কোর্ট ইনসাইড

তারেক-জোবায়দার মালামালের হদিস পায়নি পুলিশ

প্রকাশ: ০৫:২৫ পিএম, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবায়দা রহমান। ফাইল ছবি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের আদেশের অগ্রগতি প্রতিবেদনে পুলিশ জানিয়েছে, পলাতক এই দুই আসামির মালামালের কোনো হদিস তারা পায়নি। 

বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর দুদকের এ মামলায় তারেক ও জোবায়দাকে আদালতে উপস্থিত হওয়ার আদেশ দিয়ে বিজ্ঞপ্তি (গেজেট) প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামান এই আদেশ দেন।

এদিন তারেক-জোবায়দার সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমার তারিখ ছিল। দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম জানান, ‘ক্যান্টনমেন্ট থানার ওসি তাদের কোনো মালামাল পাওয়া যায়নি বলে আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন।’

এরপর বিচারক তাদেরকে (তারেক-জোবায়দা) আদালতে হাজির হতে বিজি প্রেসের মাধ্যমে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেন এবং এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করে দেন।

আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বিজি প্রেসের মাধ্যমে তারেক-জোবায়দাকে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ এসেছে। তবে কোনো পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কথা বলা হয়নি।’

এর আগে গত ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক ও জোবায়দার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল। পরোয়ানা জারির পরও তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের দেখা না পাওয়ায় গত ৫ জানুয়ারি তাদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেয় আদালত।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক ২০০৮ সালে কারামুক্তির পর স্ত্রী-মেয়েকে নিয়ে যুক্তরাজ্যে যান। তারা এখন সেখানেই থাকেন। জোবায়দা চিকিৎসক হিসেবে সরকারি চাকরিতে ছিলেন। ছুটি নিয়ে যাওয়ার পর আর কর্মস্থলে না ফেরায় ২০১৪ সালে তাকে বরখাস্ত করে সরকার।

বিদেশে থেকেই বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তারেক, তার মা খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে দুর্নীতির মামলায় দণ্ড নিয়ে কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যেই চারটি মামলায় তার বিরুদ্ধে সাজার রায় হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে দুই বছর, অর্থ পাচারের দায়ে সাত বছর, জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছর এবং একুশে অগাস্টের গ্রেনেড মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড মাথায় নিয়ে বিদেশে পালিয়ে আছেন তারেক।

দুদকের এই মামলাটি হয় সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে, তখন তারেক গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। মামলায় তারেক ও জোবায়দার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়।

২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। এ মামলার বৈধতার প্রশ্নে তিনটি রিট আবেদন করেছিলেন আসামিরা, হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলও দিয়েছিল। দীর্ঘ বিরতির পর সেই রুলের উপর শুনানি করে ২০২১ সালে ২৬ জুন তা খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট।

সেই সাথে এ মামলার নথিপত্র ঢাকার মহানগর বিশেষ জজ আদালতে পাঠাতে এবং জজ আদালতে দ্রুত এ মামলার নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেয় উচ্চ আদালত। পাশাপাশি তারেক-জোবাইদাকে পলাতক বিবেচনা করে, তাদের পক্ষে কোনো আইনজীবী এ মামলা পরিচালনা করতে পারবে না বলে হাই কোর্টের রায়ে জানানো হয়। ওই আদেশের ফলে দীর্ঘ ১৪ বছর পর মামলাটি বিচারের পথ খোলে।


তারেক রহমান   স্ত্রী   জোবায়দা রহমান   মামলা  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

সোহেল চৌধুরী হত্যা: আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ০১:৪২ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন। একইসঙ্গে মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন ও মামুনসহ ৬ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে, গত ২৯ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার দিন আজ ধার্য করেন আদালত।

মামলায় যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও আদনান সিদ্দিকী। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

অন্যদিকে, খালাসপ্রাপ্তরা হলেন তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তাদের খালাস দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন।



মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

মৌলভীবাজারের তাজের মনোনয়নপত্র বৈধ: হাইকোর্ট

প্রকাশ: ০১:৩৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম তাজের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে বিচারপতি মো. ইকবাল কবির ও মো. আখতারুজ্জামানের যৌথ বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন। এক‌ইসঙ্গে দ্রুত প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিয়ে নির্বাচন করার জন্য রুল জারি করা হয়েছে।

জানা যায়, গত ২৮ এপ্রিল মৌলভীবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম তাজের মনোনয়নপত্র আপিল শুনানিতে বাতিল ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসক ও আপিল কর্তৃপক্ষ ড. উর্মি বিনতে সালাম। এরপর তাজুল ইসলাম তাজ মনোনয়নপত্র ফিরে পেতে উচ্চ আদালত রিট আবেদন করেন। হাইকোর্ট তাজের রিট আবেদন গ্রহণ করে বৃহস্পতিবার (৯ মে) রুল জারি করেন। তাই এখন তাজুল ইসলাম তাজের নির্বাচনে অংশ নিতে আর কোনো বাধা থাকলো না। রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্ট নির্বাচন কমিশনের দেওয়া আদেশ স্থগিত করে তাদের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি রুল জারি করেছেন।

এ বিষয়ে তাজুল ইসলাম তাজ বলেন, আমি আমার অধিকার ফিরে পেয়েছি। আমার সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছিল। এখন ন্যায়বিচার ফিরে পেয়েছি। জনগণ আগামী ২১ মে আমাকে ভোট দিয়ে তাদের রায় দেবেন। উল্লেখ্য, আগামী ২১ মে মৌলভীবাজার সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু চেয়ারম্যান পদে দুজন প্রার্থীর মধ্যে তাজের মনোনয়নপত্র বাতিল হ‌ওয়ায় প্রতীক বরাদ্দ না দিয়ে কামাল হোসেনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।

 


মৌলভীবাজার   মনোনয়নপত্র   হাইকোর্ট  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপ-নির্বাচন স্থগিত

প্রকাশ: ০৩:৫৯ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনের উপ-নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৬ মে) বিচারপতি মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

গত ১৬ মার্চ ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই মারা যান। শূন্য হওয়া এই আসনে আগামী ৫ জুন উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।


উপ-নির্বাচন   হাইকোর্ট  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেল বিএনপি নেতা আমান

প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ১ মাসের মধ্যে তাকে দেশে ফিরতে হবে বলে আদেশে বলা হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

গত ৩০ এপ্রিল ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আবেদনের শুনানির জন্য আজকের দিন  ধার্য করেন আপিল বিভাগ।
এর আগে ৩০ মার্চ আমানউল্লাহ আমান চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আদালতে আবেদন করেন।

গত ২০ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপনের অভিযোগের মামলায় ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমানকে জামিন দেন আপিল বিভাগ। তবে বিদেশ যেতে হলে তাকে আদালতের অনুমতি নিতে হবে বলে আদেশে বলা হয়। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন। 

আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। পরে তিনি কারামুক্ত হন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। আপিল আবেদনে তিনি খালাস চেয়েছেন। পাশাপাশি জামিন আবেদন করেন তিনি।

আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় তার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এ আপিল দায়ের করেন।

২০০৭ সালের ৬ মার্চ সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন বিশেষ জজ আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট তাদের খালাস দেন।

পরে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আপিল করে দুদক। আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আপিলটি পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।

এরপর ২০২৩ সালের ৩০ মে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আমানের ১৩ বছর ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে আদেশ দেন।


বিএনপি   নেতা আমান  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ

প্রকাশ: ১১:০৯ এএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সদ্য প্রয়াত সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ রোববার বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ।

রোববার (০৫ মে) সকাল সাড়ে ১০টার পর আপিল বিভাগ ও বেলা ১১টার পর হাইকোর্টের কোনো বেঞ্চ বসবেন না।

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, আইনজীবীরা শুধু আজ তাদের মামলা মেনশন করার সুযোগ পাবেন। মেনশনের সুবিধার্থে আপিল বিভাগ সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ও হাইকোর্ট বিভাগ সকাল ১১ টা পর্যন্ত বসবেন।

এর আগে, সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে চারজন বিচারপতি আপিল বিভাগের এক নম্বর বেঞ্চে বসেন।

গত ২ মে মারা যান এ জে মোহাম্মদ আলী। সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে দেশটির মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।


এ জে মোহাম্মদ আলী   সুপ্রিম কোর্ট   বিচারকাজ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন