নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৪৩ পিএম, ১৫ মে, ২০১৯
এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমানের গায়কী প্রতিভার কথা সকলেরই জানা। তার কাছের মানুষরা গানের সেই খবর অনেক আগে থেকে জানলেও সাধারণরা জেনেছেন কয়েক বছর আগে। বিভিন্ন সময় গান নিয়ে তার দুর্বলতার কথা জানিয়েছেন তিনি। নানা সাক্ষাৎকারে তিনি সেটা প্রকাশ করেছেন। তবে কখনো গান গাইতে দেখা যায়নি তাকে। ২০১৭ সালে কোরবানি ঈদে প্রথম গান নিয়ে হাজির হন তিনি।
তারপরই তিনি নিয়মিত গান করছেন। বিশেষ দিবসগুলোতে তার গান আনন্দ দেয় দর্শক শ্রোতাদের। তার কণ্ঠে একক সংগীতানুষ্ঠানটি প্রচারে আসার পর রাতারাতি সেটি ভাইরাল হয়ে যায়। আলোচনা, সমালোচনায় ভেসে যায় তিনি। তবুও নিজের গান ও গায়কীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। বলেছিলেন কারো সমালোচনায় গান ছেড়ে দেয়ার পাত্র তিনি নন।
গেল দুই বছরে গানের আঙিনায় সবচেয়ে আলোচিত নাম তিনি। তার দাবি, কেউ কেউ সমালোচনা করলেও তার অনেক ভক্তও গড়ে উঠেছে। যারা অপেক্ষায় থাকেন মাহফুজুর রহমানের গানের অনুষ্ঠানের জন্য।
তাদের জন্য সুখবর নিয়ে ফিরছেন ড. মাহফুজুর রহমান। আসছে রোজা ঈদেও একক সংগীতানুষ্ঠানে দেখা মিলবে এই চ্যানেল মালিক ও গায়কের। তারই মালিকানাধীন চ্যানেল এটিএন বাংলায় সেটি প্রচার হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এরইমধ্যে বেশ কয়টি গানের রেকর্ডিং ও ভিডিও ধারণ শেষ হয়েছে। বিশ্বের নানা দেশের লোকেশনে চিত্রায়িত হচ্ছে গানগুলো। দেশসেরা গীতিকবিদের লেখা গানগুলোতে সুর ও সংগীতায়োজনেও থাকবে চমক।
ড. মাহফুজুর রহমান প্রত্যাশা করেন, গেল দুই বছরের মতো এবারও ঈদে তার গান মাত করবে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন