কোর্ট ইনসাইড

ভারতীয় মহিষের মাংস ছাড়ের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশ: ০৫:৫২ পিএম, ২৬ জুন, ২০২৩


Thumbnail ভারতীয় মহিষের মাংস ছাড়ের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট।

ভারত থেকে আমদানি করা হিলি স্থলবন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষের জব্দ করা এক টন মহিষের মাংস ও ২৫ টন পেঁয়াজের চালান ছাড়ের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। সোমবার (২৬ জুন) হাইকোর্টে মেডলাইফ প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক মো. এনামুল হক মিলন এ রিট দায়ের করেন।

অর্থ সচিব, এনবিআর চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান, কাস্টমস কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে। 

রিটকারীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট রাফসান আলভী বলেন, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মস অ্যাসোসিয়েশন মূলত এটাই হলো সেই সিন্ডিকেট তারা চায় না, ভারত থেকে কোনো ধরনের মাংস বাংলাদেশে আসুক। তারা আইন দেখায় এটা বাণিজ্যিক খাতে নিষিদ্ধ। কিন্তু শিল্পখাতে এটা আমদানি করতে পারবেন। এতে বিডার পারমিশন রয়েছে। এটা নিয়ে দুটো আইনও আছে। সেটা হলো আমদানি নীতি আদেশের ২০ নম্বর ধারায় ক্লোজ-ক ও খ অনুযায়ী আমদানি কোনো বাধা দিতে পারবেন না। ক্লোজ-ক’তে বলা হয়েছে, ‘যেসব পণ্যের বাণিজ্যিক আমদানি নিষিদ্ধ এবং যাহাদের আমদানি, একমাত্র শিল্প খাতের জন্য বৈধ, সে সকল পণ্য নিয়মিত ভিত্তিতে অনুমোদিত শিল্প প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিয়মিত স্বত্ব অনুসারে আমদানি স্বত্বের সর্বাধিক ৩ (তিন) গুণ পর্যন্ত আমদানি করা যাবে।’

আইনজীবী রাফসান আলভী বলেন, আজ রিট আবেদনটির প্রাথমিক শুনানি হয়েছে। আদালত আমাদের নিয়মিত কাস্টম আপিল ফাইল করতে বলেছেন। যার শুনানি হবে আগামী ৫ জুলাই। আদালতে রিটের পক্ষে সিনিয়র হিসেবে শুনানি করেছেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক।

এর আগে গত ৬ জুন ভারত থেকে আমদানি করা এক টন মহিষের মাংস ও ২৫ টন পেঁয়াজ ছাড়ের জন্য হিলি স্থলবন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করে। আবেদনে সাড়া না পাওয়ায় হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।

পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, মাংসের চাটনি তৈরি করে দুবাইয়ে রপ্তানির জন্য ভারত থেকে এক টন মহিষের মাংস আমদানি করেছিল মেডলাইফ প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ১০ মে হিলি স্থলবন্দরে ওই মাংস এলেও এখনো ছাড় দেয়নি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। মাংসের চালান ছাড় না দিতে কাস্টমসকে চিঠি দিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। তাদের যুক্তি, বিদেশ থেকে মাংস আমদানি করতে হলে আগে থেকে তাদের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হয়। তবে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেডলাইফ বলছে, শিল্প খাতে ব্যবহারের জন্য মাংস আমদানির ক্ষেত্রে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি নেওয়ার দরকার হয় না। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারা শিল্পের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, সাভারের ভাকুর্তায় কারখানা রয়েছে মেডলাইফ প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজের। তারা ১ টন মহিষ ও ২৫ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছিল। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আপত্তির কারণে ওই মাংস এখন কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের একটি সংরক্ষণাগারে রয়েছে। আর পেঁয়াজ পড়ে আছে হিলি বন্দরের গুদামে। এভাবে আমদানি করা মাংস আটকে দেওয়ার সমালোচনা করেছেন এই ব্যবসা–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। 

তারা বলছেন, আগে মহিষের মাংস আমদানি করে বর্তমান বাজারমূল্যের চেয়ে বেশ কম দামে বিক্রি করতেন। কিন্তু প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমতি বিধান করার পর তারা মাংস আমদানি করতে পারছেন না। কারণ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কাউকেই অনুমতি দিচ্ছে না। দাম বাড়ার কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের পক্ষে মাংস কেনা কঠিন হয়েছে, তা স্বীকার করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারাও। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা বলেন, গরু, খাসি ও মহিষের মাংসের বাড়তি দামের কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। তা ছাড়া একটা শ্রেণি সিন্ডিকেটও করে রেখেছে। সে কারণে দাম আরও বেড়েছে। 

তারা আরও বলেন, বাজারে ভারসাম্য আনতে হলে অবাধে আমদানি না করে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ মাংস আমদানি করতে দেওয়া উচিত। তাহলে যারা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়াচ্ছেন, সেটা ভেঙে যাবে। দেশের চাষিরাও ক্ষতির শিকার হবেন না। কিছু মাংস এলে দাম কিছুটা কমে ন্যায্য পর্যায়ে আসবে।


ভারত   মহিষের মাংস   হাইকোর্ট   রিট  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপ-নির্বাচন স্থগিত

প্রকাশ: ০৩:৫৯ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনের উপ-নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৬ মে) বিচারপতি মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

গত ১৬ মার্চ ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই মারা যান। শূন্য হওয়া এই আসনে আগামী ৫ জুন উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।


উপ-নির্বাচন   হাইকোর্ট  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেল বিএনপি নেতা আমান

প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ১ মাসের মধ্যে তাকে দেশে ফিরতে হবে বলে আদেশে বলা হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

গত ৩০ এপ্রিল ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আবেদনের শুনানির জন্য আজকের দিন  ধার্য করেন আপিল বিভাগ।
এর আগে ৩০ মার্চ আমানউল্লাহ আমান চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আদালতে আবেদন করেন।

গত ২০ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপনের অভিযোগের মামলায় ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমানকে জামিন দেন আপিল বিভাগ। তবে বিদেশ যেতে হলে তাকে আদালতের অনুমতি নিতে হবে বলে আদেশে বলা হয়। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন। 

আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। পরে তিনি কারামুক্ত হন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। আপিল আবেদনে তিনি খালাস চেয়েছেন। পাশাপাশি জামিন আবেদন করেন তিনি।

আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় তার আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এ আপিল দায়ের করেন।

২০০৭ সালের ৬ মার্চ সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন বিশেষ জজ আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট তাদের খালাস দেন।

পরে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আপিল করে দুদক। আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আপিলটি পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।

এরপর ২০২৩ সালের ৩০ মে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আমানের ১৩ বছর ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে আদেশ দেন।


বিএনপি   নেতা আমান  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ

প্রকাশ: ১১:০৯ এএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সদ্য প্রয়াত সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ রোববার বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ।

রোববার (০৫ মে) সকাল সাড়ে ১০টার পর আপিল বিভাগ ও বেলা ১১টার পর হাইকোর্টের কোনো বেঞ্চ বসবেন না।

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, আইনজীবীরা শুধু আজ তাদের মামলা মেনশন করার সুযোগ পাবেন। মেনশনের সুবিধার্থে আপিল বিভাগ সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ও হাইকোর্ট বিভাগ সকাল ১১ টা পর্যন্ত বসবেন।

এর আগে, সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে চারজন বিচারপতি আপিল বিভাগের এক নম্বর বেঞ্চে বসেন।

গত ২ মে মারা যান এ জে মোহাম্মদ আলী। সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে দেশটির মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।


এ জে মোহাম্মদ আলী   সুপ্রিম কোর্ট   বিচারকাজ  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ

প্রকাশ: ০৪:৫০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে শিক্ষামন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর এ নোটিশ পাঠানো হয়।

নোটিশে বলা হয়, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাস কমিয়ে মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালুর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়। যদি একান্তই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে হয় তাহলে মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত তাপদাহের সময়ে ক্লাসের সময় সকাল শিফট ভোর ৬টা থেকে সকাল ৮টা এবং ডে শিফট সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত চালু রাখা দরকার। পাশাপাশি প্রচলিত পেপার পেন্সিল পরীক্ষার পরিবর্তে শুধু অ্যাসাইনমেন্ট, প্রকল্পভিত্তিক কাজ, অনুসন্ধানমূলক কাজ এর মাধ্যমে মূল্যায়নের বিষয়ে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লিখিত নির্দেশনা জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার।

শিক্ষামন্ত্রী   লিগ্যাল নোটিশ   মহিবুল হাসান চৌধুরী  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

তিনদিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশ: ০৪:৩৮ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

জাল মৃত্যু সনদ তৈরির অভিযোগে মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালতে আসামিকে উপস্থিত করে সাতদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের এসআই কামাল হোসেন। 

অন্যদিকে রিমান্ড বাতিল ও আসামির জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আসামির জামিন নামঞ্জুর করে তিনদিনের রিমান্ডে নেয়ার আদেশ দেন আদালত। 

এর আগে বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

মিল্টন সমাদ্দার   ডিবি   চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন