কালার ইনসাইড

ভিজ্যুয়াল আর্টে নগ্নতার প্রয়োজনীয়তা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২০


Thumbnail

ভিজ্যুয়াল আর্টের যে কয়টি ফর্ম আছে প্রায় সব কয়টিতেই কিন্তু নগ্নতাকে উপস্থাপন করা হয় এবং এই নিয়ে খুব বেশি উচ্যবাচ্য হয় না। চিত্রশিল্প, ভাস্কর্য, এবং ফটোগ্রাফিতে নগ্নতা নতুন কিছু নয় এবং নিষিদ্ধ কিছু নয়। অন্যান্য মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলোর মতো আমাদের দেশের বেশিরিভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুশাসন মেনে চলায় এগুলোর প্রচলন আমাদের দেশে অনেক কম। তারপরও চিত্রশিল্পি সুলতানের চিত্রকর্মে গ্রামীন জনপদের যে দৃশ্য ফুটে উঠেছে সেখানকার প্রায় সব মানুষই অর্ধনগ্ন। ১৩৫০ এর দুর্ভিক্ষ নিয়ে জয়নুলের আঁকা ছবিতেও বেশ কিছু নগ্নতা চোখে পড়ে। এছাড়াও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়কালীন বীভৎসতা ফুটিয়ে তোলা অনেক ফটোগ্রাফেও নগ্নতা চোখে পরে। অথচ এইসব কোন নগ্নতাই আক্ষরিক অর্থে নগ্নতা নয়, পরিস্থিতি প্রকাশে এই নগ্নতার গুরুত্ব অপরিসীম। এই নগ্নতা যদি কারো মধ্যে যৌন আবেদন তৈরি করে বা কেউ যদি এর মাধ্যমে যৌন সুড়সুড়ি অনুভব করেন তাহলে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ, তাঁর চিকিৎসার দরকার। আমাদের আলোচনা কিন্তু এইসব নগ্নতাকে নিয়ে নয়। আমাদের আলোচনা সিনেমা, টিভি নাটক এবং হালের ওয়েব সিরিজ এ নগ্নতা ও যৌনতার শ্লীল এবং অশ্লীল উপস্থাপন।

নগ্নতা কিন্তু শ্লীলভাবেও উপস্থাপন করা যায়, যারা মেল গিবসনের এপোকালিপ্টো সিনেমাটা দেখেছেন তারা বুঝতে পারবেন যে সিনেমাটিতে প্রচুর নগ্ন দৃশ্য থাকলেও এই সিনেমা টিন এজ বয়সী সন্তানকে পাশে নিয়েও দেখা যায়। পরিস্থিতি প্রকাশে এর প্রদর্শন অনিবার্য ছিল এবং পরিচালক খুব সুন্দরভাবে এই নগ্নতাকে শৈল্পিক উপায়ে ব্যাবহার করেছেন সিনেমার প্রেক্ষাপটে। তবে নগ্নতার প্রদর্শন বরাবরই অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করেন অনেক বড় নামী পরিচালকরা। যেমন হলিউডের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ পরিচালকের তালিকা করলে প্রথম দিকেই থাকবে স্পিলবার্গের নাম। তার সিনেমায় নগ্নতা তেমন ছিলো না বললেই চলে। কিন্তু এমন অনেক অনেক সিনেমা টিভি সিরিজ দেখেছি যেখানে নগ্নতাকে প্রচারের কৌশল হিসেবেই ব্যাবহার করা হয়েছে সিনেমা বা সিরিজে। এগুলো ইচ্ছে করেই এড়িয়ে যাওয়া যেতো। নগ্নতা দেখিয়ে দর্শক আকৃষ্ট করা ছাড়া খুব বেশি শৈল্পিক উতকর্ষতা অর্জন করা যায় না।

সারা পৃথিবী জুড়েই গত কয়েক বছর ধরেই ওয়েব মিডিয়ার প্রচলন বাড়ছে। গত চার মাস ধরে সব ধরনের সিনেমা হল বন্ধ থাকায় ওয়েব মুভি এবং ওয়েব সিরিজগুলো সিনেমা হল গুলির বিকল্প হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছে। এই প্রতিযোগিতায় নতুন নতুন অনেক প্লাটফর্মও দেখা যাচ্ছে, শুরু হয়েছে ওয়েব মিডিয়া বানানোর প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে কিছু স্বাধীনতা দিতেই হবে। এডাল্ট কনটেন্ট প্রদর্শন আটকে রাখার জন্য বিদেশি সিনেমার বাংলাদেশ প্রদর্শন নিষিদ্ধ এবং হাতো গোনা কয়েকটি টিভি চ্যানেলকে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হলেও ওয়েব মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব না। এডাল্ট কনটেন্ট থাকার অজুহাতে বাংলাদেশে তৈরি মুভি / সিরিজ নিষিদ্ধ করলে দর্শকদের কিছুই যাবে আসবে না তারা নেটফ্লিক্স, আমাজন, হইচই, জি ৫ এর মতো অসংখ্য ওয়েব প্লাটফর্ম থেকে বিদেশি মিডিয়া দেখবে, এগুলোর উপর আমাদের কোন নিয়ন্ত্রন কোন কালেই ছিল না এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না। তাহলে বাংলাদেশের মেকাররা যদি ভেবে থাকেন নগ্নতা দেখিয়ে টিকে থাকতে পারবেন সেটা ভুল। কনটেন্ট নিয়ে ভাবতে হবে, আরো ভাবেতে হবে।

মিডিয়াতে নগ্নতা, যৌনতা এবং অশ্লীলতা প্রদর্শনের যৌক্তিকতা এবং প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, এটা বলা যেতে পারে যে অপ্রয়োজনে নগ্নতা এবং যৌনতার প্রদর্শন বন্ধ করতে হবে। তবে এখানে সমস্যা হচ্ছে মানদন্ড তৈরি করা, কোনটা প্রয়োজনীয় অথবা কোনটা অপ্রয়োজনীয় তা নির্ধারন করবে কে? একই সাথে কতটুকু দেখানো যাবে, কতটুকু অশ্লীলতার স্কেলে আটকে যাবে এই নির্ধারন কে করবে? হলিউড ফিল্মে টু পিস বিকিনি পরা নগ্নতার কাতারে না পড়লেও আমাদের দেশে এটা নগ্নতার শামিল। তাই একদিকে পরিচালকদের যেমন সেটা ভাবতে হবে, তেমনি সমালোচকদেরও ভাবতে হবে সংস্কৃতি নিয়ে।

সংস্কৃত শব্দটি এসেছে সংস্কার থেকে, আর সংস্কার শব্দের মানে পরিবর্তন, সময়ের সাথে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খাপ খাওয়ানোর জন্য পরিবর্তনকেই সংস্কার বলা হয় আর একজন সংস্কৃতবান মানুষ নতুন পরিবর্তনকে গ্রহণ করতে পারলেই তিনি সংস্কৃতবান। যারা পুরনো রীতিনীতি বা মূল কে আঁকড়ে ধরে রাখতে চায় তারাই মৌলবাদী, তাই সংস্কৃতমনা লোক কখনই মূল কে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাইবে না। সে সর্বদাই সমাজ পরিবর্তনের উপাদান নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করবে, যেটা সমাজ গ্রহণ করবে সেটাকে প্রচার করবে যেটা গ্রহনযোগ্য নয় সেটাকে বর্জন করবে।

মিডিয়াতে নগ্নতা, যৌনতা এবং অশ্লীলতা প্রদর্শন এবং এর নিয়ন্ত্রন নিয়ে বহু বছর ধরে আলোচনা চলছে। ভবিষ্যতেও আরো বহু বছর আলোচনা চলতেই থাকবে। যতদিন মানুষ থাকবে এবং ক্রিয়েটিভ মিডিয়া থাকবে ততদিন এই আলোচনা সমালোচনা চলতেই থাকবে কারন এই সমস্যার কোন সার্বজনিন গ্রহনযোগ্য কোন সমাধান নেই। আমি বলছি না সমাধান নেই, সমাধান আছে তবে তা সবার কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না। তাহলে প্রশ্ন করতে পারেন গ্রহনযোগ্য না হলে সমাধান বলি কিভাবে। আসলে এর সমাধান একটা নয়, বহু সমাধান আছে তবে কোনটাই সর্ব লোকের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না। যে সমাধানেই পৌছানো যাক না কেন তা বহু অথবা কিছু মানুষকে অসন্তুষ্ট করবেই। এখন আপনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কাকে সন্তুষ্ট এবং কাকে অসন্তুষ্ট করবেন, কাকে ধ্বংস করবেন আর কাকে বাঁচাবেন।



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিয়ে করছেন শাকিব খান, জানেন পাত্রী কে?

প্রকাশ: ১০:২৩ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্যক্তিগত জীবনে বিয়ে ও বিচ্ছেদ টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে গেছেন ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান। অপু বিশ্বাস ও বুবলী এই নায়কের দুই সাবেক স্ত্রী হলেও বাবা হিসেবে দুই সন্তান আব্রাম ও শেহজাদের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তবে এবার নতুন সম্পর্কের পথে হাঁটতে চলেছেন ঢালিউড কিং।

নায়কের পরিবারের মতে, অতীত ভুলে সংসারী হয়ে উঠুক শাকিব খান। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবারে চলছে বিয়ের তোড়জোড়। খুব শিগগিরই বিয়ে করবেন অভিনেতা। এর জন্য শাকিবের সম্মতিতে পাত্রী দেখাও শুরু হয়েছে।
 
গুঞ্জন চলছে, যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফেরা এক ডাক্তার মেয়ের সঙ্গে বিয়ের আলোচনা এগোচ্ছে শাকিবের।
 
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাকিবের পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন, যখনই সিনেমা মুক্তির সময় আসে তখনই আলোচনায় থাকতে সাক্ষাৎকারে শাকিব প্রসঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন অপু ও বুবলী। এতে শাকিব খান যেমন বিব্রত হন, তেমনি তার পরিবারকে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। আর এ কারণেই শাকিবের পরিবার তাকে বিয়ে দিচ্ছে।
 
শাকিবের পরিবারের ওই সদস্য আরও বলেন, দুজনই এখন শাকিবের অতীত। অথচ তারা এখনও শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে দাবি করছেন। আমরা তাই বেশ বিরক্ত।

এদিকে শাকিবের বাড়িতে যাওয়ায় নিষেধ রয়েছে অপু ও বুবলীর। এ ছাড়া তারা দুজন যদি কোনো সাক্ষাৎকারে শাকিবকে নিয়ে কোনো মিথ্যাচার করেন তবে সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে শাকিবের পরিবারের।
 
শোনা যাচ্ছে, দুবার নিজের পছন্দে বিয়ে করে জটিলতায় পড়েছেন শাকিব। আর তাই এবার পরিবারের পছন্দেই সম্মতি দিয়েছেন তিনি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জমকালো আয়োজনে চলতি বছরের শেষের দিকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন ঢালিউড কিং।


বিয়ে   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

গভীর রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস, সকালে মিলল অভিনেত্রীর লাশ

প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।

অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন।

তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনো জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি।

অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল যাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।

ভোজপুরি সিনেমা   অমৃতা পাণ্ডে  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিল্পী সমিতির শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। নবনির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলের নেতৃত্বে তারা গেল শনিবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জাতির পিতার সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সহসভাপতি ডিএ তায়েব, সহসাধারণ সম্পাদক আরমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, কোষাধ্যক্ষ কমল, কার্যনির্বাহী সদস্য সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, চুন্নু ও সনি রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন, চিত্রনায়িকা রুমানা ইসলাম মুক্তি, নাহিদা আশরাফ আন্না, ডি জে সোহেলসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হয়। মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট এবং ২২৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।


বঙ্গবন্ধু   শিল্পী সমিতি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অপু বিশ্বাস কেন ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ জানাল ইমন

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদ উপলক্ষে বরাবরই তারকাদের নিয়ে আড্ডার আয়োজন করে বেসরকারি টেলিভিশনগুলো। বিভিন্ন ব্যান্ডের ফটোশুটে প্রায় তাদের একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস ও তরুন নায়ক ইমন খান কে। কাজের সূত্র ধরেই দুই তারকার বন্ধুত্ব গাঢ় হয়েছে। বন্ধুত্বের জায়গা থেকেই এবারে ইমন অপু বিশ্বাসকে ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ বলেন। 

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে হাজির হয়েছিলেন ইমন। ওই অনুষ্ঠানে ‘জানতে চাই’ নামের একটি অংশ নায়কের কাছে উপস্থাপক জানতে চান ঢালিউডের ‘গসিপ কুইন’ কে। এমন প্রশ্নের জবাবে অবলীলায় ইমন অপু বিশ্বাসের কথাবলেন।

ইমন একটু হেসেই বলেন, অপু বিশ্বাসের কাছে ঢালিউডের সব খবর থাকে। মানে অপু বিশ্বাসকে সবাই বলে নায়ক মান্না ভাই। আগে মান্না ভাইয়ের কাছে সব ধরনের খবর থাকত। এখন থাকে তার কাছে। সে জানে ইন্ডাস্ট্রিতে কোথায় কী হচ্ছে। এমনকি সে খুব সঠিক তথ্যও দিয়ে দেয়।

ব্যক্তি জীবনের নানান বিষয় নিয়ে আলোচনায় থাকেন অপু বিশ্বাস। ঢাকাই সিনেমার নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়েই বেশি আলোচনা চলে এই অভিনেত্রীকে নিয়ে। বর্তমানে নিজের ব্যবসা নিয়েও ব্যস্ত সময় পার করছেন অভিনেত্রী।


অপু বিশ্বাস   ঢালিউড   ‘গসিপ কুইন’ ইমন খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

হানিফ সংকেতের ফেসবুক হ্যাক

প্রকাশ: ১০:৪২ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেতের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় হ্যাক হয়েছিল। পেজটির দখলে নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবিও পোস্ট করেন হ্যাকাররা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই হানিফ সংকেতের কারিগরি দল পেজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

ফেসবুক পেজ ফিরে পাওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটার দিকে পেজে দেয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কিছুক্ষণ আগে কে বা কারা পেজটি হ্যাক করে সেখানে অত্যন্ত অরুচিকর একটি দৃশ্য সংযোজন করে, যা দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আমার টেকনিক্যাল টিম অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অপসারণ করে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই পোস্ট দেয়ার আগেই অনেকে পেজ হ্যাক হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের সতর্ক করেছেন, সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।’

হানিফ সংকেত   ফেসবুক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন