নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৪৫ পিএম, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১
বহুল আলোচিত ই-কমার্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এদিকে, প্রতিষ্ঠানটি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করা অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া।
জানা গেছে, ইভ্যালিতে প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে শবনম ফারিয়া যোগ দেন তিন মাস আগে। কিন্তু এই তিন মাসে তিনি প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে এক টাকাও পাননি বলে অভিযোগ তার। এছাড়া প্রায় এক মাস আগে তিনি ইভ্যালি থেকে পদত্যাগ করেছেন বলেও জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে শবনম ফারিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর অফিসিয়ালি তিন মাস কাজ করলেও কোনো বেতন পাইনি। যোগদানের পর থেকেই জানতে পারি ভেতরে বেতন নিয়ে সমস্যা চলছিল। তাই তিন মাস কাজের পরই আগস্টের শেষ সপ্তাহে আমি চাকরি ছেড়ে চলে আসি।’
এর আগে, ইভ্যালির সঙ্গে আপাতত কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানান তাহসান খান। গেল ১০ মার্চ অনলাইনে ইকমার্স প্রতিষ্ঠান ‘ইভ্যালি’র ‘ফেইস অব ইভ্যালি’ (শুভেচ্ছাদূত) ঘোষণা করা হয় তারকা শিল্পী তাহসান খানকে। পরের মাস থেকে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। গ্রাহকের পণ্য সময়মতো পৌঁছে না দিতে পারায় তোপের মুখে পড়তে থাকে ইভ্যালিকে। সবদিক বিবেচনা করে মে মাসের মাঝামাঝি সময় ইভ্যালি থেকে স্বেচ্ছায় সরে যান তাহসান।
এ বিষয়ে তাহসান গণমাধ্যমকে জানান, ‘ইভ্যালির সঙ্গে আমি নেই। এর বেশি কিছু জানানোর কিছু নেই।’ মূলত, চুক্তি বাতিলের নন ডিসক্লোজার শর্ত অনুযায়ী তিনি এর বেশি আপাতত বেশি কিছু জানাতে চান না। জনপ্রিয় এ তারকা বলেন, ইভ্যালির সঙ্গে তিনি নেই এটা নিশ্চিত।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন