কালার ইনসাইড

কেন নিষিদ্ধ হয়েছিল এই সিনেমাগুলো?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:২০ পিএম, ২৩ অক্টোবর, ২০১৮


Thumbnail

ক্যামেরায় যা ইচ্ছা তা ধারণ করে সিনেমা বানানো যায়, কিন্তু মুক্তি দেওয়া যায় না। এর জন্য বিশ্বের সব চলচ্চিত্রশিল্পেই থাকে সেন্সর বোর্ড। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সিনেমাটি মুক্তির উপযোগী কি না। আবার নিজ দেশে মুক্তির উপযোগী হলেও, অন্য দেশে তা উপযোগী না ও হতে পারে। পৃথিবীতে এমন বহু সিনেমা রয়েছে, যেগুলো নিজ দেশের সেন্সর অতিক্রম করলেও, অন্য দেশে গিয়ে আটকে গেছে। অর্থাৎ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এমন কয়েকটি আলোচিত সিনেমার কথাই আজ জানা যাক-

এ সার্বিয়ান ফিল্ম

বিতর্কিত সিনেমার কথা উঠলেই প্রথমে আসবে সার্বিয়ার চলচ্চিত্র ‘এ সার্বিয়ান ফিল্ম’এর কথা। বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত এই সিনেমার গল্প একজন অ্যাডাল্ট ছবির নায়ককে ঘিরে, যে একসময় এই পেশা থেকে সরে আসে। প্রচণ্ড অর্থকষ্টে কাটতে থাকে তাঁর দিনকাল। হঠাৎ এক পরিচালক তাঁর কাছে একটি ছবির প্রস্তাব নিয়ে আসে। একসময় তিনি বুঝতে পারেন পরিচালক তাঁকে ভয়ংকর ফাঁদে ফেলেছেন। এই ছবিতে দেখানো হয় ভয়ংকর সব খুন, শিশু ধর্ষণ এবং মৃতদেহের সঙ্গে সঙ্গমের গা ছমছমে দৃশ্য। আমেরিকার মতো প্রগতিশীল দেশও ছবিটি নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হয়। এছাড়া ব্রাজিল, স্পেন ও নরওয়েসহ পৃথিবীর বহু দেশে ছবিটি নিষিদ্ধ করা হয়।

ক্যানিবাল হলোকাস্ট

অ্যামাজনের মানুষ খেকো আদিবাসীদের উপর একটি ভুয়া তথ্যচিত্রের ওপর নির্মিত হয়েছিল ক্যানিবাল হলোকাস্ট। এই ছবি দেখে সিনেমাহলে অনেকেই অসুস্থ বোধ করা শুরু করেন। একজন প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞ অ্যামাজনে যান গবেষণার কাজে। সেখানে তিনি কিছু ফুটেজ খুঁজে পান। সেগুলো নিয়ে তিনি আমেরিকায় আসেন। এরপর ফুটেজে দেখেন বীভৎস সব দৃশ্য। পৃথিবীর প্রায় ৫০টিরও বেশি দেশে ছবিটি নিষিদ্ধ করা হয়।

লাস্ট ট্যাংগো ইন প্যারিস

‘গডফাদার’ খ্যাত অভিনেতা মার্লন ব্র্যান্ডো অভিনীত ক্ল্যাসিক ছবি ‘লাস্ট ট্যাংগো ইন প্যারিস’। খোলামেলা দৃশ্যে সাজানো সাহসী সিনেমা হিসেব খ্যাত ছবিটি। কিন্তু নিষিদ্ধ করা হয় ইতালি ও স্পেনে। কারন সিনেমার একটি দৃশ্যে নায়ক মার্লন ব্রান্ডো নায়িকার শরীরে মাখন মাখাচ্ছিলেন। আর খাবারের জিনিসকে এভাবে দেখানো ইতালি, স্পেনে জঘন্য অপরাধ।

ব্যাক টু দ্য ফিউচার

টাইম ট্র্যাভেল ও কমেডির সংমিশ্রণে নির্মিত এই সিনেমা সিরিজ আশির দশকে দর্শক সমালোচকদের মধ্যে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায়।  কিন্তু চীনে নিষিদ্ধ করা হয় ছবিটি। কারণ চীনা সংস্কৃতিতে ভবিষ্যৎ দেখা বারণ। তার ওপর ছবিতে নাকি প্রচুর কুসংস্কার দেখানো হয়েছে।

দ্য সিম্পসনস মুভি 

জনপ্রিয় কার্টুন সিরিজ দ্য সিম্পসন নিয়ে ২০০৭ সালে হলিউডে নির্মিত হয় অ্যানিমেশন ছবি ‘দ্য সিম্পসনস মুভি’। ছবিটি বিশব্যাপি জনপ্রিয়তা লাভ করলেও মায়ানমারে নিষিদ্ধ করা হয়। নিষিদ্ধের কারণ কোনো জঘন্য দৃশ্য বা কাহিনী নয়, বরং সিম্পসনের গায়ের রঙ হলুদ বলেই এমন সিদ্ধান্ত নেয় মায়ানমারের সরকার। কারণ দেশটিতে হলুদ রঙ নিষিদ্ধ।

অল কোয়াইট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট 

এটি ১৯৩০ সালে নির্মিত একটি হলিউড ক্লাসিক ছবি। ছবিটি হিটলার ও নাৎসি বাহিনীর বিপক্ষে তৈরি। তাই অস্ট্রিয়া ও জার্মানিতে ছবিটি নিষিদ্ধ করা হয়। ঐ সময় কেউ সিনেমাটি জার্মানীতে দেখলে তার ওপর ব্যাপক অত্যাচার করা হতো।

দ্য টিন ড্রাম 

এই ছবিতে ১১ বছরের অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের সঙ্গে ১৬ বছরের মেয়ের যৌনতা দেখানো হয়েছে। যার ফলে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায় ছবিটি নিষিদ্ধ করা হয়। দেশটির প্রশাসন বলছে, এই ছবিতে শিশু পর্ণগ্রাফিকে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। জার্মানির এই ছবিটি অস্কারে বিদেশী ছবি বিভাগে সেরার পুরস্কার জিতে।

 দ্য বার্থ অব এ নেশন

১৯১৫ সালে মুক্তি পাওয়া একটি নির্বাক চলচ্চিত্র ‘দ্য বার্থ অব এ নেশন’। এটি পৃথিবীর প্রথম সিক্যুয়েল মুভি। কিন্তু বর্ণবাদি গল্পের কারণে ছবিটি বহু কৃষ্ণাঙ্গ দেশে নিষিদ্ধ করা হয়। যদিও পরিচালক ডি ডাব্লিউ গ্রিফিথ এর জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন।

ক্লক ওয়ার্ক ওরেঞ্জ

বিখ্যাত পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের এই ছবি গ্রেট বিটেনে প্রায় ২৭ বছর ধরে নিষিদ্ধ ছিল। অ্যালেক্স নামক এক বখে যাওয়া তরুণের নৃশংস সব কর্মকাণ্ড নিয়ে ছবিটি নির্মিত হয়। অত্যধিক ভায়োলেন্স এবং পাশবিক ধর্ষনের দৃশ্য থাকায় ব্রিটেনে ছবিটি নিষিদ্ধ হয়। কিন্তু সারাবিশ্বে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায় ছবিটি।

দ্য এক্সরসিস্ট

ভৌতিক সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ংকর সিনেমা ধরা হয় এটিকে। অশুভ আত্মার প্রভাবে আচ্ছন্ন এক কিশোরী এবং তাঁকে ঘিরে ঘটে যাওয়া ভয়ংকর সব ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয়েছে ছবিটি। ভয় পাওয়ার সমস্ত রসদই রয়েছে এতে। ছবিটি দেখতে গিয়ে অনেকের জ্ঞান হারানো এমনকি হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। এসব কারণে পৃথিবীর বহু দেশে নিষিদ্ধ করা হয় ছবিটি।

বাংলা ইনসাইডার/এইচপি/জেডএ                

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে তাহসান-ফারিণের গান

প্রকাশ: ০৩:১১ পিএম, ০১ মে, ২০২৪


Thumbnail

ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। ২০১৭ সালে মায়ের ইচ্ছায় অভিনয়ে নাম লেখান। তারপর অংসখ্য নাটক-টেলিফিল্মে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন এই অভিনেত্রী।

গত ঈদুল ফিতরে গায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন তাসনিয়া ফারিণ। ‘রঙে রঙে রঙিন হব’ শিরোনামের গানটি দ্বৈতভাবে কণ্ঠে তুলেন তাহসান খান ও ফারিণ। গানটি ‘ইত্যাদি’-তে প্রচারের পর গত ১৬ এপ্রিল ইউটিউবে মুক্তি পায়। তারপর গানটি যেন লুফে নেন শ্রোতারা।

এখন পর্যন্ত গানটির মোট ভিউ দাঁড়িয়েছে ৯৫ লাখ ৭২ হাজারের বেশি। দর্শক-শ্রোতারা গানটির ভূয়সী প্রশংসা করছেন। শুধু তাই নয়, বর্তমানে বাংলাদেশ অংশে (মিউজিক) ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের তালিকার শীর্ষে রয়েছে গানটি।

বিষয়টি নিয়ে উচ্ছ্বসিত উপস্থাপক হানিফ সংকেত। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লেখেন, “প্রিয় দর্শক, ঈদ উপলক্ষে ঈদের বিশেষ ইত্যাদিতে প্রচারিত সবগুলো গানই আপনারা পছন্দ করেছেন জেনে আমরা আনন্দিত। গানটির মধ্যে শিল্পী তাহসান ও তাসনিয়া ফারিণের গাওয়া ‘রঙে রঙে রঙিন হব’ গানটি আপনাদের বিচারে সেরা গান নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে মিউজিক বিভাগে এক নম্বর স্থানে উঠে আসে, যা এখনো অটুট আছে।”

গায়িকা হিসেবে ফারিণকে দর্শক এখন চিনলেও অনেক আগে থেকেই গানের চর্চা করেন তিনি। এ বিষয়ে ফারিণ বলেন, ‘আমি কিন্তু নায়িকার আগে গায়িকা। যশোর থেকে ঢাকায় এসেও গানের চর্চা করেছি। দিনের পর দিন গান শিখেছি। জাতীয়, বিভাগীয় পর্যায়ে গান করেছি। গান গেয়ে অনেক পুরস্কার পেয়েছি। কিন্তু অভিনয়ের কারণে গানের প্রতিভা এতদিন কেউ জানতে পারেনি।’

‘রঙে রঙে রঙিন হব’ শিরোনামে গানের কথা লিখেছেন কবির বকুল। সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান মাহমুদুল।

তাসনিয়া ফারিণ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

এবার জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব

প্রকাশ: ০৮:২৮ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান প্রজন্মের আলোচিত-সমালোচিত নায়ক জায়েদ খান। বিভিন্ন সময় তার নানান কর্মকাণ্ডের জন্য সমালোচিত হতে হয়। অন্যদিকে বিভিন্ন ঘটনায় অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে হঠাৎ নিজের মেজাজ হারাতে দেখা গেছে। এবার তাকে দেখা গেছে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়তে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কয়েক সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপে সাকিবের ক্ষোভের বিষয়টি দেখা গেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, সুইমিংপুলের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে যাচ্ছিলেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। তার ঠিক পাশেই দাঁড়ানো ছিল চিত্রনায়ক জায়েদ খান। হঠাৎ দেখা যায়, সাকিব তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি সুইমিংপুলে ছুড়ে ফেলে দিয়ে হেঁটে চলে যান। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাকিবের এমন আচরণে হতভম্ব হয়ে যান জায়েদ খান। ধারণা করা হচ্ছে, পানিতে ছুড়ে ফেলা ফোনটি জায়েদ খানের।

ধারণা করা হচ্ছে, তাদের মধ্যে কোনো ভুল বোঝাবুঝির ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। সেকারণেই হয়তো জায়েদ খানের ওপর চটেছেন সাকিব আল হাসান। শেষমেশ মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পেরে হাতে থাকা ফোনটি পানিতে ছুঁড়ে মারেন। 

ভিডিওটি ঠিক কোন জায়গায় ধারণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে ভিডিওটির বিশ্লেষণে অনুমান করা যায়, সেটি কোনো রিসোর্ট কিংবা হোটেলের সুইমিংপুল হতে পারে।

জানা গেছে, ব্যক্তিগত কাজে গিয়ে সেখানে সাকিবের সঙ্গে দেখা হয় জায়েদ খানের। তখন একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের মাঝেই ঘটে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।

যদিও এই ঘটনার রেশ ধরে এখনো তাদের কেউই প্রকাশ্যে কথা বলেননি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ঘটনা নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন।

জায়েদ খান   সাকিব আল হাসান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত

প্রকাশ: ০৬:২৯ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এবার অস্ট্রেলিয়ায় স্টেজ শো করেছেন জায়েদ খান। রোববার মেলবোর্নের টাউন হলে এই অনুষ্ঠানটি হয়েছে। সেখানকার বাঙালি দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন ‘সোনার চর’ সিনেমার এই নায়ক। স্টেজ থেকে ‘শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত’ বলে শ্লোগান দিচ্ছিলেন দর্শকরা। বিষয়টিতে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জায়েদ খান।

অনুষ্ঠানে ফিগার দেখিয়ে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী ভক্তদের মাথা ঘুরিয়ে দিলেন ঢাকাই ছবির মোস্ট এলিজিবল ব্যাচেলর জায়েদ খান। স্টেজে পারফর্ম করতে করতে একপর্যায়ে জামা খুলে ফেলেন সুদর্শন এই নায়ক। এরপর স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে দুই হাতের পেশী ফোলাতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন দর্শক সারিতে থাকা জায়েদ ফ্যানরা। এ ছাড়া ভক্তদের অনুরোধে মেলবর্নের ওই অনুষ্ঠানে দিতে হয়েছে ডিগবাজিও। এসময় স্টেজে বেজে চলছিল জায়েদের লেস্টেস্ট সুপার-ডুপার হিট সং ‘বিড়ি খাইলে হয় ক্যানসার’ গানটি।

অস্ট্রেলিয়ায় স্টেজ শো করতে গিয়েছেন জায়েদ খান। রোববার মেলবোর্নের টাউন হলে হয়েছে অনুষ্ঠানটি। সেখানকার বাঙালি দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন ‘সোনার চর’ সিনেমার এই নায়ক। স্টেজ থেকে ‘শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত’ বলে শ্লোগান দিচ্ছিলেন দর্শকরা। বিষয়টিতে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জায়েদ খান।

অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে জায়েদ খানকে ডিগবাজি দেওয়ার জন্য চিৎকার করে অনুরোধ করেন দর্শকরা। এ বিষয়ে জায়েদ বলেন, বেশির ভাগ দর্শকই ডিগবাজির জন্য অনুরোধ করছিলেন। তাই ডিগবাজি না দিয়ে কোনো উপায় ছিল না। স্টেজে দর্শকের জন্যও ডিগবাজি দেওয়ার ব্যবস্থা ছিল। তাতে তিনজন দর্শক অংশগ্রহণ করেছেন। ডিগবাজিতে যিনি প্রথম হয়েছেন, সেই দর্শককে জায়েদের ছবিসহ বালিশের কভার উপহার দেওয়া হয়েছে। নায়কের হাত থেকেই পুরস্কার গ্রহণ করেছেন বিজয়ী দর্শক।

জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়ায় আরও একটি পারফর্ম করবেন জায়েদ। আগামী ৫ মে সিডনির ওরিয়ন ফাংশন সেন্টারে বৈশাখী আড্ডা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে অতিথি হিসেবে পারফর্ম করবেন এই নায়ক।

জায়েদ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিয়ে করছেন শাকিব খান, জানেন পাত্রী কে?

প্রকাশ: ১০:২৩ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্যক্তিগত জীবনে বিয়ে ও বিচ্ছেদ টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে গেছেন ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান। অপু বিশ্বাস ও বুবলী এই নায়কের দুই সাবেক স্ত্রী হলেও বাবা হিসেবে দুই সন্তান আব্রাম ও শেহজাদের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তবে এবার নতুন সম্পর্কের পথে হাঁটতে চলেছেন ঢালিউড কিং।

নায়কের পরিবারের মতে, অতীত ভুলে সংসারী হয়ে উঠুক শাকিব খান। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবারে চলছে বিয়ের তোড়জোড়। খুব শিগগিরই বিয়ে করবেন অভিনেতা। এর জন্য শাকিবের সম্মতিতে পাত্রী দেখাও শুরু হয়েছে।
 
গুঞ্জন চলছে, যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফেরা এক ডাক্তার মেয়ের সঙ্গে বিয়ের আলোচনা এগোচ্ছে শাকিবের।
 
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাকিবের পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন, যখনই সিনেমা মুক্তির সময় আসে তখনই আলোচনায় থাকতে সাক্ষাৎকারে শাকিব প্রসঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন অপু ও বুবলী। এতে শাকিব খান যেমন বিব্রত হন, তেমনি তার পরিবারকে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবার তাকে বিয়ে দিচ্ছে।
 
শাকিবের পরিবারের ওই সদস্য আরও বলেন, দুজনই এখন শাকিবের অতীত। অথচ তারা এখনও শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে দাবি করছেন। আমরা তাই বেশ বিরক্ত।

এদিকে শাকিবের বাড়িতে যাওয়ায় নিষেধ রয়েছে অপু ও বুবলীর। এ ছাড়া তারা দুজন যদি কোনো সাক্ষাৎকারে শাকিবকে নিয়ে কোনো মিথ্যাচার করেন তবে সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে শাকিবের পরিবারের।
 
শোনা যাচ্ছে, দুবার নিজের পছন্দে বিয়ে করে জটিলতায় পড়েছেন শাকিব। আর তাই এবার পরিবারের পছন্দেই সম্মতি দিয়েছেন তিনি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জমকালো আয়োজনে চলতি বছরের শেষের দিকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন ঢালিউড কিং।


বিয়ে   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

গভীর রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস, সকালে মিলল অভিনেত্রীর লাশ

প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।

অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন।

তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনো জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি।

অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল যাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।

ভোজপুরি সিনেমা   অমৃতা পাণ্ডে  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন