নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৬ পিএম, ২৮ জানুয়ারী, ২০২০
জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ। তিনি ঢাকার উত্তরার বাসিন্দা। সেখানে সুন্দর একটি বাড়ি করেছেন। তিনি জোর দিয়ে বললেন, ‘কখনো কেউ এসে আমার বাড়ি নিয়ে অভিযোগ জানাতে পারেনি।’ সামনে ঢাকা সিটি নির্বাচন। তার আগে তার নিজের এলাকার সমস্যার কথা যেমন জানালেন। তেমনি বললেন সমগ্র ঢাকা নিয়ে।
নিজের এলাকা নিয়ে বলেন,‘পানি নিস্কাশনের সঠিক ব্যবস্থা নেই। পানি জমে না যায় চলাফেরা করা। আর রোগবালাই তো হবেই। সবুজায়নের অভাব। ক্রমশ সবুজায়ন হারিয়ে যাচ্ছে উত্তরা থেকে। ময়লা পরিস্কারটা রেগুলার না। ময়লা উন্নত দেশগুলোতে যেভাবে পরিস্কার করা হয়। মানুষের মধ্যেও এটা নিয়ে চিন্তাভাবনা কম। মানুষ শুধু নিজের ঘরকেই ঘর মনে করে। বাকি সব ডাস্টবিন মনে করে। ময়লা কিভাবে ওখানেই নষ্ট করা যায়।’
পরামর্শ হিসেবে তিনি বলেন,‘ যারা বাইরে গিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই দেখেছেন পর্যাপ্ত পরিমাণ কিভাবে একটা সিটিতে লাইটের ব্যবস্থা থাকে। সিসি ক্যামেরা ঘেরা থাকে। ফায়ার হাইড্রেন একটা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা কিন্তু কোন মেয়র মেনশন করেন না। পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেকটি শহরেই এক একটা ব্লক পরপর ফায়ার হাইড্রেন থাকে যেখান থেকে কোন জায়গায় আগুন লাগলে সেটা যেন তাড়াতাড়ি নিষ্কাশন করা যায়। আমাদের এখানে পানি ট্যাংক আসবে। ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি আসবে। এটা কিন্তু কোন মেয়র এখন পর্যন্ত বলেনি। এলাকায় ইমার্জেন্সি কিছু সিকোয়েরিটি রাখা উচিত। যাদের কল দিলেই তাৎক্ষণিক এগিয়ে আসতে পারে। প্রতিটা মানুষের কাছে পুলিশের নাম্বার রাখা আর তাদের কল দিয়ে সব সময় সাহায্য চাওয়া সম্ভব হয় না। মেডিকেল, ফায়ার সার্ভিস, আইনগত সাহায্যে তারা যেন তাৎক্ষণিকভাবে এগিয়ে আসতে পারে। ঢাকার শহরে বিল্ডিং কোড অনুযায়ী ২০ শতাংশ বাড়ি আছে কিনা আমার সন্দেহ। এগুলো হয় ভাঙ্গবে না হয় জরিমানা নিবে। এগুলো কোন মেয়র করবে না। গাড়ি রাখার জায়গা নেই। কিন্তু জরিমানা করা হয়। উত্তরার প্রতিটা রাস্তা গাড়ি রেখে দখল করে রাখা হয়। কারও কিছু বলার নেই। কে গাড়ি থামিয়ে এটা নিয়ে কথা বলবে। সবাই কিছুটা অসুবিধা ভোগ করে পালায়। ক্যান্টনমেন্টে গাড়ি ঢুকলে কিভাবে সব সচেতন হয়ে যায়। আর কত বছর অপেক্ষা করলে একটি শহর সাজানো গোছানো হবে?’
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ব্যক্তিগত জীবনে বিয়ে ও বিচ্ছেদ টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে গেছেন ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান। অপু বিশ্বাস ও বুবলী এই নায়কের দুই সাবেক স্ত্রী হলেও বাবা হিসেবে দুই সন্তান আব্রাম ও শেহজাদের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তবে এবার নতুন সম্পর্কের পথে হাঁটতে চলেছেন ঢালিউড কিং।
নায়কের পরিবারের মতে, অতীত ভুলে সংসারী হয়ে উঠুক শাকিব খান। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবারে চলছে বিয়ের তোড়জোড়। খুব শিগগিরই বিয়ে করবেন অভিনেতা। এর জন্য শাকিবের সম্মতিতে পাত্রী দেখাও শুরু হয়েছে।
গুঞ্জন চলছে, যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফেরা এক ডাক্তার মেয়ের সঙ্গে বিয়ের আলোচনা এগোচ্ছে শাকিবের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাকিবের পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন, যখনই সিনেমা মুক্তির সময় আসে তখনই আলোচনায় থাকতে সাক্ষাৎকারে শাকিব প্রসঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন অপু ও বুবলী। এতে শাকিব খান যেমন বিব্রত হন, তেমনি তার পরিবারকে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবার তাকে বিয়ে দিচ্ছে।
শাকিবের পরিবারের ওই সদস্য আরও বলেন, দুজনই এখন শাকিবের অতীত। অথচ তারা এখনও শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে দাবি করছেন। আমরা তাই বেশ বিরক্ত।
এদিকে শাকিবের বাড়িতে যাওয়ায় নিষেধ রয়েছে অপু ও বুবলীর। এ ছাড়া তারা দুজন যদি কোনো সাক্ষাৎকারে শাকিবকে নিয়ে কোনো মিথ্যাচার করেন তবে সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে শাকিবের পরিবারের।
শোনা যাচ্ছে, দুবার নিজের পছন্দে বিয়ে করে জটিলতায় পড়েছেন শাকিব। আর তাই এবার পরিবারের পছন্দেই সম্মতি দিয়েছেন তিনি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জমকালো আয়োজনে চলতি বছরের শেষের দিকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন ঢালিউড কিং।
মন্তব্য করুন
এবার অস্ট্রেলিয়ায় স্টেজ শো করেছেন জায়েদ খান। রোববার মেলবোর্নের টাউন হলে এই অনুষ্ঠানটি হয়েছে। সেখানকার বাঙালি দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন ‘সোনার চর’ সিনেমার এই নায়ক। স্টেজ থেকে ‘শিরায় শিরায় রক্ত, আমরা জায়েদ খানের ভক্ত’ বলে শ্লোগান দিচ্ছিলেন দর্শকরা। বিষয়টিতে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জায়েদ খান।