কালার ইনসাইড

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম: কাস্টমাইজড কন্টেন্ট দুনিয়া (পর্ব– ২)

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৫৮ পিএম, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০


Thumbnail

 

আপনি কি বলতে পারবেন বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওটিটি (ওভার দ্যা টপ) প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স এর মোট কন্টেন্ট সংখ্যা কতো? অথবা সারা বিশ্বে যতগুলো ওটিটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে একজন মানুষের পক্ষে সব কন্টেন্ট দেখে শেষ করা সম্ভব কিনা? বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের প্রায় ১৯০ টির বেশি দেশের ২০০ মিলিয়নের বেশি মানুষ নেটফ্লিক্স এর মাধ্যমে তাদের বিনোদনের চাহিদা মেটাচ্ছে। পাশাপাশি একটি বিশাল পরিমান মানুষের কাছে বিনোদনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম এখন ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো।

২০১৩ সাল থেকে নেটফ্লিক্সের অরিজিনাল কন্টেন্ট বানানো শুরু, সে বছর তাদের অরিজিনাল কন্টেন্ট এর সংখ্যা ছিলো তিনটি। ধীরে ধীরে প্রতি বছর বাড়তে থাকে তাদের অরিজিনাল কন্টেন্ট বানানোর পরিমাণ। দর্শক চাহিদা গুরুত্ব তাদের কাছে সবথেকে বেশি। একটি পরিসংখ্যান অনুসারে দেখা যায় মানুষের রুচির ও পছন্দের উপর তাদের কন্টেন্ট ভিন্যতা থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রে নেটফ্লিক্স ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৮০ ভাগই শুধুমাত্র অরিজিনাল কন্টেন্ট দেখে থাকে। ২০২০ সালে এসে শুধুমাত্র ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্সই তাদের অরিজিনাল কন্টেন্ট এর জন্য বরাদ্দ রেখেছে ১৭.৩ বিলিয়ন ডলার। ২০১৯ সালেই ৩৭১ টি বিভিন্ন জনরার অরিজিনাল কন্টেন্ট রিলিজ দেয় নেটফ্লিক্স। এতো আয়োজনের মূলে কিন্তু তাদের কাস্টমাররাই, কারণ প্রতি সপ্তাহে শুধুমাত্র নেটফ্লিক্সের ওয়াচটাইমই রয়েছে প্রায় ১ বিলিয়ন ঘন্টা। এতো সময় মানুষ খরচ করছে যাদের কন্টেন্ট দেখার পেছনে তাদের আয়োজন এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক।

ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোতে দর্শকের আগ্রহের কারণ অবশ্য অন্য জায়গাতে। সাবস্ক্রাইইবারদের সন্তুষ্টির পাশাপাশি এর জনপ্রিয়তার পেছনে রয়েছে কাস্টমাই জেশন। নেটফ্লিক্স তাদের সাবস্ক্রাইবারদের ধরন ও প্রকৃতি বুঝতে ব্যবহার করে আর্টি ফিশিয়াল ইন্টলিজেন্স প্রযুক্তি। যার ফলে সারা বিশ্বের নেটফ্লিক্স ব্যবহারকারীদের কন্টেন্ট দেখার ধরনের উপরে ভিত্তি করে তারা নতুন নতুন কন্টেন্ট নিয়ে আসতে পারছে। দিনদিন অন্যান্য ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো নিত্য নতুন প্রযুক্তি যুক্ত করছে তাদের কন্টেন্ট দুনিয়া সমৃদ্ধ করতে।

ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোতে তাদের প্রতিটি কাস্টমারের জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা ধরণের কাস্টমাইজেশন সুবিধা। ধরুন আপনি থ্রিলার সিনেমা পছন্দ করেন, তার ভিত্তিতেই আপনার সাজেশনে চলে আসবে থ্রিলার সিনেমাগুলো। কিন্তু আপনি হরর সিনেমা পছন্দ না করার কারণে ওটিটি কিন্তু হরর জনরার সিনেমাগুলো মুছে দিচ্ছে না। তারা তাদের অন্য একজন কাস্টমার যার হরর সিনেমা প্রিয় তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছে হরর সিনেমা। এভাবেই কাস্টমাইজেশনের মাধ্যমে সব ধরণের রুচির দর্শকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে নিত্য নতুন সব কন্টেন্ট।

ওটিটি প্ল্যাটফর্মের আরেকটি সুবিধা হচ্ছে এটি আপনি চাইলেই একা আপনার মতো করে দেখতে পারছেন। ধরুন আপনি একটি সিনেমা দেখতে শুরু করলেন, কিছু সময় দেখবার পড়ে আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য বাইরে যেতে হলো। কি করবেন আপনি, হ্যা আপনি চাইলেই আবার কাজও শেষ করে সেই জায়গা থেকেই আবার উপভোগ করতে পারবেন আপনার কন্টেন্টটি।

আমাদের প্রচলিত টেলিভিশন মিডিয়াতে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে কন্টেন্ট চলাকালীন সময়ে বিজ্ঞাপন বিরতি। যা দর্শকদের মনোযোগ নষ্ট করে দেয়, ভালোভাবে কন্টেন্টটি উপভোগ থেকে দর্শক বঞ্চিত হয়। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জনপ্রিয় হবার আরেকটি কারণ হচ্ছে এর বিজ্ঞাপন বিহীন কন্টেন্ট ব্যবস্থা। এর ফলে দর্শক কোনো রকম প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই তার পছন্দের কন্টেন্টটি উপভোগ করতে পারছে।

ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোতে আপনি আমি চাইলেই এমন সব বিষয়ের উপরে কন্টেন্ট দেখতে পারবো যা সাধারণ টেলিভিশন মিডিয়াতে সম্ভব নয়, এছাড়াও বিভিন্ন রকমের সেন্সরের কাটাছেড়ার ব্যাপারটিও নেই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। ফলে দর্শক বিশাল একটি উন্মুক্ত কন্টেন্ট দুনিয়ার স্বাদ পাচ্ছে।

দিনদিন বাড়ছে ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জনপ্রিয়তা, সেইসাথে বাড়ছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর নিজেদের মধ্যকার প্রতিযোগিতা। দর্শক আকৃষ্ট করতে কিছু কিছু ওটিটি প্ল্যাট ফর্ম এক্সপেরিমেন্ট চালাচ্ছে বিভিন্ন কন্টেন্ট নিয়ে।

মুক্তবাজার অর্থনীতির এই যুগে ওটিটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অচেনা একটি দেশের কন্টেন্টও দর্শক আপন করে নিচ্ছে শুধুমাত্র শক্তিশালী গল্প আর কোয়ালিটির গুণে। অনলাইন নির্ভর এসব ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোর কন্টেন্ট যুদ্ধ চলতে থাকুক, সেইসাথে দর্শকেরা মুগ্ধ নয়নে দেখতে থাকুক সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে থাকা নিত্য নতুন কন্টেন্ট।



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

যশের ছবি থেকে যে কারণে সরলেন কারিনা কাপুর

প্রকাশ: ১০:০৫ পিএম, ০৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

দক্ষিণী সিনেমার রকিং স্টার যশের সিনেমা পুরো বিশ্বে ব্যাবসায় রেকর্ড গড়েছে। ‘কেজিএফ’ ও ‘কেজিএফ ২’ এর পর গীতু মোহনদাসের ‘টক্সিক’ ছবির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন যশ।

জানা যায়, ‘টক্সিক’ এই সিনেমায় যশের বোনের চরিত্রে দেখা যাবে কারিনা কাপুরকে। এমনকী, ‘ক্রু’ ছবির প্রচার চলাকালীন পরোক্ষভাবে সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বলিউড বেবো নিজেই। কিন্তু সে আশা যেন উড়ে গেল কাপুরের মতো। সম্ভাবনার বাস্তব রূপ আর দেখতে পাবেন না দর্শক।

ড্রাগ মাফিয়াদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত হবে এই সিনেমাটি। স্বাভাবিকভাবেই ‘কেজিএফ’ খ্যাত যশকে নিয়ে উন্মাদনা দর্শকমহলে। সম্প্রতি একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এই সিনেমার নির্মাতার তরফ থেকে। দর্শকের মধ্যে উত্তেজনা দেখে টিম টক্সিক খুবই আনন্দিত। তবে সিনেমাটি নিয়ে কোনো মিথ্যে তথ্য ছড়াতে বারণ করেছেন নির্মাতা।

এদিকে সিনেমার জন্য চলছে জোরদার প্রস্তুতি। ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অভিনেতাদের বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু যশের বিপরীতে কে অভিনয় করবেন তা নিয়ে শুধু নির্মাতা নয়, যশ-প্রেমীরাও ছিলেন বেশ চিন্তিত। অবশেষে যশের নায়িকা হিসাবে কিয়ারা আদভানি চূড়ান্ত করা হয়েছে। নির্মাতা মনে করছেন, যাদের কাস্ট করা হয়েছে তারা শতভাগ উপযুক্ত।

অন্যদিকে ধোঁয়াশা রেখেই সিনেমাটি থেকে সরে গেলেন কারিনা। জানা যায়, তারিখ নিয়ে সমস্যার কারণেই অভিনেত্রীর এমন সিদ্ধান্ত। নির্মাতার তরফেও তারিখ বদল করার কোনও সম্ভাবনা নেই। স্বভাবতই ঘটনাটি নিয়ে কিছুটা হতাশ বেবোর অনুরাগীরা। তার পরিবর্তে কাকে কাস্ট করা হবে সে অপেক্ষায় সিনেপ্রেমীরা।


যশ   কারিনা কাপুর   বলিউড   দক্ষিণী সিনেমা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ধর্মান্তরিত হওয়ার ঘোষণা দিয়ে ক্ষমা চাইলেন অভিনেত্রী

প্রকাশ: ০৭:২৯ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড অভিনেত্রী রাগিনি খান্না। তার আরেক পরিচয় তিনি বরেণ্য অভিনেতা গোবিন্দর ভাগনি। কয়েক দিন আগে এ অভিনেত্রী ধর্মান্তরিত হওয়ার ঘোষণা দিয়ে হইচই ফেলে দেন। কিন্তু এ ঘোষণা দেওয়ার একদিন পরই নিজ ধর্মে ফেরার কথা জানান এই অভিনেত্রী।

কয়েক দিন আগে রাগিনি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন। তাতে এ অভিনেত্রী বলেন, আমি ঘোষণা করছি যে, এখন থেকে খ্রিস্টান ধর্মের ঐতিহ্য, রীতিনীতি অনুসরণ করব।

রাগিনি এ ঘোষণা দেওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর একটি ভিডিও পোস্ট করে ক্ষমা চান। এতে তিনি বলেন, আমি রাগিনি খান্না। আমার পূর্বের রিলস ভিডিওর জন্য ক্ষমা চাইছি। যাতে আমি খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণের কথা জানিয়েছিলাম। আমি পুনরায় আমার শিকড়ে ফিরে এসেছি। এখন থেকে হিন্দু সনাতন ধর্ম অনুসরণ করব।

রাগিনি খান্না একাধারে মডেল-অভিনেত্রী ও সঞ্চালক। ২০০৮ সালে হিন্দি ভাষার টিভি ধারাবাহিকের মাধ্যমে অভিনয় জীবন শুরু করেন। এরপর অনেক সিরিয়ালে কাজ করেছেন।

২০১১ সালে রাকেশ ওমপ্রকাশ মেহরার ‘টিন থাই ভাই’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে। পরের বছরই পাঞ্জাবি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখেন রাগিনি। এরপর আরও বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করেন এই অভিনেত্রী।

বলিউড   রাগিনি খান্না  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ব্র্যাড পিটকে পেছনে ফেলে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০৩:৫৭ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয়তার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় মার্কিন অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ব্র্যাড পিটকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান। নিজের দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও জনপ্রিয়তার শিখরে তিনি।

বলিউড বাদশাহ তখন বার্লিনে, সিনেমার শুটিং চলছে পুরোদমে। সেই সময় শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইউরোপ থেকে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছেন, প্রিয় নায়ককে এক পলক দেখার আশায়। শুটিংয়ের জন্য ১ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। ব্যারিকেডের বাইরে পোস্টার হাতে অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানান অনুরাগীরা। অভিনেতাও প্রায় এক ঘণ্টা সময় দিয়েছিলেন তাদের। শাহরুখের নজিরবিহীন স্টারডম!

সহ-অভিনেতা আলি খান ছিলেন শুটিং ফ্লোরে। তার কথায়, ‘আমরা বার্লিনে যে হোটেলে ছিলাম, কিছু দিন আগে ব্র্যাড পিট এবং কুয়েন্টিন ট্যারেন্টিনো সেই হোটেলেই ছিলেন। বার্লিনে তাদেরও একটি সিনেমার শুটিং চলছিল সেই সময়। তাদের ইউনিটের সদস্যরাই আমাদের সিনেমাতে ছিলেন। তাদের মুখে শুনলাম, শাহরুখের জন্মদিনে এত মানুষ ঢল, এর আগে কোনও শুটিংয়ে এত ভিড় দেখা যায়নি। এমনকি ব্র্যাড পিট যখন ছিলেন তখনও এত মানুষের দেখা মেলেনি।

‘অ্যা মাইটি হার্ট’ সিনেমাতে অ্যাঞ্জেলিনার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন আলি খান। প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও ছিলেন সেই সিনেমায়। সেই সিনেমার প্রযোজক ছিলেন ব্র্যাড পিট। মুম্বাইয়ের একটি বিলাসবহুল হোটেলে পার্টির আয়োজন করা হয়। 

এ প্রসঙ্গে আলি বলেন, ‘সিনেমার সেটের বাইরে অ্যাঞ্জেলিনা একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো। আমি, আমার স্ত্রী আর অ্যাঞ্জেলিনা অনেক গল্প করলাম পার্টিতে। বিশেষত আমার স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের পরিচর্যা, তাদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় কথা বলেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা।’


ব্র্যাড পিট   জনপ্রিয়তা   শাহরুখ খান   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শাকিব খানের জন্য যে জেলার পাত্রী ঠিক করেছে তার পরিবার

প্রকাশ: ০২:১৪ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাই সিনেমার কিং খান শাকিবের বিয়ের গুঞ্জন চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বুবলী আর অপু বিশ্বাসকে নিয়ে বিরক্ত শাকিব খানের পরিবার। শাকিবকে নিয়ে দুই নায়িকার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে কথাবার্তা-গল্পগুজব আর নিতে পারছেন না অভিনেতা এবং তার পরিবার। শুধু তাই নয়, শাকিবকে বিয়ে দেওয়ার জন্য চলছে পাত্রী দেখাও।

অভিনেতার ঘনিষ্ঠজনেরা বলেছেন, ঢাকার পাশের জেলায় পাত্রী দেখছে শাকিবের পরিবার। এবার আর নিজের পছন্দে নয়, পরিবারের পছন্দেই বিয়ে করবেন অভিনেতা। অতীত ভুলে সংসারী হবেন শাকিব।

আরও পড়ুন:  এবার জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব

আরও পড়ুন: ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে তাহসান-ফারিণের গান

অর্থাৎ বুবলীর সঙ্গে যদি শাকিবের সত্যি বিয়ে হয়ে থাকে, তাহলে এবার তৃতীয় দফায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন অভিনেতা। শোনা যাচ্ছে, চিকিৎসক পাত্রী পছন্দ করেছে তাঁর পরিবার।

শাকিবের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, ঢাকার পার্শ্ববর্তী মুন্সিগঞ্জজেলার একটি মেয়েকে শাকিবের বউ হিসেবে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করেছে তার পরিবার। মেয়ে যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে লেখাপড়া করে দেশে ফিরেছেন। শাকিবেরও ডাক্তার মেয়ে পছন্দ।

একাধিক সূত্রে জানাগেছে, এ পর্যন্ত দুই থেকে তিনজন পাত্রীকে দেখেছে শাকিবের পরিবার। এর মধ্যে মুন্সিগঞ্জের চিকিৎসক মেয়েই নাকি এগিয়ে আছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের শেষ দিকে ধুমধাম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন শাকিব খান। আর এই আয়োজনের পুরো দায়িত্ব নিচ্ছে শাকিবের পরিবার।

শুধু তা–ই নয়, শাকিবকে নিয়ে কেউ কোনো মিথ্যাচার করলেই আইনের আশ্রয় নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাকিব খানের পরিবার। পাশাপাশি জানা গেছে, শাকিবের বাড়িতে অপু-বুবলীর প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদিও জবাবে বুবলী বলেছেন, ছেলে বীরকে একা ছাড়বেন না তিনি। এই কথা প্রসঙ্গে অপুও বলেছেন, ‘তিনি গেলে আমিও যাব।’


শাকিব খান   ঢালিউড   অপু বিশ্বাস   বুবলী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কপিল শর্মার এক পর্বে ৫ কোটি!

প্রকাশ: ১০:৪০ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

কমেডি কিং কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' এর পারিশ্রমিক নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ এইটটিন। 

এখন পর্যন্ত নেটফ্লিক্সে এই শোয়ের মোট পাঁচটি পর্ব প্রচারিত হয়েছে। আর এই পাঁচ পর্বের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন কপিল শর্মা। অর্থাৎ পর্ব প্রতি পারিশ্রমিক ৫ কোটি টাকারও বেশি।

শুধু কপিলই নয়, সামনে এসেছে তার সহকর্মী অর্চনা পূরণ সিং এবং সুনীল গ্রোভারের পারিশ্রমিকের কথাও।

ভারতীয় গণমাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুনীল গ্রোভার প্রতি পর্বের জন্য প্রায় ২৫ লাখ ও অর্চনা পূরণ সিং নিচ্ছেন ১০ লাখ টাকা। এছাড়া ক্রুষ্ণা অভিষেক, কিকু শারদা ও রাজীব ঠাকুর পর্ব প্রতি নিচ্ছেন যথাক্রমে ১০ লাখ, ৭ লাখ এবং ৬ লাখ টাকা করে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারতের টিভি অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো'র রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। গত ৩০ মার্চ থেকে নেটফ্লিক্সে শুরু হয়েছে এই শোয়ের প্রচার কার্যক্রম। এখন পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছে মোট পাঁচটি পর্ব।


কপিল শর্মা   নেটফ্লিক্স  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন