কালার ইনসাইড

রাশিয়া বিশ্বকাপের যৌনতা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:১০ পিএম, ১৪ জুন, ২০১৮


Thumbnail

বিশ্বকাপ মানে শুধু ফুটবলই নয়, চলে যৌনতা ও মদের অবাধ বেচাকেনা। বিশ্বকাপের বাজারে যতটা না ফুটবল বিক্রি হয় তার থেকেও অধিক পরিমানে যৌনতা বিক্রি হয়। অনেকেই বলে থাকেন, রাশিয়া শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য এক উদার জমিন। সেখানে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ফুটবল প্রেমীদের পসরা থাকবে। হোটেল, এপার্টমেন্ট সব জায়গাতেই থাকবে বিদেশীদের ঢল।

ইতিমধ্যেই দেহপসারিণীরা সাজিয়েছেন পসরা। ব্যবসায়ীরা শুধু মাত্র রাশিয়াই নয়, বহি:বিশ্ব থেকেও ঘটিয়েছে মদের আমদানি। তারা এ সময়টাকে বাড়তি অর্থ উপার্জনের মওসুম হিসেবে দেখছেন। আর যেসব বিদেশী রাশিয়ায় গিয়েছেন বা যাচ্ছে, তাদের সবাই যে শুধু ফুটবল যুদ্ধ ভোগ করতে যাচ্ছেন তা কিন্তু নয়। তাদের অনেকের মধ্যে চাড়া দিয়ে উঠবে আদিম নেশা।

আচ্ছা, বিশ্বের সবথেকে সেক্সি যৌনকর্মীরা কোন দেশের বলতে পারবেন? না! সেভাবে বলাটা খুব কঠিন। কারণ সেইভাবে কোনও সমীক্ষাই হয়নি এই বিষয়ে। কিন্তু প্রেসিডেন্ট যখন বলছেন তখন কি আর কোনও সমীক্ষার প্রয়োজন হয়! না হয় না। ভাবছেন তো বিষয়টি কি? রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দাবি, বিশ্বের সেরা যৌনকর্মীরা রাশিয়াতেই রয়েছেন! বিশ্বজুড়ে প্রচলিত রয়েছে, বর্তমান সময়ে ইউরোপের সেক্সের রাজধানী হচ্ছে রাশিয়া।

তবে বেশি লাভ একেবারে না করে, বেশি পর্যটকদের আগমন ঘটাতে জোর দিয়েছে রুশ প্রশাসন৷ এরই জন্য তারা প্রায় সমস্ত কিছুর দাম বেঁধে দিয়েছে৷ হোটেল যা পাওয়া যাচ্ছে তার বিজ্ঞাপনেও জোর দেওয়া হচ্ছে ‘কম দামে ভালো পরিষেবা’-র ওপর৷

শুধু হোটেলের ক্ষেত্রেই নয়, পানীয়ের ক্ষেত্রেও দর কম রাখার নির্দেশিকা রয়েছে৷ এবারের বিয়ারের এক বোতলের জন্য দর হচ্ছে ১.৬৩ পাউন্ড যা বাংলাদেশি টাকায় ১১২.৭৭।  এদিকে এই বিয়ারের জন্য ব্রাজিল বিশ্বকাপে খসাতে হত ৫ পাউন্ড যা ৫০০ টাকার বেশি। এর চেয়েও বেশি দর ছিল ফ্রান্সে ইউরোর সময়৷ তখন প্রতি বিয়ারের দাম ছিল ৫.৩৬ ইউরো অর্থাৎ প্রায় ৬০০ টাকা। 

তবে কমে মিললেই বিয়ারপ্রেমীরা যে দেদার পান করতে পারবেন, তা অবশ্য হবে না৷ কারণ স্টেডিয়াম বা শহরের নিরাপত্তার জন্য পানের মাপের ওপর নির্দেশিকা থাকবে৷ যাতে কোনও ভাবেই অশান্তি তৈরি না করতে পারেন ফুটবল হুলিগানরা৷

জেনে নেই রাশিয়া বিশ্বকাপ ফুটবলের যৌনতা নিয়ে কিছু তথ্য:

যৌনসুখের যোগান দিতে অভিনব ‘ব্রথেল’: বিশ্বের প্রথম রোবোটিক ব্রথেল তৈরি হয়েছে মস্কোতে ৷ মানুষরূপী এই রোবটগুলিকে পুরোপুরি মানুষের ফিল দিয়েই তৈরি করা হয়েছে ৷ এই ব্রথেলের নাম ‘দ্য ডলস হোটেল ’৷ এই ব্রথেলে গেলে ঘন্টা প্রতি ২৪ থেকে ৪০ ডলার খরচ হবে।

কালোদের সঙ্গে যৌনতা নয়: ইতিমধ্যেই যৌনকর্মীদের নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে রুশ সরকার এবং অংশগ্রহণকারী দলগুলো। বিদেশি কালো চামড়ার পুরুষের সঙ্গে কোনোভাবেই যৌনমিলন করা যাবে না! আইনসভায় এ আইন করা হয়। উল্লেখ করা হয়,  রাশিয়ান নারীরা যখনই অন্য দেশের পুরুষকে বিয়ে করেন, তখনই সম্পর্ক খারাপভাবে শেষ হয়ে যায়। বেশির ভাগ সময়েই তাদের সন্তানেরা অন্য দেশে চলে যায়, আর রাশিয়ার মেয়েরা সন্তানদের ফিরে পায় না।

এর আগে ১৯৮০ সালে মস্কো গেমসের পর এমন বহু সন্তান জন্ম নিয়েছিল, যাদের `চিলড্রেন অব অলিম্পিক` বলে আখ্যা দেওয়া হত। ওইসব সন্তানেরা বিভিন্ন সময় বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়েছে।

জার্মান ফুটবলারদের যৌনতায় লাগাম: সাধারনত বিশ্বকাপে প্লেয়ারদের সঙ্গেই হোটেল রুমে জায়গা পান ফুটবলারদের স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ডরা৷ এমনকি মাঠে ভালো পারফরম্যান্সের জন্য যৌনতা উপভোগের কথা বলে থাকেন প্রাক্তন ফুটবল খেলোয়াড়রা। কিন্তু এই পথ থেকে সরে এসেছেন জার্মান কোচ।  বিশ্বকাপ চলাকালীন ফুটবলারদের যৌনতা উপভোগ করায় ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারী করেছেন জোয়াকিম লো৷ এমনকি টুর্নামেন্ট শুরু হয়ে গেলে কোনওভাবেই দেখা করা যাবে না পরিবারের সঙ্গে৷ পাশাপাশি ওজিল, সেন এবং মুলারদের মত প্লেয়ারদের সোশ্যাল মিডিয়াতেও সক্রিয় থাকা যাবে না বলে পরিষ্কার  জানিয়ে দিয়েছেন গতবারের চ্যাম্পিয়ন কোচ।

ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রোমারিওর পরামর্শ: বিশ্বকাপে গোল পেতে ভরপুর এবং উদ্দাম যৌনতার দাওয়াইয়ের কথা বলেছেন ব্রাজিলের কিংবদন্তি ৷ উত্তরসূরিদের সেক্স করেই গোলের ছন্দে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন রোমারিও৷ তিনি জানান, ফুটবল বিশ্বকাপের সঙ্গে অবাধ যৌনতার সম্পর্ক বেশ পুরনো৷ বিশ্বকাপে প্লেয়ারদের সঙ্গেই হোটেল রুমে জায়গা পান ফুটবলারদের স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ডরা৷ শুধু রোমারিও নন অনেকেই বড় ফুটবল ব্যক্তিত্বরা মনে করেন হোটেল রুমের উপভোগ্য যৌনতা মাঠে খেলোয়াড়দের ভালো পারফর্ম করতে সাহায্য করে৷

ইউরোপে সবচেয়ে বেশি এইচআইভির সংক্রমণের দেশ রাশিয়া: 

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি হারে এইচআইভি আক্রান্ত হচ্ছে এই দেশেই। আর অপ্রকৃত যৌন সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমেই তাদের অর্ধেকের বেশি এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

নেটিজেনদের মন্তব্যের কড়া জবাব দিলেন স্বস্তিকা

প্রকাশ: ০৯:২১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। জীবনটা নিজের শর্তে উপভোগ করেন এই অভিনেত্রী। ঠোঁটকাটা স্বভাব, সমাজের বাঁকা দৃষ্টিকে পাত্তা না দেওয়ায় বছর জুড়েই আলোচনায় থাকেন। আবার সমকালীন বিষয় নিয়ে কথা বলেও বহুবার সমালোচিত হয়েছেন স্বস্তিকা।

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। গেল এপ্রিল থেকেই এখানে প্রচণ্ড দাবদাহ দেখা যাচ্ছে। শুধু এপার বাংলা নয়, ওপার বাংলার মানুষও হাঁসফাঁস করছেন তীব্র দাবদাহে।

পরিবেশ বাঁচাতে বিজ্ঞানীরা যেমন গাছ লাগানোর কথা বলছেন, তেমনি তারকাদের মধ্যেও অনেকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছেন। কিন্তু এ প্রসঙ্গে কথা বলে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে পড়েছেন স্বস্তিকা। তবে তিনিও কম যান না। রীতিমতো নেটিজেনদের এক হাত নিলেন তিনি।

বুধবার (১ মে) নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন স্বস্তিকা। ক্যাপশনে অভিনেত্রী লেখেন, ‘আরও গাছ কাটো/ আরও পুকুর বোজাও/ কংক্রিটের জঙ্গলে বাস করবে মানুষের লাশ।’

আর এতেই খেপে গিয়ে স্বস্তিকার দিকে প্রশ্নের তীর ছোড়া শুরু করেন তারা। সুপ্রিয়া নামের একজন লিখেছেন, ‘আপনি থাকেন কোথায়? কয়টা গাছ লাগিয়েছেন এই পর্যন্ত? ফ্ল্যাট কেনা নেই তো একটাও?’

প্রশ্নগুলো দেখে থেমে থাকেননি স্বস্তিকাও। সুপ্রিয়ার সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি। অভিনেত্রী লেখেন, ‘হ্যাঁ, গাছ লাগিয়েছি। আমাদের বাড়ির গলিতে যত গাছ আছে সবগুলো আমি এবং আমার বাবা দুজনে মিলে লাগিয়েছি। আর আমার ফ্ল্যাট কেনা নেই। আমি আমার বাবার বাড়িতে থাকি। আর মুম্বাইতে থাকি ভাড়া বাসায়।

জবাবে অভিনেত্রী আরও লেখেন, ফেসবুকে এসে কাউকে আক্রমণ করার আগে চেক করে নিবেন আমার কয়টা ফ্ল্যাট আছে। আর গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের দায় আমাদের সবার। আমাকে তীর ছুড়ে প্রকৃতির কোনো সুরাহা হবে না।

অন্যদিকে সায়ন্তন ঘোষ লেখেন, ‘দিদি ভাই কংক্রিটের ফ্ল্যাটে বসে এবং এসিতে বসে বসে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।’ এই মন্তব্যেরও কড়া জবাব দিয়েছেন স্বস্তিকা। তিনি লেখেন, ফুটপাতে বসে স্ট্যাটাস দিতে পারব না দাদা। আমি গত ৪ দিন ধরে রাস্তায় কাজ করছি। পোর্টবেল এসি তো পাওয়া যায় না, পাওয়া গেলে না হয় সঙ্গে নিয়ে আসতাম।

আরেক নেটিজেন লিখেছেন, ‘এসি ঘরে বসে জ্ঞান দিচ্ছেন।’ এর জবাবে স্বস্তিকা লেখেন, ‘কী করে জানলেন আমি এসি ঘরে বসে জ্ঞান দিচ্ছি?’

এমন অসংখ্য মন্তব্য ভেসে বেড়াচ্ছে স্বস্তিকার কমেন্টসবক্সে। আর কেউ কেউ তো আবার স্বস্তিকার বাসার ছবিই চেয়ে বসেছেন। তারা আসলে দেখতে চান স্বস্তিকা এসি ঘরে বসে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন কিনা। মূলত এসব বিষয় নিয়ে জোর চর্চা চলছে নেটদুনিয়ায়।

স্বস্তিকা মুখার্জি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সাংবাদিক হতে চেয়েছিলেন আনুশকা

প্রকাশ: ০৫:১০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। নিজের অভিনয়গুণে খুব অল্প সময়েই দর্শকদের নজর কাড়েন এই অভিনেত্রী। তবে জানেন কি? অভিনেত্রী নয় সাংবাদিক হতে চেয়েছিলেন আনুশকা।

জানা গেছে, সবসময়ই একজন সাংবাদিক হতে চেয়েছিলেন অনুশকা। কিন্তু ভাগ্যের টানে হয়ে গেলেন অভিনেত্রী। সংবাদকর্মী হিসেবে কাজ করার বদলে নিজেই একজন পেজ থ্রির নিউজে থাকেন। আর অভিনেত্রীর এই সফরটাই তখন শুরু হয় যখন ফ্যাশন ডিজাইনার ভেন্ট্রেল রড্রিকস তাকে একটি শপিং মলে দেখেন।

আনুশকাকে সেখানে দেখার পর একটি ফ্যাশন শোতে হাঁটার জন্য বলেন ভেন্ট্রেল রড্রিকস। সেই থেকে শুরু হলো আনুশকার শোবিজে পথ চলা। প্রথমে মডেলিং, পরে সেখান থেকে বলিউড যাত্রা।

২০০৮ সালে ‘রাব নে বানা দি জোড়ি’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় আনুশকার। আর ক্যারিয়ারের প্রথম সিনেমাতেই শাহরুখ খানের সঙ্গে কাজ করেন তিনি। এরপর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে।

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর ২০১৭ সালে ক্রিকেটার বিরাট কোহলির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন আনুশকা। তাদের সংসারে রয়েছে দুটি সন্তান। মেয়ে ভামিকা এবং ছেলে অকায়। বর্তমানে স্বামী-সন্তান নিয়ে বেশ সুখেই দিন পার করছেন এই অভিনেত্রী।

বলিউড   আনুশকা শর্মা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সালমান খানের বাড়িতে হামলায় অভিযুক্তদের রহস্যময় মৃত্যু

প্রকাশ: ০১:৪৯ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।

বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায় বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।

গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।

সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।

গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।


সালমান খান   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মধ্যরাতে ফেসবুকে তানজিন তিশার রহস্য ঘেরা পোস্ট

প্রকাশ: ০৯:২৮ পিএম, ০১ মে, ২০২৪


Thumbnail

মধ্যরাতে সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দেওয়া বা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানানোটা যেন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে দেশের বিনোদন অঙ্গনের তারকাদের। এর আগে পরীমণি, মাহিয়া মাহিকে মাঝরাতে এরকম করতে দেখা গেছে। এবার তালিকায় নাম উঠল তানজিন তিশার। দুপুর রাতে নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে দিলেন কড়া হুঁশিয়ারি। 

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে তিশা নিজের ফেসবুকে লেখেন, ‘আমি চাইলে আমাদের ইন্ডাস্ট্রির একজন অপরাধীর গল্প শেয়ার করতে পারি। সেই সাহস এবং প্রমাণ আমার আছে।’ 

এরপর অভিনেত্রী লেখেন, ‘মনে রেখো আমি তোমার খারাপ কাজের জন্য তোমাকে সবার সামনে রক্ষা করেছি। বিখ্যাত অভিনেতা হওয়ার আগে একজন ভালো ও বিশ্বস্ত মানুষ হওয়া খুব প্রয়োজন।’

তিশার এমন উত্তপ্ত পোস্ট দেখে নড়েচড়ে বসেন নেটিজেনরা। কাকে এমন হুমকি দিলেন নায়িকা এমনটা যখন ভাবছিলেন অনেকে তখন দেখা যায় ওই পোস্টটি আর নেই। নিজের ফেসবুক থেকে মুছে দিয়েছেন তিনি।

এর আগে মুশফিক আর ফারহানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় তুলকালাম বাঁধিয়েছিলেন তিশা। পরে মিটেও যায় তা। অনেকের ধারণা ফের হয়তো তাকে ঘিরেই রাত দুপুরে ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে রাতের আঁধারেই পোস্ট মুছে দিয়ে বিরত রইলেন অপরাধীর গল্প বলা থেকে। 

বলে রাখা ভালো, মাঝে এই প্রেমজনিত কারণেই ঢাকা মেডিকেলেও ভর্তি হতে হয়েছিল মধ্যরাতে। জানা গেছে, সেই যাত্রায় তিনি আত্মহননের চেষ্টা চালিয়েছিলেন। তখনও উঠে আসে সহশিল্পী মুশফিক আর ফারহানের নাম।

তানজিন তিশা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে তাহসান-ফারিণের গান

প্রকাশ: ০৩:১১ পিএম, ০১ মে, ২০২৪


Thumbnail

ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। ২০১৭ সালে মায়ের ইচ্ছায় অভিনয়ে নাম লেখান। তারপর অংসখ্য নাটক-টেলিফিল্মে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন এই অভিনেত্রী।

গত ঈদুল ফিতরে গায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন তাসনিয়া ফারিণ। ‘রঙে রঙে রঙিন হব’ শিরোনামের গানটি দ্বৈতভাবে কণ্ঠে তুলেন তাহসান খান ও ফারিণ। গানটি ‘ইত্যাদি’-তে প্রচারের পর গত ১৬ এপ্রিল ইউটিউবে মুক্তি পায়। তারপর গানটি যেন লুফে নেন শ্রোতারা।

এখন পর্যন্ত গানটির মোট ভিউ দাঁড়িয়েছে ৯৫ লাখ ৭২ হাজারের বেশি। দর্শক-শ্রোতারা গানটির ভূয়সী প্রশংসা করছেন। শুধু তাই নয়, বর্তমানে বাংলাদেশ অংশে (মিউজিক) ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের তালিকার শীর্ষে রয়েছে গানটি।

বিষয়টি নিয়ে উচ্ছ্বসিত উপস্থাপক হানিফ সংকেত। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লেখেন, “প্রিয় দর্শক, ঈদ উপলক্ষে ঈদের বিশেষ ইত্যাদিতে প্রচারিত সবগুলো গানই আপনারা পছন্দ করেছেন জেনে আমরা আনন্দিত। গানটির মধ্যে শিল্পী তাহসান ও তাসনিয়া ফারিণের গাওয়া ‘রঙে রঙে রঙিন হব’ গানটি আপনাদের বিচারে সেরা গান নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে মিউজিক বিভাগে এক নম্বর স্থানে উঠে আসে, যা এখনো অটুট আছে।”

গায়িকা হিসেবে ফারিণকে দর্শক এখন চিনলেও অনেক আগে থেকেই গানের চর্চা করেন তিনি। এ বিষয়ে ফারিণ বলেন, ‘আমি কিন্তু নায়িকার আগে গায়িকা। যশোর থেকে ঢাকায় এসেও গানের চর্চা করেছি। দিনের পর দিন গান শিখেছি। জাতীয়, বিভাগীয় পর্যায়ে গান করেছি। গান গেয়ে অনেক পুরস্কার পেয়েছি। কিন্তু অভিনয়ের কারণে গানের প্রতিভা এতদিন কেউ জানতে পারেনি।’

‘রঙে রঙে রঙিন হব’ শিরোনামে গানের কথা লিখেছেন কবির বকুল। সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান মাহমুদুল।

তাসনিয়া ফারিণ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন