নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫৯ পিএম, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯
আমার ব্যক্তিগত বিষয়টা আমার অনুমতি ছাড়া যদি কেউ প্রকাশ করে দেয় সেটা আমার রাইট টু প্রাইভেসির ওপর আঘাত। আমার গোপনীয়তার যে সুরক্ষা, তার ওপর আঘাত।
অভিনেত্রী মিথিলার সঙ্গে পরিচালক ফাহমির কি সম্পর্ক ছিল এটি তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। এখানে তাহসানের ভূমিকা কি ছিল সেটাও তাদের ব্যাপার। কিন্তু গেল কয়েকদিন তাদের ঘনিষ্ঠ ছবিগুলো যেভাবে গণমাধ্যমে আসছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ এই ছবিগুলো থেকে মজা লুটছে। তা কেন হতে দিলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী?
বাংলাদেশে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ তৈরী করা হয়েছে। এই আইনে বলা হয়েছে, কেউ যদি কুৎসা রটনা করে কেউ যদি অন্যের সম্মানহানি করে ভাবমূর্তি নষ্ট করে বা তার সম্মতি না নিয়ে কোন ছবি প্রকাশ করে সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেটাই যদি হয় তাহলে আমরা দেখছি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানুষকে ভিক্টিমাইজ করা হচ্ছে। কিন্তু এর কতটা প্রতিকার করা হচ্ছে।
প্রভা তার বয়ফ্রেন্ড রাজিবের সঙ্গে কি করেছেন না করেছেন সেটা তার একান্তই নিজস্ব ব্যাপার। কিন্তু যে সেই ভিডিও লিক করেছে সেটা গর্হিত অপরাধ। এটা যে একজন মানুষকে এই সমাজে কোন স্তরে নিয়ে যায় সেটা যারা ভিক্টিম হয় তারাই জানে। যদিও সে সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এতটা শক্তিশালী ছিল না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনও ছিল না।
প্রভার ভিডিওর সত্যতা থাকলেও অনেকের ভুয়া ভিডিও বের করা হয়েছে। যার মাধ্যমে সামাজিকভাবে হেয় করা হয়েছে তারকাদের। যার মধ্যে মাহিয়া মাহি, সাবিলা নূর, মেহজাবিনদের মত তারকারা রয়েছেন।
এই সময়ে এসে মিথিলাকে নিয়ে সেই চর্চা শুরু হয়েছে। মিথিলা ব্যক্তিগত জীবনে কি সেটা আমরা জানতে চাই না। মিথিলাকে আমরা একজন মেধাবী ব্যক্তিত্ব হিসাবে জানি। তিনি যেমন একাডেমিকভাবে মেধাবী ছিলেন তেমনি কর্মক্ষেত্রে সফল একজন নারী। এ যুগে নারীদের সাফল্যে একজন প্রতিকৃতি হলেন মিথিলা। অভিনয় বা নাটকে তিনি কতটা জনপ্রিয় সেটা তো পরের বিষয়।
মিথিলাকে দেখে এ যুগে অনেক মেয়ে উৎসাহিত হয়েছে। পড়াশুনা, কর্মক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আগ্রহী হয়েছে মিথিলাকে দেখে। সিঙ্গেল মাদার হিসাবে তিনি ব্রাকের মত একটি প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেন। যেটা চাট্টিখানি কথা না এই সমাজে।
মিথিলার ঘনিষ্ঠ ছবি ফাহমি প্রকাশ করেছেন কিনা সেটাও তদন্ত করা উচিত। তদন্ত করার পাশাপাশি যারা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। না হলে এই ব্লাকমেইলিংয়ের যে সংস্কৃতি তাতে যেকারো ফেসবুক বা পার্সোনাল জায়গা হ্যাক করে সামাজিকভাবে তাকে ব্রিবতকর অবস্থায় ফেলা হতে পারে। এটা অবশ্যই একটা গর্হিত অপরাধ। এর আগে আরো অনেক তারকার আইডি হ্যাক করা হয়েছে।
শুধু যে তারকা তা নয়, অনেক সাধারণ মেয়ে ও ছেলেই ব্লাকমেইলের শিকার হচ্ছে। অনেকে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে। অনেকে পালিয়ে গিয়েছে এই সমাজ থেকে। কিন্তু এর প্রতিকার কোথায়? মিথিলার ইস্যু দুদিন পরে এখন অনেকটা থেমে গেছে। কিন্তু মিথিলা যে তার সম্মানটা হারিয়েছে তার কি হবে? এই সমাজে মিথিলাকে যেন প্রকাশ্যে নীপিড়ন করা হয়েছে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ব্যাপারে অনেক সমালোচনা করা হয়েছিল। এই আইনের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, কেউ যেন কুৎসা রটনা, নোংরামি, অশ্লীলতা না করতে পারে সেজন্যই আইনটা করা হয়েছে। এই আইনের পক্ষে সবচেয়ে বড় ঝুক্তি ছিল এগুলোই। এখন এই আইনটা নীরব কেন? আমরা মনে করি না মিথিলা কিংবা ফাহমিকেই এই ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে। যারা ভিক্টিমাইজ তাদেরই উদ্যোগ নিতে হবে কেন?
তারা ব্যক্তিগতভাবে ভালো নাকি খারাপ করেছে সই বিতর্কে যাওয়ার আগে অনেক কিছু ভাবতে হবে। কিন্তু সে বার্তাটা সকলের কাছে পৌছানো উচিত, যাদের ছবি প্রকাশ হয়েছে তাদের অনুমতি ছাড়া কিভাবে হলো? এটা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটা অপরাধ। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এই অপরাধটাকে উহ্য করে এটা নিয়ে মজা লুটতেছে কারা?
কেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা নিজ থেকে উদ্যোগ নিচ্ছে না? এটা নিয়ে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ কেন দাখিল করতে হবে? যখন যার এমন ছবি প্রকাশ হয় তখন যে তার কি অবস্থা হয় সেই ধাক্কা সামলে ওঠাও তো একটা সময়ের ব্যাপার। সেজন্য এ ধরনের ঘটনার প্রেক্ষিতে যদি এখনি ব্যবস্থা নেওয়া না হয় তাহলে ভবিষ্যতে আরেকজনের আইডি হ্যাক হবে। আরেকজন বিপদে পড়বে। অথবা নীরবে আরেকজন ব্লাইমেইলিংয়ের শিকার হবে।
কুৎসা রটনার ক্ষেত্রে স্যোশাল মিডিয়াকে ব্যবহার করার যে একটা নোংরা প্রবণতা সেটা আরো বাড়বে যদি এখনি যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হয়।
ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘দুজন মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত ছবি ভাইরাল করা তাদের স্বাধীনতাকে অবজ্ঞা করা এবং এটা আইনের ব্যত্যয়ও বটে, যা একান্ত ঘৃণাবোধকেই উসকে দেবে এবং এটা জাতি হিসেবে আমাদের অবস্থান উন্নত বলে প্রমাণ করে না। সম্মানিত নেটিজেনদের আহ্বান জানাব, এটাকে নিয়ে না ঘাটাতে এবং অন্যের ইস্যু নিয়ে কনসার্ন্ড না হয়ে নিজের পরিবারকে সময় দিন। যারা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই ঘৃণ্য কাজ করছেন আদতে তারা আইনের লঙ্ঘন করছেন। আমরা নানা সময়ই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু বেশিরভাগ সময় তারকাদের থেকেও যে খুব বেশি সহযোগিতা পাই তা কিন্তু নয়। এক্ষেত্রে দেখা যায় তারা হয়তো এসে অভিযোগ জানায়। কিন্তু তারপরও যে কেসটা রান করাতে কিছু পদক্ষেপ তাদের নিতে হয় সেটা তারা আগ্রহী হয় না। ফলশ্রুতিতে আইনের আওতায় আনলেও হয়তো সে জামিনে বেরিয়ে যায়। আসলে আইনের উর্ধ্বে তো আমরা কেউ না। কিন্তু আমাদের ইউনিট যথেষ্ঠ সচেতন। আমাদের নাগরিকদেরও সচেতন হতে হবে। আমাদের পরিবার মা বোনদের কথা চিন্তা করতে হবে। আমরা কি করছি সেটা ভেবে করা উচিত।’
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান এক বছরেই জাওয়ান, পাঠান এবং ডাঙ্কির মতো
হিট ছবি উপহার দিয়েছেন সিনেমা প্রেমিদের। বর্তমানে নতুন ছবির কাজ শুরুর আগে বিশ্রাম
নিতে পারেন বলিউডের এই কিং খান। বিশ্রাম সেরে এ বছরের জুনে তিনি তার পরবর্তী ছবির শ্যুটিং
শুরু করতে চান।
শুক্রবার (৩ মে) ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা
জানিয়েছেন শাহরুখ খান।
অভিনেতা বলেন, আমার মনে হচ্ছে আমার একটু বিশ্রাম নেওয়া উচিত। তিনটি
সিনেমা পরপর করে ফেলেছি। যার জন্য আমার শরীরে অনেক ধকল গেছে। আমি কলকাতা নাইট রাইডার্স
দলকে বলেছিলাম যে এইবার শুধু মূল ম্যাচে আসব।
সৌভাগ্যবশত, আমার পরবর্তী ছবির শ্যুটিং আগস্ট থেকে শুরু হবে বা
হয়তো জুলাই। যদিও আমরা জুনে শুরু করার প্ল্যান করছি। আমি সব হোম ম্যাচে আসতে চাই কারণ
কলকাতা আমার বাড়ির মতো। তবে শাহরুখ ছবির নাম বা অন্যান্য বিবরণ প্রকাশ করেননি।
এদিকে, শাহরুখকে স্টেডিয়ামে প্রায়ই তার ছোট ছেলে আব্রাম নিয়ে আসতে
দেখা গেছে।
মন্তব্য করুন
বলিউডে জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। প্রায় দু'দশক ধরে জনপ্রিয়তার
শীর্ষে থেকে বলিউড ইন্ড্রাষ্ট্রিতে রাজত্ব করে যাচ্ছেন তিনি। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন
একের পর এক হিট সিনেমা। অবিনেত্রী নিজের মত করেই দায়িত্ব পালন করেন, হোক সেটা বলিউড
কিংবা নিজের পারিবারিক স্থান থেকে। কারিনা দুই সন্তানের মা, ঘর-সংসার এবং কাজ সবই সমান
তালে চালাচ্ছেন। এবার আরও বড় এক দায়িত্ব পেলেন তিনি। ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূত হিসেবে
মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা।
শনিবার (৪ মে) নিজেই ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে এ খবর জানান কাপুরকন্যা। তিনি
লেখেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। UNICEF-এর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য়।
ভারতীয় গণমাধ্যম জিনিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত দশ বছর ধরে
ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছেন কারিনা কাপুর। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট
হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ হয়ে সরাসরি ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডরের
দায়িত্ব পেলেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে কারিনা বলেন, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছি। গত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি প্রতিদিন অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব।
ইউনিসেফ রাষ্ট্রদূত কারিনা কাপুর বলিউড
মন্তব্য করুন
দক্ষিণী সিনেমার রকিং স্টার যশের সিনেমা পুরো বিশ্বে ব্যাবসায় রেকর্ড
গড়েছে। ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ
হয়েছেন যশ।
জানা যায়, ‘টক্সিক’ এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা
কাপুরকে। এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড
বেবো নিজেই। কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে
পাবেন না দর্শক।
ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি। স্বাভাবিকভাবেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে। সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই
সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত।
তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।
এদিকে সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি। ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির
বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন
তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত। অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে
কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে। নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা
শতভাগ উপযুক্ত।
অন্যদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়,
তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত। নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার
কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা। তার পরিবর্তে
কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা।
যশ কারিনা কাপুর বলিউড দক্ষিণী সিনেমা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় মার্কিন অভিনেতা
ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্র্যাড পিটকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান।
নিজের দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও জনপ্রিয়তার শিখরে তিনি।
বলিউড বাদশাহ তখন বার্লিনে, সিনেমার শুটিং চলছে পুরোদমে। সেই সময়
শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইউরোপ থেকে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছেন, প্রিয় নায়ককে এক
পলক দেখার আশায়। শুটিংয়ের জন্য ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। ব্যারিকেডের
বাইরে পোস্টার হাতে অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানান অনুরাগীরা। অভিনেতাও প্রায় এক ঘণ্টা সময়
দিয়েছিলেন তাদের। শাহরুখের নজিরবিহীন স্টারডম!
সহ-অভিনেতা আলি খান ছিলেন শুটিং ফ্লোরে। তার কথায়, ‘আমরা বার্লিনে
যে হোটেলে ছিলাম, কিছু দিন আগে ব্র্যাড পিট এবং কুয়েন্টিন ট্যারেন্টিনো সেই হোটেলেই
ছিলেন। বার্লিনে তাদেরও একটি সিনেমার শুটিং চলছিল সেই সময়। তাদের ইউনিটের সদস্যরাই
আমাদের সিনেমাতে ছিলেন। তাদের মুখে শুনলাম, শাহরুখের জন্মদিনে এত মানুষ ঢল, এর আগে
কোনও শুটিংয়ে এত ভিড় দেখা যায়নি। এমনকি ব্র্যাড পিট যখন ছিলেন তখনও এত মানুষের দেখা
মেলেনি।
‘অ্যা মাইটি হার্ট’ সিনেমাতে অ্যাঞ্জেলিনার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন
আলি খান। প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও ছিলেন সেই সিনেমায়। সেই সিনেমার প্রযোজক ছিলেন
ব্র্যাড পিট। মুম্বাইয়ের একটি বিলাসবহুল হোটেলে পার্টির আয়োজন করা হয়।
এ প্রসঙ্গে আলি বলেন, ‘সিনেমার সেটের বাইরে অ্যাঞ্জেলিনা একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো। আমি, আমার স্ত্রী আর অ্যাঞ্জেলিনা অনেক গল্প করলাম পার্টিতে। বিশেষত আমার স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের পরিচর্যা, তাদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় কথা বলেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা।’
ব্র্যাড পিট জনপ্রিয়তা শাহরুখ খান বলিউড
মন্তব্য করুন
বলিউডে জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। প্রায় দু'দশক ধরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থেকে বলিউড ইন্ড্রাষ্ট্রিতে রাজত্ব করে যাচ্ছেন তিনি। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা। অবিনেত্রী নিজের মত করেই দায়িত্ব পালন করেন, হোক সেটা বলিউড কিংবা নিজের পারিবারিক স্থান থেকে। কারিনা দুই সন্তানের মা, ঘর-সংসার এবং কাজ সবই সমান তালে চালাচ্ছেন। এবার আরও বড় এক দায়িত্ব পেলেন তিনি। ইউনিসেফের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা।