নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:১২ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
বাঙালি অভিনেত্রীদের কদর বহু আগ থেকেই রয়েছে বলিউডে। বিশেষ করে কলকাতার অভিনেত্রীদের। তাঁদের মধ্যে কেউ বাংলার বুকে তারকা হয়ে বলিউডে পাড়ি জমিয়েছেন, আবার কেউ বলিউডেই তারকা হয়ে বাংলার প্রতিনিধিত্ব করছেন। সেই সূত্রে কয়েকজন বাঙালি শিল্পী নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন অবাঙালি বলিউড তারকাকে। দেখা যাক কারা রয়েছেন সেই তালিকায়-
রাখি গুলজার
বলিউডের প্রখ্যাত গীতিকার গুলজারের স্ত্রী রাখি গুলজার। দেশভাগের সময় ১৯৪৭ সালে কলকাতার রানাঘাট এলাকায় এক মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারে জন্ম রাখির। তাঁর বাবা ছিলেন বাংলাদেশের একজন জুতা ব্যবসায়ী। স্কুলে পড়া অবস্থাতেই বাঙালি সাংবাদিক এবং চলচ্চিত্র নির্দেশক অজয় বিশ্বাসের সঙ্গে বিয়ে হয় রাখির। কিন্তু সে বিয়ে বেশীদিন টেকেনি। অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বলিউডে পাড়ি দেন রাখি। কারণ বাংলা ছবিতে তিনি সুযোগ পাননি। বলিউডে নামী দামী নায়কদের নায়িকার ভূমিকায় রাখি হয়ে উঠলেন অপ্রতিরোধ্য। একসময় কবি এবং গীতিকার গুলজারের সঙ্গে পরিণয়ে আবদ্ধ হন। আজও নাকি তিনি গুলজারের গান ও কবিতা লেখার অনুপ্রেরণা।
মধুরিমা নিগম
স্বপ্নের গায়ক সনু নিগমের সঙ্গে কলকাতার মেয়ে মধুরিমা নিগমের প্রথম দেখা হয় একটি রিয়্যালিটি শো-তে। এরপর পরিচয়, যোগাযোগ। কলকাতা থেকে মুম্বাইতে তাঁদের কথা চলল দূরভাষে, মাঝেমাঝে সাক্ষাতে। মধুরিমার সঙ্গীত প্রতিভায় উত্সাহ দিতে লাগলেন সনু। ধীরে ধীরে প্রেম, এরপর পরিণয়। ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিয়ে হয় সনু-মধুরিমার। এরপর সম্ভাবনাময় গায়িকা মধুরিমা আর গান গাইলেন না। কেন? সনু নাকি তাঁকে বলেছিলেন সংসারে মনোযোগ দিতে। প্রেম এমনই বিষম বস্তু, তাতেই রাজি হয়ে ক্যারিয়ার জলাঞ্জলি দিয়ে মধুরিমা এখন সনুর ঘরণী, এক পুত্র সন্তানের জননী।
জয়া বচ্চন
ভারতের মধ্য প্রদেশের এক বাঙালি পরিবারে ১৯৪৮ সালের ৯ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন জয়া বচ্চন। ১৯৬৩ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে সত্যজিত্ রায়ের `মহানগর` ছবিতে অভিনয়ের পর তিনি চলচ্চিত্রে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। ভর্তি হন পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে। ফিল্ম ইনস্টিটিউটের উজ্জ্বল ছাত্রী জয়া ভাদুড়িকে আর থেমে থাকতে হয়নি। পাস করে বেরিয়ে ১৯৭১ সালে হৃষিকেশ মুখার্জির `গুড্ডি` দিয়ে শুরু হয় তাঁর জয়যাত্রা।
জয়া যখন বলিউডের নতুন ধারার অভিনয়ের তারকা, তখন বলিউডে কঠোর সংগ্রাম চালাচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন। সেই সময়ই অমিতাভের পাশে দাঁড়ালেন জয়া। ‘বংশী বিরজু` এবং `এক নজর`-এর মতো ছবিতে অমিতাভের নায়িকা হতে রাজি হলেন। ছবি ফ্লপও হল। কিন্তু তাতেও দমলেন না। অমিতাভের প্রতিভার ওপর তাঁর বরাবরই ভরসা ছিল। পরিচালক প্রকাশ মেহরার `যাঞ্জীর`-এর প্রস্তাব যখন দেবানন্দ থেকে শুরু করে বিনোদ খান্নাও প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন, তখন অমিতাভ বচ্চনের নাম প্রকাশ মেহরাকে জানিয়েছিলেন স্বয়ং জয়া। বাকিটা তো ইতিহাস। এরপরই ১৯৭৩-এ বিয়ে করেন অমিতাভ-জয়া। দুই সন্তানের জননী পেশা থেকে অবসর নিয়ে মন দেন সংসারে। `কুলি` ছবিতে অমিতাভের অ্যাক্সিডেন্ট থেকে শুরু করে, অমিতাভ-রেখার স্ক্যান্ডাল, অমিতাভের অর্থনৈতিক টানাপোড়েন, সব কিছুতেই পাশে ছিলেন জয়া বচ্চন। এখনো আছেন। সেই সঙ্গে আছেন ভারতের মূলধারার রাজনিতিতেও।
রানী মুখার্জী
বাঙালি পরিচালক রাম মুখার্জি ও কৃষ্ণা মুখার্জির মেয়ে রানীর জন্ম ১৯৭৮ সালে। বাবার পরিচালনায় রানীর প্রথম ছবি ‘বিয়ের ফুল’ মুক্তি পায় ১৯৯৬ সালে। এই ছবিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেন কলকাতার তারকা অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্রোপাধ্যায়। সেই বছরই `রাজা কি আয়েগি বারাত` ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন রানী। এরপর `গুলাম`, `কুছ কুছ হোতা হ্যায়`-এর পর আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। ধীরে ধীরে বলিউডের সবচেয়ে সম্মানজনক প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান `যশরাজ`-এর নির্ভরযোগ্য নায়িকা হয়ে উঠলেন। যশ চোপড়ার বড় ছেলে আদিত্য চোপড়ার সঙ্গে শুরু হয় তাঁর প্রেমের অধ্যায়। বিবাহিত আদিত্যর ব্যক্তিগত জীবন তখন টালমাটাল, রানীর শুভানুধ্যায়ীরা এই প্রেমে সমর্থন জানাচ্ছেন না। কিন্তু রানী অটল। আদিত্যর পাশে থেকে তাঁকে প্রেরণা দিয়ে গেছেন সবসময়। যশ চোপড়ার মৃত্যুর পর, যশরাজ ব্যানারের হাল ধরেছেন আদিত্যর সঙ্গে। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ইতালিতে ২০১৪ সালের ২১ এপ্রিল আদিত্যর সঙ্গে বিয়েটাও সেরে ফেলেন। এরপর থেকে সিনেমা থেকে দূরে সরে সংসার ও স্বামীর সঙ্গে ব্যবসায় মনযোগী হন রানী।
বিপাশা বসু
কলকাতায় বেড়ে ওঠা এই তারকা ১৯৯৬ সালে সুপারমডেল খেতাব জেতার পর বলিউডের হাতছানি এড়াতে পারলেন না। ২০০১ সালে অক্ষয় কুমারের বিপরীতে `আজনাবী` ছবিতে অভিনয় করে দর্শকদের নজর কাড়েন তিনি। একের পর এক ছবি, আর জন আব্রাহামের সঙ্গে রোমান্স, বিপাশা তখন খবরের শিরোনামে। কিন্তু জনের সঙ্গে প্রেমটা টিকলোনা বেশীদিন। ২০১৫ সালে `অ্যালোন` ছবিতে অভিনয় করতে গিয়ে বিপাশার পরিচয় করণ সিং গ্রোভারের সঙ্গে। এই ছবির মাধ্যমেই টেলিভিশনের অভিনেতা করণ প্রথম চলচ্চিত্রে পা রাখেন। দু’টি বিয়ে ভেঙে বেরিয়ে আসা করণ প্রেমে পড়লেন বিপাশার। সাড়া দিলেন বিপাশা। এরপর ২০১৬ সালে দু’জন বিয়ে করে বাঁধলেন বাসা।
বাংলা ইনসাইডার/ এইচপি/জেডএ
মন্তব্য করুন
হ্যাকারদের কবলে পড়েছিলো জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেতের
অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ। তবে দুর্বৃত্তরা বেশিক্ষণ পেজটি নিজেদের দখলে রাখতে পারেনি।
রবিবার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হানিফ সংকেতের পেজটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে
একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবি পোস্ট করে হ্যাকাররা। কিছুক্ষণের মধ্যেই হানিফ সংকেতের
কারিগরি দল পেজের নিয়ন্ত্রণ নেয়।
১ কোটির বেশি অনুসারীর এই পেজটি ফিরে পেয়ে সন্ধ্যা
সাতটার হানিফ সংকেতের নামে দেয়া এক পোস্টে বলা হয়, ‘কিছুক্ষণ আগে কে বা কারা পেজটি
হ্যাক করে সেখানে অত্যন্ত অরুচিকর একটি দৃশ্য সংযোজন করে, যা দ্রুততম সময়ের মধ্যেই
আমার টেকনিক্যাল টিম অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপসারণ করে।’ ‘আমাদের এই পোস্ট দেওয়ার আগেই
অনেকে পেজ হ্যাক হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের সতর্ক করেছেন, সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
ও কৃতজ্ঞতা।’
জনপ্রিয় টেলিভিশন ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র গ্রন্থনা, পরিকল্পনা
ও উপস্থাপনা করেন হানিফ সংকেত। তিনি নাটকও নির্মাণ করেছেন। হানিফ সংকেত করেছেন অভিনয়,
লিখেছেন রম্যরচনা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন পিয়া জান্নাতুল
মন্তব্য করুন
প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা
পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির
গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে
অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ
আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।
গত ২৪ এপ্রিল (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র
সেন্সর বোর্ড থেকে চূড়ান্ত রায় জানানো হয়, ছবিটি দর্শকদের সামনে প্রদর্শনযোগ্য নয়।
তবে ৩০ দিনের মধ্যে আপিলের সুযোগ রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন
‘অমীমাংসিত’ নির্মাতা রায়হান রাফী। নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সিনেমা বাস্তবের সাথে মিলে
গেছে তাই এটা মুক্তি দেওয়া যাবে না! সিনেমা হতে হবে অবাস্তব! ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’
সেন্সর বোর্ডে আটকে দেয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। বিষয়টা তাহলে এমন, কোনো সিনেমায় কোনো
সাংবাদিক দম্পতি খুন হতে পারবে না? কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও যদি কোনো ঘটনার
সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে ব্যাপারটা এমন, ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না টাইপ।’
রাফি আরও লেখেন, ‘অমীমাংসিত’ সিনেমায়
কোনো কিছুই প্রমাণ করা হয়নি, কেবল বিভিন্ন জনের ধারণা দেখানো হয়েছিল, তারপরও এই সিনেমা
আটকে দেওয়াটা সত্যি দুঃখজনক!’
সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘সিনেমায় কোনো
খুন দেখানো যাবে না, কোনো ধর্ষণ দেখানো যাবে না, কোনো অপহরণ দেখানো যাবে না, কোনো গুম
দেখানো যাবে না। আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে। এখানে কোনো খুন হয় না, কোনো গুম
হয় না, কোনো ধর্ষণ হয় না। এভাবেই হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে।’
‘অমীমাংসিত’কে দর্শকের সামনে অপ্রদর্শনযোগ্য
বলে রায় দিয়ে যে কারণগুলো দেখানো হয়েছে সেগুলো হলো, ১) চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য
রয়েছে। (২) কাল্পনিক কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে।
(৩) এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন।
(৪) চলচ্চিত্রটির কাহিনি/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সাথে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে
পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
মন্তব্য করুন
ইরাকে এক নারী টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বাসসের
খবর অনুযায়ী স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) মোটরসাইকেলে নিয়ে আসা এক বন্দুকধারী
ওই নারীকে গুলি করে হত্যা করেন। ওই নারীর নাম ওম ফাদাহ।
ইরাকের সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি অনেক প্রভাবশালী এবং সুপরিচিত
ছিলেন। বাগদাদে তার বাড়ির বাইরে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা
এএফপি’কে এই কথা জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, অজ্ঞাতনামা
এক হামলাকারী জায়উনা জেলায় ওম ফাহাদকে তার গাড়িতে গুলি করে। অন্য এক নিরাপত্তা সূত্র
জানায়, ওই হামলাকারী খাবার ডেলিভারি দেওয়ার ভান করে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওম ফাহাদ আঁটসাঁট পোশাক পরে ইরাকি সঙ্গীতে তার নাচের টিকটক ভিডিওগুলোর
জন্য পরিচিত হয়েছিলেন।
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি আদালত ‘শালীনতা এবং জনসাধারণের নৈতিকতাকে
ক্ষুন্ন করে এমন অশালীন বক্তৃতা সম্বলিত ভিডিও’ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে শেয়ার করার
জন্য তাকে ছয় মাসের কারাদ- দেয়।
ইরাকের জনসাধারণের ‘নৈতিকতা এবং ঐতিহ্য লঙ্ঘন করে এমন বিষয়বস্তু
সম্বলিত কন্টেন্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য গত বছর দেশটির সরকার
অভিযান শুরু করে।
টিকটক, ইউটিউব এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে পোস্টকৃত আক্রমণাত্মক
বিভিন্ন ক্লিপ চিহ্নিত করে তা সরিয়ে ফেলার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন
করে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, এরপর থেকে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৮ সালে বন্দুকধারীরা বাগদাদে প্রভাবশালী মডেল তারকা ফারেসকে গুলি করে হত্যা করে।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।
প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।