নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০১ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০১৯
কাজ কম, মডেল বেশি। তার উপর আবার বিদেশি মডেলদের ভিড়। পুরুষ মডেল হওয়া বেশ শক্তই এই সময়। এক বিখ্যাত মডেল একটি বিখ্যাত উক্তি করেছিলেন। বলেছিলেন পুরুষ মডেল এবং মডেলিংয়ের সম্পর্কটা ‘ফ্লিং’ এর মতো। এমন ঠুনকো সম্পর্ক যে বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছলেও বিবাহবিচ্ছেদ সময়ের অপেক্ষা মাত্র!
ঢাকার বড় বড় ফ্যাশন শোগুলোর খোঁজ নেওয়া হয়েছে গেল কয়েকমাস ধরে। সেখানে দেখা যায়, যেখানে মাত্র আটজন অফিশিয়াল পুরুষ মডেল, সেখানে মহিলা মডেলের সংখ্যা আটচল্লিশ। তুলনামূলক ভাবে পুরুষ মডেলদের সংখ্যা যে কত কম তা বুঝতে অসুবিধে হয় না।
এ এমন এক দুনিয়া যেখানে মেয়েদেরই প্রাধান্য চোখে পড়ার মতো। এ হেন পেশাতে পুরুষদের ভূমিকা কতখানি? তাঁদের পক্ষে মডেলিংকে পেশা হিসেবে নেওয়াটাই বা কতটা যুক্তিসঙ্গত?
মডেলিং জগতে আসতে চাওয়া পুরুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সে রকমই কম নয় তাঁদের জীবনের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতাও। ফ্যাশন উইকের আনাচে কানাচে প্রায়ই শোনা যায় সমকামিতার নামে উঠতি মডেলদের বঞ্চনার শিকার হতে হয়। সিনিয়র মডেল নোবেল বলেন, ‘রাস্তাটা মোটেও সহজ নয়। যদি কেউ নিজেই সুযোগ করে দেন, তা হলে তাঁকে চূড়ান্ত ভাবে শোষিত হতেই হবে। এই রকম অনেক মানুষের মুখোমুখি হতে হবে যাঁরা বলবেন, ‘আমি অমুক ডিজাইনারের সঙ্গে তোমাকে আলাপ করিয়ে দিতেই পারি কিন্তু তার বিনিময়ে তোমাকে কী করতে হবে তা তো বুঝতেই পারছ।’ তিনি এ পরামর্শও দেন, ‘আপনাকে বুদ্ধি করে এই পরিস্থিতিগুলোকে পাশ কাটিয়ে যেতে হবে। হয়তো খুব শান্ত গলায় বললেন, ‘আমি আপনার সঙ্গে পরে যোগাযোগ করছি।’ ব্যস, তার পর তাঁকে আর ফোন করার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। তবে এটা নিজেকেই বুঝতে হবে।
টাকার ক্ষেত্রেও পুরুষ মডেলদের অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। উন্নত গুণমানের কাজ আশা করা হয়, কিন্তু সেই মতো পারিশ্রমিক দেওয়া হয় না। পুরুষ মডেলদের কি একটি বিকল্প পেশা থাকা দরকার? ফয়সাল একজন মডেল। অনেকদিন ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেছেন। তার পর ছেড়ে দিয়ে আপাতত নিজস্ব ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। ‘যদিও আমি বিশ্বাস করি না সব ক্ষেত্রেই তাঁরা শোষিত হন, তবে মডেলিংকে কেরিয়ার হিসেবে বেছে নিলে পুরুষদের একটা বিকল্প রাস্তা খুঁজে রাখা প্রয়োজন। মডেলিংয়ে কর্মজীবন খুবই সীমিত হয়। তাই নিজের সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগে অন্য রাস্তা বেছে নেওয়াটা দরকার।’
বাংলাদেশের মডেল আসিফ আজিম ইতিমধ্যেই ইতালীয়, জার্মান, এবং অস্ট্রেলীয় ‘ভোগ’ ম্যাগাজিনের কাভারে জায়গা করে নিয়েছেন। ভারতের বিখ্যাত ডিজাইনারদের হয়ে র্যাম্পেও হেঁটেছেন। বার্সেলোনা ফ্যাশন উইক এবং সিডনি ফ্যাশন উইকেও অংশগ্রহণ করেছেন। আসিফের মতে, এক হাজার পুরুষ চেষ্টা করলে হয়তো একজনের কাছে মডেলিং লাভজনক পেশা হয়ে উঠতে পারে। এই পেশাতে মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের নিরাপত্তাহীনতা অনেক বেশি এবং সেটা পৃথিবীর সব জায়গাতেই প্রযোজ্য।
আসিফের মতে,‘বেশিরভাগ ফ্যাশন শোতে অফিশিয়াল পুরুষ মডেলের সংখ্যা নামমাত্র। অনেক সময় তো ডিজাইনারদের ফ্যাশন উইকে যোগ দেওয়ার জন্য যে টাকা দিতে হয় তার পর পুরুষ মডেলদের পারিশ্রমিক দেওয়ার সাধ্য থাকে না। যদি দেশের সেরা পাঁচ জন পুরুষ মডেলের মধ্যে থাকতে পারে তা হলে একটা মানে আছে। না হলে এই পেশায় আসাই উচিত নয় পুরুষদের। এক জন সেরা মহিলা মডেল হয়তো বছরে বাংলাদেশে কম হলেও পঞ্চাশ লাখ রোজগার করতে পারবেন। সেখানে এক জন পুরুষ মডেলের ক্ষেত্রে সেটা খুব বেশি হলে ১০ লাখও না’ বললেন আসিফ।
এই মুহূর্তে সব থেকে বড় সমস্যা হল দেশীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে বিদেশি মডেলদের আসা যাওয়া। ভারত, এমনকি পাকিস্তানি মডেলরাও বাংলাদেশে আসে। এই ক্ষেত্রে নেই কোন সংগঠনও।
এখন প্রতিযোগিতাটা অনেক বেশি কঠিন। শো-এর সংখ্যা অনেক কম। সেই তুলনায় প্রচুর সুদর্শন পুরুষ মডেল সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে। মডেলিং-এ অনেক ক্ষেত্রেই মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যেই কাজের জন্য মরিয়া হওয়ার ব্যাপারটা বেশি দেখা যায়। অনেক মডেলই ‘কাস্টিং কাউচ’ নিয়ে অভিযোগ করেন।
তবে অনেকে মনে করেন, মডেলিং থেকে সিনেমাতেও নাম লেখানো যায়। হলিউড-বলিউডের অনেকেই মডেলিং থেকে সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন। সেক্ষেত্রেও বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে আছে। সুদর্শন এ পুরুষদের দক্ষ নির্মাতারা ভালো নায়ক হিসেবেও তৈরী করতে পারে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন পিয়া জান্নাতুল
মন্তব্য করুন
প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা
পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির
গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে
অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ
আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।
গত ২৪ এপ্রিল (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র
সেন্সর বোর্ড থেকে চূড়ান্ত রায় জানানো হয়, ছবিটি দর্শকদের সামনে প্রদর্শনযোগ্য নয়।
তবে ৩০ দিনের মধ্যে আপিলের সুযোগ রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন
‘অমীমাংসিত’ নির্মাতা রায়হান রাফী। নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সিনেমা বাস্তবের সাথে মিলে
গেছে তাই এটা মুক্তি দেওয়া যাবে না! সিনেমা হতে হবে অবাস্তব! ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’
সেন্সর বোর্ডে আটকে দেয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। বিষয়টা তাহলে এমন, কোনো সিনেমায় কোনো
সাংবাদিক দম্পতি খুন হতে পারবে না? কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও যদি কোনো ঘটনার
সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে ব্যাপারটা এমন, ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না টাইপ।’
রাফি আরও লেখেন, ‘অমীমাংসিত’ সিনেমায়
কোনো কিছুই প্রমাণ করা হয়নি, কেবল বিভিন্ন জনের ধারণা দেখানো হয়েছিল, তারপরও এই সিনেমা
আটকে দেওয়াটা সত্যি দুঃখজনক!’
সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘সিনেমায় কোনো
খুন দেখানো যাবে না, কোনো ধর্ষণ দেখানো যাবে না, কোনো অপহরণ দেখানো যাবে না, কোনো গুম
দেখানো যাবে না। আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে। এখানে কোনো খুন হয় না, কোনো গুম
হয় না, কোনো ধর্ষণ হয় না। এভাবেই হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে।’
‘অমীমাংসিত’কে দর্শকের সামনে অপ্রদর্শনযোগ্য
বলে রায় দিয়ে যে কারণগুলো দেখানো হয়েছে সেগুলো হলো, ১) চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য
রয়েছে। (২) কাল্পনিক কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে।
(৩) এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন।
(৪) চলচ্চিত্রটির কাহিনি/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সাথে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে
পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
মন্তব্য করুন
ইরাকে এক নারী টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বাসসের
খবর অনুযায়ী স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) মোটরসাইকেলে নিয়ে আসা এক বন্দুকধারী
ওই নারীকে গুলি করে হত্যা করেন। ওই নারীর নাম ওম ফাদাহ।
ইরাকের সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি অনেক প্রভাবশালী এবং সুপরিচিত
ছিলেন। বাগদাদে তার বাড়ির বাইরে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তারা
এএফপি’কে এই কথা জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানান, অজ্ঞাতনামা
এক হামলাকারী জায়উনা জেলায় ওম ফাহাদকে তার গাড়িতে গুলি করে। অন্য এক নিরাপত্তা সূত্র
জানায়, ওই হামলাকারী খাবার ডেলিভারি দেওয়ার ভান করে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওম ফাহাদ আঁটসাঁট পোশাক পরে ইরাকি সঙ্গীতে তার নাচের টিকটক ভিডিওগুলোর
জন্য পরিচিত হয়েছিলেন।
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি আদালত ‘শালীনতা এবং জনসাধারণের নৈতিকতাকে
ক্ষুন্ন করে এমন অশালীন বক্তৃতা সম্বলিত ভিডিও’ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে শেয়ার করার
জন্য তাকে ছয় মাসের কারাদ- দেয়।
ইরাকের জনসাধারণের ‘নৈতিকতা এবং ঐতিহ্য লঙ্ঘন করে এমন বিষয়বস্তু
সম্বলিত কন্টেন্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য গত বছর দেশটির সরকার
অভিযান শুরু করে।
টিকটক, ইউটিউব এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে পোস্টকৃত আক্রমণাত্মক
বিভিন্ন ক্লিপ চিহ্নিত করে তা সরিয়ে ফেলার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন
করে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, এরপর থেকে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৮ সালে বন্দুকধারীরা বাগদাদে প্রভাবশালী মডেল তারকা ফারেসকে গুলি করে হত্যা করে।
মন্তব্য করুন
চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর সঙ্গে ঢালিউড
সুপারস্টার শাকিব
খান দাম্পত্য
সম্পর্কের ইতি টেনেছেন অনেক আগেই। তবে এখনও মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন মিডিয়ায় শাকিবের সঙ্গে
তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেন দুই নায়িকাই।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শাকিবের সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের অনেক খুঁটিনাটি
ফাঁস করেছেন বুবলী। যা নিয়ে বর্তমানে দর্শকমহলে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে।
বিষয়টি নিয়ে এবার কথা বলেছেন অপু বিশ্বাস।
সাক্ষাৎকারে বুবলী বলেছিলেন, ‘আইনগতভাবে আমি এখনও শাকিব
খানের বৈধ স্ত্রী।’ আবার বলছেন, ‘আমি শাকিবের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের
সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।’
সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বুবলীর সেসব কথার প্রেক্ষিতে
কথা বলেছেন অপু
বিশ্বাস।
বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু। হাসতে
হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত
হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’
অপু বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ।
প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের
ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে
নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেওয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে
তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
অপু আরো বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি,
আবেগে আপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না। এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির
খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি
তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
বুবলীকে ইঙ্গিত করে নাম প্রকাশ না করে অপু আরও বলেন, ‘এখন আমরা একটা জায়গায় চলে এসেছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখতে হবে। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি উনাকে সুস্থ থাকা দরকার।’
অপু বিশ্বাস শবনম বুবলী ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি আইনজীবীর পোশাকে পিয়া জান্নাতুল এর একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। আর তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে সেই কথা শুনে লাবণ্যময়ী হাসি দিচ্ছেন মডেল, অভিনেত্রী ও আইনজীবী পিয়া জান্নাতুল। ব্যস্, এই হাসিতেই ঘায়েল নেটিজেনরা। বিভিন্ন গানের সঙ্গে ভিডিওটি জুড়ে দিয়ে তৈরি হচ্ছে রিলস ও মিম।
প্রথমবার সেন্সর বোর্ডের জালে আটকা পড়ে গেলেন তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি। তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সিনেমাটির গল্প বাস্তবের সঙ্গে মিল থাকায় আটকে গেছে সেন্সর বোর্ডে। ওয়েব ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমতিয়াজ বর্ষণ, তানজিকা আমিন, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গত ক’বছর ধরে প্রেক্ষাগৃহ আর ওটিটি, দুই মাধ্যমেই সফলতা পেয়েছেন এই নির্মাতা।