কালার ইনসাইড

সমস্যা হলো কমিটমেন্ট ও নিয়ম-নীতি যথাযথভাবে না মানার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৩৭ পিএম, ১৫ জুলাই, ২০১৭


Thumbnail

বাংলা চলচ্চিত্রের সময় খারাপ যাচ্ছে। তার সঙ্গে নতুনভাবে যোগ হয়েছে যৌথ প্রযোজনা নিয়ে দ্বিধা বিভক্তি। এই অবস্থা থেকে কোনো উত্তোরণের পথ আছে? এই মুহূর্তে চলচ্চিত্রের সমস্যাগুলো নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে কথা বলেছেন শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর।

বাংলা ইনসাইডার: অভিযোগ এনে আপনাকে বয়কট করেছে হল মালিক সমিতি, প্রতিক্রিয়া কী ?

মিশা সওদাগর: সিনেমা হল মালিকদের এমন করার পিছনে কোনো কারণ আছে বলে আমি মনে করি না। তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো বিরোধ নেই। আমরা অভিনেতা। আমাদের সঙ্গে তো তাঁদের কোনো ঝামেলা হওয়ার কথা না। আজ যে আমি মিশা, তার অবদান হল মালিকদেরও রয়েছে। আমার ওপর তাঁদের আস্থা ছিল বলেই আজ এতটা বছর অভিনয় করতে পারছি। সিনেমা হল না চললে আমরা কীভাবে অভিনেতা হতাম? তাঁরা যদি মনে করে এই যৌথ প্রযোজনার ছবি নিয়ে তাঁদের আর আমাদের মত বিরোধ রয়েছে সেটা ভুল। যৌথ প্রযোজনার বিরুদ্ধে আমি নই, এই আয়োজনের সঠিক নিয়ম-নীতির জন্যই দেন দরবার করছি। নীতিমালা না মেনে চলচ্চিত্র নির্মাণ করলে দর্শকই একদিন এসব সিনেমা দেখা ছেড়ে দেবে। তখন অস্তিত্ব সংকটে পড়বে সিনেমা হল। আর  সিনেমা হল বাঁচাতে হলে মালিকদের হয়ে সরকারকে বলেছি সিনেমা হল সংস্কারের জন্য অনুদান দিতে হবে। আমরা সিনেমা হল মালিকদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে সিনেমা হল রক্ষা করতে চাই। হয়তো সাময়িক ভুল বোঝাবুঝির জন্য বয়কটের মতো একটি পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। আশা করি আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

এই যে গেল কিছুদিন ধরে সবাই বয়কটের খেলায় মেতেছে তা নিয়ে কী বলবেন?

নিয়ম-নীতি বিহীন যৌথ প্রযোজনার আন্দোলনের অস্থির সময়ে এমন একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাগুলো ঘটছে। আসলে বয়কট কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়, সাময়িক মান অভিমান। আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। চলচ্চিত্র পরিবার কাউকে বয়কট করলেও আলোচনার পথতো আর বয়কট করেনি। সুতরাং বিষয়টির একটি ইতিবাচক সমাধান শিগগিরই হয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।

আন্দোলন করতে গিয়ে সিনেমা হল মালিক আর সেন্সর বোর্ডের সদস্য ইফতেখার নওশাদের ওপর চলচ্চিত্র পরিবার রাজপথে হামলা চালিয়েছে, এতে আপনাকেও দায়ী করা হয়েছে, কাজটি কতটা শোভন হয়েছে?

দেখুন, নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র পরিবার সব সময় নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করে আসছে। সেদিনের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ প্রমাণ করে এই কাজটি চলচ্চিত্র পরিবার করেনি। কিছু সুযোগ সন্ধানী বহিরাগত লোক চলচ্চিত্র পরিবারকে হেয় করতে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটিয়েছে। এর জন্য চলচ্চিত্র পরিবার বা আমি দায়ী নই। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি কখনো চাই না। ইফতেখার নওশাদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

আপনিও তো যৌথ প্রযোজনার সিনেমা করেছেন, জাজের ব্যানারে ?

২০১২ সালে নতুন নীতিমালার অধীনে ওই ছবিটি নির্মিত হয়েছিল, ওই নীতিমালায় উল্লেখ ছিল দুদেশের নির্মাতারা বসে সমঝোতার মাধ্যমে এই নিয়মের ছবি নির্মাণ করবে। ছবিটি যখন মুক্তি পেল তখন দেখলাম আমাদের দেশের শিল্পী কলাকুশলীকে ঠকানো হয়েছে। আর তখন থেকেই এই নীতিমালার বিরুদ্ধে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। এর পর থেকে একাধিক প্রস্তাব পাওয়ার পরেও আমি কিন্তু আর এই আয়োজনের ছবি করছি না। এই আয়োজনে অনিয়মের কারণে আমাদের শিল্পী কলা কুশলীরা বঞ্চিত হচ্ছে, ওয়ার্কপারমিট ছাড়া শিল্পীরা কাজ করছে, সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। উভয় দেশের স্বার্থ ও কৃষ্টি কালচারকে সমুন্নত রেখে সমতার ভিত্তিতে যৌথ আয়োজনের ছবি হতে হবে।

অনেকে বলছেন এই আন্দোলন শাকিব বিরোধী। তাকে ঠেকাও আন্দোলন?

এটি সম্পূর্ণ ভুল। আমরা কেন শাকিবকে ঠেকাতে যাব? সমস্যাটি হলো কমিটমেন্ট ও নিয়মনীতি যথাযথভাবে না মানার।

মৌসুমীকে ‘বয়স্ক’ বলে সম্বোধন করায় সমলোচনার ঝড় ওঠে ?

তাঁর প্রতি সম্মান জানাতেই তাঁকে ‘বয়স্ক’ বলেছি। অন্য কিছু নয়। মানে, তিনি অনেক সিনিয়র অভিনেত্রী। সেই ১৯৯২ সালে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবি দিয়ে শুরু করেছেন। অনেক দিন ধরেই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন। ফলে তিনি সব বিষয়েই জানেন, বোঝেন। এটা কেউ যদি অন্যভাবে ব্যখ্যা করে। সেটা দু:খজনক। সে যদি এর জন্য অভিমান করে থাকেন। তাহলে তার কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। শিল্পী সমিতির পদত্যাগ পত্র প্রত্যাহার করে মৌসুমীকে আবার ফিরে আসার জন্য অনুরোধ করছি।

দেশীয় চলচ্চিত্রের পুনরুজ্জীবনে চলচ্চিত্র সমিতিগুলোর কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন ?

চলচ্চিত্র পরিবার প্রযোজকদের পুঁজি ফেরত নিশ্চিত করতে পাইরেসি রোধ, এফডিসিতে সেন্ট্রাল সার্ভার স্থাপন, কমপক্ষে ২০০ সিনেমা হল সংস্কার ও আধুনিকায়ন, মানসম্মত গল্প বাছাই, শিল্পীদের কাজের সময় মেনে চলার বিধান, নতুন মুখের সন্ধানের আয়োজন, প্রশিক্ষণ, গানের মান রক্ষা, সিনিয়রশিল্পীদের পরামর্শ ও তাঁদের উপযুক্ত চরিত্রে কাস্ট করা ইত্যাদি উদ্যোগ নেবে। সম্প্রতি তথ্য মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে কথা হয়েছে, সরকার আমাদের সার্বিক সহযেগিতা দেওয়ার কথা দিয়েছে। সরকারের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। দেশীয় চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে চলচ্চিত্র পরিবার বদ্ধপরিকর।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বুবলীর উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার, বললেন অপু বিশ্বাস

প্রকাশ: ০৬:১৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢালিউড প্রাঙ্গণের সুপারস্টার খ্যাত শাকিব খানের সাথে শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসের গভীর সম্পর্কের কথা এখন সবার মুখে মুখে। দুজনই ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক ঘরনি ও অভিনেতার দুই সন্তানের মা। ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও মাঝেমধ্যেই অপু-শাকিব-বুবলী এই ত্রয়ীর সমীকরণ নিয়ে চর্চা উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খবরের শিরোনাম হন তারা।
 
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে শাকিব খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা কথা বলেছেন বুবলী।  বলছেন, 'আইনগতভাবে আমি এখনো শাকিব খানের বৈধ স্ত্রী। তার সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।'

বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু বিশ্বাস। হাসতে হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’

সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ। প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
 
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই-বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
 
সবশেষে অপু বলেন, ‘এখন আমরা একটা পর্যায়ে আছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখা উচিত। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি ওনার সুস্থ থাকা দরকার।’


অপু বিশ্বাস   শবনম বুবলী   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তামান্না ভাটিয়াকে ভারতীয় সাইবার সেলে তলব

প্রকাশ: ০৪:০৪ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত সময় পার করছেন। কিন্তু এরই মধ্যে বিপাকে পড়লেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র সাইবার সেল।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাইবার সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখার জন্য কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে।

দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। 

এর আগে, গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।

ইতোমধ্যে এ মামলায় মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈথ অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।

প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া ‘বাহুবলী’ এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি ‘লাস্ট স্টোরিজ-২’ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।


তামান্না ভাটিয়া   ভারতীয় সাইবার সেল   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বাংলাদেশের 'নীল জোছনা' সিনেমায় পাওলি দাম

প্রকাশ: ১০:২২ এএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সরকারি অনুদানের 'নীল জোছনা' সিনেমায় অভিনয় করবেন ভারতের অভিনেত্রী পাওলি দাম। 

মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস 'নীল জোছনার জীবন' অবলম্বনে নির্মিত হবে সিনেমাটি।

সিনেমার প্রধান নারী চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী পাওলি দামকে। তার বিপরীতে কে থাকছেন সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। 

গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান।

তিনি বলেন, 'প্রায় ৬ বছর আগে 'নীল জোছনা' সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম। এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার আরেকটি সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল।

এরপর আবার গত বছরের শুরু থেকে কাজ শুরু করি। সিনেমার দৃশ্যধারণ শুরু হবে মে মাসের শেষ দিকে।' 


পাওলি দাম   নীল জোছনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসির সামনে মানববন্ধন

প্রকাশ: ১০:২৪ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নারকীয় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সাংবাদিকরা।

গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বিএফডিসি'র টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বিএফডিসি'র সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন বক্তৃতা রাখেন বিএফইউজে'র সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাস'র সভাপতি রাজু আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদের আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন নারকীয় এই হামলার নেতৃত্ব দেওয়া জয় চৌধুরী শিবা শানু, ও আলেকজান্ডার বো'সহ জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতি থেকে সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের আওতায় আনার দাবি জানান মানববন্ধন থেকে বক্তারা।

মানববন্ধনে আরও অংশ নেয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বিনোদন বিটের সাংবাদিকরা।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার বিকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো'র নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

এদিকে, ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশ জনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল, রত্না।


সাংবাদিকদের ওপর হামলা   এফডিসি   মানববন্ধন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

এবার বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া

প্রকাশ: ০৯:৪৯ পিএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ইতোমধ্যে ঢালিউড-টালিউড মাতিয়ে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বলিউডেও। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যান তিনি।

কাজের পাশাপাশি এই অভিনেত্রীর ঘরের খবর পেতেও মুখিয়ে থাকেন দর্শক। কবে বিয়ে করছেন, কেন একা থাকেন এসব জানার খুব শখ তাদের। বরাবরই তিনি মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। তবে এবার সবকিছু নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে জয়া কথা বলেছেন বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে।

বিয়ে নিয়ে জয়া বলেন, বর্তমান জীবন খুবই এনজয় করছি। দেখুন, পরিবার তো শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয়, অথবা পার্টনার হলেই হয় না, পরিবারে আরও অনেকেই আছে। পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যেসব লোক কাজ করেন, তারা আছেন। আমি খুবই এনজয় করি।

একাকী জীবনযাপন নিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, আমি তো কোনোকিছু পরিকল্পনা করি না। যদি মনে করি যে সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই, দরকার আছে, তখনই হবো। তবে এই মুহূর্তে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ, আমি খুবই ভালো আছি, শান্তিতে আছি চারদিকে। আমার আপাতত কোনো প্ল্যান নেই।

এদিকে প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করতে যাচ্ছেন জয়া। এটি নির্মাণ করবেন মহানগর খ্যাত নির্মাতা আশফাক নিপুণ।


জয়া আহসান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন