বজুড়ে চলছে ভক্তদের যে উন্মাদনা। গান,
অ্যালবাম, মিউজিক্যাল ট্যুর কিংবা চলচ্চিত্র, প্রতিটি বিভাগেই টেলর এখন সবার
শীর্ষে। টেলরের এই জনপ্রিয়তা প্রভাব ফেলছে মার্কিন রাজনীতির অঙ্গনেও! সাম্প্রতিক সময়ে তুমুল গুঞ্জন
রয়েছে, আগামী নির্বাচনে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের প্রতি
সমর্থন রাখতে যাচ্ছেন সুইফট।
টেলর
সুইফটের জনপ্রিয়তার দিকেই এখন রাজনৈতিক অঙ্গনের সবার নজর। যদিও
সুইফটের বাইডেনের প্রতি রাজনৈতিক সমর্থনের বিষয়টি উড়িয়ে দিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের মতে, সুইফটের বাইডেনকে
সমর্থন করার কোনো কারণ
দেখছেন না তিনি।
সাম্প্রতিক
একটি পোস্টে ট্রাম্প মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের জন্য
সুইফটের সম্ভাব্য সমর্থন নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
ট্রাম্পের
দাবি, বাইডেন তাঁর জন্য কিছুই
করেননি। তিনি বলেন, ‘আমাদের
দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ এবং সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত
রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনকে সমর্থন
করার কোনো উপায় নেই।’
সংগীত
এবং টেলর সুইফটের মতো
শিল্পীদের জন্য নিজের অবদান
তুলে ধরে ট্রাম্প বলেন,
‘সংগীত আধুনিকীকরণ আইনে আমি স্বাক্ষর
করেছি।’ টেলর সুইফট এবং
অন্যান্য সমস্ত সংগীতশিল্পীর জন্য সংগীত আধুনিকীকরণ
আইনের কৃতিত্ব নিজের বলে দাবি করে
ট্রাম্প জানান, এটি আইনের এমন
মাইলফলক, যা স্ট্রিমিং সংক্রান্ত
কপিরাইট আইনের আপডেট।
এটি
শিল্পীদের আর্থিকভাবে নিরাপত্তা দিয়েছে। তাই টেলর সুইফট
কখনোই বাইডেনকে সমর্থন করে ‘অবিশ্বাসী’ হবেন
না বলেও আশা ব্যক্ত
করেন ট্রাম্প।
টেলর
সুইফটের বর্তমান প্রেমিক ট্র্যাভিস কেলস সম্পর্কেও নিজের
মতামত জানিয়েছেন ট্রাম্প। কেলসের প্রশংসা করে ট্রাম্প তাঁর
নোট লিখেছেন, ‘আমি সুইফটের প্রেমিক
ট্র্যাভিসকে পছন্দ করি। যদিও সে
(কেলস) একজন উদারপন্থী এবং
সম্ভবত আমাকে সহ্য করতে পারে
না!’
সাম্প্রতিক সুইফটের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে সামাজিক মাধ্যমে। দাবি করা হচ্ছে, তিনি প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি অপারেশনের অংশ। যদিও এ ধরনের গুজব ভিত্তিহীন বলেই উড়িয়ে দিয়েছে পেন্টাগন।
এদিকে বাইডেনের নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্য একটি
গণতান্ত্রিক পরিকল্পনার সঙ্গে কেলস ও সুইফটের
সম্পর্কের সংযোগও খুঁজছেন অনেকে। যদিও এসব বিষয়ে
কোনো ধরনের মন্তব্য করেননি গায়িকা। এই মুহূর্তে তিনি
তাঁর প্রেমিক কেলসের সঙ্গেই ব্যস্ত রয়েছেন। দুজনকে নিয়মিত একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে।
সদ্য
আয়োজিত সুপার বোল শোতেও কেলস
ও সুইফটের চুম্বনের দৃশ্য ইন্টারনেটে বেশ সাড়া ফেলেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেন’ টেলর সুইফট মার্কিন পপ তারকা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ব্যক্তিগত জীবনে বিয়ে ও বিচ্ছেদ টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে গেছেন ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান। অপু বিশ্বাস ও বুবলী এই নায়কের দুই সাবেক স্ত্রী হলেও বাবা হিসেবে দুই সন্তান আব্রাম ও শেহজাদের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তবে এবার নতুন সম্পর্কের পথে হাঁটতে চলেছেন ঢালিউড কিং।
নায়কের পরিবারের মতে, অতীত ভুলে সংসারী হয়ে উঠুক শাকিব খান। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবারে চলছে বিয়ের তোড়জোড়। খুব শিগগিরই বিয়ে করবেন অভিনেতা। এর জন্য শাকিবের সম্মতিতে পাত্রী দেখাও শুরু হয়েছে।
গুঞ্জন চলছে, যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফেরা এক ডাক্তার মেয়ের সঙ্গে বিয়ের আলোচনা এগোচ্ছে শাকিবের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাকিবের পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন, যখনই সিনেমা মুক্তির সময় আসে তখনই আলোচনায় থাকতে সাক্ষাৎকারে শাকিব প্রসঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন অপু ও বুবলী। এতে শাকিব খান যেমন বিব্রত হন, তেমনি তার পরিবারকে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবার তাকে বিয়ে দিচ্ছে।
শাকিবের পরিবারের ওই সদস্য আরও বলেন, দুজনই এখন শাকিবের অতীত। অথচ তারা এখনও শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে দাবি করছেন। আমরা তাই বেশ বিরক্ত।
এদিকে শাকিবের বাড়িতে যাওয়ায় নিষেধ রয়েছে অপু ও বুবলীর। এ ছাড়া তারা দুজন যদি কোনো সাক্ষাৎকারে শাকিবকে নিয়ে কোনো মিথ্যাচার করেন তবে সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে শাকিবের পরিবারের।
শোনা যাচ্ছে, দুবার নিজের পছন্দে বিয়ে করে জটিলতায় পড়েছেন শাকিব। আর তাই এবার পরিবারের পছন্দেই সম্মতি দিয়েছেন তিনি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জমকালো আয়োজনে চলতি বছরের শেষের দিকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন ঢালিউড কিং।
মন্তব্য করুন
এবার অস্ট্রেলিয়ায় স্টেজ শো করেছেন জায়েদ খান। রোববার মেলবোর্নের টাউন হলে এই অনুষ্ঠানটি হয়েছে। সেখানকার বাঙালি দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন ‘সোনার চর’ সিনেমার এই নায়ক। স্টেজ থেকে ‘শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত’ বলে শ্লোগান দিচ্ছিলেন দর্শকরা। বিষয়টিতে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জায়েদ খান।