ঈদ আয়োজনের অংশ হিসেবে দেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশনে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম বুবলী। সেখানে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন ক্যামেরার সামনে। প্রায় ৪০ মিনিট দৈর্ঘ্যের সেই সাক্ষাৎকারে কথায় কথায় অনেক অজানা বিষয় সামনে এনেছেন বুবলী। তিনি শেহজাদ খান বীর, শাকিব খান, অপু বিশ্বাস ও আবরাম খান জয়কে নিয়েও নিজের অভিব্যক্তিগুলো প্রকাশ করেছেন।
বুবলী বলেছেন, শাকিব খানের বাসায় আমাদের (অপু বিশ্বাস ও জয়) একসঙ্গে দেখা হয়। অনেক সময় হয় কি, আমরা একই অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছি, সেখানে আমাদের দেখা হয়। আমাদের দেখা হলে সেখানকার পরিবেশটা খুব স্বাভাবিক থাকে। শাকিব খুব পজেটিভ থাকেন। বিশেষ করে জয় ও শেহজাদ খান বীরের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তগুলোতে তিনি পাশে থাকেন।
অপু বিশ্বাসের ছেলে আব্রাম খান জয়কে বড় ভাই হিসেবেই শেহজাদ খান বীর চেনেন বলেও জানান বুবলী। তিনি বলেন, তারা দু’জনেই ভাই হিসেবে নিজেদেরকে চেনে। আমি বীরকে সবসময় বলি, জয়কে সালাম দিতে। তাদের বাবা শাকিব খানও দু’জনকে শিখিয়ে দেয়, ছোট ভাইকে আদর করো। বড়কে সম্মান করো। সবাই মিলেই বাচ্চাদের নিয়ে একটি সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক থাকে।
সাক্ষাৎকারে শাকিব খানের বিচ্ছেদ হয়নি জানিয়ে বুবলী বলেছেন, তিনি এখনও শাকিব খানের স্ত্রী। তাদের বিচ্ছেদ ঘটেনি। যদিও এক ছাদের তলায় থাকছেন না তারা।
অভিনেত্রী বলেন, আমরা টাইম নিচ্ছি। আমাদের ডিভোর্স হয়নি। একটি দাম্পত্য সম্পর্কে অনেক ভুল-বোঝাবুঝি হয়। শেহজাদকে নিয়ে একা সংগ্রাম করছি। সেখান থেকে সন্তানের বাবা হিসেবে তাকে কখনো অসম্মান করিনি। আমি কখনোই আক্রমণ করিনি, বরং সব সময় কিছু হলে তার জবাব দিয়েছি। আমি চাই বীর সুস্থ পরিবেশে বেড়ে উঠুক। গণমাধ্যমে একটি খবর এসেছিল, শাকিবের বাসা থেকে আমাকে বের করা হয়েছিল। কিন্তু এটা কখনোই ঘটেনি। শাকিবের বাসার সবাই আমাকে সম্মান করে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন